Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্মৃতিচারণ

রিসার্চ রঙ্গ ১ - হবু বিজ্ঞানীদের সংস্কার-কুসংস্কার

সো এর ছবি
লিখেছেন সো [অতিথি] (তারিখ: রবি, ৩০/০৮/২০১৫ - ৯:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগেই বলে রাখি, লেখাটা বিখ্যাত বিজ্ঞানীদের নিয়ে নয়। যদি ভাবেন এখানে লেখা হবে আইনস্টাইন তার রিলেটিভিটির অঙ্ক করার আগে বা হাতের আঙ্গুল কবার মটকাতেন, বা ফাইনম্যান নিউক্লিয়ার বোমার অঙ্ক কষার আগে ক’বার ডিগবাজি দিয়ে নিতেন, তাহলে আপনি ভুল জায়গায় এসেছেন। এই গল্পের বিজ্ঞানীরা এখনো নিতান্তই সাদামাটা, পিএইচডি ধারী, বা পিএইচডি করনেওয়ালা ছাত্র (ভবিষ্যতের ফাইনম্যান-ম্যাক্সওয়েল আরকি!)।
চলমান ছাত্রজীবনে নানা অদ্ভুত ঘটনা ঘটে চলেছে , এটা তারই একটা খিচুড়ি মিক্স। যথারীতি, ঘটনা-তথ্য সত্য, নামগুলো বদলে দিয়েছি।


রুবিক'স কিউব

রংতুলি এর ছবি
লিখেছেন রংতুলি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২১/০৮/২০১৫ - ৫:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কারো কারো ক্ষেত্রে মারফি’স ল যে কতটা কার্যকর উদাহরণ হতে পারে, তা আরো একবার প্রমাণিত হলো অক্সফোর্ড রোডের সেলুনগুলো রোববার বন্ধ থাকার মধ্যে দিয়ে। দু’তিন সপ্তাহের গড়িমসি শেষে যখন সময় এবং সম্মতি দুটোই জুটলো ওদের বাবা ছেলের কাকের বাসা, বাজারের ঝাঁপিসম চুলগুলো ভদ্রস্থ সমাজোপযোগী করার, ঠিক সেদিন মাইলকয়েক পথ হেঁটে এসে জানা গেলো গুণেগুণে কেবল সেলুনগুলোই আজ বন্ধ থাকবে, যদিও আশেপাশের অন্য সব দোকান বহাল তবিয়ত


এবার সেই সব সাংবাদিকের পালা

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: শনি, ১৫/০৮/২০১৫ - ৯:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বঙ্গবন্ধুকে মেরে ফেলার পরের দিন বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদকরা যেসব সম্পাদকীয় লিখেছিলেন সেগুলো হল বিশ্বাসঘাতকতার এক একটি অনুপম নিদর্শন। বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাসে এর চেয়ে কলংকিত অধ্যায় মনে হয় নেই। আমি এই লেখায় কয়েকটি সম্পাদকীয় আর তার সম্পাদকদের নামগুলো দিয়ে দিচ্ছি।

যদি কেউ এখনও বেঁচে থাকে আমি মনে করি জাতির সাথে তাদের বোঝাপড়ার এটাই সময়।

দৈনিক ইত্তেফাক
সম্পাদক: নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী


ব্রো কোড

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৪/০৮/২০১৫ - ৫:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
২০০৬ বিশ্বকাপ আসন্ন। আতাতুর্ক স্কুল হোস্টেল।


আর্জেন্টিনার সন্ধ্যা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৮/২০১৫ - ২:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্লাতা নদীর ঘোলাজলে কোন কিশোর ছেঁড়া সাদা পাল তুলে ডিঙ্গি নিয়ে পাড়ি দিচ্ছিল না সেই সন্ধ্যায়, তবুও গোধূলি লগ্নে যখন আলো-আঁধারের জাদুময়তার সুষম কারসাজিতে থিরথির কেঁপে ওঠা মুহূর্তে পদ্মাপারে কৈশোর কাটানো একজনের চোখে প্লাতাকে মনে হল দু-কূল ছাপানো একটা সত্যিকারের নদী! যেমনটা মনে হয় বর্ষার পদ্মা, মেঘনা, যমুনা দেখলে।


আনলির, আমার তুর্কি পরিবার

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/০৮/২০১৫ - ১০:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফেসবুক জগতটার সাথে তখন নতুন পরিচয় হয়েছে, দেশ-বিদেশের নানা মানুষের তোলা ছবি দেখি, তাদের শখের, রুচির প্রতিফলন দেখি ভার্চুয়াল জগতে। বিশাল সেই মহাসাগরের নানা মুখী স্রোতে আলতো ভাবে কারো কারো সাথে বন্ধুত্ব হয়ে যায়, সেটা সময়ের সাথে আরও গাঢ় সম্পর্কে রূপান্তরিত হয়। শিশুকাল থেকে ডাকটিকেট সংগ্রহ করতাম, মূল কারণ ছিল নানা দেশের অধিবাসী এবং তাদের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানা। পরে ভিউকার্ড থেকে পত্রবন্ধু হয়ে যখন বইয়ের


ছোট মামার শোকেস

রকিবুল ইসলাম কমল এর ছবি
লিখেছেন রকিবুল ইসলাম কমল [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৬/০৭/২০১৫ - ২:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

এটি বড় একটি ছবির অংশবিশেষ। আজ থেকে প্রায় আঠার/বিশ বছর আগে ছোট মামার ঘরে তোলা। ফেইসবুকে দেখলাম মামা স্মৃতিকাতর হয়ে সেই ছবিতে কমেন্ট করেছে। এই ঘরটা ছিল তার লিটল ওয়ারল্ড! ছবিটি থেকে কেটে এখানে শুধু শোকেসের অংশটা দিলাম কারণ এই শোকেস ঘিরে আমার ছেলেবেলার অনেক স্মৃতি। ছোটবেলার স্মৃতি আমার কথা বলার প্রিয় বিষয়। তার উপর আজকে ছোট মামার জন্মদিন তাই ভাবলাম সবার সাথে স্মৃতি-কথা গুলো ভাগ করে নেই। সেই ফাঁকে ছোট মামা কে জানাই তাঁর গোছানো প্রিয় ঘরটি নিয়ে এক অজানা কাহিনী!


ব্লগরব্লগরঃ আমাদের সময় - এক

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: শুক্র, ১৭/০৭/২০১৫ - ৮:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রতিটা জেনারেশনেই একটা 'বিশেষ সময়' থাকে, যেটাকে স্মৃতীচারণের সময় 'আমাদের সময়' বলে উল্লেখ করা হয়। অনেক ঘেঁটে দেখলাম যে আসলে উদ্দাম কৈশরকালকেই সেই 'আমাদের সময়' বলে উল্লেখ করতে আমরা ব্যাপক ভালোবাসি। প্রত্যেকটা জেনারেশনের কাছেই সেই সময়টা থাকে একটা ভিন্ন মাত্রা নিয়ে, সবার থেকে আলাদা। আমাদের সময়ে অমুক প্রচলন ছিলো, আমাদের সময়ে আমরা এইটা করতাম, ঐটা হতো ইত্যাদিকার কথায় এগিয়ে চলে স্মৃতীর পাতা।


আমার ছাত্র বাপ্পী

সাফি এর ছবি
লিখেছেন সাফি (তারিখ: শুক্র, ১৭/০৭/২০১৫ - ২:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বুয়েটে ভর্তির পর, প্রথম যেই টিউশানি পাই, সেইটা ছিল বাপ্পীকে পড়ানোর। কলাবাগানের স্টাফ কোয়ার্টারে ছোট্ট একটা দুই বেডরুমের বাসা, সেখানে যেয়ে আমি বাপ্পীকে পড়াতাম। বাপ্পী আমার এক বছরের ছোট, তখন তার ঢাকা কলেজে টেস্ট পরীক্ষার কিছু বাকী। প্রি-টেস্টে বা কোন একটা পরীক্ষায় প্রচন্ড খারাপ করার পরে ফিজিক্স আর ম্যাথ পড়ানোর জন্য শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পেলাম।