Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সাহিত্য

ভাঙা গানঃ আত্মীকরণ না কুম্ভিলকবৃত্তি?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২১/০৯/২০১২ - ১:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গানের রাজ্যে অন্যের সুর নিজের বলে চালিয়ে দেওয়াটা খুবই প্রচলিত একটা ঘটনা। সাধারণভাবে এগুলোকে ‘সুর চুরি’ বলা হয়। সাহিত্য বা সঙ্গীতে অন্যের রচনাকে নিজের বলে চালানোকেই কুম্ভিলত্ব বা কুম্ভিলকবৃত্তি বলা হয়। আমাদের আজকের বাংলা গান সারা পৃথিবীর সব রকম গানের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে। বাংলা গানে একই সাথে মিশেছে ব্লুজ-কান্ট্রি সং থেকে শুরু করে বাউল-ভাটিয়ালী-কীর্তনের নানান স্রোতধারা। তানসেন থেকে বাক পর্যন্ত এবং এলভি


দেশবিদেশের উপকথা- দুই ভাই (কঙ্গো)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: মঙ্গল, ১৮/০৯/২০১২ - ৩:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মুভাম্বা আর লুয়েম্বা ছিলো দুই যমজ ভাই, একদম একরকম দেখতে। একসাথে খেলাধূলা আর শিক্ষাদীক্ষা করে বড় হচ্ছিলো তারা। দুইজনে একরকম দেখতে হলে কী হয়, দুইজনের ভাগ্যচক্র ছিলো আলাদা। জন্মের পরে নামকরণের সময় তাদের ভাগ্যচক্র গণনা করেছিলো যে গুণিন, সে তাদের দুই ভাইয়ের গলায় পরিয়ে দিলো দুইরকম দুইখান লকেট, তার ভিতরে রইলো যার যার ভাগ্যচিহ্ন।


ল্যু স্যুনের ‘বুনো ঘাস’ থেকে-২

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: সোম, ১৭/০৯/২০১২ - ৫:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মুখবন্ধ


ক্ষুদ্র গল্প: ০১: অন্ধকার

কর্ণজয় এর ছবি
লিখেছেন কর্ণজয় (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৯/২০১২ - ৮:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অন্ধকার রাত। কিশোরী মেয়েটার চোখে ঘুম নেই। আর সবাই ঘুমিয়ে গেছে। তবু আরও খানিকক্ষন অপেক্ষা করলো সে। তারপর নিঃশব্দে ঘর ছেড়ে সে বের হয়ে গেল। কেউ টের পেল না।


দেশবিদেশের উপকথা-ঈনীয়াসের পাতালযাত্রা(রোমান)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৯/২০১২ - ৬:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ট্রয় নগরীর এক বীর যোদ্ধা ছিল ঈনীয়াস। তার মা স্বয়ং দেবী ভেনাস আর বাবা অঞ্চিসেস। অঞ্চিসেস ট্রয়ের রাজা প্রায়ামের জ্ঞাতিভাই হলেও সামান্য মেষপালকের জীবন কাটাতেন। এদিকে দেবীমহাশয়া ছেলেকে খুব ছোটোবেলাতেই ছেলের বাপের কাছে রেখে চলে যান, নিশ্চয় নানা দৈব কার্যে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, মাঝে মাঝে বোধ হয় ছেলেকে দেখে টেখে যেতেন।


দেশবিদেশের উপকথা-দেবী বেন্তেন ও নাগরাজ(জাপানী)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ০৫/০৯/২০১২ - ২:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নাগরাজ থাকতো এক বিরাট জলাশয়ে, গভীর সেই জলাশয়ের নিচে পাথুরে গুহায় সে থাকতো, তাকে দিনের বেলা দেখা যেতো না। কিন্তু রাতে সে উঠে এসে চারিপাশের গ্রামের গরু ছাগল ইত্যাদি তো ধরে নিয়ে যেতোই, মানুষের শিশুদেরও ধরে নিয়ে যেতো। আক্রমণের সময় তার ভয়াবহ চেহারা দেখে লোকে আতঙ্কে নীল হয়ে যেতো, বাধা দেওয়া তো দূরস্থান। সে দিনে দিনে সব লোকের কাছে হয়ে উঠলো মূর্তিমান বিভীষিকা, তার ধ্বংসতান্ডবে হাহাকার পড়ে গেলো গ্রামে গ্র


দূরে গেলে

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: শনি, ০১/০৯/২০১২ - ৮:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দূরের পার্বত্য শহরে কিছুদিন কাটিয়ে এসে ঘরে ঢোকার পর মনে হল
মাঝে মাঝে দূরে থাকা ভাল, সবকিছু থেকে।

দূরে যাওয়ার মুহুর্তে মনে হয়েছিল এ নির্বাসন হবে অসহনীয়,
সেখানে বন্ধু নেই, কোন কথা নেই, পরিচিত ফুলের গন্ধ নেই,
ঘরের সামনে দিয়ে রাগ করে চলে যাওয়া চেনা বাসগুলো নেই,
আমি নির্জন কারাবাসের বন্দীর মত ছটফট করব।

অথচ ক'দিন পর টের পেয়ে যাই
দূরে না এলে বোধ হয় কখনও আমার


বিভ্রমের নিশিডাক তথা সন্দীপনের ডায়েরী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩০/০৮/২০১২ - ৫:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার জাগরণগুলি স্বপ্নের চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণে কমজোরি তথা অনির্ভরযোগ্য হয়ে উঠছে।
-সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়


রক্তে আঙুরলতা

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: মঙ্গল, ২৮/০৮/২০১২ - ৩:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফ্রান্সের সীমান্ত ঘেঁষে ইতালীর উত্তর-পশ্চিমের প্রদেশ কুনিও। এই প্রদেশে লাঙ্গে পর্বতমালার পাদদেশের একটি গ্রাম সান্তো স্তেফানো বেলবো। লাঙ্গে পর্বতের উপরে এক কালে দেবতাদের প্রধান - আকাশ আর বজ্রের দেবতা জুপিটারের মন্দির বানানো হয়েছিল। জুপিটারের পূজারীরা স্বধর্ম ত্যাগ করলে মন্দিরের ধ্বংসাবশেষের উপর গড়ে ওঠে বেনেডিক্টাইন কনভেন্ট। সান্তো স্তেফানো বেলবো’র মানুষ নিজেদের ধর্ম পরিবর্তন করলেও মূল পেশার পরিবর্তন করেননি। প্রাচীন কাল থেকে লাঙ্গে পর্বতমালা অঞ্চল আঙুর চাষ আর আঙুরের রস থেকে বানানো মদের জন্য বিখ্যাত। এখানকার স্পার্কলিং হোয়াইট ওয়াইন ‘মোসকাতো দো আস্‌তি’ পানরসিকদের পছন্দের পানীয়।


বইমিশালি

নীলম এর ছবি
লিখেছেন নীলম [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৮/০৮/২০১২ - ৩:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলা থেকে বই পড়ার ক্ষেত্রে একটা বিচ্ছিরি অভ্যাস গড়ে উঠেছে আমার। বই পড়ছিতো পড়ছি, সেদিন আর অন্যকিছু করা হচ্ছে না। বই পড়া শুরু করে তার ভেতরে ঢুকে গেলামতো হলো, ওটা শেষ না হওয়া পর্যন্ত বাকি সব কাজ বন্ধ। আগে এতে খুব একটা সমস্যা হত না। তেমন কাজকর্মতো ছিল না, অঢেল সময়। ইচ্ছেমত বই পড়ে যাচ্ছি। ইদানীংকালে এতে বেশ সমস্যা হয়। এই অভ্যাসের কারণে বই পড়াই বেশ কমে গিয়েছে আজকাল। কাজ-অকাজ-কুকাজের ভীড়ে