Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মরণ

সুচিত্রা মিত্র - রবীন্দ্রসঙ্গীতের অসামান্যা নারী

শুভপ্রসাদ এর ছবি
লিখেছেন শুভপ্রসাদ [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৬/০৩/২০১১ - ১০:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কখনও এমন হয় যখন একজন শিল্পী বেঁচে থাকেন তখন অনেক সময়ই আমরা বুঝতে পারি না আমাদের কতটা জুড়ে তিনি আছেন। মৃত্যু এসে হঠাৎ করে আমাদের মাঝ থেকে তাঁকে কেড়ে নিলেও সঙ্গে সঙ্গেই যে শূন্যতা অনুভব করি তাও নয়। যতদিন যায় শূন্যতার অনুভূতি স্পষ্টতর হয় আমাদের প্রতিদিন। সুচিত্রা মিত্রের মৃত্যুতে বাঙালিভুবন যতই শোকার্ত হোক না কেন, এই বিয়োগের তাৎপর্য সবটাই আমরা অনুভব করতে পারছি এমনটা নয়। হয়ত নিজের বোধ বা বোধহীনতাকে বহ


পাকিস্তানে অমর একুশে উদযাপন

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৩/০২/২০১১ - ১১:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

Picture 042


বজলু মামু

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: রবি, ১৬/০১/২০১১ - ১২:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নইমারি, ডাংগুটি, দাড়িয়াবান্ধা সব খেলা ভুলে গত তিনটা দিন কেটেছে বজলু মামুর বাংলা ঘরে। এত্তো বড় বোম্বা ঘুড্ডি জীবনে দেখি নি। মাহাল বাঁশ দিয়া গুড্ডির কামানি বানাইছে টুক্কু ছৈয়াল। হাঁট থেকে বালি আর লাল-সবুজ কাগজ এনেছেন বজলু মামু নিজেই। কণককাইচের খাঁড়া কাঠিটা বাঁধা হয়েছে কাল সন্ধ্যায়। এখন গুড্ডিটা ছাওয়া হবে। বার্লির গাম দিয়ে ছাওয়ার কথা ছিল কিন্তু বার্লি তেইল্যা চোরায় খেয়ে ফেলে। টুক্কু ছৈয়ালের কথামতো ওড়িগাব দিয়ে ছাওয়া হবে গুড্ডি। লুঙ্গি গলায় ঝুলিয়ে দলবল নিয়ে বাড়ির উত্তর দিকে বড় ওড়ি গাব গাছটার সব কাঁচা-পাঁকা ওড়ি গাব বিদ্যুৎবেগে এনে হাজির করলাম বজলু মামুর সামনে।


অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী, মুখস্থবিদ্যা বিধ্বংসী।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১২/০১/২০১১ - ১১:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তখন ক্লাস নাইনে পড়ি। ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের ছাত্র। ফাইনাল পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়েছে। সাধারণ গণিতে ৬৫ পেয়েছি। সব বিষয়ের মধ্যে সেটাই সর্বোচ্চ। উচ্চতর গণিতে কোনমতে পাস করেছিলাম শুধু। বাবা-মা দু’জনই মহা দুঃশ্চিন্তায়। এহেন অবস্থা থাকলে তো ছেলেকে এসএসসিতে স্টার মার্কস পাওয়ানো প্রায় অসম্ভব! কাজেই, আমার স্বল্প আয়ের বাবা আমাকে অংকের টিচারের কাছে প্রাইভেট পড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। বাড়িভাড়া, ইলেকট্রিক-গ্যাসের বিল, স্কুলের বেতন- এসব দিয়ে মা’র হাতে সেসময় সর্বসাকুল্যে ৪০০০ টাকার মত থাকত- সারা মাস ৪ জনের এ পরিবারটিকে চালিয়ে নেয়ার জন্য। এর মধ্যে এখন যোগ হল ৮০০ টাকা- মানিক স্যারের মাইনে।


তাহলে একটু সুনামের কথাই হোক

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: বুধ, ১২/০১/২০১১ - ১:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত বারের লেখায় মেন্ডেল সায়েবের কিঞ্চিৎ বদনামের কথা তুলেছিলাম, তাতে সায়েবের জন্য অনেকে সমব্যথী হয়েছিলেন। এবার তাহলে সুনাম নিয়েই কিছুমিছু কথা হোক, আরেক জীববিজ্ঞানী সায়েবকে নিয়ে। জে.বি.এস. হল্ডেন।

(১)

গত শতকের প্রথমার্ধে হল্ডেন ব্রিটিশ জীববিজ্ঞানের জগতে এক প্রখ্যাত নাম ছিলেন। বায়োমেট্রি অর্থাৎ সংখ্যাভিত্তিক বায়োলজি নিয়ে ওনার সুবিদিত কাজ ছিল। নানা গাণিতিক মডেল উনি আবিষ্কার করেন। (আমাদের জননকোষে পিতা ও মাতার ক্রোমোজমে জিন আদান-প্রদানের যে ঘটনা ঘটে, যাকে রিকম্বিনেশন বলে, তার হার নিয়ে একটা ফর্মুলা দেন; আবার অর্থাৎ জনগোষ্ঠীর হ্রাস-বৃদ্ধির হার নিয়েও ফর্মুলা দেন।)

কিন্তু যে ব্যাপারটার জন্য হল্ডেনকে আমার বিশেষ পছন্দ, সেটা এই, যে উনি শুধু থিয়োরি-ধাঁচের কাজই করতেন না, হাতেকলমে প্রচুর এক্সপেরিমেন্ট করতেন।


মাহী কাজী : বাংলাদেশে মেডিটেশন চর্চার পথিকৃত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৩/০১/২০১১ - ৯:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- সালেক খোকন

আরিফ সাহেবের দুই মেয়ে, এক ছেলে। ছেলে পড়ে ক্লাস সেভেনে। পেশায় একজন সরকারী চাকুরে। থাকেন মোহাম্মদপুরে। আয় একেবারে সীমিত। তা দিয়ে বাড়ী ভাড়া আর ছেলেমেয়েদের পড়াশুনার খরচ চালানো কষ্টকর। প্রতিমাসেই ধার কর্জ করে চলতে হয়। সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে হরহামেশাই ফেলেন দীর্ঘশ্বাস। এরই মধ্যে দেখা দেয় হার্টের রোগ। রোগের কথা শুনেই আরিফ সাহেব যেন আরো ভেঙ্গে ...

- সালেক খোকন


আমাকে শুদ্ধ করতে চাও কে গো তোমরা?

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/১২/২০১০ - ৪:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৃথিবীর যাবতীয় অনাচারের অধিকাংশ হয়েছে আত্মগরিমা ও নিজের মতবাদ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। অনেকে মনে করেছে তাদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ কোন জাতি নেই তাই তাদেরই দেশ দখল করে বিশ্ব শাসন করা উচিত। আবার অনেকে মনে করেছে তাদের মত মানবতাবাদী (?) বিশ্বে বিরল তাই তারা তাদের মানবতাবাদ বিশ্বে প্রতিষ্ঠা করেই ছাড়বে। কেউ কেউ মনে করে তারাই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্মের ধারণকারী, কাজেই অন্যদের নীচু করে দেখে তাদের দাব ...


১৬ ডিসেম্বর ও জাতীয় পতাকা!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৬/১২/২০১০ - ৩:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকে যখন মাননীয় দেশনেত্রী বিজয় দিবস উপলক্ষে আর্মি-জনগণের স্যালুট আর ভালবাসায় সিক্ত হয়ে বাড়ি ফিরে, পরিবার পরিজন নিয়ে আরাম করে মুরগীর মাখন-নরম হাড় চিবুবেন তখন হয়তো তাঁর বাড়ির আসেপাশেই কোথাও কোনো মুক্তিযোদ্ধা পরিবার দু-মুঠো খাবারের আশায় ভিক্ষে করবে মানুষের দোরে দোরে!
তৌফিক-ইলাহীর মতো দুর্নীতিবাজ মন্ত্রীরা যখন ঘুষ আর মেরে দেয়া জনগণের টাকা আরাম করে গুনবেন তখন হয়তো কোনো মুক্তিযো ...


ঘুরে এলাম লাউয়াছড়া

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৫/১২/২০১০ - ৯:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- ফাহিম হাসান

ইশকুলেতে বলেন টিচার হঠাৎ করে কান ধরে-
আমি নাকি বদলে গেছি লাউয়াছড়ার বান্দরে।

অবাক হয়ে আয়নাতে মুখ দেখে দেখে হলাম শেষ
গায়ে মুখে কোথাও তো নেই বানরজাতির খয়েরী কেশ।
পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখি লেজের কোন চিহ্ন নেই
আমার আমি, সবার মতন, দেখতে লাগে যেই কী সেই!

পাড়ার বড় ভাইবোনেরা পড়েন যারা কলেজে,
তুখোড় তারা বিজ্ঞানে ও সব ধরনের নলেজে।
বলল তারা বানর আছে মিরপুরেরই ...


বড় আম্মা।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৩/১২/২০১০ - ১:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শামীম।

আমরা ডাকতাম বড় আম্মা। আম্মা আব্বা ডাকতেন “নানীজী”। প্রথম দিকের স্মৃতি যা মনে পড়ে তা হলো সাদা শাড়ি পরা একজন বুড়ো মানুষ। সফেদ চোখ মুখ। বিড়ালের চোখের মতো ঘোলা চোখ। হাতে তসবি। জায়নামাজে বসা। আমার স্বল্প স্মৃতিতে বড় আম্মাকে কখনো জায়নামাজ ছাড়া অন্য কোথাও দেখিনি। তাকালেই মনে একটা শান্তি শান্তি ভাব চলে আসত।
বড় আম্মার ছেলে ছিলেন একজন। আম্মার মামা। আম্মা বলতেন মামুজী। চিটাগা ...