১৯২৩ সালের ডিসেম্বরের এক পড়ন্ত বিকেল। রেনুদের বাড়ি থেকে আসকারদীঘির পাড়ের নিজেদের বাসায় ফিরছিল রানী। বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হলো কদিন আগে। রেনু আজ ওদের বাসায় থাকবে। হঠাৎ রাস্তায় হৈ চৈ দেখে ওরা থমকে দাঁড়ালো। রানী শক্ত করে ধরলো রেনুর হাতটা।
সচলে ধারাবাহিক লিখতে গিয়ে ছাদে তুলে মই কেড়ে নেয়ার গল্প অনেক পড়েছি। তবে আমার মত এতো বেশিদিন কেউ মই আটকে রেখেছেন কিনা সে খবর অবশ্য নেয়া হয়নি। চরম উদাসদা এতো করে শেখানোর পরেও উপুত হওয়াটা এখনো ঠিকমত রপ্ত করে উঠতে পারিনি তাই এই হাল। সে যাই হোক, ইলা মিত্রকে নিয়ে লেখাটা এতোদিন আটকে রাখার জন্য সত্যিই দুঃখ প্রকাশ করছি। চলুন তাহলে আবার শুরু করি এই ব
মিউনিখ গিয়ে আমার প্রধান আগ্রহ ছিল ডাখাউ কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পটা দেখা। জানি আমার বন্ধুরা বরাবরের মত নাক কুঁচকে বলবে বর নিয়ে বেড়াতে বের হয়ে কোথায় রোমান্টিক সব যায়গায় ঘুরবে তা না, শেষ পর্যন্ত কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প?
মিনার মাহমুদের মতো একজন লড়াকু মানুষ আত্মহত্যা করবেন এটা মানতে এখনো কষ্ট হচ্ছে। তাঁর ব্যক্তিত্বের সঙ্গে ‘আত্মহত্যা’ ব্যাপারটা যায় না। কী বর্ণাঢ্য একটা জীবন ছিলো তাঁর! য়্যাডভেঞ্চারে পরিপূর্ণ এরকম বর্ণিল জীবন আমাদের প্রজন্মের আর কারো তো ছিলো না! বিশেষ কোনো একটি অভিধায় বিশেষায়িত করা যায় না তাঁকে। তাঁর চরিত্রের মধ্যে একই সঙ্গে দায়িত্বশীলতা এবং কাণ্ডজ্ঞানহীনতার অপূর্ব মিশেল ছিলো। যে কারণে মিনারকে আমার আনপ্রেডিক্টেবল মনে হতো সব সময়। আমাদের প্রজন্মে মিনার মাহমুদ ছিলেন কীর্তিমান এক রহস্যপুরুষ। যে রহস্যের সিংহভাগই চির অনুদ্ঘাটিতই থেকে গেল।
ক।
[justify]
বাবার সামনে দাঁড়ালেই বুক কেঁপে উঠতো কেনো জানি, যে কারণে বাবার কাছে মুখ ফুটে মনের কথা বলা কখনোই হয়নি তার, যত আবদার ছিলো মায়ের কাছে। এর অন্যথা হয়নি কোনদিন।