১.
ঘনিয়ে আসা ঝড়
২০০৪ সালে কানাডিয়ানরা টেরি ফক্সকে ‘দ্বিতীয় গ্রেটেস্ট কানাডিয়ান অফ অল টাইম’ হিসেবে নির্বাচিত করে। নিজের সীমাবদ্ধতার মধ্যে থেকে একটা মানুষ কিভাবে বৃহত্তর কল্যাণে অবদান রাখতে পারে তার মন্ত্র শেখায় টেরি। ছোট টেরির কথা স্মরণ করে টেরির রেলওয়ের সুইসম্যান বাবা বলেন, টেরি যে কাজ ধরত তা শেষ না করা পর্যন্ত ছাড়তো না। তার প্রতিফলন দেখা যায় টেরির পরের জীবণে। জুনিয়র স্কুলে টেরির প্যাশন ছিল বাস্কেটবল। কিন্তু টের
যে সময়ের কথা বলছি তখন পণ্ডিত মশাইদের সে-কী হাঁক-ডাক!
কয়েক মাইল হাঁটা হয়ে গেছে ইতিমধ্যেই ব্রিটিশ জাদুঘরের মধ্যে, এই করতে যেয়ে দুপুরে খাওয়া তো দূরে থাকা গলা ভেজাবারও সময় পেলাম না, ভাবলাম একদিন কম খেলে ক্ষতি নেই, বরং সেই পনের মিনিটে বেশ কিছু মাস্টারপিস দেখা যেতে পারে। এই করতে যেয়েই বিকেল পাঁচটে বেজে গেল, বিলেতবাসী কৌস্তভদা এসে হাজির হলেন এক্কেবারে সময় মত আর ফিনল্যান্ড থেকে লন্ডন ঘুরতে আসা বিপু ভাই সপরিবারে। প্ল্যান হল বেকার স্ট্রিটে শার্লক হোমসক
আমার বন্ধু এবরার হোসেন গতকাল দুপুরে ফোন দিয়ে জানতে চাইলো " হুমায়ূন আহমেদের কী খবর ?" এবরার সিজোফ্রেনিয়ায় ভুগছে প্রায় সতের বছর ধরে। তবে এককালের এই তুখোড় ছড়াকার আর মেধাবী সাহিত্যকর্মী এখনও যখন অনর্গল ছড়া-কবিতা-সংলাপের উদ্ধৃতি দিয়ে কথা বলে তখন তার পরিচিতজনেরা ছাড়া অন্য কেউ বুঝতেই পারবে না যে মানসিক অসুস্থতা কত ভয়াবহ হতে পারে। সে প্রসঙ্গ ভিন্ন। এবরারের মুখে হুমায়ূন আহমেদের নাম শুনে চমকে গ
আমার বন্ধুভাগ্য নিয়ে আমি অত্যন্ত গর্বিত। যাদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু বলে দাবী করি, তারা যে শুধু খুব চমৎকার মানুষ তাই নয়, অসম্ভব নিঃস্বার্থ এবং উদারমনা, আমার সুখ দুঃখের সঙ্গী । আমার শত বিপদেও তারা বিন্দুমাত্র দূরে সরে যায় নি, প্রবল সুখেও তাদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ি নি।