< সতর্কতা- সকল সেমেটিক ধর্মের ( ইহুদী, খৃস্টান, ইসলাম) অতিমাত্রায় বিশ্বাসীদের পোস্টটি এড়িয়ে চলাই ভাল, নতুবা ঐতিহাসিক সত্য উল্লেখের জন্য কারো ধর্মানুভুতি আহত হলে লেখককে দায়ী করা যাবে না। >
কবিতার সবচেয়ে শক্তিশালী বৈশিষ্ট্য হলো মানুষের আবেগে প্রভাব রাখা, কখনো প্রেম জাগানো, কখনো বিরহে শান্তির পরশ বুলানো, কখনো যুদ্ধের ডাক, বিদ্রোহী গানের সুর তুলে আন্দোলিত করা। অনেকেই কবিতা লেখবার চেষ্টা করেন, নিজেকে কবি ভাববার চেষ্টা করেন; কেউ পারেন, কেউ পারেন না। তবে তাঁকেই কবি বলা উচিত যিনি তাঁর অমর লেখনী দিয়ে মানুষের আবেগকে তুলে ধরতে পারেন, এবং পারেন সে আবেগ নিয়ে খেলতে।
মারা গুয়া ডাজ নট কামব্যাক ফ্রম কাশী। এর মানে হলো- একবার গুয়ামারা খাইলে কাশীতীর্থ ভিজিট কইরাও কুনু লাভ নাই... এরকম কথাবার্তা ভদ্দরলোকি বৈঠক কিংবা বাক্য রচনায় ছিছি গোত্রীয় হলেও আড্ডায়-ঝগড়ায় কিংবা বেহুদা জীবনযাত্রায় হামেশাই আমরা এগুলো কিংবা আরো উচ্চগোত্রের ছিছি বাক্য ব্যবহার করি নিজেদের একেকটা উপগোত্রের মাঝে...
[justify]২০০৮ সাল, ২১ শে জুলাই, সড়কপথে জীবনে প্রথমবারের মত বরিশাল যাত্রা করলাম, ভোর থেকে বৃষ্টি। সফরসঙ্গী দুইজন, দুজনই সরকারী মানুষ, তাদের মধ্যে একজন যে আমাদের জাহাঙ্গীরনগরের ‘রাঙা ভাই’ তা জানা ছিলোনা। গাড়ী নিয়ে দাঁড়িয়েছি তার বাসার সামনে, তিনি বের হলেন, বহুবছর পর সেই চেহারা, কিসের ফর্মালিটি কিসের কি, ‘রাঙা ভাইইইইই!
ঠিক দশ বছর আগে, এক নয়, দুই নয় এমনকি তিনও নয়, ঠিক দশ দশটি বছর আগে আমার আগমন ঘটেছিল মর্ত্যের অন্য প্রান্তে। বাংলাদেশ বিমানে চেপে কোলকাতা, সেই স্মৃতি আর মনে করতে ইচ্ছে করে না কখনো- বাবার সাথে শেষ দেখা হয়েছিল ঢাকার বিমানবন্দরে- সাথে ছিল পরিবারের সবাই। কোলকাতা থেকে দিল্লী, সেখানে ভিসা নিয়ে ধস্তাধস্তি শেষ করে বাংলাদেশের মানুষ হবার জন্য প্রাপ্য হয়রানির কয়েকটা জঘন্য দিন পার করে এরোফ্লটে চেপে মস্কো
কোনদিন ব্লগ লিখিনি। সুপ্রিয় অনার্য সঙ্গীত এর আইডিয়ায় আর ফাঁকিবাজ তালিকা থেকে নিজের নাম কাটার বুদ্ধিদাতা হিমুর পরামর্শে এই আমার ঐতিহাসিক (!!) ব্লগ - জীবনে কোনদিন এত বাংলা অক্ষর টাইপ করিনি - এতদিনে টের পেলাম লেখা কি জিনিস জগত এর সমস্ত লেখকদের প্রতি আরো শ্রদ্ধা বেড়ে গেল !
সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্যানারগুলো নিয়ে তাদের মন্তব্যের জন্য - অনেক অণুপ্রেরণার জন্য।
কৃতজ্ঞতা। শুভেচ্ছা।
*ব্লগটি আপডেট হতে পারে
*নতুন ব্যানার এর আইডিয়া মন্তব্যে দিলে কৃতজ্ঞ থাকব
---------------------------------------------------------------
ম্যামের হাতে ডাস্টার ছিলো ছুড়ে মেরেছে
উঃ বড্ড লেগেছে।
আমার বন্ধু শাহনুর কখনও কবিতা লেখে নাই। তখন আমাদের কবিতা ছিল ছোট নদীর বাঁকে। মাঝে মাঝে হাঁটু জলে রবি ঠাকুর নেমে পড়তেন বৈশাখ মাসে। কিছু কবিতা তুলে আনতেন। সেগুলো পড়তাম বইয়ের পাতা থাকে।