(বুঝেশুনে প্রবেশ করুন, নিজেকে আক্রান্ত ভাবলে তার জন্য লেখক দায়ী নয় কিন্তু !)
…
(লেখার বিষয়ের সাথে 'রায়েরবাজার বধ্যভূমি' ফটোগ্রাফির দূরবর্তী কোনো সম্পর্ক আছে কিনা জানা নেই, তবে নিকটবর্তী সম্বন্ধযোগ নেই।)
[এইখানে মগজ-ব্যবহারের কোন সুযোগ নাই।]
…
অন্ধ হয়েই জন্মেছিলো বিচার; সুদীর্ঘকাল পর সুপথে চলার দায় অর্পিত হলো শক্তিমন্ত এক শাদাছড়ির উপর।
অতঃপর, বিচারের বাণীতে ধর্ষিত হয় পুনঃ অযুত বীরাঙ্গনা-শহীদের ত্যাগ...
---
আনু-আল হক
সবাই আগেই টের পেয়েছিলো, গরুর শ্লীলতাহানির সালিশে বেদম মজা হবে। তাই বিকেলের দিকে এলাকার লোক সরোয়ার মেম্বারের বাড়ির প্রশস্ত উঠানে এক মহোৎসব বসিয়ে দিলো।
পাজামা ভাসিয়ে ঝোল
মনে পড়ে পাজামা ভাসিয়ে ঝোল, ভাঁজ ধ’রে ক্রমাগত
গড়ানো শিশিরের মতো চলে গেছে, মুমিন সাবধান…
আঃ কি স্বেচ্ছাচারী আমি, হাওয়া আর নিংড়ানো ঝোলে মেখে
যেতে-যেতে ফিরে চাই, লোল ঝোল ফেলে ফেলে
কেন তুমি আলস্যে এলে না কাছে? নিছক সুদূর
হয়ে থাকলে বাঘা তেঁতুল ; কিন্তু কেন? কেন, তা জানো না?
লালা ঝরানোর জন্য? হবেও বা। স্বাধীনতাপ্রিয়
অনেকদিন আগের কথা। তখনো বান্দরবনের নাম বান্দরবন হয়নি। শুধুই বন। আর কিছু মঙ্গোলয়েড বংশোদ্ভূত মানুষ। কিছু নগণ্য জানোয়ার। আর বিশাল ইগোওয়ালা এক বানর। এর ইগোর যন্ত্রণায় মানুষ তো মানুষ, গাছ পালা পর্যন্ত অতিষ্ঠ। ‘কেন ওইদিকে বাতাস হোল, কেন অমুক গাছের ডাল চিকন, কেন তমুক গাছের ফল তেতো,’... হ্যান ত্যান নানা তম্বি।
আগেকার দিনে পরিবারের নানী-দাদীরা বিশ্বাস করতেন, সদ্যভূমিষ্ঠ সন্তানের মুখে কয়েক ফোঁটা মধু দিলে নাকি সে বড় হয়ে মিষ্টভাষী/মিষ্টভাষিণী হয়। কিন্তু সদ্যভূমিষ্ঠ সন্তানের আনন্দে আত্মহারা পিতামাতা যদি মধু জোগাড় করতে মধুরভাবে ব্যর্থ হন তাহলে চিনি কিংবা স্যাকারিন এর প্রয়োগ ঠিক একই কর্ম সম্পাদনে ব্যবহৃত হতে পারে কিনা এই বিষয়ে তারা কিছু বলে জান নাই। কেউ এর প্রয়োগে আশানুরূপ ফল পেয়েছেন বলেও আমার অন্তত জানা নাই।