Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মরণ

কি সুখে ঐ ডানা দুটি মেলেছ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৭/২০১১ - ১২:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যাদের মফস্বল অথবা গ্রামের সাথে যোগাযোগ আছে, তাদের কাছে জোনাকী "পোকা" খুবই পরিচিত, জ্বলে-নিভে, নিভে-জ্বলে। একটা সময় এই জোনাকী পোকার পিছনে কত যে দৌড়াইছি, তার কোন ইয়ত্তা নাই। কোনমতে একটাকে ধরতে পারলেই হল। হাতের মুঠি বন্ধ করে আটকে রাখতাম (হাতে মুঠি বন্ধ করে ভিতরে কিছু ফাকা জায়গা তৈরী করা যায়), আর আংগুলের ফাক দিয়ে আলো দেখতাম, অন্যদের কেও দেখাতাম আর মনে মনে নিজেকে বাহাদুর ভাবতাম (আমি কতই না তেলেসমতি জান


প্রিয় মেহেদী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১১/০৬/২০১১ - ৯:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রিয় মেহেদী,


সুপ্ত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৮/০৬/২০১১ - ১২:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.

টিভির ওপর রাখা ছিল পিএস-২ টা। ঘরে ঢুকেই খালা দৌড়ে গেল সেটার কাছে। হ্যাচকা টানে কর্ড, প্লাগ সব ছিড়েখুড়ে সেটিকে বুকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে খালা চিৎকার করে আর্তনাদ শুরু করল, 'এইটাই আমার সুপ্ত, এইটাকে কেউ আমার কাছ থেকে নিতে পারবা না।' ঘরে উপস্হিত কারো কোন ভাষা নেই, এর থেকে মর্মন্তুদ কোন দৃশ্য কি পৃথিবীতে কেউ দেখেছে কখনো?

২.


এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে... হে আল্লা...

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৬/০৬/২০১১ - ৭:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify] মনটা খুব খারাপ। নির্ঘুম, বিষন্ন, ভারাক্রান্ত। কিছু বলার নেই, সবই তো জানা কথা – এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে... হে আল্লা...


গুরু, তোমায় সালাম

অমিত আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন অমিত আহমেদ (তারিখ: সোম, ০৬/০৬/২০১১ - ৪:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নটরডেমে যারা পড়েছেন, বিশেষ করে যারা নিয়মিত ক্লাস ফাঁকি দিয়েছেন, তাদের অনেকেরই হয়তো গুরুর সাথে সাক্ষাতের সৌভাগ্য হয়েছে। আমার সাথে একাধিকবার হয়েছে।

একদম প্রথমদিনের কথা বলি, আমি এ. সি. দাস স্যারের ক্লাস ফাঁকি দিয়ে রফিক মামুর টংয়ে বসে আছি। বাতেনী আলাপ হচ্ছে। দেখি গুরু একটা বোয়াম থেকে চকলেট বের করে নিচ্ছেন। পরনে রঙচটা ট্র্যাকস্যুট, টিশার্ট। খোঁচা খোঁচা দাঁড়ি। মুখে "হারিয়ে গেছি" টাইপ হাসি। আমি অত্যধিক উত্তেজিত হয়ে পড়লাম। সে বয়সে কিছু মানুষের জন্য তীব্র শ্রদ্ধা, ভালোবাসা বহন করে ফিরতাম। তিনি শ্রদ্ধার সেই মানুষগুলোর তালিকায় ছিলেন একদম শুরুর দিকে।


বিষয় সত্যজিৎ > আহা কী আনন্দ আকাশে বাতাসে

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফর রহমান রিটন (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৫/২০১১ - ১১:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিশুসাহিত্যিক আলী ইমাম সত্যজিৎভক্ত। যেমন তেমন ভক্ত নয়। ভয়াবহ ভক্ত। সত্যজিৎভক্ত আমিও। তবে আলী ইমামের মতো না। স্কুল জীবনে পথের পাঁচালি দেখে আলী ইমাম কাঁদে। অপুর জন্যে কাঁদে। দূর্গার জন্যে কাঁদে। পথের পাঁচালি দেখে আমারো মন খারাপ হয়। অপুর জন্যে। দূর্গার জন্যে। কিন্ত


গড়পারের মানিক

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: সোম, ০২/০৫/২০১১ - ১২:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমি বইমেলায় মানুষটার একটা চমৎকার পোস্টার দেখেছিলাম। বিশাল মানুষটাকে এক বাই দেড় হাতের সেই ছোট্ট পোস্টারে সিনেমা পরিচালকদের চিরচারিত ভঙ্গীতে দুই হাতের মাঝ দিয়ে কিছু একটা খুঁজতে দেখেছিলাম। ভুল করে ভুলে যাওয়া আরো কতশত গানের মতই পোস্টারটা পরে কিনে নেয়া হয়নি আর। ঘরের দেয়ালে জর্জ হ্যারিসন আর চে'র পোস্টারের পাশে লাগানোও হয়নি কোনদিন। সেই মানুষটার আরো নানা ভঙ্গীমার পোস্টার পরে খুঁজে পেয়েছি নানা জায়


ক্রান্তিকর উড্ডয়ন অবস্থা এবং একজন মহামানবের প্রস্থান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৫/০৪/২০১১ - ৩:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত কয়েকদিন আগে হয়ে গেলো মহাকাশে প্রথম মানব বিচরণের (এপ্রিল ১২, ১৯৬১) সুবর্ণজয়ন্তী| যে মানুষটির চেহারা এরসাথে মনে ভেসে ওঠে তিনি ইউরি গ্যাগারিন| কৃষকের ঘরে জন্মানো ৫ ফুট ২ ইঞ্চি উচ্চতার এই মানুষটি মানব সভ্যতার উজ্জলতম নক্ষত্র হয়ে থাকবেন চিরকাল| মহাকাশ থেকে ভেসে আসা প্রথম মানুষের প্রথম কথাটা ছিল "পৃথিবীটা দেখছি!


কালোরাতের পাশে জ্বলতে এসেছি

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ১১:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পঁচিশে মার্চ রাত ১১.৪৫ মিনিটে শুরু হল আমাদের অপারেশন। মুখর প্রত্যয়ে সারারাত জেগে থাকার প্রাণবন্ত আয়োজন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ-স্মৃতি বেদিতে সেই কালরাত স্মরণে আমরা শ’দুয়েক তরুণ-যুবা-প্রৌঢ় জড়ো হয়েছিলাম। আমাদের প্রত্যয় ও উদ্যমের সাথে একাত্ম হতে এসেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর আ.আ.ম.স আরেফিন সিদ্দিক, এসেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক প্রফেসর রফিকউল্লাহ খান, প্রফ


| যেখানে শুয়ে আছেন আমাদের বীরশ্রেষ্ঠ সাতজন |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ৯:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


১৯৭৩ সালের ১৫ই ডিসেম্বরে সরকারি গেজেট নোটিফিকেশন অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের বীরত্বপূর্ণ আত্মত্যাগ ও অদম্য সাহসিক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতির সেরা বীর সন্তানদেরকে শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রীয় সম্মান ও উপাধিতে ভূষিত করা হয়। এদের মধ্যে মরণোত্তর সাতজন সর্বশ্রেষ্ঠ উপাধি ‘বীরশ্রেষ্ঠ’, ৬৮ জন ‘বীর উত্তম’, ১৭৫ জন ‘বীর বিক্রম’ এবং ৪২৬ জন ‘বীর প্রতীক’ খেতাবে ভূষিত হন।