[justify]আমাদের পরিবার অনেক আপস এন্ড ডাউনসের মধ্যে দিয়ে এপর্যন্ত এসেছি। পরিবারের মধে ভাঙ্গন এসেছে। মায়ের লিডারশীপে পরিবারের নতুন স্ট্রীম তৈরী করেছি। তাই জীবনে ঈদের অভিজ্ঞতা বিভিন্ন রকমের। আমাদের সচ্ছলতার কোনও ধারাবাহিকতা ছিলোনা। কখোনো খেয়ে পরে খুব ভালোভাবে থাকতাম আবার কখনওবা নিদারুণ কষ্টে। আমার চাচারা বিত্তশালী ছিলো কিন্তু তাদের জীবনদর্শণ ছিলো বাস্তবমূখী। আমার পিতা তার পিতার জমিদারী বেচে নষ্ট করে
সেটা ছিল আমার পঞ্চম জন্মদিন, বড় চাচা আমার জন্য চারটা ছবি সহ রূপকথার বই কিনে আনলেন। ছুটির দুপুরে বারান্দায় বসে খুব কস্টে বানান করে করে বইগুলি পড়তাম। আমি ছিলাম বাবাদের ছয় ভাইদের যৌথ পরিবারের প্রথম সন্তান। দুপুরবেলা খাবার পর ছানাপোনাসহ আর সবাই যখন ঘুমাত, আমার কাজ ছিল আস্তে করে দরজা খুলে বাইরে চলে যাওয়া, না হলে রান্নাঘরের ভাতের হাঁড়ি থেকে ভাত নিয়ে কাঁক আর বিড়ালের মধ্যাহ্ন ভোজনের ব্যবস্থা করা
সিলভা
- সুমাদ্রি শেখর।
সিলভার মুখে সেই তেজ আমি আর দেখতে পাইনা। ওকে দেখলে এখন ঝড়ে ভেঙ্গে পড়া কোন কুটিরের কথা মনে পড়ে।
জীবনের ছয় ছয়টা বছর যেখানে কাটালাম, তা নিজের বাড়ির মতই হয়ে গেছে। তাই রেনেসাঁর এই গানটাই মনে পড়ে গেল ছবিগুলো কম্পাইল করার সময়।
সচলায়তনের অনেকেই হয়তো চিটাগং ইউনিভার্সিটিতে যাননি। আইয়ূন আঁরার লয় চিটাগং ইউনিভার্সিটি গান এককানা ঘুড়ি জন……………।
[justify]এইযে এখানে দেখছেন রঙের ছটা, নীল আর সাদা মিশে মেঘাকাশ, পাশে কোন প্রিয়তম কবির দু'ছত্র স্মৃতিচারণ, জ্বল জ্বলে বর্ণে পঙ্ ক্তিগুলো হয়তো আপনাকে আবিষ্ট করছে মোহে! অথচ কালও কিন্তু এমন পেলবতা ছিল না; ছিল দৃপ্ত বজ্রমুষ্টি বদ্ধাকারী শ্লোগান অন্যায়ের বিরুদ্ধে অথবা ছিল শোকে মুহ্যমান কোন ব্যথার অভিমানী গান। আরেকটু সরে এদিকটায় এলে ছয়টি ব্যঞ্জন আর একটি স্বরবর্ণের শব্দঝঙ্কার বড় সুষমিত!
আমার বালকবেলায় পুঁজোর ছুটিতে আব্বা আমাদেরকে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যেতেন। তখন রেলগাড়িতে করে আমাদের গ্রামের বাড়ি যেতে হত। সে সময় বাংলাদেশে (তদানিন্তন পূর্ব-পাকিস্তান) আন্তজেলা সড়ক যোগাযোগ ছিলনা বললেই চলে। তখনকার দিনে যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম ছিল রেলপথ ও নৌপথ।
(১)
বাটনে চাপ দিতেই মোবাইলের ওপাশ থেকে নারী-কণ্ঠের রিনিঝিনি বেজে ওঠলো- দাদা কেমন আছেন ?
জী ভালো। আপনি কেমন আছেন ?
জী আমিও ভালো। তো দাদা, আপনাকে রিং করেছি একটা প্রয়োজনে !
বলেন ?
অভিনেতা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় আমার খুব প্রিয় একজন মানুষ। অফুরান প্রাণশক্তিতে উদ্দাম, বিপুল হাস্যকৌতুকে উচ্ছল, কথার পিঠে তাৎক্ষণিক কথা বসানোর ক্ষেত্রে বিস্ময়কর পারংগমতায় উজ্জ্বল, সংগীত প্রতিভায় অনন্য, স্মৃতিশক্তিতে অসাধারণ, মুহুর্মুহু প্রেমে পড়ার ক্ষেত্রে অননুকরণীয় প্রেমিক এবং ভোজন ও আড্ডায় অক্লান্ত পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমি বলি কাকা। আমার এই কাকা সম্বোধনটায় কোনো আত্মীয়তার কোনো সূত্র নেই। বাংলাদেশে বেশ কিছু কাকা আছে আমার। পীযূষ তাদের অন্যতম।
কতো স্মৃতি এই কাকার সাথে!
অভিনেতা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় আমার খুব প্রিয় একজন মানুষ। অফুরান প্রাণশক্তিতে উদ্দাম, বিপুল হাস্যকৌতুকে উচ্ছল, কথার পিঠে তাৎক্ষণিক কথা বসানোর ক্ষেত্রে বিস্ময়কর পারংগমতায় উজ্জ্বল, সংগীত প্রতিভায় অনন্য, স্মৃতিশক্তিতে অসাধারণ, মুহুর্মুহু প্রেমে পড়ার ক্ষেত্রে অননুকরণীয় প্রেমিক এবং ভোজন ও আড্ডায় অক্লান্ত পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমি বলি কাকা। আমার এই কাকা সম্বোধনটায় কোনো আত্মীয়তার কোনো সূত্র নেই
আমরা আবার উত্তেজিত হয়ে উঠেছি । এবার আমরা হারিয়েছি আমাদের এমন দু জন বুদ্ধিজীবী কে যাদের স্থান অপূরণীয় । আমাদের এই উত্তেজনা কিছুদিন চলবে তারপর আমরা আবার ঝিমিয়ে পরবো। আমাদের আসলে কিছুই করার নেই। এমন করে এক একটি ঘটনা ঘটবে আমরা উত্তেজিত হয়ে চেঁচামেচি করবো । তারপর কিছু দিন পর উত্তেজনা প্রশমিত হলে নিজের কাজে বাস্ত হয়ে পরব । আবার কিছু ঘটবে আবার চেঁচাব । আমন করে আবার, আবার বারবার । আমাদের চোখের সামন