Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মৃতিচারণ

দ্বিতীয় সফেনস্মৃতি

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১২/০৯/২০১১ - ১০:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উৎসর্গঃ কাব্যবিশারদ রোমেল চৌধুরী


দ্বিতীয় সফেনস্মৃতি

হিমাঙ্কের বালুঘর বদ্ধমুখ হয়েছিল পায়,
শূন্যতার বেলাভূমে কৃশতায় জমেছিল কিছু
নিরাশার সুখ,
বিভাজিত যুগ।

সুনিবিড় ছায়াঘরে জীবনেরা গড়েছিল স্তূপ,
ঝরনার প্রিয়সখা চিরবাধ্য অনুমিত প্রজা
দণ্ডায়মান ঠায়,
শুভ্রসিক্ত কায়।


মরুযাত্রা ৫ম পর্ব : কায়রো প্রবেশ

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১২/০৯/২০১১ - ১০:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গিজা পিরামিড। কায়রো।


বর্ণবাদ: কিশোর পাঠ……

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১০/০৯/২০১১ - ৯:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিশুকালের বর্ণবিভেদ নিরেট মাথায় তেমন একটা ছাপ না ফেললেও ধীরে ধীরে ব্যাপারগুলো বুঝতে শুরু করি
বয়স বাড়ার সাথে সাথে। তবে আরো একটি ব্যাপার এর সাথে শুরু হয় নিজের আজান্তে। তা হলো নিজেই
অন্যদেরকে নানা শ্রেণীতে ফেলে দেয়ার প্রবনতা। আমার মনে আছে ছোট বেলায়, মানে ফোর ফাইভ ক্লাশেও পড়ার সময় আমার সবচাইতে বড় খেলার সাথি ছিল আমাদের বাসায় যে মেয়েটা আমার মাকে ঘরের কাজে সহায়তা করতো ওই মেয়েটা।


বর্তমানের অতীত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৭/০৯/২০১১ - ১১:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(যাদের হাতে সময় নষ্ট করা মত প্রচুর সময় আছে, শুধু তারাই এটা পড়ার একটা রিস্ক নিতে পারেন। বাকিদের আগেই বিদায় জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।)

‘’কোন জিনিস তুমি দেখছ বর্তমানে, আসলে অতীত?’’


----ইংরেজি----

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৯/২০১১ - ৮:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বাবার শখ পূরন করতে ভর্তি হয়েছিলাম ইংরেজি বিভাগে। কি শিখেছি, কেন শিখেছি, কতটুকু শিখছি তা নিয়ে আমার প্রচুর সংশয় আছে চোখ টিপি । তবে চিটাগাং ইউনিভার্সিটির সেশন জটের কল্যাণে চার বছরের কোর্স ছয় বছরে শেষ করাতে ছাত্র অবস্থায়ই বেশ চাকরি টাকরি করার অভিজ্ঞতা হয়ে যায়।


কিছু মুহূর্ত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৫/০৯/২০১১ - ১০:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকালে ঘুম থেকে উঠা, নাস্তাটা কোনরকমে গলধকরণ করে কাজের উদ্দেশ্যে পড়ি মরি ছুট, যানযটের সুবিশাল যন্ত্রণা পেরিয়ে কর্মস্থলে যথারীতি দেরিতে পৌঁছানো,.............অবশেষে রাতে ঘুম। তারপর আবার, আবার সেই সকালে ঘুম থেকে উঠা, যেন এক পূনপৌনিক সংখ্যার মত একই গৎবাঁধা রুটিনের জীবন। এর মধ্যেও কোন কিছু বুঝে উঠার আগে, না চাইতেই, হুট করে কিছু মুহূর্ত এসেছে জীবনে অসাধারণ হয়ে। মাঝে মাঝে স্মৃতির এলবাম উল্টিয়ে সেগুলো নাড়া


প্রথম তাঁবুবাসের কিছু টুকরো স্মৃতি

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১০:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলায় আমি মায়ের খুব ন্যাওটা ছিলাম। মা ছাড়া কোথাও যেতে চাইতাম না। তবে আরেকটা কারণ হতে পারে যে মানুষের সাথে কথা বলতে পারার অক্ষমতা। মায়ের সাথে গেলে আমার তেমন একটা কথা বলতে হত না। যাহোক, প্রথম মা ছাড়া, বাসার বাইরে যাই ক্লাস নাইনের শুরুতে। স্কুলে থাকতে খেলাধূলা অনেকগুলোই করতাম কিন্তু কোনটাই তেমন একটা ভালো পারতাম না। ক্লাস এইটে উঠে দেখলাম স্কাউটিং জিনিসটা ভালোই। কি মনে করে যোগ দিলাম, অবশ্য স্কাউট টীচার আমার স্কুলে পছন্দের কয়েকজন টীচারের মধ্যে একজন ছিল। স্কাউটিং এ বেশ মজা পেয়ে গেলাম যদিও প্রতি সপ্তাহে পিটি টাইপ করতে হত। কিন্তু এমনিতে খারাপ না।


প্রিয়জন হারানোর গল্প

আশফাক আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন আশফাক আহমেদ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ৯:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আবাবিল আমাদের ক্লাসের শুদ্ধতম ছেলেগুলোর একটি। আমরা? আমরা তাহলে কী?


গল্প আর ছবিঃ আজ আমাদের পঞ্চাশ বছর

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ৮:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

১.

ঢাকার টিচার্স ট্রেনিং কলেজের ভেতরে সরু একটা রাস্তা আছে। সেই রাস্তার দুই দিকে বড় বড় সব গাছ এবং পাশেই একটা খেলার মাঠ। রাস্তার পাশে চটপটিওয়ালা, ফলবিক্রেতা আর আইসক্রিমওয়ালার হাঁকডাক আছে। মাথার উপর একটা নীল রঙের বড় আকাশও আছে। সকালে আর বিকেলে সেই রাস্তা আর মাঠ সরগরম থাকে। চোখ বুজলেই এই রকম একটা ছবি আমি আজও দেখতে পাই।


ঈদ অনুভূতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ৩১/০৮/২০১১ - ৮:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এইচএসসি পর্যন্ত নিজেকে খুব ভাগ্যবান ভাবতাম, ছোট থেকেই প্রতিটা ঈদে এত আনন্দ ছিল, এত ভাল লাগত, কিন্তু এর পরে আজও তেমন আনন্দ পাই না। আগেও যে খুব মজার কিছু করতাম তা নয়, কিন্তু তখন সবই এত বেশি ভাল লাগত, সব কিছুর জন্যই একটা প্যালপিটেশন ছিল। এখন যেন কোনও কিছুতেই আনন্দ নেই।