দৃশ্যপট ১
আমার এক বন্ধুর আত্মীয় রাতের বেলায় প্রচণ্ড মাথাব্যাথায় মোটামুটি অতিষ্ঠ হয়ে একটা মাথা ধরার ট্যাবলেট আর একটা ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে ঘুমিয়ে থাকল। পরের দিন সকালে তার আর সকাল হয়নি, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়ে ঘুমের মাঝেই মারা যায় সে।
দৃশ্যপট ২
ছবি: হোমিও-টোটকা [সুত্র]
বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে প্রচলিত চিকিৎসাপদ্ধতি হোমিওপ্যাথি কি সত্যিই কাজ করে, নাকি এটি একটি ফাঁকা অপবিজ্ঞান? অপবিজ্ঞান দাবী করবার পিছনে কারণগুলো কি হতে পারে? আপনার আশেপাশের অনেকের ক্ষেত্রে তাহলে হোমিওপ্যাথি কাজ করল কেনো? হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করলে কোনো ক্ষতির সম্ভাবনা আছে? এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর এবং হোমিওপ্যাথি অপবিজ্ঞানটির বিস্তারিত নিয়ে এই লেখাটি।
আপনি নিশ্চয়ই শুনেছেন ধূমপানে ক্যান্সার হয়? আরো এটাসেটা কী কী জানি হয়! ডাঁহা মিথ্যে কথা। কিচ্ছু হয়না। একেবারেই কিছু না! এই লেখাটিতে সেই বিষয়ে বলছি। মহাপণ্ডিত গবেষকরা যে তামাককে ক্যান্সারের কারণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চান তার পেছনে বিরাট রাজনীতি আছে। মূল বিষয়টা অন্যরকম। যুগ বদলেছে, এখন আর তেলমশলা গুলিয়ে খাইয়ে দিলেই কি আর মানুষ ভুল বুঝে বসে থাকে? থাকেনা। সত্য সবার কাছে পৌঁছবেই। আপনার কাছেও পৌঁছবে। কিন্তু সত্য পৌঁছনোর আগে তামাকের প্রাথমিক এটাসেটা সম্পর্কে একটুখানি বলে নেই।
পায়ের বুড়ো আঙ্গুলের নখ ভেঙে যাওয়ায় ডাক্তার দেখাবার প্রয়োজন দেখা দিল। নখটা তুলে ফেলতে হবে। অভিজ্ঞ জনেরা বললো নখ তুলে ফেললে সেখানে আবার নতুন নখ গজায়। তাই দৌড় দিলাম মেডিকেল এ। কোন কাজ আমি সাধারনত একাই করি। এক্ষেত্রেও আমি একাই মেডিকেল এ গেলাম। সরকারী মেডিকেল গুলোতে খরচ অনেক কম তাই মানুষও প্রচুর। আমি ১০টাকা দিয়ে জেনারেল সার্জারীর একটি টিকেট কাটলাম। টিকেটটাই প্রেসক্রিপশন। জেনারেল সার্জারীতে তুলানা মূলক
পত্রিকার পাতায়, ফেসবুকের দেয়ালে কিংবা মানুষের মনে এখন ভিটামিন এ ব্যাপারটি নিয়ে দারুন কৌতুহল। এই সংঘাতময় রাজনীতির দিনে সবথেকে বেশী খারাপ লাগে যখন দেখি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কোন ব্যাপারে মানুষ দুইভাগে ভাগ হয়ে যায়। কারো কাছে মনে হচ্ছে সরকার যা করছে তা চরমভাবে অগ্রহণযোগ্য কোন কাজ আবার একদল মনে করছে যা হচ্ছে সবই জামাতী-ছাগু কিংবা বিএনপি-র অপপ্রচার। ভিটামিন এ এর ক্ষেত্রেও তাই হল। ফেসবুকে দুইদল ভাগ হ
সবার আগে যেটি প্রয়োজন সেটি হচ্ছে মানুষকে সতর্ক করা। আমি যেহেতু দেশে থাকিনা, তাই আমার স্পষ্ট জানা নেই আমাদের দেশের মানুষ এই ভাইরাসটির সংক্রমণ বিষয়ে কতটা সচেতন। পর্যাপ্ত সচেতন নয় বলেই জেনেছি। সেরকম হলে, সচেতন করা প্রয়োজন। দূর্ভাগ্যবশত এই লেখাটি গ্রামের সেইসব মানুষের কাছে পৌঁছবে না যাঁরা সরাসরি নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমনের ঝুঁকিতে রয়েছেন। কিন্তু আমি জানি, আপনারা যাঁরাই এই লেখাটি পড়ছেন সবাই কোন না কোনভাবে গ্রামের সঙ্গে সম্পর্ক রাখেন। আমি নিজে যা করেছি, সেটি আপনাদেরকেও অনুরোধ করি। গ্রামে স্বজনরা যাঁরা রয়েছেন তাঁদেরকে আজকেই একটি ফোন করে সতর্ক করুন। তাদেরকে বুঝিয়ে বলুন নিপাহ ভাইরাস কী এবং এটা কীভাবে ছড়ায়। তাঁদেরকে জানিয়ে দিন কীভাবে সতর্ক থাকতে হবে। স্বজনদের প্রতি এটুকু দায়বদ্ধতা বোধহয় আমাদের থাকা উচিত।
কীভাবে একটা গ্রাম বানাতে হয় জানেন?
একটি গ্রামে কী কী থাকে তা নিশ্চয়ই জানেন? এই লেখাটিতে আমরা একটি গ্রাম তৈরি করার কথা বলব। এই লেখাটিতে আমি একটি গড়পরতা গ্রামের কথা বলছি। কিন্তু চাইলে আপনি নিজের মত করেও এটাকে বদলে নিতে পারেন।
গ্রামের শুরুতেই প্রয়োজন একটি ভূখণ্ড। সেই ভূখণ্ডে পর্যাপ্ত মুক্ত বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে। গ্রামের মাঝ দিয়ে যেন বয়ে যায় স্রোতস্বীনি নদী। আড়মোড়া ভাঙা পাখির মত শাখা-প্রশাখা মেলে দিয়ে মেলে সেই নদী যেন গ্রামটাকে জড়িয়ে রাখে। একটা ভূখণ্ড হল। শাখামেলা নদীও হল। নাম দেয়া যাক। আমাদের এই গাঁয়ের নামটি খঞ্জনা। আমাদের এই নদীর নামটি অঞ্জনা।
বাচঁতে হলে জানতে হবে এই কথাটি শুধুমাত্র AIDS এর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য নয় বেশিরভাগ অসুখ ই সামান্য চেষ্টার মাধ্যমে প্রতিরোধ করা যায়।এমনকি ক্যান্সারের মত রোগ ও।কর্কট রোগ বা ক্যান্সার দুইটি শব্দই এত খটমট ধরনের যে শুনলেই ভয় লাগে।অবশ্য ক্যান্সার তো ভয়ঙ্কর এক অসুখের ই নাম।৪ বছর আগের কোন এক সন্ধ্যায় যখন শুনেছিলাম আব্বার কোলন ক্যান্সার হয়েছে মাথার উপর বাস্তবিক অর্থেই যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়েছিল।এত শেষ পর্যা
অনন্ত জলিলের পরের ছবির শেষ দৃশ্যঃ তার বন্দুকে গুলি এক কিন্তু শত্রু দুই। এক নম্বর শত্রু ইউটিউবে ভিডিও আপ্লোডকারি আর অন্যজন সুজন চৌধুরী, যে কিনা তার ভুরিওলা কার্টুন একেছিল। এখন যদি সে একগুলিতে দুই শত্রুকে খতম করতে চায় তাইলে তার রজনিকান্তের বলাকা ব্লেড থিওরি ছাড়া উপায় নাই!!
-বাবা, পার্কের বই আছে?
-জ্বী স্যার।
-মেডিকেল সায়েন্স- সায়েন্স না আর্টস?
-স্যার, সায়েন্স।
-সায়েন্স তো বাবা নিজের ভাষায় বানিয়ে বললে হবে না, আর্টস বানিয়ে বলার বিষয়; আর সায়েন্স কীসের বিষয়?
-জ্বি স্যার, মুখস্থের।
-হ্যাঁ, এইবার ঠিক আছে, যাও।