Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মরণ

কী বলতে চেয়েছিলেন রবার্ট ফ্রস্ট? ( অথবা আমার ফেরৎ না দেয়া বইয়ের গল্প)

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ১৪/০৩/২০১২ - ৬:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতকাল বিকেলে বেশ কদিন পরে হাঁটাহাঁটির জন্য তুষারস্নাত বনে হারিয়ে গিয়েছিলাম খানিকের জন্য, এখন অবশ্য বসন্তের আগমন ধ্বনি সোৎসাহে ঘোষণা করছে ক্ষুদে পাখির দল তাদের মনমাতানো কলরবে, কিন্তু শীতের বিদায়বার্তা আসলেও তার নীরব শ্বেত জমাট অস্তিত্ব এখনো চারিধারেই বিপুল বিক্রমে প্রকাশিত, যে কারণে বন-প্রান্তর আসলে তুষার নয় শক্ত বরফাচ্ছাদিত। পাখি ছাড়াও অস্তিত্বের জানান দিচ্ছে বুনো খরগোশের দল, চঞ্চল কাঠবেড়া


পাবলো নেরুদার স্মৃতিকথা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/০৩/২০১২ - ৫:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেই আগ্নেয়গিরিগুলির নিচে, বরফের মুকুটপরা পাহাড়গুলির গা ঘেঁষে দাঁড়ানো, বিশাল হ্রদের টুকরোগুলো বুকে রাখা চিলির বনভূমি- সুগন্ধি শান্ত বনভূমি


একাত্তরের অগ্নিঝরা মার্চের এদিনে বঙ্গবন্ধু বাঙালির মুক্তির মূলমন্ত্র ঘোষণা দেন

নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি
লিখেছেন নুরুজ্জামান মানিক (তারিখ: বুধ, ০৭/০৩/২০১২ - ১১:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আজ। বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসের অবিস্মরণীয় একটি দিন। অগ্নিঝরা মার্চের ঊর্মিমুখর এদিনে বঙ্গবন্ধু বাঙালির মুক্তির মূলমন্ত্র ঘোষণা দেন।


ভুলে গেছি যেই আঘাত অনায়াসে

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: সোম, ২৭/০২/২০১২ - ৭:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমরা জাতি হিসেবে অনেক কৃতিত্ব এর দাবীদার, আমরা ভাষার জন্য রক্ত দিয়েছি, স্বাধীনতা যুদ্ধ করে অর্জন করেছি, স্বৈরশাসক এর পতন ঘটিয়েছি তরুণ রক্ত দিয়ে, জাতি হিসেবে আমরা বীরের জাতি, এই দাবি করতেই পারি। কিন্তু একটা দাবি আমরা করিনা, সেটা কি?


প্রিয় বই- ভ্রমণ সঙ্গী হেরোডটাস

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ১০/০২/২০১২ - ৪:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইউরোপের সুন্দরতম নগরী খ্যাত প্রাগ থেকে শেষবার বিদায় নেবার সময় সেখানকার পুরনো বন্ধু মারিস্যা ক্রাউসোভা ( মহিলা ২ বছর ঢাকাতে জাতিসংঘের ডাক্তার হিসেবে কর্মরত ছিলেন ) এক পোলিশ সাংবাদিকের বই উপহার দিলেন, অদ্ভুত নামের বই ট্র্যাভেলস উইথ হেরোডটাস, লেখকের নাম রুশজার্দ কাপুসচিনস্কি ( Ryszard Kapuściński )। বললেন তোমার রুচির সাথে খুব মিলবে, পড়েই দেখ।


আমার প্রিয় ভ্রমণ লেখক- চার্লস ডারউইন

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০৬/০২/২০১২ - ৭:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভ্রমণ করতে খুব ভাল লাগে আমার, সেই যে এস এস সির পরপরই প্রথম বাড়ীর বাইরে অভিভাবক ছাড়া বন্ধু উদয় শঙ্করের সাথে বাহির হয়েছিলাম দক্ষিণ বঙ্গ দেখতে, দুচোখ ছাপানো বিস্ময় নিয়ে দেখেছিলাম খুলনা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, পশুর নদীর জোয়ারভাঁটা, দক্ষিণ ডিহিতে কবিগুরুর শ্বশুরবাড়ি, ষাট গম্বুজ মসজিদ, দুর্গা সাগর, ভ্যান গগের হলদে তুলির পরশ বোলানো মাইলের পর মাইল বিস্তৃত পাকা ধানের ক্ষেত, অপূর্ব সুন্দর গ


আমাদের রান্না-বান্না

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০২/২০১২ - ২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
১.

সিদ্দিকা কবীর আমাদের পরিবারে অচেনা নন। আম্মা তাঁকে অনেকদিন ধরেই চিনেন। রন্ধনশিল্পী হিসাবে তাঁর সুনাম ততদিনে পরিচিত মানুষের বাইরেও ছড়িয়ে গেছে। ১৯৭৮ সালে তাই ওনার লেখা “রান্না খাদ্য পুষ্টি” বইটা বের হলে আম্মা সেটা কিনতে দেরি করেনি। যেসব বইয়ের প্রচ্ছদ দেখতে দেখতে আমি বড় হয়েছি, সেগুলোর মধ্যে এই বইটার নাম সামনের দিকেই আছে। দুঃখের বিষয় আর পাঁচটা ছেলের মতো আমিও ওই বইটার ভেতরে বেশি উঁকি দেওয়ার তাড়না অনুভব করিনি। প্রতিদিন টেবিলে খাবার আসছে, আমরা প্রায়ই সেই খাবারের সমালোচনায় মুখর – এই রান্না কি মুখে দেওয়া যায়? ইত্যাদি নানান অভিযোগ ছাড়া রান্না, পুষ্টি আর খাদ্য পরিবেশনা - এই সবই বিরাট রহস্য রয়ে যায় আমার কাছে। সকালের দিকে একজন বাজার করছে, দশটা এগারোটার দিকে রান্না ঘর থেকে ছ্যাৎ-ছ্যাৎ শব্দ আর রেশমি ধোঁয়া – দুপুর টেবিলে খাবার, আমার কাছে এই ছিল রান্না স্বরূপ।


তোমায় স্মরি, তোমায় ধরি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৭/০১/২০১২ - ৭:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ তাঁর মৃত্যুদিন। ২০০৭ সালের এই দিনে আমরা হারাই তাঁকে। কি হারিয়েছি তখনও ঠিক ঠাওর করে উঠতে পারিনি আমরা। আজ তাঁর শুন্যতাই কেবল বলতে পারে কি হারিয়েছি, কোন বাক্য এর জন্য যথার্থ নয়। বলাই বাহুল্য আমাদের দেশের নিয়মানুযায়ী মৃত্যুর পরই তাঁকে সবাই চিনতে শুরু করলো, গুরুত্ব অনুধাবন করলো এবং মূল্যায়ন করতে আরম্ভ করলো। তবে হ্যাঁ, তাঁকে যারা চিনতো তারা ২০০৭-এর ২৭ জানুয়ারি বারডেমের এখানে ওখানে ডুকরে কেঁদেছিলো, পু


সেজারিয়ার জন্যে

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বুধ, ২৫/০১/২০১২ - ১১:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পশ্চিম আফ্রিকার উপকূলে সেনেগাল আর গিনি বিসাউ থেকে আরো পশ্চিমে, আটলান্টিককে নিচে ফেলে আকাশ দেখার জন্যে জেগে উঠেছে যে কয়েকটা আগ্নেয় পাথরের দ্বীপ, সেই রুক্ষ মরুস্পৃষ্ট দ্বীপদেশ কাবো ভের্দেতে কয়েকটা পতাকা নতমুখে ভাবছিলো সেজারিয়ার কথা। কারণ সেজারিয়া আর নেই।