Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সাহিত্য

দেশবিদেশের উপকথা- সাতমাথা সাপ (দক্ষিণ আফ্রিকা)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ০৭/০৮/২০১৩ - ৮:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দক্ষিণ আফ্রিকার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ক্ষোসা(Xhosa) জাতির আদি নিবাস ছিল, এই উপকথা তাদের।
এখানে প্রথম অংশ

তারপরে দিন যায়, রাত কাটে। মঞ্জুজা খুব সতর্ক থাকে গোলাঘরের ব্যাপারে, সব সময় তালা বন্ধ করে চাবি নিজের সঙ্গে রাখে। সকালে কাকপক্ষীর ঘুম ভাঙার আগে সে গোলাঘর খুলে সাতমাথা সাপকে খাইয়ে দাইয়ে তারপরে আবার দরজা বন্ধ করে রাখে।


| চতুষ্পদী কষ্টগুলো… |৩৬-৪০|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৮/২০১৩ - ১:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


এসব হালকা রোমান্টিকতায় বুড়োদের কোনো কাজ নেই।


দেশবিদেশের উপকথা- সাতমাথা সাপ (দক্ষিণ আফ্রিকা)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৮/২০১৩ - ৩:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দক্ষিণ আফ্রিকার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ক্ষোসা(Xhosa) জাতির আদি নিবাস, এই উপকথা তাদের।

এক গ্রামে এক ভারী সুন্দরী মেয়ে ছিল, নাম তার মঞ্জুজা। বালিকাবেলা থেকেই সে ছিল সঙ্গীতে আর নৃত্যে খুবই দক্ষ। আশেপাশের পাঁচটা গ্রাম থেকে বিবাহাদি আনন্দানুষ্ঠানে তার নৃত্যের অনুরোধ আসতো। মঞ্জুজা নিয়মিত নানা বিবাহ আসরে নৃত্যের আহ্বান পেয়ে যেত, আনন্দের সঙ্গে নৃত্য প্রদর্শন করতো।


দেশবিদেশের উপকথা-পার্সিফোনি(গ্রীক)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শনি, ০৩/০৮/২০১৩ - ১:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পার্সিফোনি ছিল এক ফুটফুটে সুন্দরী মেয়ে। সে ছিল শস্যের দেবী দিমিত্রার মেয়ে। দিমিত্রা(Demeter) ছিলেন করুণাময়ী দেবী,তাঁরই করুণায় পৃথিবীর মাঠে মাঠে শস্য ফলতো, গাছে গাছে ফুল ফুটতো আর ফল ধরতো। পৃথিবীর মানুষেরা তাঁকে ভক্তিভরে পূজা দিতো, নৈবেদ্য দিতো।


| ছোটদের-পদ্য : আমার কিছু কষ্ট ছিলো |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শুক্র, ০২/০৮/২০১৩ - ৭:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


যাঁরা বড়ো হয়ে গেছেন তাঁদের জন্যে নয় কিন্তু !
.


দেশবিদেশের উপকথা---সৃষ্টিকথা ( ‌স্ক্যান্ডিনেভিয়া )

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ৩১/০৭/২০১৩ - ৬:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‌স্ক্যান্ডিনেভিয়ার উপকথা অনুযায়ী আদিতে না ছিল পৃথিবী, না ছিল আকাশ, শুধু এক বিরাট শূন্যতা হা হা করতো, তার নাম ছিল গিন্নুঙ্গাগ্যাপ। তার দক্ষিণে ছিল আগুনের জগৎ মাস্পেল আর উত্তরে ছিল ঠান্ডা তুষারের জগৎ নিফলহেইম। মাস্পেল থেকে উষ্ণ বাতাস গিন্নুঙ্গাগ্যাপ পেরিয়ে এসে পড়তে থাকলো নিফলহেইমের তুষারে, জমাট তুষার গলতে থাকলো, খসে খসে পড়তে থাকলো গিন্নুঙ্গাগহ্বরে।


সেইসব বসন্তদিন

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৭/২০১৩ - ২:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে অনেকদিন আগের কথা। দূর দক্ষিণের এক ছোট্টো সবুজ শহরে তখন থাকতাম। আপনদেশের মাঠের থেকে শিকড়সমেত উপড়ে নেওয়া একলা একটা গাছের মতন গিয়ে সেখানে যখন প্রথম নামলাম, তখন ঘোর শীত। গাছপালা বেশীরভাগই পাতাহীন বিবর্ণ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। শুধু চিরসবুজ পাইনেরা সবুজ করে রেখেছে শহরের আকাশরেখা। তারপরে প্রকৃতির অনিবার্য নিয়মে সূর্য সরে গেল উত্তরে, হয়তো কোনো দূর কাননের কুন্দকলি করুণ চোখে শেষ চাওয়া চেয়ে নিয়ে ঝরে গেল ধূলায়।


ভ্রানিত ও ভালোবাসার খসড়া

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৯/০৭/২০১৩ - ১০:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জীবনানন্দ দাশ 'স্বপ্নরে হাত'ে ধরা দয়ি েঅনুভব করছেলিনে : 'পৃথবিীর যত ব্যথা - বরিোধ - বাস্তব/ হৃদয় ভুলয়িা যায় সব!/চাহয়িাছ অনে্তর য-েভাষা/ যই ইেচ্ছা, - যইে ভালবাসা/ খুঁজয়িাছ িপৃথবিীর পার েপার েগয়িা,/ - স্বপ্ন েতাহা সত্য হয় েউঠছে েফলয়িা!'


| চতুষ্পদী কষ্টগুলো… |৩১-৩৫|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: সোম, ২৯/০৭/২০১৩ - ৯:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


লজ্জারাও ধুয়ে যায় বৃষ্টির জলে---


অভী

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শুক্র, ২৬/০৭/২০১৩ - ৩:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হঠাৎ দেখা হলো মধুরিমার সঙ্গে। মধুরিমার সঙ্গে ওর ফুটফুটে মেয়েটাকে দেখে আমার ভাইঝি রুন্তুলির কথা খুব মনে পড়লো। যখন দেশ ছেড়ে চলে আসি তখন রুন্তুলি প্রায় এই বয়সীই ছিল।

"কী নাম রেখেছিস মেয়ের?"

"ওকেই জিজ্ঞেস কর না। এমনিতে খুব টরটরি। আজকে তোকে নতুন দেখে চুপ করে গেছে। মামণি, বলে দাও তো তোমার নামটা।"

টরটরি চুপ করে দেখছে, তারপরে আরেকটু সাধ্যসাধনার পরে বললো "তোমাকে বলবো কেন?"