Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মৃতিচারণ

একদিন পিকনিকে

মেঘা এর ছবি
লিখেছেন মেঘা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৮/২০১৩ - ১২:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এককালে আমরা সামার ভ্যাকেশনে আম্মুর সাথে ঈশ্বরদী যেতাম। আব্বু আমাদের রাখতে না গেলেও আনতে ঠিক যেত। আমরা ম্যালা দিন আব্বুকে ছাড়া ঈশ্বরদী থাকার প্রস্তুতি নিয়ে নাচতে নাচতে চলে যেতাম। আর আব্বু সাত দিন পার হতে না হতেই অফিস থেকে ছুটি নিয়ে আমাদের নেবার জন্য ঈশ্বরদী চলে যেত। সে এক ভারী বিরক্তিকর অবস্থা ছিল। আব্বুকে দেখলে তখন খুব রাগ হতো! কী দরকার ছিল আসার?!


দূরবীন

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৪/০৮/২০১৩ - ১২:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষ অতীতে চোখ চালিয়ে কদ্দূর পিছনে দেখতে পায়? বেশীর ভাগ ছবি-ই ফোকাসের বাইরে। তবু ডিজিটাইজ করে, পিক্সেল জুড়ে জুড়ে রেন্ডারিং করে নানা ভাঙ্গাচোরা টুকরো থেকে এক একটা ছবি বার করে আনা।

আর পাঁচটা দিনের-ই মত এক সকাল। আবার এক রকম নয়-ও। বই পড়া চলছে। বাবা এসে কোলে তুলে নিল
- চল।
- কোথায়?
- স্কুলে


দুর্ধর্ষ দুরন্ত দল এবং ডাকাত সংক্রান্ত গল্প

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০২/০৮/২০১৩ - ১০:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ওহোহ-হোওওওওও! বাড়ী’র কাছ থেকে হালিম ভাইয়ের চিৎকার ভেসে আসে, সাথে একটা ছয়-ব্যাটারি’র টর্চ তিনবার জ্বলে আবার নিভে যায়। আমরা (আমার বন্ধু নরজুল দ্রষ্টব্য) সবাই বসে আছি স্কুল ঘরের বারান্দায়, সেখান থেকে সমস্বরে আমরা-ও চিৎকার দেই- ওহোহ-হোওওওও!


বিড়ি থেকে ক‌্যান্সার স্টিক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০২/০৮/২০১৩ - ৩:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই বিষাক্ত জিনিসটা আমাকে আর ছাড়ল না, নাকি আমি একে ছাড়তে পারছি না? ৯/১০ বছর বয়সে হাতেখড়ি। ১৯৯০-১৯৯১'র সময়, তখন একে জানতাম বিড়ি নামে। আমাদের এলাকায় তখন নেত্রকোণার বিনোদ বিড়ির খুবই প্রচলন। দুই টাকার এক বান্ডেল বিড়ি (বিড়ির প্যাকেটটা দেখতে গোলাকার হওয়ার জন্যই মনে হয় সবাই প্যাকেটের পরিবর্তে বান্ডেল বলত), এক বান্ডেলে ২৫ কাঠি বিড়ি। একটাকায় ১২ কাঠি বিড়ি। সেই সময়ে এক টাকা ছিল আমার দিনের হাত খরচ। যে সময় থেকে বিড়ি খাওয়া শুরু করলাম, তখন টাকাটা পেলেই প্রথমে ২৫ পয়সার বিড়ি (৩ কাঠি) কিনতাম। বাকি ৭৫ পয়সা স্কুলে খরচ করতাম। বিড়ি খাওয়ার যায়গাটা ছিল আমার কাছে খুবই আকর্ষনীয়, আমাদের বাসার সামনেই। আমাদের বাসার সামনের দিকে এক মিনিট হেটে গেলেই একটা দো'তলা বিল্ডিং, সেই বিল্ডিং'র পাশে একটা বেশ বড় টিনের গুদাম ঘর, মাঝখানে একজন মানুষ হেটে যাওয়ার মতন যায়গা। এই ফাঁকা যায়গাটার একপাশের মুখ টিন দিয়ে আটকানো ছিল বলে বেশ অন্ধকার ছিল। কোনমতে একবার ঢুকে গেলে কেউ দেখে ফেলার কোন ভয় নাই।


বাংলার পথে ১১ - ভূতনাথের মেলাতে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৮/২০১৩ - ৮:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

538922_10152698841560497_2020517684_n


প্রিয় সঙ্গীত ও নস্টালজিয়া

নাদির জুনাইদ এর ছবি
লিখেছেন নাদির জুনাইদ (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৭/২০১৩ - ৯:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিদেশে অনেকগুলো বছর কাটানোর পর অল্পদিন হলো আবার ফিরে এসেছি ঢাকায়। নিজ জন্মস্থানের প্রতি আকর্ষণ কী কখনো মলিন হয়?


আমার বন্ধু নরজুল

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৯/০৭/২০১৩ - ৭:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]একটা বৈদ্যুতিক প্রবাহ বয়ে গেল যেন! বিয়ে, আবার দুই দুইটা বিয়ে একসাথে, একই বাড়ীতে! অস্থির খুশী’তে কি করবো বুঝতে না পেরে আমি আর আমার ছোট বোন একদম বোবা হয়ে গেলাম!


রে ব্র্যাডবেরীর উদ্ধৃতি, বই পড়ার অভ্যাস ও আমার চিন্তার খোরাক

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি
লিখেছেন প্রোফেসর হিজিবিজবিজ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৯/০৭/২০১৩ - ৩:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ফেসবুকে আজ এক নেটাতো বন্ধু ( যার লেখার আমি একজন বড় ভক্তও) দেখি অন্যতম প্রিয় সায়েন্স ফিকশন লেখক রে ব্র্যাডবেরীর একটা কথা উদ্ধৃতি দিয়েছে। কথাটা হলো –

You don’t have to burn books to destroy a culture. Just get people to stop reading them


উপসহকারি করণিক-সংকীর্ণতার আরেক রূপ

খন্দকার আলমগীর হোসেন এর ছবি
লিখেছেন খন্দকার আলমগীর হোসেন [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৮/০৭/২০১৩ - ৬:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গালভরা পদবির দিকে সবার ঝোঁক থাকে কিনা জানি না, কিন্তু আমার একটু যেনো বেশীই ছিলো । ফার্মেসীতে মাস্টার্স পাশ করে শখ হোল সেলসে কাজ করবো। একটা মোটর সাইকেল পাওয়া যাবে এবং সেটা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর প্রচণ্ড আকর্ষণে। বেশির ভাগ কোম্পানিতে দেখলাম পোস্টটার নাম মেডিকেল রিপ্রেজেন্ন্টেটিভ। পছন্দ হোল না। আই-সি-আই এ একই চাকুরীতে পজিশনটার নাম ছিল সেলস প্রোমোশন অফিসার। দারুণ মনপুত হোল এবং বিনা পরিশ্রমে চাকুরীটাও হয়ে


বলকানের আড্ডা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ২৮/০৭/২০১৩ - ৮:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুনেছি আমার জন্মের সময় পৃথিবীতে এক দেশ ছিল, যাকে ডাকা হত যুগোশ্লাভিয়া নামে, অনেকে আবার বলত ইয়ুগোশ্লাভিয়া। সেখানে স্লাভ জাতিগোষ্ঠীর মানুষেরা থাকত বলেই জানতাম, বছর কয় পরেই শুনি সেই দেশ ভেঙ্গে বেশ কটা আলাদা আলাদা রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, চলেছে সেখানে রক্তক্ষয়ী লড়াই, গণহত্যা, যুদ্ধের নৃশংসতা। সাবেক যুগোস্লাভিয়াসহ আরও কিছু ভূখণ্ড নিয়ে বলকান পর্বতমালা থেকে শুরু করে দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বেশ কিছু