Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মৃতিচারণ

বালিকাবেলায়............

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ১:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দিনগুলো এখন আর আমাকে সময় দেয়না ।ব্যস্ত সময়,সারাদিন কাজের মাঝে ডুবে থাকতে থাকতে নিজেকেই ভুলে যাই মাঝে মাঝে । হাতের ঘড়িটার সাথেই এখন সমস্ত প্রেম চলে, কখনো নড়চড় করা যায়না ওটার বেরসিক আব্দারকে । দিনশেষে তাই যখন নিজের জন্য মিনিট কয়েক সময় বের করি, হাঁটতে বের হই। ল্যাম্পপোস্ট এর মৃদু আলোয় দুনিয়াটাকে অনেক আপন মনে হয়। সাদা স্বপ্নগুলোকে নিয়ে খেলতে থাকি মনের ভেতর।


আল্পস্ শিখরে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৭/২০১১ - ৪:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মঁ ব্লা, আল্পস্ পর্বতমালা আর ইউরোপের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ (ইউরোপে মঁ ব্লার সাথে সাথে অনেকে জর্জিয়ার এলবুর্জকেও সর্বোচ্চ ধরে থাকে), পৃথিবীতে যেখানে ফি বছর সবচেয়ে বেশী অভিযান চলে, খ্যাতির বিচারে মাউন্ট এভারেস্টের পরপরই যার অবস্থান সেই হল ফ্রান্সের আল্পসে অবস্থিত মাউন্ট ব্ল্যাঙ্ক, যাকে ফরাসীরা নাম দিয়েছে মঁ ব্লা অর্থাৎ শ্বেত ললনা !


। কালের স্মৃতিচিহ্ন । ঢাকা: কেল্লা লালবাগ প্রাসাদ-দুর্গ ।

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: সোম, ২৫/০৭/২০১১ - ৯:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



দুর্গ ও দুর্গ প্রাকার:
কেল্লা বা দুর্গ বলতে বোঝায় শক্ত বেষ্টনী প্রাচীরবেষ্টিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। উদ্দেশ্য আক্রমণকারীর হাত থেকে নিজেদের সুরক্ষা। ফলে দুর্গ স্থাপত্যের সাধারণ বৈশিষ্ট্য সব সময়ই প্রায় এক রূপ হতে দেখা যায়। যেমন আভ্যন্তরীণ বৃত্তাকার বেষ্টনী প্রাচীর বহিঃপ্রাচীর দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়, সাথে প্রয়োজন অনুযায়ী পরিখা দ্বারাও পুনঃবেষ্টিত থাকে। আক্রমণ ও প্রতিরক্ষা উভয় ক্ষেত্রেই দুর্গের সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হতো সাধারণত দুর্গের প্রবেশফটক ও পার্শ্ব-বুরুজ। তাই প্রবেশফটক এবং প্রতিরক্ষা প্রাচীর বা বুরুজ হয়ে থাকে প্রহরা কক্ষ সংবলিত। বেষ্টনী প্রাচীরের উপরিভাগে চলাচলের জন্য চওড়া পথের ব্যবস্থা থাকে যাতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান থেকে আক্রমণকারী শত্রুর আগমন লক্ষ্য করা যায়।


ইস্কুলবেলার গল্প(১৫)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ২৫/০৭/২০১১ - ২:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইস্কুলবেলার গল্প করা হয় না কতদিন! সেই যে কিন্ডারগার্টেনের ঘর জুড়ে বিছানাপাতা ক্লাস, দুপুরের টিফিন আর খেলার পরে ঘুমের ক্লাস, এই গল্প করতে করতে হাত থেকে সুতো উড়ে গেছে বাতাসে। সেই সুতোটায় আটকানো লালনীল ঘুড়িগুলো এখন ভেসে বেড়াচ্ছে ছুটির বিকেলের আকাশে। এখন কী করে নামাই তাদের, এতখানি শূন্য পাড়ি দিয়ে কেমন করে ধরে আনি?


গাচ্ছাতা

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৭/২০১১ - ৯:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


তেনারা

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২০/০৭/২০১১ - ২:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ছোটবেলা থেকেই আমি আবার তেনাদের ব্যাপারে একটু ডোরপোক কিসিমের। প্রায় রাতেই হাবিজাবি স্বপ্ন দেখে চিৎকার করে জেগে উঠা ছিলো তখনকারদিনের নিত্যনৈমিওিক ঘটনা।। আর যেটা মজার ব্যাপার ছিলো তা হোল, রাতের বেলা নাকি আমি একা একা নাটক ফাটক করতাম। আপুরা ডাকাডাকি করলে নাটক বন্ধ করে আবার নাকি ঘুমিয়ে পড়তাম। কিন্তু বেশিরভাগ সময় নাকি আপুরা ফ্রিতে সেই রাতের শো দেখতো আর হাসাহাসি করতো। সকালে উঠে যদি ও আমার কিছুই


সাক্ষরতা নিয়ে কথকথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৩/০৭/২০১১ - ৯:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জাতিসংঘ 2003 থেকে 2012 সাল পর্যন্ত এ দশককে সাক্ষরতা দশক হিসেবে অভিহিত করে। যার শ্লোগান হচ্ছে -“Literacy as Freedom".


উত্তর মেরুর যাত্রী

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ১২:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রাইমারী স্কুলে পড়ার সময় পৃথিবীর দুর্গম সব স্থানে দুঃসাহসী অভিযাত্রীদের সাড়া জাগানো ভ্রমণকাহিনী নিয়ে সংকলিত মনমুগ্ধকর এক বই আমাদের পারিবারিক পাঠাগারে স্থান পায়, এতদিন পড়ে সেই চমৎকার বইটির নাম আর খেয়াল নেই, কিন্তু প্রথম অধ্যায়টির নাম মনে হলে এখনো মনের অজান্তেই শিহরণ বোধ করি ‘দুধের মত দেশের খোঁজে’। গ্রীনল্যান্ড আর তার উত্তরে হাজার হাজার মাইল বিস্তৃত দুধ সাদা প্রান্তর নিয়ে মনকাড়া বর্ণনা, আর সেই বিস্তীর্ণ প্রান্তরের কেন্দ্রবিন্দুতে আছে চির রহস্যে মোড়া, শত শত বছর ধরে অ্যাডভেঞ্চারপিপাসুদের আকর্ষণ ভৌগোলিক উত্তর মেরু। সেই প্রথম সুমেরু, আর্কটিক তুন্দ্রা, সেখানকার প্রাণিজগৎ আর অধিবাসীদের সাথে পরিচয়।


শুধুই আমার মায়ের জন্য

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৭/২০১১ - ১০:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আজকাল কেমন যেনো বড্ড তৃঞ্চা লাগে। গ্লাসের পর গ্লাস পানি খেয়ে ও মনে হয় গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে। এমনিতে সারাদিন ল্যবের এসির নিচে থাকার সুবাদে পানি খাওয়ার তৃঞ্চা অনেকটাই কম বোধ করি। কিন্তু এই কয়দিন কেন যে এমন হচ্ছে, আমার স্বল্প জ্ঞানে সেটা বুঝে উঠতে পারছিনা। ঘনঘন এই তৃঞ্চা আমার মাঝে আতংকের সৃষ্টি করছে। কারণ ডায়াবেটিকস ধরা পড়ার আগে আম্মা ও এই একি কথা বলতেন। আমরা কেউ তখন ও জানতামনা যে


কি সুখে ঐ ডানা দুটি মেলেছ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৭/২০১১ - ১২:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যাদের মফস্বল অথবা গ্রামের সাথে যোগাযোগ আছে, তাদের কাছে জোনাকী "পোকা" খুবই পরিচিত, জ্বলে-নিভে, নিভে-জ্বলে। একটা সময় এই জোনাকী পোকার পিছনে কত যে দৌড়াইছি, তার কোন ইয়ত্তা নাই। কোনমতে একটাকে ধরতে পারলেই হল। হাতের মুঠি বন্ধ করে আটকে রাখতাম (হাতে মুঠি বন্ধ করে ভিতরে কিছু ফাকা জায়গা তৈরী করা যায়), আর আংগুলের ফাক দিয়ে আলো দেখতাম, অন্যদের কেও দেখাতাম আর মনে মনে নিজেকে বাহাদুর ভাবতাম (আমি কতই না তেলেসমতি জান