Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মৃতিচারণ

স্বাধীনতা আমার ভাল লাগেনা!!!

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: সোম, ০৪/১১/২০১৩ - ৪:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“রাজনীতিবিদদের জন্য জটিল করে যাব রাজনীতি” বলে ছিলেন মেজর জিয়া। কিন্তু তা পূর্ন বাস্তবে পরিণত করে দেখিয়েছে এরশাদ। “মুক্তিযোদ্ধারা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান”। নীচে লেখা ছিল হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ। এই ধরণের ব্যানারে সাজানো ছিল রাজধানী ঢাকার পথ-ঘাট। ঠিক একই সময়ে অনেক সময় এরশাদের ব্যানারের নীচেই ঝুলত; মেজর ফারুক- রশিদের ফ্রিডম পার্টির বক্তব্য; “ শেখ মুজিবকে হত্যা করে দেশ স্বাধীন করেছি ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫।


জন্মদিনের শুভেচ্ছা প্রিয় সুকুদা

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি
লিখেছেন প্রোফেসর হিজিবিজবিজ [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ৩০/১০/২০১৩ - ৮:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোট্ট একটা ছেলে - একটা ছড়া পড়ে তার মনের মধ্যে খুব কৌতূহল জাগলো। ছড়ায় একটা যন্ত্রের কথা লেখা, যে যন্ত্রটার কথা এর আগে কখনো পড়েনি বা শোনেনি ছেলেটি। বাসায় কয়েকটাই বিশ্বকোষ ছিল (তখন বাংলাদেশ ও বিশ্বের ডায়রী ইত্যাদি নামে বের হতো বিশ্বকোষগুলো)। সবকয়টি তন্ন তন্ন করে খুঁজেও যন্ত্রটার কথা কোথাও পেলো না ছেলেটি। তখন সে গিয়ে তার বড় ভাইকে জিজ্ঞেস করলো যন্ত্রটার কথা। ভাই শুনে তো হেসেই লুটোপুটি!


অধমের আমেরিকা ভ্রমণঃ ১ ( প্রাক-কথন)

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: বুধ, ৩০/১০/২০১৩ - ৬:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার জন্ম-শহরের একপাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সুন্দর নদীটির নাম কর্ণফুলি। নদীটির উপর আমার কৈশোরবেলায় দু’টি সেতু ছিল। বোয়ালখালি যেতে হলে পেরোতে হত দূর পথে ঘুরে ‘কালুরঘাট’ আর ‘পটিয়া’ বা ‘আনোয়ারা’ যেতে চাইলে কাছের ‘শাহ আমানত সেতু’। দ্বিতীয় সেতুটা একবার ভয়ংকর একটা ঝড়ের রাতে ভেঙ্গে দু’ভাগ হয়ে যাওয়ার পর মানুষ নদীর ঐ অংশটা নৌকায় পার হত। আমরা বিকেল হলেই তখন পাথরঘাটা থেকে হাঁটতে হাঁটতে চাক্তাইয়ের শুটকী পট্টির ভেতর


এপার ওপার, সোহেল রানা, আজাদ রহমান এবং আমার ভালোবাসার মূল্য

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফর রহমান রিটন (তারিখ: রবি, ২৭/১০/২০১৩ - ১১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি তখন সিনেমার পোকা। সত্তরের দশক। গুলিস্তান বিল্ডিং-এর ছোট্ট মুভি থিয়েটার ‘নাজ’এ মুক্তি পেলো শাদাকালো সিনেমা ‘এপার ওপার’।
পত্রিকা মারফৎ আগেই জেনেছিলাম নতুন একজন নায়িকার আগমন ঘটতে যাচ্ছে এপার ওপারের মাধ্যমে। ছবির নায়ক নায়িকা নির্বাচনের ক্ষেত্রেও ছবির নামটি ছিলো যথার্থ। নায়ক সোহেল রানা ঢাকা অর্থাৎ এপারের আর নায়িকা সোমা মুখার্জি ওপারের, অর্থাৎ কলকাতার। ছবির পরিচালক মাসুদ পারভেজ আর সোহেল রানা যে একই ব্যক্তি সেটাও আমার জানাই ছিলো। সোহেল রানা থাকেন ঠাটারি বাজার লাগোয়া বিসিসি রোডে। আর আমি ওয়ারি হেয়ার স্ট্রিটে। হাঁটাপথের দূরত্ব। নিজের মহল্লার নায়ক বলে ছবিটার ব্যাপারে আলাদা একটা আকর্ষণও কাজ করছিলো আমার ভেতরে। কাজী আনোয়ার হোসেনের বিখ্যাত চরিত্র ‘মাসুদ রানা’র মাধ্যমে নায়ক সোহেল রানার অভিষেক ঘটলেও আমার মুগ্ধতা কেড়ে নেন তিনি এপার ওপারের মাধ্যমে।
নাজ ছিলো ঢাকার সবচে খুদে সিনেমা হল। সিট সংখ্যা বড়জোর শ খানেক। নবাবপুর স্কুলের ছাত্র ছিলাম বলে গুলিস্তান আর নাজের টিকিট সংগ্রহ করা আমার জন্যে সহজ ছিলো। অধিকাংশ টিকিট ব্ল্যাকার তখন আমার চেনাজানা, চেহারার সুবাদে। নিয়মিত দর্শক পরিচয়ের বাইরে নবাবপুর স্কুলের ছাত্র বলে ওরা আমাকে খানিকটা খাতিরও করতো। সুতরাং সিনেমা সুপারডুপার হিট হলেও সামান্য কিছু বাড়তি টাকা দিয়ে টিকিট জোগাড় করে ফেলতাম যে কোনো শো-এর।


মুকুটটাতো পড়েই আছে, রাজাই শুধু নেই - এ ট্রিবিউট টু মান্না দে

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি
লিখেছেন প্রোফেসর হিজিবিজবিজ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/১০/২০১৩ - ৬:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]সেই কোন ছোটবেলায় প্রথম শুনেছিলাম একটি গান "যদি হিমালয় আল্পসের সমস্ত জমাট বরফ একদিন গলেও যায়, তবুও তুমি আমার " কথার থেকে বেশী ভালো লেগেছিল সুর (বড় হয়ে বুঝেছি শুধু সুর নয়, গানটিকে প্রকৃত গান করে তুলেছিল গায়কি)। ছোটবেলার সেই মুগ্ধতা বড়বেলায়ও যায়নি আমার, বরং দিনে দিনে আরো বেড়েছে। আমার কৈশোর আর তারুণ্যের উদ্দাম দিনগুলিতে অবিচ্ছেদ্য সঙ্


বাউলা বাতাস-ও থাকে বুঝি!

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৮/১০/২০১৩ - ১:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]কামরায় আলো নেই, দূর কোনে তখন-ও একটা পিদিম জ্বেলে চানাচুর বিক্রি করে মানুষ, পিদিমের আলো ট্রেনের দুলুনির সাথে নিরাভরণ একটা ছায়া রেখে দুলে যায়; সেই ম্লান আলোতে গাদাগাদি করে বসে থাকা, দাঁড়িয়ে থাকা দেহাতী মানুষের ছায়া পড়ে। পূর্ণিমা রাত, আমি আর আমার সমবয়সী খালাত ভাই বসে আছি দরোজার পাদানি’তে কাগজ বিছিয়ে। প্রায়ান্ধকার একটা লোকাল ট্রেনের ভুতুম ছায়া চরাচর গ্রাস করা জোছনার সাথে হেলে-দুলে চলতে থাকে-


পাগল মন !!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৮/১০/২০১৩ - ১:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘প্রাণের ছবি, গানের ছবি
মন মাতানো প্রেমের ছবি
পাগল মন পাগল মন পাগল মন’

...হাঁ ভাই, আসিতেছে আসিতেছে, দর্শন সিনেমা হলের রুপালি পর্দায়, আগামি শুক্রবার থেকে, তোজাম্মেল হক বকুল পরিচালিত, পাগল মন, পাগল মন, পাগল মন...ও পাগল মন, মন রে, মন কেন এতো কথা বলে...ও পাগল মন, মন রে, মন কেন এতো কথা বলেএ এ এ এ এ এ...!!


ইস্কুলবেলার গল্প(২৬)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: রবি, ০৬/১০/২০১৩ - ৭:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তখন আমরা নতুন উঠেছি ক্লাস নাইনে। তখন রাজ্যের শিক্ষানীতি অনুসারে শিক্ষাবর্ষ একটু বদলে গেছে, বার্ষিক পরীক্ষা আর নভেম্বরে হয় না, হয় মার্চ-এপ্রিলে, রেজাল্ট বেরোয় মে মাসে। তারপরে নতুন ক্লাসে ওঠা। ভরা গরমের দিনে নতুন ক্লাস, আগেকার দিনের সেই জানুয়ারীর নরম শীতে নতুন ক্লাসে ওঠার মজা আর নেই। নতুন ক্লাসে কিছুদিন পড়াশোনা হয়ে গ্রীষ্মের ছুটি পড়লো। ছুটি ফুরালে যখন স্কুল খুললো তখন ক্লাসে এসে দেখা গেল বোর্ডে বড় বড়


স্পীকারজাদা (!)

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৩/১০/২০১৩ - ১:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১। আব্দারঃ বহুদিন পর ছড়া লিখলাম, তাল হারালে আমার দোষ নেই

২। সতর্কীকরনঃ হাতি সাইজের না হলেও জিরাফ সাইজের ছড়া

৩। অনুরোধঃ আলোচ্য কেন্দ্রীয় চরিত্র নিজগুনে অশ্লীল হওয়ায় অ-প্রাপ্তমনস্ক পাঠকেরা এখানেই থামুন


আমার আপন আঁধার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৩/১০/২০১৩ - ১:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাতে আমার ঠিক নিচে সুমন ভাই ঘুমান। পাঠক পাঠিকারা উল্টা পাল্টা কিছু চিন্তা করার আগেই বেপারটা ক্লিয়ার করে নেই। আমরা যেই দোতালা খাটে ঘুমাই তার উপরে আমি,নিচে সুমন ভাই।ঘুম আসার আগ পর্যন্ত নানান বিষয় নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়।ইতিহাস,রাজনীতি,সিনেমা,নারী। আলোচনার টপিক যখন থাকে নারী,তখন সুমন ভাই কে খুবই উৎসাহী হতে দেখা যায়। গার্লফ্রেন্ড না থাকার জন্যই বোধহয় চেহারায় একটা আহা আহা ভাব চলে আসে।রাত বারোটা একট