সায়েম এবং সায়মা জমজ দু’ভাই বোন। প্রকৃতির অদ্ভুদ খেয়ালের বশে দু’জনেই ছোটবেলা থেকে দূরারোগ্য এক ব্যাধিতে আক্রান্ত। হুইলচেয়ার ছাড়া চলাফেরা দুঃসাধ্য। হাঁটতে পারতো না বলে পড়ালেখা বেশি দূর এগুয়নি তাদের। শিক্ষক যদি স্কুলে যেতে মানা করেন বাবা মা আর কি করবেন। ঘরে বসে এস.এস.সি. টা কোনমতে দেওয়া হলো। তারপর... বাংলাদেশের আরো অনেকের মতোনই তাদের জীবনটা এখন কাটছে চারদেয়ালের আবদ্ধ ঘরেই।
মানবতার সেবায় নিরবে-নিভৃতে কাজ করে যাওয়া মানুষের সংখ্যা খুব বেশি হয়তো নয়, সময়ের স্রোতে হারিয়ে যাওয়া আদর্শের- এই বর্তমানে তবুও কিছু মানুষ আছে, যারা নিজেদের জীবন অপরের জন্য বিলিয়ে দেয়| অনেক মানুষের ভিড়ে তাদের কথা হয়তো আমাদের সামনে আসেনা| এরকমই একজন মানুষ চিকিৎসক এডরিক এস.
২০০৮ সালের কথা আমি তখন মেডিকেল কলেজে চতুর্থ বর্ষে পড়ি। আমার এক সহপাঠী বন্ধু আমাকে বলেছিল,কি বিয়ে টিয়ে বসবি না ?
আমি তার দিকে প্রশ্নপূর্ন দৃষ্টিতে তাকাতেই সে বলল,বয়স তো আর কম হয়নি ?
আমি বললাম,তোর প্রথম প্রশ্নটাইতো ঠিক মতো বুঝতে পারিনি আবার দ্বিতীয় প্রশ্ন করছিস কেন ?
সে বলল, বুঝতে পারছিস না কেন ? আমি কি হিব্র“ ভাষায় কথা বলছি ?
[justify][i]অনেক আগে একবার হিটলারকে নিয়ে লেখার অনুরোধ পেয়েছিলাম। তখন না লিখলেও সম্প্রতি মুক্তমতের বিপক্ষে প্রচারণা দেখে ১ দুর্ভাবনায় পড়ে ব্যাপারটা আবার মনে পড়ে গেলো। ঠিক হিটলারকে নিয়ে না হলেও নাৎসিবাদের দার্শনিক ভিত্তি এবং মানুষের মুক্তমতের বিরোধী অন্যান্য দর্শন নিয়ে সংক্ষেপে এক
ভারী আওয়াজ তুলে সাঁজোয়া গাড়ির বহরটা তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর দিকে আসছে, গাড়ির উপরে বসানো মেশিনগান আর সেনাদের বন্দুকের চকচকে বেয়নেটগুলো আলো-আঁধারীতে এক নারকীয় আবহ তৈরী করছে| নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের লাশের উপর দিয়ে ক্ষমতা কায়েম করার এক পৈশাচিক আনন্দে তখন পাকিস্তানি সামরিক জান্তার চোখ হায়েনার মতো জ্বলন্ত| বাঙালি জাতিকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে দিতে বদ্ধ পরিকর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী তাদের চূড়ান্ত পরি
লেখক: -মুহিত হাসান দিগন্ত
এক. ধান ভানতে শিবের গীত...খানিক ব্যক্তিগত প্রারম্ভিক :
এটা একশ ভাগ ঠিক যে— আমাকে কোনোভাবেই একজন নিয়মিত ব্লগার বলা যাবে না, তবু গত জুলাই মাস জুড়ে ভিকারুননিসা নুন স্কুলের যুগপৎ সাহসী এবং প্রতিবাদী ছাত্রীদের নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলনের সময় বিভিন্ন ব্লগসাইটে ও ফেসবুকে যেসব লেখাপত্তর চলছিলো- তার বেশিরভাগই পড়তাম।
নুরুল একদিন ডাক দিয়েছিলেন , জেগে উঠেছিলো এদেশবাসী অন্যায়ের বিরুদ্ধে। প্রিয় পাঠকগণ বাংলাদেশের সামনে আরেক মহা বিপর্যয় উপস্তিত। সেই ১৮৮৫ সালে সামান্য সার্ভে স্কুল থেকে কলেজ অতঃপর বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানের বুয়েট। এতদ অঞ্চলের মুসলিমদের তথা বাঙ্গালি মুসলিমের প্রযুক্তি শিক্ষার প্রাণকেন্দ্র এই বুয়েট। স্বাধীন দেশে তা পরিণত হয়েছে প্রযুক্তিখাতে শেষ ভরসাস্থল। সামান্য বিল্ডিং ভাংগা থেকে শুরু করে ফ্লাইওভারের ফাটল, সিমেন্টের মান যাচাই থেকে শুরু করে বর্জ্যব্যসস্থাপনা সবক্ষেত্রেই কাজের কাজী বুয়েট তথা বুয়েটিয়ানরা।
[ বিবর্তন তত্বটি সম্পর্কে বিভিন্ন পর্বে ধাপে ধাপে একটি সাধারণ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো, এটি সময়সাধ্য ও পরিশ্রমের কাজ| প্রচুর তথ্য প্রয়োজন এবং সাধারণ বাংলায় প্রকাশ করা কষ্টসাধ্য| লেখাতে বিজ্ঞানীদের নাম ও কিছু অংশ অবিকৃত রাখার জন্য ইংরেজীতেই দেওয়া হলো, এটি সূচনা মাত্র| বিভিন্ন পর্বে আলাদা আলাদা বিষয় নিয়ে সাধারণ আলোকপাত করার ক্ষুদ্র চেষ্টা করবো| সকল ধরনের আলোচনা-সমালোচনা আন্তরিক ভাবে আহব্বান করছি| নত
আগামী ৩ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবসকে সামনে রেখে দেশ ব্যাপী বিভিন্ন শিক্ষাঙ্গনে সচেতনতা ও “সার্বজনীন প্রবেশগম্যতা” (Universal Accessibility) নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্টমহলকে উদ্যোগ নিতে সপ্তাহব্যাপী গণস্বাক্ষর সংগ্রহের আয়োজন করছে বি-স্ক্যান (পরিবর্তনের চেতনায় নিবেদিত প্রাণ-একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন)।
[justify]মানুষের পক্ষে নাস্তিক মুসলমান হওয়া সম্ভব হইতেও পারে। কিন্তু সেইরকম কইরা ভাবার চল নাই। একজন মানুষ নাস্তিক মুসলমান হইতে পারে বললে সবার আগে বাগড়া দিবে মোল্লারা, আলেম ওলামারা, কেতাবি বুজুর্গরা। ধর্মরে চোখা চোখা ধার দিয়া এনারাই দেখেন। ধর্মরে ধারও দেন এনারাই। শুধু মুসলমানের ধর্ম না, সব ধর্মেই এনারা আছেন। কে মুসলমান আর কে মুসলমান না, কীভাবে মুসলমান হওয়া যায় বা যায় না, এইসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর