আবারও বকেয়া লেখা,
আরও এক বছর দেরি করতে মন চাইল না, তাই
এটা অতি পুরোন এক লেখা। এবং ভয়াবহভাবে আবেগপ্রসূত! আবেগে যাঁদের আপত্তি আছে তাঁদের ভেতরে প্রবেশ না করাই ভালো। বস্তুত এই লেখাটি কখনোই প্রকাশিত হবার সম্ভাবণা ছিলনা। আজকে হঠাৎ সামনে পড়ায় কী ভেবে প্রকাশ করে দিলাম!
অনেকদিন কিছু লিখিনা। মাঝে মঝে লিখতে ইচ্ছে করে।
আমার লেখা এক পর্ব "মাসুদ রানা"
মন চাইলে পড়তে পারেন...
১
এপ্রিল ২৮, ১৯৭১ পাটোয়ার বাগান লেন
আজ আমার জন্য খুব দুঃখের দিন। সৈয়দ মুজতবা আলী আমাকে তার ৫ নং পার্ল রোডের তেতলার ঘর থেকে বের করে দিলেন।
পদ্মা পার হয়ে মাধবদিয়ার চর। সেই চরে রোগী দেখতে গেলেন এক ডাক্তার। রোগী হতদরিদ্র। রোগী দেখার পর যখন প্রেসক্রিপশন লিখছিলেন, তখন ডাক্তার দেখলেন রোগীর বাবা গোয়াল থেকে হালের বলদ বের করছেন। আর একজন বলদের দড়ি ধরে টানাটানি করছে কিন্তু বলদ নড়ে না। বৃদ্ধ কেঁদে কেঁদে বলছেন, “তোরে আমি রাখতে পারলাম নারে। আমারে কোন দোষ দিস না। পরের বাড়িত যাইয়া সুখে থাকিস।”
‘He was mistakenly born in Bangladesh’—Otto Pfister
আজকের দিনে হাজারো ক্রিকেটারদের ভিড়ে মনে পড়ে গেল, বাংলাদেশের ফুটবলের স্বর্ণযুগের অসাধারণ ফুটবলার মুন্নার কথা। যারা তার খেলা দেখেনি বোঝা সম্ভব না তিনি কী অসাধারণ একজন ফুটবলার ছিলেন!!
একটা কাটা দাগের চিহ্ন মুছে যেতে কতদিন সময় লাগে? কিংবা আদৌ কি মুছে যায়?
সুশীলের ত্যানাসমগ্র
আনু-আল হক
------------
১. “যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই” বললেই বিষয়টা ‘রাজনৈতিক’, আর থামায়া দেয়াটা খুব অ-রাজনৈতিক!