সচলায়তন এবং নানা খবরের কাগজে নিজের টুকটাক অনুল্লেখযোগ্য ভ্রমণ নিতান্তই নির্লজ্জ আত্মপ্রচারের জন্য প্রকাশ শুরু করার পর থেকেই আজ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশী সংখ্যক পরামর্শ যে বিষয় নিয়ে লেখার জন্য পেয়েছি তা হচ্ছে ভ্রমণ শুরু করবেন কি করে তার উপরে আলোকপাত করতে। আর যে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছি তা হচ্ছে- হৈ মিয়াঁ, এত এনার্জি, সময় আর টাকা আসে কোথা থেকে?
লীলেন দা আসলেন, আর চলে গেলেন, রেখে গেলেন কিছু স্মৃতি। সেই সময়ের স্মরণেই এই স্মৃতিগুলো। সংলাপগুলো সবই অলীক---
ভোটে দাঁড়াচ্ছি, দোয়া কইরেন এবং ভোট দিয়েন-
আগে যেখানে থেমেছিলাম
"এই দিকে এতকিছু হয়ে গেল, কিন্তু আমার ভিসা এখনও এলনা। এরি মধ্যে শুরু হল কানাডা পোষ্ট-এর অনির্দিষ্টকালীন ধর্মঘট ও কর্মবিরতি। আমার তো পুরাই মাথায় হাত। ভিসা আসার সম্ভাবনা যাও ছিল, ধর্মঘট তার পুরাটারেই বোঙ্গা বোঙ্গা করে দিল। আমি প্রতিদিন বাসায় ফিরে মেইলবক্স খুলে দেখি, আর প্রতিদিন হতাশ হই। অইদিকে পায়ে পায়ে এগিয়া আসছে কনফারেন্সের সময়।"
কায়রোর কথা আগেই দুটো পর্বে অল্পস্বল্প বলেছি। এর জীবনযাত্রায় বৈপরীত্য আর বৈচিত্র্য, প্রাচূর্য আর দারিদ্র্য, আধুনিকতা আর প্রাচীণত্ব, শৃঙ্খলা আর বিশৃঙ্খলা, ক্যাওস আর ক্যাকোফনির শত বিভ্রান্তির মাঝেও তার নিজস্ব একটা বিটের, ছন্দের, অদ্ভূত সহাবস্থানের কথা....
সবার মত আমিও যখন ছোট ছিলাম, তখন বিদেশে পড়ালেখার স্বপ্ন দেখতাম। তারপর যখন এক সাইজ বড় হলাম, তখন বিদেশে পড়ালেখার পাশাপাশি আরো বেশি বেশি বিদেশ ঘুরার স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম। এইভাবে বহু ভাল স্বপ্ন আর দোষীস্বপ্ন দেখতে দেখতে একদিন উড়াল দিলাম হাড্ডিকাঁপানো ঠান্ডার দেশ কা...দা...*আকিং...নাডা’র দিকে। তারপর থেকে দিনে কয়েকবার করে আল্লাহ্র কাছে মাফ চাই, কেন তুমি আমারে এইখানে আনলা। আর আনলাই যখন একটা বিদেশ
এক.