Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মরণ

বিটোভেনের বাড়ীতে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ১৩/০৮/২০১১ - ১১:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক আলো ঝলমলে গ্রীষ্মে গাড়ী নিয়ে ফিনল্যান্ড থেকে রওনা দিলাম জার্মানির উদ্দেশ্যে। ইচ্ছা ছিল যতখানি সম্ভব ঘুরে দেখব বিশাল জার্মানির যতটা সম্ভব- বিস্তীর্ণ ফসলের ক্ষেত, গাঢ় সবুজ উপত্যকা, অট্টালিকাময় শহর, দুর-দূরান্তে ছড়িয়ে থাকা কোলাহল মুখর জনপদ, নদী বিধৌত অববাহিকা, গহীন বন, তুষার ঢাকা পর্বত, বন্দর নগরী, পথ চলতে হঠাৎ পেয়ে যাওয়া নির্জন নিরিবিলি গ্রামগুলি- যাই আসুক না আমাদের যাত্রাপথে। সঙ্গী অপু,


আমার মুক্তি আলোয় আলোয়..

সুরঞ্জনা এর ছবি
লিখেছেন সুরঞ্জনা (তারিখ: শনি, ১৩/০৮/২০১১ - ৫:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকক্ষণ বসে থেকেও, লেখার মতো উপযুক্ত শব্দ খুঁজে পেলাম না।

মনে হচ্ছে, প্রিয় কিছু হারিয়ে ফেলেছি।
হয়তো আসলেই হারিয়েছি।

আমাদের যেন আর কখনো যুদ্ধে যেতে না হয়, যুদ্ধ শেষে 'মুক্তির গান' বানাবার লোকটি যে আর নেই।

মুক্তমনের মানুষ তারেক মাসুদ, মিশুক মুনীরের স্মৃতির প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা।


নিলয় দাস: চলে যাওয়া অনাবিল গিটার, গিটারের শিল্পী!

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৩/০৮/২০১১ - ১:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আশির দশকের একদম শেষ দিকে আমার মামাতো ভাই যাকে আমি ভয়াবহ ভালোবেসে "মাম্মা” বলে ডাকি সেই মিঠু ভাই আমাকে প্রথম শোনান নিলয় দাসের গান। তারপর খালাতো ভাই টুটুল ভাই, মাম্মা, আমি, আমাদের ভাগনা-বেটা তমাল আর তন্ময় সহ আমরা একসাথে হলেই যখন অন্তত একটা গিটার বেজে উঠা শুরু হলো, তখন থেকেই নিলয় দার গান আমাদের গানের ভিড়ে ঠিকই জায়গা খুঁজে নিত।


স্টিভ ম্যাককারির আলোকচিত্র প্রদর্শনী

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০৮/০৮/২০১১ - ২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গোটা দেয়াল জুড়ে একটাই ছবি, তাতে একটাই মুখ- সমুদ্রের অতল গভীর থেকে উঠে আসা তরঙ্গের বেলাভূমিতে আছড়ে পড়ার আগমুহূর্তের তুঙ্গস্পর্শী ঢেউয়ের বিষণ্ণ সবুজ বর্ণ থৈ থৈ করছে চোখের তারায়, ছিন্ন বিবর্ণ লাল ওড়নায় ঘেরা মুখখানা যেন ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি- ভাবলেশহীন, কিন্তু যে কোন সময় ফুসে উঠতে পারে অন্তদহনের তীব্র ক্রোধে। এ এক যুদ্ধবিধবস্ত দেশের মর্মস্পর্শী পারিপার্শ্বিকতার শিকার এক কিশোরীর মুখ, ১৯৮৪ সালে পা


ডেভিড অ্যাটেনবোরোর মহাজাগতিক জীবন- LIFE ON AIR

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ৪:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৃথিবীর কোন জীব এই গ্রহের সবচেয়ে বেশী দেখেছে- ভাবছেন নিশ্চয়ই অতল জলের নীল তিমি, কিংবা অক্লান্ত ডানায় ভর দিয়ে হাজার হাজার কিলোমিটার পরিভ্রমণ করা পরিযায়ী পাখি, গহন বৃষ্টি অরণ্যের কোন জন্তু, অতলান্তিক মহাসাগরের অজানা মাছ বা নদীর সরীসৃপ। কিন্তু এই মহান গর্বের, আমাদের নীল গ্রহটাকে সবচেয়ে ভাল করে দেখবার, ভ্রমণ করবার, উপভোগ করবার তকমা যার গায়ে তিনি আমার-আপনার মতই মানুষজাতির সদস্য, ডেভিড অ্যাটেনবোরো!


মরণরে তুহু মম শ্যাম সমান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৬/০৮/২০১১ - ১০:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রবীন্দ্রনাথের প্রতি আমার একরকম চাপা ক্ষোভ আছে। কোন বিষয় নিয়ে ভাবলেই দেখা যায়, তিনি আগেই সবচে সুন্দর কথাটিই লিখে ফেলেছেন তা নিয়ে। প্রত্যহের যেকোন আবেগে, যেকোন মুহুর্তে তিনি এসে হাজির হন; অন্য যে কারো আগেই। তাঁর জন্যই হয়তো আমার কখনো লেখক হওয়া হবেনা।


স্মৃতি জাগানিয়া কিছু চিঠি

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৭/২০১১ - ১০:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]জীবনের প্রথম চিঠিটা পেয়েছিলাম যখন ক্লাস ফোরে পড়ি। ঠিক পেয়েছিলাম বলা উচিত না। চিঠিটা আমার শ্রদ্ধেয় ছোট মামাজানের হাতে পড়েছিলো, তিনি সেই সময় বিশেষ ক্ষমতাবলে আমাদের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন। তো যাই হোক, পাড়ার একটা ছেলের কোন কারণে আমার মত ডানপিটে বান্দর মেয়েটাকে খুব মনে ধরেছিলো কেন যেনো। বলার সাহস না পেয়ে, একদিন মেলা সাহস করে একখান একপাতার চিঠি লিখে বসে। তারপর দুরুদুরু বুকে ছুড়ে দিয়েছিলো আমাদের


ছেলেটা!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৭/২০১১ - ১০:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সামাদ সাহেব দুপুর বেলা থলে হাতে বাজারে যাবার জন্য বাসা থেকে বের হয়েছেন। সরকারী কলোনিতে থাকেন। একটু যেতেই একটা অদ্ভুত দৃশ্য দেখে দাড়িয়ে পরলেন। দুই-তিনটি কুকুর দোতলার একটা বারান্দার দিকে মুখ তুলে তাকিয়ে আছে। কিছু দূরে দুইটি বিড়াল বসে আছে। খুব সাবধানী চোখে একবার দোতলার বারান্দার দিকে আর একবার কুকুরের দলের দিকে নজর দিচ্ছে। এদিকে সান-সেডের (sun-shed) উপর কিছু শালিখ পাখী ক্যাচ-ক্যাচ করছে। সামনের ব


কারাগারের মালি- ম্যান্ডেলার পদক্ষেপে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৯:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একজন মালির মূল দায়িত্ব গাছে রঙ-বেরঙের ফুল ফোটানো। সকল ঋতুতে, সব ধরনের আবহাওয়ায়- গ্রীষ্মের দাবদাহ, বর্ষার জলসমারোহ, শীতের কনকনে ঠাণ্ডা উপেক্ষা করে আপাত ঊষর মাটিতেও জীবনের ফল্গুধারা নিয়ে আসাতেই তার সার্থকতা, এর ব্যতিক্রম বিশ্বের কোন দেশে তো নেই-ই, এমনকি বন্দীশালা কারাগারেও নেই। তবে সাধারণত কারাগারের কোন বন্দীর কাঁধেই এই সুকঠিন দায়িত্ব অর্পিত হয়, লৌহকঠিন দেয়াল ঘেরা হলেও ছোট্ট গরাদের ফোকর থেকে