The most dramatic of Mom’s lessons, came one Sunday afternoon. One of our cats was behaving in an odd way. Mom had us all sit down by the cat while she explained the process of birth. After all the kittens has slipped safely out of the mother cat, Mom explained in great detail the wonder of life.from A Child Called 'It'
প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা স্থানীয় পর্যায়ে গণমানুষের জন্য সহজলভ্য ও মৌলিক চিকিৎসাসেবাই সাধারণভাবে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বলে পরিচিত। সহজ কথায়, মানুষ যেসকল উপকরণ ও কৌশল অবলম্বন করে দৈনিন্দন স্বাস্থ্যরক্ষার ব্যবস্থা করে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বলা যায়।
আমার গল্প চার, বালিকা বিদ্যালয়ে পড়ি। মোটামুটি স্বাধীনতার স্বাদ নিয়ে বেড়ে উঠছি, এটাই মনে হতো তখন। সারাদিন খেলাধূলো, নতুন নতুন বন্ধু... জীবন অনেক পূর্ণ ছিল।
কেন যেন মনে হচ্ছে এই নামে অন্য একটা লেখা আমি আগেই পড়েছি, তাই অবচেতনে শিরোনামটা রয়ে গেছে। যদি তাই হয়, তাহলে একই নামে আবার লেখার দায়ভার আমি নিচ্ছি, কিন্তু বিষয়টা ইচ্ছাকৃত না। নিজের মায়ের মৃত্যুটা খুব কাছে থেকে দেখার পর ক্যান্সারের প্রতি এই অদ্ভুত ভীতিটা বেড়ে গেছে আরও কয়েক গুণ। কিছুদিন আগে একটা লেখা পড়ছিলাম, একজন ক্যান্সার রোগীর লেখা। লেখাটার সারমর্ম হল এই যে, “যখন আমার মৃত্যু হবে আমার সন্তানদের খুব সহজ ভাষায় বলবে যে আমার মৃত্যু হয়েছে, খুব দুঃখ প্রকাশের দরকার নেই, শুধু আমার কিছু ভাল কথা তাদের বল, আর বল যে আমার যদি ক্ষমতা থাকত আমি কখনো আমার সন্তানদের ছেড়ে যেতাম না। অতএব ওদেরকে কখনো বলবে না যে আমি পৃথিবী ছেড়ে আরো ভাল একটা জায়গায় চলে গিয়েছি। শুধু বল যে আমি বেঁচে ছিলাম, এখন আমার মৃত্যু হয়েছে!” “When I die someday just tell the truth: I lived, I died. The end!”
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাম আমরা সবাই শুনেছি। কিন্তু মেডিকেল কলেজ ক্লিনিক কথাটা কি কেউ শুনেছেন?
আপু চলে গেল। এক এক করে চারিদিকের সব আলো নিভিয়ে দিয়ে। ঘর আলো করা ওর সেই উজ্বল হাসি, ক্যান্সারের প্রবল আঘাতেও যেটা এতটুকুও ম্লান হলো না তাকে সঙ্গে করে নিয়ে চলে গেল চিরতরে। অসুস্থ অবস্থায়ও সবার প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে পাশে থাকা মানুষটা আমাদেরকে অতল শূন্যতায় ডুবিয়ে নিমিষেই নেই হয়ে গেল। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মাত্র ২৮ বছর বয়সে ব্রেস্ট ক্যান্সার ধরা পড়ে আপুর। তারপরে সার্জারি-কেমোথেরাপি। কিছুদিন ভালো থাকা
মাসের শেষের মিটিং এ বসেছি ডায়ালাইসিস রুগীদের সাথে, এর নাম কেয়ার প্ল্যান মিটিং। যেসব রুগীদের ডায়ালাইসিস সংক্রান্ত বা অর্থনৈতিক বা সামাজিক সমস্যা থাকে, যেগুলো গড়পড়তা ভিজিটের সময় ঠিক সামলানো যায় না তাদের কে নিয়েই মাসের শেষে এই মিটিং। এটা কম্প্রিহেন্সিভ মিটিং, ডাক্তার, রুগী, রুগীর পরিবার, নার্স, ডায়ালাইসিস ক্লিনিক ম্যানেজার, ডায়েটিসিয়ান, এবং সোশ্যাল ওয়ার্কার সহ সবাই থাকে। এবারের মিটিং এ সবশেষ হলো, বিলি, এর সমস্যার অন্ত নেই। বেশির ভাগই সামাজিক সমস্যা যা মূলত ড্রাগ এডিকশন থেকে উদ্ভূত। বিলির সাথে আমার বেশ একটা ইতিহাস আছে, এখনও ক্লিনিকের সবাই মনে রেখেছে, আমি এবং বিলি তো বটেই। মনে পড়ে গেল আবার।
এই যে দাদা, শুনছেন? আরে ও ভাই, হ্যাল্লো, ও দাদা, হ্যাঁ, আপনাকেই ডাকছি! কই যান আপনি? স্ক্রল করার আগে দাঁড়ান, দুইটা কথা বলে নেই। কি? ব্যাস্ত আপনি? আপনার জীবনের দামের চাইতেও ব্যাস্ততা বেশী আপনার? হ্যাঁ, তাইলে ভাই যাইতে পারেন, আপনার জীবন; আপনেই সেইটার দাম চুকাইবেন, আমি কথা বলার কে! আহ্, খারাপ পাইয়েন না বস্, ব্যাস্ত থাকলে যান না আপনি, সমস্যা নাই। কি, থাকতে চাইছেন? আচ্ছা, থাকেন তাইলে, পড়েন পুরাটা!
১৯৯৯ সালের এপ্রিলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক সম্মেলনে এই অঞ্চলে টিকাদান কর্মসূচির উপর একটি নীতিমালা প্রণয়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাংলাদেশ বাদে এই অঞ্চলের দেশগুলো হল ভুটান, উত্তর কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও পূর্ব তিমুর।
১৯৯৯ সালের অক্টোবর মাসে ব্যাংককের বৈঠকে তারা নীতিমালার প্রাথমিক মানদণ্ডগুলো নির্ধারণ করে।
খুব সামান্য সংক্রমণ আর সাধারণ রোগেও এখন মানুষ মরে যাবে। যেমন হতো ৫০ বছর আগে। যেসব সাধারণ রোগকে আমরা পাত্তা দিতে শিখিনি, খুব অবাক হয়ে এখন আবিষ্কার করব সেইসব রোগেই আমাদের প্রিয়জনেরা মরে যাচ্ছে!