আমার বন্ধু এবরার হোসেন গতকাল দুপুরে ফোন দিয়ে জানতে চাইলো " হুমায়ূন আহমেদের কী খবর ?" এবরার সিজোফ্রেনিয়ায় ভুগছে প্রায় সতের বছর ধরে। তবে এককালের এই তুখোড় ছড়াকার আর মেধাবী সাহিত্যকর্মী এখনও যখন অনর্গল ছড়া-কবিতা-সংলাপের উদ্ধৃতি দিয়ে কথা বলে তখন তার পরিচিতজনেরা ছাড়া অন্য কেউ বুঝতেই পারবে না যে মানসিক অসুস্থতা কত ভয়াবহ হতে পারে। সে প্রসঙ্গ ভিন্ন। এবরারের মুখে হুমায়ূন আহমেদের নাম শুনে চমকে গ
সচলায়তনে আমার আবির্ভাব কাজীদা মানে কাজী আনোয়ার হোসেনের মাধ্যমে। কী, অবাক হচ্ছেন?
দিগন্ত থেকে ছুটে আসে ঢেউয়ের পর ঢেউ, তার চূড়ায় চূড়ায় সুর বসাই, কথা বসাই। বসিয়ে যাই হাসিকান্না, চুম্বন-অশ্রু, গরমভাত ও ক্ষুধার গল্প। বসিয়ে দিই জলপাই বনের হাওয়া, জ্বরের ঘোর, ঘুম, স্বপ্ন। যত্ন করে বসাই বৃষ্টিবিন্দুদের, বসাই চিকমিকে বিদ্যুৎ ও বাজের হুঙ্কার। অসীম একখানি গানের মধ্যে মিশে থাকা কথা সুর ছন্দ তাল লয়ের মতন ওরা থাকে, ওদের শুরু নেই, শেষ নেই কোনো। কেজানে কোথা থেকে আসে অবাক হাওয়া-তারারা দপদপ করে,
আগের পর্ব এখানে
কয়েকদিন পরেই শুরু হয়ে যায় সাজো সাজো রব। বরণ ও তার বন্ধুদের নির্দেশমতন নৌ-কারিগরেরা তৈরী করতে থাকেন মস্ত মস্ত তিনটি নৌকা।
পৃথিবীতে সমকালে তিনটি ঘটনা ঘটেছে।
এক. হিগস-বোসন বা ঈশ্বর কণা আবিস্কৃত হয়ে গেছে। ঘটনাচক্রে এই বোসন বাবু বাংলাদেশ ভূখণ্ডেরই।
দুই. কবি রাজু আলাউদ্দিন বাংলাদেশের সাহিত্য-রাজনীতির দুর্বৃত্তদের ঠিকুজি খোলাসা করে দিয়েছেন।
তিন. কবি মাসুদ খান এই সাহিত্য-রাজনীতির দুর্বৃত্তায়নের বন্দনা করেছেন।
এই তিনটি ঘটনাতেই কোনো না কোনো ভাবে ঈশ্বর উপস্থিত।
কবি তুমি কে: ঈশ্বর না শয়তান---------
"তিতাস একটি নদীর নাম” উপন্যাসের পাণ্ডুলিপি কোলকাতার ট্রামে হারিয়ে ফেলেছিলেন অদ্বিতীয় “অদ্বৈত মল্ল বর্মন”। তীর্থের কাকের প্রায় সম্পূর্ণ লেখাটা খোয়া গেছে আগের ল্যাপটপ সারাতে গিয়ে। সচলে যতটুকু দেয়াছিল তার পর থেকে আবার নতুন করে লিখতে হচ্ছে। লেখা জমা রাখার নিরাপদ জায়গা সচলায়তনে আজকের লেখা পর্বটি জমা রাখছি। বিরতির কারণ যাই হোক; যারা তীর্থের কাক পড়তেন তাদের কাছে এই অনাকাংক্ষিত বিলম্ব এবং অনিয়মিতির জন্য ক
কুকুর আর বেড়ালের মাঝে যেভাবে শত্রুতা শুরু হল
এক ছিলো সাগরঘেরা দেশ, উত্তর দক্ষিণ পূর্ব পশ্চিম যেদিকেই যে যাক না কেন পথ শেষ হয় নীল সমুদ্রের তীরে। দেশটা একটা বিরাট দ্বীপ।
সেই দেশে এক ছেলে ছিলো, লোকে তাকে ডাকতো বরণ বলে, তার বাবামা প্রয়াত, ভাইবোনেরাও সব নিজের নিজের সংসার নিয়ে ব্যস্ত। নিজের বাসায় একাই থাকতো বরণ, কাজকর্ম করতো সারাদিন, বিকাল থেকে সন্ধ্যে বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আড্ডা দিতো, তারপরে পানভোজনশালা থেকে খেয়ে দেয়ে বাড়ী ফিরে ঘুমাতো।
আগের পর্ব এখানে
গিহনকে নিয়ে সে ঝুড়ি নদীতে ভাসতে ভাসতে চললো, চললো আর চললো। তারপরে দিনের শেষে সন্ধ্যাবেলার রাঙা আকাশের নিচে সে ঝুড়ি এসে ঠেকলো পাড়ে।