গান শিখতে হলে নিয়মমাফিক রেওয়াজ করা বাধ্যতামূলক, ছবি আঁকতে গেলে প্রচুর খসড়া স্কেচ করা লাগে হাত পাকানোর জন্য। অথচ ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে আমার ভাবটা এমন যে বেঢপ-বিশাল একটা ক্যামেরায় টিপি দিলেই ছবি উঠবে। কোন পূর্ব-প্রস্তুতি ছাড়া ভাল ছবি তোলা কঠিন, কারণ ফটোগ্রাফির কোন রুল অফ থাম্ব নাই। এই কথাটা টের পাই যখন কাউবয় স্টাইলে আমি ক্যামেরাটা ড্র করি, বিল্ট-ইন মিটারের উপর ভরসা করে শাটার টিপে মেমোরি কার্ড ছবিতে ছব
আগে যেখানে থেমেছিলাম
আগে যেখানে থেমেছিলাম
“"এয়ারপোর্টে পৌঁছে চেক ইন সহ আরও কাজ শেষ করে উঠে গেলাম প্লেনে বিনা ঝামেলায়। সিটে বসতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ, চোয়াল ঝুলে মাটিতে। এ আমি কি দেখছি?? এও কি সম্ভব??"”
সচলে ভ্রমণ কিংবা ছবি ব্লগ দেয়া একটা লজ্জ্বার বিষয় হয়ে গেছে আমার মত কিছু “আম” পাবলিকের জন্য। চোখ ধাঁধানো সব ছবি কিংবা দুর্ধর্ষ দুর্গম লোমহর্ষক রোমাঞ্চকর যাত্রা কাহিনী এখন ডালভাত। এভারেস্টে না উঠেও মহামতি তারেকাণু নিজেকে নিয়ে গেছেন এভারেস্ট উচ্চতায়, বাকিরাও সেখানে পৌঁছুবার পথ ধরেছেন।
[justify]বিশ্ববিদ্যালয়ে শীতের ছুটি এখানে সপ্তাহ দুয়েক। বড়সড় ছুটি হলেই যেহেতু দেশে দৌড় দিই, জাপান ঘুরে দেখার জন্য এসব ছোটখাট ছুটিই ভরসা। জাপানের বড় শহর- ওসাকা, কিয়োটো, হিরোশিমা এসব আগে দেখে ফেলেছি। তাই এমন জায়গায় যাওয়ার ইচ্ছা ছিল যা অতটা বিখ্যাতও না, আবার নতুন কিছুর স্বাদও পায় যায়। এই হল আমাদের দক্ষিণে যাত্রার শুরুর কাহিনী।
কাঠখোদাই থেকে গলির গ্রাফিতি
সেন্ট মার্টিন। নীলাভ স্বপ্নের দ্বীপ। গত সপ্তাহে তিন বন্ধু মিলে গিয়েছিলাম সেন্ট মার্টিন। বাংলাদেশে এত সুন্দর একটা দ্বীপ আছে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। চারিদিকে শুধু নীল আর নীল। ওপরে নীল আকাশ, নিচে নীল জল। যেন একটা নীল স্বপ্নপুরী। এই নীল মোহনীয় রূপ ক্যামেরার ফ্রেমে ধরার অপচেষ্টা করেছি মাত্র।