-------------------
এক: সুদ
-------------------
-বাঙালির স্বভাব খুব খারাপ। কেউ উপরে উঠলেই সবাই তাকে ধরে নিচে নামাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে! যে দেশে গুনের কদর নাই, সেই দেশে গুণী জন্মায় না। এখন দেশে যা শুরু হয়েছে!
-ক্যান? হঠাত কইরা এই কথা কৈতাছেন কেন?
.. কোন কোন দুপুড় বেলা যেরকম লাগে। সেরকম অপদার্থ হয়তো। খুব কষ্টে সৃষ্টে একটা ঘড়ি কিনেছি। ঘড়ি আর ঘর অদ্ভুত একটা সম্পর্ক। তবু যেসব পাপের মধ্যে বেড়ে উঠলে কিছুটা আলাদা হতে হয়। কোন কোন দুপুড়ে নীল এসে ডাক দিয়ে নিয়ে যায় আমাকে। বৃষ্টিতে দাড়িয়ে থাকা... এক পায়ে স্যান্ডেল নেই। মর্মর ছেড়া গাছ সে জানে.. না থাকার মানে।”
শুনেছো কি রাজনীতি কা’কে বলে ভায়া?
শুনবোনা, কি যে বলো, না শুনে কি পারি!
রাজপথে নীতিবাজ ফখরুল-মায়া
ফেস্টুনে ঢাকা, আরও দুই মহা নারী।
(ব্যাক্তিগতভাবে বিভিন্ন সময় এপিএসগিরি করা কিছু বন্ধুদের দেখে এই এপিএসদের একটা টিপিক্যাল চরিত্র দেখতে পাই। সেই চরিত্রের সাথে সাম্প্রতিক সময়ের চাকরীচ্যুত এপিএস হুজুরের বিন্দুমাত্র বৈসাদৃশ্য নেই। এরা সব পারে এবং সব করে, প্রভুর আদেশের তোয়াক্কা না করেই। এদের প্রভুভক্তি প্রবাদে পড়া কুকুরের প্রভুভক্তি থেকেও বেশি )।
এপিএস বাহাদুর
ক্ষমতার মদে চুর
খিদে পেলে টাকা খায় চিবিয়ে,
করে সদা ছলনা
ক।
০১.
নন্দদুলাল, দুলালীরা সবকিছুতেই হাই
হাই এটিচ্যুড, তাপ্পি-বাজি - ফরেন লাগা চাই;
দেখলে পরে মনে হবে ভিনদেশি এক ভুল
ভুল বলেনা ভুল বলেনা বলতে হবে ‘কুওওওল’।
০২.
তাল পেকেছে গাছের ডালে, চুল পেকেছে খোলে,
পাকতে নাকি বয়স লাগে, হদ্দ-দাদু বলে;
এইযে দেখি শিশুরা সব -- ইচ্ছে পাকাপাকি
কম্পুদাদুর চুল-দাঁড়িটা পাকিয়ে দেবে ঠিকই;
পৃথিবীটা হাতের মুঠোয় যথেষ্ট এক ক্লিকই
নিরবচ্ছিন্ন দর্শনপাঠে নিমগ্ন হয়ে হঠাৎ খেয়াল হলো- হাবিজাবি লেখালেখি প্রায় থেমেই গেছে ! অন্তত আজকের দিনটাকে পুরনো বর্জ্য দিয়েই না হয় ভরে রাখি ! কারণ, জীবনে এমন সময়ও বুঝি এসে যায় যখন নিজের জন্মদিনটাকেও সন্ত্রাসীর মতো মনে হয় !!
আর তাই পোস্টে ঢোকার শুরুতে সেই পুরনো সতর্কবাণীটাই ফের অর্থহীন গেঁথে রাখি-
ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তায় যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে
তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে !
…
আমার এক বন্ধুবর এর সাথে কথা বলার মধ্যে দিয়েই এই নাটকের আইডিয়ার সুত্রপাত। সেই প্রসঙ্গে দুইখান কথা।
আমার এক বন্ধু একদিন বললঃ বন্ধু আমি তো ভীষণ ধার্মিক মানুষ। তোর সাথে আমার বন্ধুত্ব হবে কি করে বল?