[justify]ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের সাথে আমার প্রথম পরিচয় যখন প্রথম কেবল টিভি বাংলাদেশে আসে। নিজেদের বাসায় ডিশ কেবলের সংযোগ ছিল না, তবু এর ওর বাসায় চ্যানেল পালটানো কম করা হয় নি। সেই বয়সে গুঁতাগুঁতি করে যা বুঝলাম তাতে ন্যাটজিও আর ডিসকভারি ছাড়া কোনো কাজের চ্যানেল পাই নাই। সব হিন্দি নাচা-গানায় ভরপুর চ্যানেলের ভিড়ে কিছুটা অন্য ধরনের মেজাজের এই চ্যানেলগুলো তখন ভালো লাগে। ডিসকভারিতে মানুষের দারুণ সব
কিঙ্কিণী রিনিঝিনি শব্দে কাঁচা ঘুমটা ভেঙ্গে গেল, জলতরঙ্গের মত তরল সুরেলা কয়েকটা কণ্ঠস্বর উড়ে বেড়াচ্ছে ঘরময়, তারই কোন একটা তন্দ্রাভেদী বাণ হয়ে কর্ণকুহরে প্রবেশ করা মাত্র আপাতদৃষ্টিতে হিমালয়ের মত অটল ঘুমখানা বজ্রআঁটুনি ফস্কা গেরোর মত জামানত হারালো। রিও ডি জেনিরোর লেমন গ্রাস হোস্টেলের এক কোণার কক্ষে তিন তলা খাটের সবচেয়ে উপরেরটাতে শুয়ে আছি, উপরের দিকে তাকালে নানা আঁকিবুঁকি সহ বিবর্ণ হতে থাকা ছ
[justify]
রঙের মেলার শহরে ঢোকার পথেই পড়ে এই স্থাপনাটি
পৃথিবীর অন্ধকার অধীর বাতাসে গেছে ভ’রে —
শস্য ফলে গেছে মাঠে — কেটে নিয়ে চলে গেছে চাষা;
নদীর পারের বন মানুষের মতো শব্দ করে
উইলিস টাওয়ার