“ ডুবে ডুবে ডুবে ডুবে গিয়ে আবার একটু সময়ের জন্য ভেসে উঠে
অবশেষে ডুবে গেলাম দেখে নিয়ে
আমার স্বপ্ন ডাঙায় কোন সে হরিণ
জেগে জেগে জেগে জেগে তোমার সঙ্গে পুরোটা সময় খেলা করে...”
: লর্ড ক্লাইভের মত একটা খলনায়কও আত্মহত্যা করেছিল। কেন জানিস? সাতসমুদ্র পাড়ি দিয়ে আরেকটা দেশ জয় করতে যে শক্তিটা লাগে ওর সেটা ছিল। কিন্তু চারপাশের আত্মসন্মানহীন আমাদের নায়কদের দিকে তাকা। পারবে ওরা? ওরা পারবে না। ঐ শক্তিই নেই।
লাস্টবেঞ্চি উজ্জ্বল তারার মত জ্বলতে থাকে। তার আলোর তীব্র বিচ্ছুরনে আমি অন্ধ হয়ে বসে থাকি।
: বঙ্গবন্ধু... তার মৃত্যুর কথা ভাব। কী আশ্চর্য্য আর অপূর্ব এক আয়োজন।
বিনা সুতোর মালা গাঁথার প্রতিশ্রুতি নিয়ে বসেছিলাম, কিন্তু গাঁথতে পারলাম না। একটা একটা করে পুঁতি তুলে নিই, পরপর সাজাই। সেই বর্ষাবিকেলের নীল পুঁতি যার ভিতরে কেমন একটা মায়াবী আলো ঝিলমিল করতো, সেইটার গায়ে হাত বুলিয়ে চুপটি করে নামিয়ে রাখি। পাশে রাখি ঝকমকে লাল আর সাদা দুটি পুঁতি, ওরা বৈশাখের সন্ধ্যা, ওরা জয়জয়ন্তী।
পূর্ব কথন: কোন এক বেসরকারী সংস্থার পানি বিষয়ক সেমিনার। ইথিওপিয়া সহ আফ্রিকার বহু দেশে মানুষ মরে পানি দুস্প্রাপ্য বলে। বাংলাদেশের মানুষ মরে পানির অতিরিক্ত প্রবাহে। সেমিনারের আয়োজকরা পানির যথাযথ ব্যবহারে গুরুত্ব দিচ্ছেন এই সব দেশকে উদাহরন ধরে নিয়ে। সে সব দেশের মানুষ কী ভাবে পানির হাতে নিগৃহিত হচ্ছে তা উদাহরণ সহ দেখাতে ডাক পড়ে আমার। দেশে থাকতে দেশ নাটকের মাথায় ছাতা ধরতাম। নাটকের মাধ্যমে ভয়াবহ ব্যপারটা
দেলওয়ার কাকা। শুধু বড়দের কাছে শুনেছি- ছেলেবেলার এইসব জটিল সামাজিক টানাপোড়েনে দেলওয়ার কাকা একটু আধা পাগলা হয়ে গিয়েছিলেন। সমাজের উপর বিন্দুমাত্র শ্রদ্ধাবোধ ছিল না। বিয়ে করেছিলেন আর বিয়ের পর এক এক করে তিন কন্যার জন্ম দিলেও এক ধরনের সমাজ বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকার নেশাটা তার একটুও কমেনি। মেয়েরা বড় হলে তিনি গো ধরলেন তিনি নিজে তাদের শিক্ষা দেবেন। কোন বিদ্যালয়ে তাদের পাঠাবেন না। এই নিয়ে কাকীর সাথে প্রতি রাতেই
বৈজয়ন্তী ডাকে, "কী রে তুলি, কী হলো তোর? শিগগীর তৈরী হয়ে বেরো, বেড়াতে এসে ঘরে বসে থাকার মানে কী?"
অসাবধানে যেই না ছুঁলো আমায় তোমার আংগুলে,
কে যে আমায় খাইয়ে দিলো চরম নেশার ভাং গুলে।
প্রেম জগতের আংগিনাতে ছিলাম বড়ো নিঃস্ব রে,
কোন পূণ্যে তোমায় দিলেন মিলিয়ে আমায় ঈশ্বরে।
হৃদয় আমার একটি কথা বলছে প্রতি নিঃশ্বাসে,
এই জীবনের, এই শরীরের, এই আত্মার হিস্যা সে।
বাতাস যখন জমায় খেলা তোমার কালো কুন্তলে,
আমার সকল হৃদয় জুড়ে প্রেম রাগিণীর ধুন তোলে।
তোমার ঠোঁটের কূল ভাংগলে আনন্দে কি উচ্ছ্বাসে
এই উপকথা সুমেরীয়। সুপ্রাচীন সেই সভ্যতা। এ গল্পেও সেই অতি প্রাচীন কালের এক কাহিনি আছে, মানুষদের প্রথম নায়কের কথা আর নেপথ্যে এক মানবদরদী দেবতা আড়াল থেকে যিনি কলকাঠি নাড়েন।
আঁচলের ঘুম ভেঙ্গে যাবে বলে বুড়োদের দাতের মতো পুরানো খটমটে বাংলা কীবোর্ডে হাত দিতে মানা বাসায়। তাই লেখার ছলে বাসার পাশে আলীর বারে গিয়ে ল্যাপটপ খুলে সচলায়তনে চোখ রেখে বসে থাকি। বাংলা বর্ণমালির কারুকাজ দেখে কেউ কেউ কৌতূহলী হয়। আরবীর মতো ডান থেকে পড়তে হয় নাকী চাইনিজের মতো উপড় থেকে নীচে? এই চিন্হগুলো চায়নিজ চিন্হ নাকী বর্ণমালা?
জুনের এই রৌদ্রদিনে কী এক অদ্ভুত আসক্তি
সারা শরীরে অধিক গরম নিয়ে-ও দীর্ঘ তিন