Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মৃতিচারণ

পাথর হয়ে যাওয়া আমাদের খেলার মাঠগুলি

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: বুধ, ১৪/০৩/২০১২ - ৮:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


এজিনা নামের গ্রীক দ্বীপে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ১২/০৩/২০১২ - ১১:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

17977_390160805496_608590496_10523091_3203246_n


জাপানে পারমানবিক দুর্ঘটনার একবছর

মাহবুব রানা এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব রানা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১১/০৩/২০১২ - ৩:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভুমিকম্পের সাথে জাপানের সখ্যতা পুরোনো। শুধু গত এক দশকেই ৬ মাত্রার উপরে হয়ে গেছে অনেকবার।


দেশে বিদেশেঃ হারিয়ে যাওয়া মানুষ

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: শুক্র, ০২/০৩/২০১২ - ১১:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

থার্ড ইয়ারে পড়ার সময় বান্দরবান গিয়েছিলাম। ট্রেকিং। রুমা বাজার থেকে কেওকারাডং তাজিনডং হয়ে থানচি। এরপরে থানচি থেকে চান্দের গাড়িতে বান্দরবান শহর। রুমা বাজারে আর্মি কমান্ডার ছিলেন সেকেন্ড লেফটেনান্ট ইফতিখার। আমাদের এক ব্যাচ সিনিয়ার, ফৌজদারহাট ক্যাডেটের। চিনতামনা কিন্তু গিয়ে কথা বলার পরে মেলা পরিচিত লোক পাওয়া গেল। তার সাথে ঝিরি দেখতে গেলাম, সে এক কান্ড। ওখানে আর্মি সোলজারের নিরস্ত্র ঘুরাফিরা নিষেধ, তাই তিনি আর এক সৈন্য নৌকায় উঠলেন একে ফর্টি সেভেন বা ওইরকম কিছু সহ। নৌকায় উঠেই কমান্ডার ঠ্যাং ছড়িয়ে ঘুম, পাশে আমি যেমন বই নিয়ে ঘুমাই সেইরকম তার পাশে অটোমেটিক অস্ত্র।


মাচু পিচুর ট্রেনে চেপে, উরুবামবা নদীর তীরে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ২৮/০২/২০১২ - ৪:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

396116_10151210895190497_608590496_22929132_371341506_n


ঢেঁকি লক্ষ্মীর বেত্তান্ত

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৮/০২/২০১২ - ৩:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আমার তিন গোয়েন্দা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০১২ - ৫:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রাইমারী স্কুলের গণ্ডিতেই আছি তখনো, চোখে মুখে রঙিন স্বপ্ন, স্কুল নামের যন্ত্রণা ছাড়া সবই পাগলের মত ভালো লাগে- কার্টুন, ফুটবল, গাছের সবুজ, পাখির উড়াল, পদ্মার চর, শহরের বিদঘুটে চিড়িয়াখানা আর নতুন নেশা- বই, মানে গল্পের বই!


দেশে বিদেশেঃ গান শোনা

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০১২ - ১১:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যখন সেভেন এইটে পড়ি ফিডব্যাকের বঙ্গাব্দ ১৪০০ অ্যালবামটি বের হয়। ভারি চমৎকার কভার, ভাঁজ খুলে দেখা যায় প্রতিটি গানের লাইন আর সাথে পাতাজোড়া ব্যান্ড সদস্যদের ছবি। ক্যাসেটের দাম ছিল তখন চল্লিশ টাকা, একসাথে অত টাকা বের করা সহজ ছিল না। যাহোক কোনভাবে কিনে শুনার পরে মাথা ঘুরে গিয়েছিল, আরে এমন গান তো শুনিনি। এরকম গানের আগে কবিতার লাইন? কোথাও রোমাঞ্চ নেই, খাঁটি করুণ বাস্তবতা, এবং এই বাংলাদেশেরই কথা? অথবা মনে পড়ে তোমায় গানটির শেষ লাইনে “...এবং এক মিনিট নিরবতায়” কথাটির সাথে টিকটক টিকটক শব্দ? নাহ আরো কিছু গান শুনতে হচ্ছে।


মাইরি বলছি

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০১২ - ১০:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তা সে প্রায় সাড়ে তিন যুগ আগের কথা। সালটা সম্ভবত ১৯৬৮ ইং। তখন আমরা বরিশালে থাকি। তখনকার বরিশাল শহর, ঢিমে তালের জীবনযাত্রার একটি মফস্বল শহরের সমস্ত পরিচিত গুণাগুণ নিয়েই বিদ্যমান। কবি 'জীবনানন্দ দাশ' এর একটি বাড়িও ছিল এই বরিশাল শহরে। শুনেছি এখন না কী ঐ বাড়িটির মালিকানা বদল হয়ে গেছে। জানিনা, বরিশালের কোন সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী অথবা সরকারী উদ্যোগে ঐ বাড়িটি সংরক্ষিত রাখা উচিত ছিল কিনা?