সচলা নারী
আমরা বাঙ্গালীরা হুজুগে জাতি, এক এক সময় এক এক ট্রেন্ড নিয়ে আমরা মেতে উঠি। এখন যেমন নেট এ লেখা পড়া করে এমন ব্যাক্তিরা মেতে উঠেছেন “সচলায়তন” সাইটটি নিয়ে। ইদানীং প্রায়শই বন্ধুদের কাছ থেকে একটা মেল আসে সচলায়তনে পোষ্ট করা তার লেখার লিঙ্ক সম্বলিত। লেখার সাথে থাকে জ্ঞানী - গুনীদের সুচিন্তিত চিন্তা ভাবনা। লেখা পড়েছি, ভালো হয়েছে এই রিপ্লাই এর পরের ধাপ হলো, তোর মন্তব্য দে। আমি আলসী আবার লিখবো সেই অলসতায় নানা তাল বাহানায় অনেকদিনই মন্তব্য দেয়া থেকে এড়িয়ে গেছি। কিন্তু একদিন লোভ সামলাতে না পেরে লিখতে গেলাম দেখি নীচে যদিও লেখা আছে “আপনার মন্তব্য” কিন্তু লিখে আর পোষ্ট করতে পারছি না। তখন বন্ধুকে বললাম এতো কিছু ফিল আপ করতে হবে নাকিরে তোর লেখার মন্তব্য করার জন্য। বেচারা বন্ধুকে আমাকে ছাড়তেও চায় না, তার বহু দিনের গুতানো, তুই সচলে আয় সেখানে তোর লেখার অনেক রেসপন্স পাবি। যদিও আমি খুবই প্রাচীন ধারনায় এখনও বিশ্বাস করি, “কর্ম করে যাও, ফলের আশা করো না, যা আসার তা মাপ মতো এবং সময়ে অবশ্যই আসবে।“ আমি সচল - অচল নিয়ে খুব ব্যাস্ত ছিলাম না। ভেবেছি প্রকৃত লেখা যদি লিখতে পারি সেটা সচলে যাক কিংবা অচলে যাক, প্রকৃত পাঠক লেখা ঠিকই খুজ়ে পড়ে নেবেন, যেমন আমি নিজে খুজে খুজে পড়ি। যার যার “প্রেষনা”ই তাকে তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াবে তার আগ্রহের দিকে। কিন্তু বন্ধু নাছোড়বান্দা সে আমার সচল করে ছাড়বেই। ইদানীং এর আর এক নতুন যন্ত্রনা ফেসবুকের চ্যাটিং এ বসে সে আমাকে অন্ধের মতো শিখিয়ে দিলো গেষ্ট হয়ে ঢুকে মন্তব্য করার জন্য। লাঞ্চ আওয়ার গেলো এই ভেজালে। তারপর বিকেলে বসে বসে প্রথমবারের মতো নিজ থেকে সচল খুলে অন্যদের লেখা পড়লাম। কিন্তু যেটাতেই মতামত দিতে চাই সেটাতেই লগ ইনের ভেজাল। তারপর কাউকে যদি মেল দিলাম তোমার লেখা পড়েছি, মন্তব্য করেছি, দশ মিনিট পর রিপ্লাই আসে কোথায় ? তোমার নিজের নাম কোথায় ? নিজের নাম দাও বা দে নীচে।
অন্তর্জালের বহু ভেজাল চার দিন পর পর সহ্য করতে হয়। কয়েকটা নমুনা, তুই এখনও ইয়াহু ব্যবহার করিস? জিমেল নাই, ক্ষ্যাত কোথাকারের। এখনো ইয়াহু ?? স্কাইপে নাই, ক্ষ্যাত। এখনো বর্নসফট, ইউনিকোড করিস না জংগল, ফেসবুকে আসিস না কেনো? সারাক্ষন অফিস - বাসা ও জীবনের অন্যান্য বাস্তব দিক নিয়ে এতো ব্যাস্ত যায় যে নিজেকে নিজে প্রমিস করেছি যেভাবেই হোক নিজেকে কিছুটা সময় দিব, ভালো বই পড়ব, না হোক অন্তত বই বুকে নিয়ে ঘুমাবো কিন্তু স্কাইপে, ফেসবুক, অর্কুটে কুট কুট বাদ। কিন্তু আমার সর্বদাই বজ্র আটুনি ফস্কা গেরো। যতো প্রলোভনই থাকুক সচল -অচল কিছুতেই আর না। তারপর আবার ভাবলাম নিয়মিত যেহেতু আসব - যাব, একটা ঠিকানা করেই রাখি, ভেবে নিজের একটা একাউন্ট বানাতে গেলাম। ভাবলাম বন্ধুদেরকে চমকে দিবো, যা তোদের সচলায়তনে নাম লিখিয়েছি। কিন্তু নাম লেখানোর পর যে অটো রিপ্লাই আসলো সেটা হলো আমার সচলের টার্নিং পয়েন্ট। রিপ্লাই এলো এধরনের কিছু (হুবহু মনে নেই) একাউন্ট বানাইছ, ভালো কথা থাকলো, তোমার নাম - ঠিকানা, তোমার কার্যকলাপ বাংলাদেশের বর্তমান তত্বাবধায়ক সরকারের জলপাই বাহিনীর লোকেদের মতো এক বাহিনীর লোকেরা নিয়মিত পরীক্ষা করে দেখবে, তারা যদি তোমাকে যোগ্য মনে করে, তুমি গ্রীন নইলে রেড এ আছো, রেডই থাকবা। অবশ্য ক্ষমতায় আসা এত্তো সোজা না সেটা আমিও জানি। চোরা বাবর থেকে খাম্বা মামুন বহু গ্যাস পুড়াইয়ায় বেলুন উড়াইছিল। যাহা বলিব সত্য বলিব, সত্য বই মিথ্যা বলিব না। আমি থ্রিল্ড ফীল করলাম এই ম্যাসেজে, চ্যালেঞ্জটা বড় ভালো লাগল। অন্যদের কথা জানি না তবে আমি আমার কথা বলতে পারব এই চ্যালেঞ্জ না থাকলে আমার জন্য সচলায়তন এতো আগ্রহের কারন হতো না।
যতই মুক্তমনা হই, হাজার হোক মুসলমানের ঘরে জন্মতো। নিষিদ্ধ জানা মাত্র গন্ধম নিয়া ব্যস্ত। সেই প্রথম সচলকে উলটে - পালটে ধরলাম - পড়লাম। দেখলাম আগে যদি পোষ্টগুলো পড়ার সাথে সাথে ডানে - বায়ে দেখতাম তাহলে দেখতাম বা দিকে বড় বড় করে এই কথাগুলোই লেখা আছে। যাহোক বেটার লেট দ্যান নেভার। কিন্তু মনে মনে একটু আফসোস হলো, এ্যাকাউন্টটা নিয়ে। এই ঘরে বসবাস করবো জানলে আরেকটু দরদ দিয়ে এ্যাকাউন্টটা বানাতাম। আমিতো বিডি নিউজ পড়ার জন্য কিংবা রিয়াল প্লেয়ার ডাউন লোড করার জন্য যেমন এ্যাকাউন্ট বানাতে হয় সেই দৃষ্টিকোন থেকে তখন টাইপ করে গেছলাম। হয়তো তানবীরা তালুকদার পুরো নামের বদলে অধের্কটা দিতাম। কিংবা “সুরঞ্জনা বা বনলতা” টাইপ একটা নাম নিতাম। নিজের পুরো নাম শুনলে নিজের কাছেই নিজেরে খালাম্মা খালাম্মা লাগে, অন্যদের কি অবস্থা কে জানে। যাহোক কোনদিন যদি পুলসিরাত পার হই মানে সচল হই তাহলে এ্যাকাউন্টকে মডিফাই করা যায় কি না দেখবো নে। পরের চিন্তা পরে।
এ্যাকাউন্ট বানানোর উত্তেজনা সামলাতে না পেরে সন্ধ্যায় বরকে বললাম সচলায়তনের কথা। বর যে লুক দিলো তার মানে হলো প্রথমে পেল টক, এরপর মুক্তমনা এখন হয়তো পরবে সচল নিয়া, নতুন আমদানী। তবে পরের লুকটা বেটার ছিল, যদি আমার বুঝার ভুল না হয়ে থাকে তাহলে সে লুকের মানে হলো, ভালোই হলো, সচল হোক আর জংগলই হোক, আমাকে বিরক্ত না করলেই হলো, নিজের কিছু নিয়ে ব্যাস্ত থাকুক। মেয়েকে আর বললাম না, কারনতো জানিই। মেয়েকে পড়াতে বসলে কিংবা কিছুতে নিয়ে বসা মাত্র মেয়ে বলে উঠে আজকাল মা যাওতো, তুমি একটু কম্পিউটার করো। এরমানে হলো তুমি তোমার কাজ করো, আমি আমারটা।
যাক এবার ধানটাই বানি, শীবের গীত বহুত হইল। আজকাল সচলে খাচ্ছে নেট টাইমের বেশীটা। একজন বলল যখনই জিটকে আসি তখনই অন - লাইন, ব্যাপার কি তোর? চাকরী আছেতো তোর নাকি বিদায়। আমি আস্তে করে ইনভিজিবল ষ্ট্যাটাস নিয়ে নিলাম। আর মনে মনে ভাবলাম চাকরী আর কয়দিন থাকে কে জানে? এতোদিন যা করি নাই, সচলের কল্যানে তাও করলাম। সচলের অভ্র লিঙ্ক থেকে বাংলা লিখতে গেলে, বানান ঠিক রাখতে পারি না বিধায় অফিস নেটওয়ার্কের ল্যাপটপে অভ্র ডাউনলোড করেছি!!! বিপদ সঙ্কেত ঘুরছে। সিষ্টেম এ্যাডমিন যতোদিন টের না পায় আর কি।
কয়েকদিনে মনে হয় সচল পলিটিক্সও কিছুটা আয়ত্বে আসল। মানুষ দলবদ্ধ প্রানী, সৃষ্টির আদিকাল থেকেই দল বেধে চলে এসেছে বলে, সমাজ, বিয়ে, বাচ্চা, নাতি - পুতি তথা গুষ্টির সৃষ্টি। স্কুলে থাকতে দল ছিল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি, আবৃত্তি, নাচের ক্লাশ কোথাও এর ব্যাতিক্রম দেখি নেই মায় বিদেশের মাটিতে বিদেশীদের মধ্যেও। সচলও তাই। বন্ধুরা লেখেন, বন্ধুরা মন্তব্য করেন, জমজমাট অবস্থা। দোষের কিছুই না। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে লেখা পড়ার চেয়েও মন্তব্যগুলো বেশী আগ্রহ নিয়ে পড়ি। “প্রত্যুৎপন্নমতিতা” কাকে বলে। মুহুর্তের মধ্যে ঝাসা ঝাসা মন্তব্যে ঠাসা হয়ে যায়। মাঝে মাঝে আমি এতো দ্রুত মূল লেখাটি পড়ি যে যখন উদ্বৃত সহকারে মন্তব্য করে কেউ আমি আবার মূল লেখায় ফিরে যাই, ওটা কোথায় ছিল দেখতে। কিন্তু লক্ষ্যনীয় ব্যাপার হলো গ্রুপ শুধু ছেলেদের। লেখা পচানব্বই ভাগ ছেলেদের। এটার কারনটা কি? নেটে বাংগালী মেয়েদের কি এত্তোই অভাব ? মনেতো হয় না। অন্য সাইট গুলোতে তো বেশ মেয়েরা লিখছেন। যেকোন চ্যাটিং রুমে লগ ইন করলে দেখা যায় মাথা দুলিয়ে দুলিয়ে (কল্পনায় দেখা) কিন্তু বাস্তবে শোনা যায় রবীন্দ্র সংগীত গাইছেন, সখী ভাবনা কাহারে বলে ......। নাকি সচলের মডারেটরা নারী বিদ্বেষী মনোভাব পোষন করেন? বেশী মেয়েদের সচল করতে চান না। তাহলে বলি একটা গন্ধম খাইয়ে যারা এতো বড়ো দুনিয়ার সৃষ্টি করতে পারে, তাদেরকে অগ্রাহ্য করবেন না, প্লীজ। অবশ্য এটাও হয়তো হতে পারে সচল হওয়ার জন্য মেয়েরাই ধের্য্য রাখতে পারেন না। কারন যাই হোক সচলে এই অবস্থার উন্নতি দেখতে চাই। বাংলাদেশতো বাংলাদেশ স্বয়ং এ্যামেরিকা চলে যাচ্ছে নারীর ক্ষমতার অধিকারে আর সচলে মেয়ে লেখিকা নেই বলতে গেলে !!! নাম থেকে আমি মাত্র দুজন কিংবা তিনজনকে সচল অবস্থায় উদ্ধার করতে পেরেছি। ছদ্মনামে থাকলে জানি না, আবার অনেক নাম থেকে বুঝতেও পারিনি। যেমন “নিঝুম”, ছেলে মেয়ে দুইই হতে পারে। আমাকে নারীবাদী ভাববেন না কেউ দয়া করে। আমি মানুষবাদী। কিন্তু সমতায় বিশ্বাসী, এই যা।
অনেক অনেকদিন পর আজকে কড়কড়ে লিখে, সাথে সাথে মচমচে একটা লেখা পোষ্ট করলাম, ধন্যবাদ সব সচল বন্ধুদেরকে যারা এই লেখার জন্য প্রেরনা জুগিয়েছো গত কদিন ধরে। অবশ্য জানি না এ লেখা আলোর মুখ দেখবে কিনা, নাকি মডরা বাংগালী কায়দায় সাইজ করে ফেলে দিবেন। তবুও এ রিস্ক নিলাম। সচলে একজন অবশ্য একটি কথাকে তার কপি রাইট হিসেবে ব্যবহার করছেন, আমি তার কপিরাইট মেনে নিয়েই কথাটি লিখে লেখাটি মডদের হাতে সমর্পন করছি ......... “ইয়া হাবিবি” ।
তানবীরা তালুকদার
০৯.০৫.০৮
মন্তব্য
নিঝুমকে মেয়ে বলেছেন? আপনাকে পিটাবে !
সচলত্বপ্রাপ্তির জন্য অভিনন্দন।
কি মাঝি? ডরাইলা?
আমি কিন্তু মেয়ে বলিনি, আমার অনুমান এর কথা বলেছি, ছেলে বা মেয়ে উভয়ই হতে পারে।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
সচলায়তনে স্বাগতম। আপনার লেখা আজ প্রথম পড়লাম, আগে পড়া হয়নি। বেশ ভালো লিখেন আপনি।
নিঝুম আমার স্কুল জীবনের বন্ধু। ওকে মেয়ে ভাবায় আমি যার পর নাই খুশি হইলাম।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
এই যে বন্ধু...এত খুশি হইয়েন না...সামনে না পরীক্ষা!!!
---------------------------------------------------------
শেষ কথা যা হোলো না...বুঝে নিও নিছক কল্পনা...
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
সচলায়তনে স্বাগতম
এই স্টাইলেই লিখতে থাকেন ... মজা লাগে পড়তে ...
................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...
ধন্যবাদ, আমারও মজা লাগে এভাবেই লিখতে।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
সচলায়তনে স্বাগতম।
আমার তো মনে হয়, মডুদের নারীবিদ্বেষ নয়, নারীপ্রীতি আছে পুরোদস্তুর
পুনশ্চ. সচলায়তনকে হুজুগ বলাটা কি ঠিক হলো? এক বছর পার হয়ে আসা সচলায়তনের সঙ্গে অনেকেই শুরু থেকে জড়িত। এখনও নিয়মিত লিখছেন, মন্তব্য করছেন। আমার সচলত্ব প্রায় আট মাসের। হুজুগ কি এতো দীর্ঘস্থায়ী হয়?
নাকি আমি আপনার কথার সুরটি ধরতে পারিনি?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিঃস্বার্থ বন্ধুত্ব দেবো। কিন্তু কী পাবো তার বদলে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
বিনয়ের সাথে বলছি, আমার লেখাটার সুর হয়তো কেউ কেউ সঠিক স্কেল থেকে ধরতে পারেননি। একটি ওয়েবসাইট যখন এতো দ্রুত এতো জনপ্রিয়তা পায় তখন শুধু হুজুগতো হতে পারে না, নিষ্ঠা অবশ্যই আছে এর মধ্যে। কিন্তু সব সচল যেমন হুজুগে নয় তেমনি সব সচল আবার নিষ্ঠাবানও নয়। আর তাছাড়া জীবনের অনেক ফেজ থাকে। এখন অনেকেই পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত আছে বলে যতোটা সময় আর নিষ্ঠা সচলায়তনকে উপহার দিতে পারছে। কর্মজীবনে প্রবেশ করলে অনেক সময় ইচ্ছে থাকলে এবং আন্তরিকতা থাকলেও তা সম্ভব হয়ে উঠে না।
ধন্যবাদ।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
সচলায়তনে স্বাগতম! দোয়া রাইখেন আমি যাতে সচল হইতে পারি
ফেরারী ফেরদৌস
আমিও সাথে আছি। আল্লাহুম্মা আমীন!
সৈয়দ আখতারুজ্জামান
ফীআমানিল্লাহ।
কিন্তু আপনাকে চুপি চুপি বলে রাখি আমি কিন্তু সচল না। আমিও হুমায়ূন আহমেদের "ইরিনা" বইয়ের মতো ফেজ টুতে আছি। হয়তো সচল হবো, হয়তো না। কিন্তু জীবন বয়ে যাবে, আটকাবে না।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
তাই নাকি, কয় কী? তবে শেষ লাইনটা দারুণ লিখছেন। তালি!
সৈয়দ আখতারুজ্জামান
স্বাগতম । এই বার আপনার বরকেও এই থেরাপিতে সচল করে দিন....তার পর মেয়েকে....একে একে গড়ে উঠুক একটা সচল পরিবার।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
সমতা না জনাবা, বলেন ন্যায্যতা। নাইলে কৈলাম হুজুররা... বায়তুল মোকাররামের কোণায়... হে হে হে।
তয় লেখা কুড়মুড়া হইছে।
ইয়া হাবিবি
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ইয়ে, হুজুররাও কি আজকাল সচল ফলো করছে নাকি? তাহলে বাবা ছেড়ে দেন, কেদে বাচি ।।।।।।।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
অভিনন্দন...সচল থাকুন সবসময়
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বিপ্রতীপ ব্লগ | ফেসবুক | আমাদের প্রযুক্তি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
অভিনন্দন তানবীরা ...
সচল থাইকেন
সচল রাইখেন
নিঝুম একজন নারী। বিখ্যাত ব্যাক্তি দেখলেই জড়িয়ে ধরা তাহার বিশেষ প্রিয় কাজ। এ'কারণে নিঝুম সকলের অত্যন্ত আদরের ব্লগার।
নারীবিদ্বেষ? সচলের ৯৫% পুরুষ ব্লগারের ভেতরে মনে হয় ৭৫%ই অবিবাহিত। বাকিটা নাহয় দুইয়ে দুইয়ে চার মিলিয়ে বুঝে নিন। এরই মধ্যে যে কেউ আপনার অবিবাহিতা ছোট বোন আছে কিনা জিজ্ঞেস করে বসেনি, এটাই আশ্চর্যের ব্যাপার। (আছে নাকি, বাই দ্য ওয়ে? )
আর মডু/টেকিরা সবাই আল্লাহর সব রকম সৃষ্টির বিশেষ অনুরাগী। হয়তো একারণেই মডু/টেকিরা সস্ত্রীক সচল!
আপনার ঝরঝরে লেখা পড়ে বেশ ভাল লাগলো। আরো পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম। সচলায়তন আসলেই বিশাল একটি পরিবার। কোনদিন দেখা-সাক্ষাৎ না হওয়া কেউ যে এতটা আপন হতে পারে, সেটা সচলায়তনে না আসলে বোঝা যেত না।
ইশতিয়াক, আমি কিন্তু কোথাও আমার মতামত দেই নি নারী বিদ্বেষী বলে । আমি শুধু কি কি কারন হতে পারে তার উল্লেখ করার চেষ্টা করেছিলাম মাত্র। কেঊ কেঊ আমার লেখাটা ভালোই বুঝতে পেরেছেন যেমন ধরুন নন্দিনী আপু।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
নিঝুম একজন নারী। বিখ্যাত ব্যাক্তি দেখলেই জড়িয়ে ধরা তাহার বিশেষ প্রিয় কাজ। এ'কারণে নিঝুম সকলের অত্যন্ত আদরের ব্লগার।
হে ইশতিয়াক রউফ, কি অপরাধ ছিলো মোর ????
-------------------------------------------------------------
শেষ কথা যা হোলো না...বুঝে নিও নিছক কল্পনা...
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
আহলান সাহলান।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
সচল হওয়ায় অভিনন্দন।
স্বনামেই ভালো, অন্তত যারা লেখালেখি করেন। নইলে মুক্তমনা বা সাতরং-এর লেখক তানবিরা তালুকদারকে চিনতাম কী করে ?
চালিয়ে যান আপনার স্বতঃস্ফূর্ত লেখা।
ধন্যবাদ।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সচলে দুটো জিনিস আশা করা হয়। ১. বন্ধুসুলভ সহাবস্থান (তার মানে যে বিতর্ক করা যাবে না তা নয়, কিন্তু সেটাকে চুলোচুলি পর্যায়ে নেওয়া চলবে না) ২. লিখতে হলে একটু ভালোবাসা দিয়ে লিখুন (লেখার উচ্চমানের চেয়ে প্যাশনটাই বেশী করে খুঁজি আমরা)
আমার বুদ্ধি কম, ভাইজান কি আমাকে হলুদ কার্ড দেখালেন নাকি? দুই নম্বর পয়েন্ট নিয়ে আমি বলছি, আমি জনাব মাননীয় হুমায়ূন আহমেদ ঘরানার লেখক। আমার প্যাশনটাই আছে আর কিছু নেই। বড় বড় লেখকরা জীবনের সব কঠিন কঠিন সত্য লিখুক আমি আমার মতো সহজ লোকের সাধারন কথাই লিখি।
আমরা প্রতিনিয়ত নানারকম ভ্যান্ডালিজমের শিকার হই। মডারেশন থাকায় সচলেরা এসব দেখতে হয়না।
এটা আমি জানি। মুক্তমনার মডারেশনে আমরাও নিয়মিত এর মধ্যে দিয়েই যাই। আমার এতে কোন আপত্তি নেই। সবাই নিয়ম মেনেই সচল হবে। প্রাপ্তির আনন্দ সবারই সমান হোক।
নেদারল্যান্ডস এ আসার, টিউলিপ ফিল্ডে বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার উষ্ণ আমন্ত্রন রইল, এনি ডে, এনি টাইম।
মেয়ে লেখকের উত্তরটা একটু পড়েই লিখছি।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
অভিনন্দন তানবীরা আপু, আসলেই আমিও বুঝতে পারলে তখন একটা সুন্দর ছদ্দনাম নিতাম
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
সচল অচলের প্রশ্ন নয়, সচলায়তনে তানবীরা তালুকদারের নিয়মিত অংশগ্রহণ চাই; পোস্টে এবং কমেন্টে।
মার্জনা করবেন, একটু দ্বিমত পোষণ করছি - এবং আপনার 'মানুষবাদী' চেতনায় আস্থা রেখেই বলছি, ভার্চুয়াল ব্লগে/ফোরামে কে নারী-কে পুরুষ সেটা এখনো বড় কোন প্রশ্ন হয়ে উঠেনি। অন্ততঃ সচলায়তনে তো নয়ই। এখানে আমরা সবাই মিলে সচল পরিবার, লেখা-কমেন্টে অবস্থান প্রকাশ করে পারস্পরিক মত বিনিময়ে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি।
এখন কেউ যদি 'আমি নারী, আমি দূর্বল, আমাকে মেরো না' কিংবা 'আমি পুরুষ - হালুম- খবরদার' মনোভাব নিয়ে কথা বলেন; তাহলে বিব্রত হবো।
ভালো থাকুন। সচল থাকুন।
হাহাহাহা শিমূল। আমি কিন্তু সচল নারীর কথা বলেছি। অবলা নারীর কথা না।
আমি কালকে গোধূলির একটা লেখা পড়ছিলাম, বেশ সুন্দর লিখেছে। সবাই ঘটাঘট মন্তব্যও দিচ্ছেন, যেমন দেয়। আমি অনেক মন্তব্যের রিপ্লাই নিজে নিজে ভাবলাম আমি হলে কি রিপ্লাই দিতাম। তখন এ ব্যাপারটা আমার চোখে পড়ল। আমি নিজেও মানুষের জীবন যাপন করি, নারী জীবন যাপন করার কোন সুযোগ এখনও এ জীবনে আসে নাই, তবুও আমার অভিজ্ঞতায় আমি দেখেছি, যেকোন কারনেই ছেলে আর মেয়েরা দুরকম ভাবে। যার কারনে ছয় মাসের একটা ছেলেকে পুতুল আর গাড়ি দিলে সে গাড়ীটাই নেয়।
আপনিও ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন এবং সপ্রতিভ কমেন্ট করুন।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
- জনাবা কি এই অধমের মুষলধারে খাইষ্টা ভাষা ব্যবহারের তেব্র নেন্দা জানাইলেন?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপনার কি তাই মনে হলো?
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
ঃ) ঠিকাছে।
এখন অতি দ্রুত নিচের শব্দগুলোর অর্থ বলুনঃ
১) জা'ঝাঃ
২) বিপ্লবঃ
৩) কোপানীঃ
৪) ঞঁ
৫) ষ্ণ!
সচলায়তনের এই কড়াকড়ি আমি সাপোর্ট করি। কারন নাইলে অরূপদা বর্ণিত সেই পাশের বাড়ির মতোই এইটাও বিরক্তিকর হইতো। (এইতালে মডারেটর এবং কর্তাদের ধন্যবাদ দেই তাদের এই চেস্টার জন্য)
হয়তো অতিথি লেখকদের জন্য এটা সত্যিই বিরক্তিকর (আমি সত্যিই অনুধাবন করতে পারি না... আমি যে বিনা ক্লেশে সচল হইছিলাম)। কিন্তু তারপরও মনে করি এইটা থাকুক। যে সচল হইতে চায় সাধনা কইরাই হউক। ইয়া হাবিবি। সচলরে সচল রাখার জন্যই এইটা দরকার।
তবে আমিও দেখছি নারী লেখকরা এই ধৈর্যটা রাখতে চান না... সেদিন অস্ট্রেলিয়া থেকে এক নারী বন্ধু সচল হইতে আগ্রহ প্রকাশ করলো... আমি তারে বললাম বিস্তারিত... সে কইলো থাক বাবা ডরাইছি। আমার বউও আগ্রহ পায়না... তাই সে খালি পড়ে। ______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজরুল, আপনার মন্তব্যের সাথে আমি গোড়া থেকে আগা একমত। আমি নিজেও লেখেছিলাম এ সম্ভাবনার কথা যে মেয়েরা এ ধের্য্য হয়তো রাখতে চাইবে না।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
তানবীরাকে এই সচলায়তন হাটে আনার ১০০% ভাগ দায় বর্তায় যে ক্রিমিনাল এর উপর সে এই আমি ।
নারী সচল এর স্বল্পতা নিয়ে তানবীরার অনুসন্ধিত্সার জবাবে সংসারে এক সন্যাসী, ইশতিয়াক রউফ আর অরূপ কামাল ভাইএর সাথে একমত ।
আমার ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষন মতে , তুলনামুলকভাবে এখানে সচল নারীর সংখ্যা নেহায়েত কম নয় । এই মুহুর্তে মনে পড়ছে স্নিগ্ধা , মাশীদ, রাবাব, শিমুল , নিঘাত তিথি, মাসুদা, অপলা, শ্যাজা , বন্যা ,মুশফিকা মুমু আপুর নাম । তবে, নানা কারনে তানবীরাকে যেমন আমরা নিয়মিত পাই না , তেমনি সচলাগনকেও মাঝে মাঝে বিরতি দিতে দেখা যায় ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
ক্রিমিনালের সাজা কি সেটা সচলরা ঠিক করবে, আমি না।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
তাঁহাকে আরো আরো নারী সচল ধরিয়া আনিবার শাস্তি প্রদান করিবার জন্য কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন জানাচ্ছি।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এই মাসের মধ্যেই আপনি ১০০টা মেয়ে ধরে আনুনতো সচলায়তনে
(মেয়েদের কমেন্ট না পেয়ে পেয়ে আমার মতো অনেকেই লেখার উৎসাহ ৯৯% হারিয়ে ফেলেছে)
আপনি নিয়ে এসে আমাদের জানান
তাদের সচল হবার জন্য আমাদের ভোট এবং আন্দোলনে মডুরাসহ ১০০% সচল অংশগ্রহণ করবেন এ ব্যাপারে আপনাকে ৫০০% নিশ্চয়তা দিতে পারি
সতর্কীকরণ: গোঁফ কামানো নারী দরকার নেই
(যাত্রায় ছেলেরা মেয়েদের অভিনয় করলে তাদেরকে গোঁফ কামানোর নারী বলে। ব্লগে এরা মেয়েদের নিক নিয়ে আসে)
০২
একটু তাড়াতাড়ি করেন
এই কাজ করতে পারলে আমরা সবাই আপনার প্রতিটা লেখা ফাইভ স্টার ভোট দেবো নিয়মিত
সহমত... আমি এখন থেকে শুধু নারী সচলদের ব্লগে পাঁচাবো... ছেলেদের ব্লগ পড়বোই না ভাবতেছি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এর বদলে আমি কি পাবো?
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
এখন পর্যন্ত অবিবাহিত সচলরা যতদিন বিয়ে না করছেন এবং ভাবীদের সচলায়তনের প্রতি আগ্রহী করে না তুলছেন, ততদিন এই সংকট থেকেই যাবে মনে হচ্ছে। সচলদের শালীপ্রীতিও এক্ষেত্রে আশাব্যঞ্জক, তাদেরও সচলায়তনের দিকে টানা যেতে পারে।
তানবীরা তালুকদারের সচল হওয়ার দিকে যাত্রা শুভ হোক।
................................................................
আমার সমস্ত কৃতকর্মের জন্য দায়ী আমি বটে
তবে সহযোগিতায় ছিল মেঘ : আলতাফ হোসেন
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
- নেপোলিয়ান হালায় একবার প্রেসক্লাবে বলেছিলেন,
আমারে কেউ একটা বউ দেন,
আমি নিদেনপক্ষে তিনজন মহিলা সচল দেবো।
আমি আর কী কমু, আমারে কোনো দিলদরাজ দুলাভাই তার শালীটারেই দেন, আমি তার ডান-বামের চৌদ্দ গোষ্ঠীরে সচল বানায়া দেবো।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তিথি
মনে হয় ইনিও নারী
স্নিগ্ধা
সচলায়তনের আম্মা টাইপ তকমা দেয়া যায় এরে
বিবাগীনি
সুলতানা পারভীন শিমুল
পুতুল
বেটি বটে
শ্যাজা
ত্রাস সৃষ্টি করার ক্ষমতাপ্রাপ্ত বালিকা
মাসুদা ভাট্টি
অপর্ণা
বন্যা
ক্যামেলিয়া আলম
মধুশ্রী
অপালা
রাবাব
সচেতনা
আয়েশা আখতার
মেঘ
সাজেদ চৌধুরী
আপাতত এনাদের পাইলাম।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
সাজেদ চৌধুরী নারী নাকি??
হাঁটুপানির জলদস্যু
হের হিমুর এতো আগ্রহ কেনো?
মুহাহাহাহা...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
নারী প্রসঙ্গে আমার আগ্রহ থাকাই স্বাভাবিক, কিন্তু আমি চমকে গেছি নাম দেখে। সাজেদ নামে আমার এক ছোট ভাই আছে, এটাকে তো ছেলেদের নাম বলেই জানতাম।
হাঁটুপানির জলদস্যু
- পুতুল ভাইজান তো আমি জানি নারী না।
সাজেদ, নামকি আজকাল ললনারাও আকীকা দিতাছে নাকি?
বাউল কোথাও রং নাম্বার করেননি তো!
___________
<চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এইরে এইবার তবে চশমা পাল্টাইতেই হবে
লেখা সাজেদ আর দেখলাম সাজেদা!!! আসলে ঘটনা হইল কি আমার এক শালির নাম সাজেদা কীনা।
পুতুল বেটাদের নাম হবে এইটা আমার একিনে আসেনাই। যদি ভুল হয় তাইলে মাপ চাই। কমেন্টতো আর এডিট করা যাবেনা এখন তাই এই কমেন্টের উত্তর পড়েই পাঠকদের সত্য জেনে নিতে হবে।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
বলি , তুই এতো নারী টারী এসব খোঁজ রাখিস কেন ?
কিযে বল? একটা দায়িত্ব আছেনা?
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
রানা মেহের তোরে পিটাবে অপু
ছেলের হাত ধরেও বাঁচতে পারবি না
এমনিতেই কে যেন তারে একদিন রানা ভাই বলে ডেকেছে
আমারে কি করবে জানিনা। তয় আপনের খবর আছে উস্তাদ। তার ধুতির খুটে মনে হয় আমনের হাত পড়ছে। এখন কেমনে যে এই কমিনের হাত থেকে আপনারে বাঁচাই।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
হুজুগ আর নারী বিদ্বেষ, এই দুই পয়েন্টে সিরিয়াস সেন্টু খাইলাম। আপনি তো দেখছি সচল মোটেও মনোযোগ দিয়ে পড়েন না!
হাঁটুপানির জলদস্যু
আপনিও ভাই আমার লেখাটা মনোযোগ দিয়ে পড়েন নাই। এখন আমার রিপ্লাইগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়েন , সেন্টু কমে যাবে।
সর্তকীরকন ঃ অতিরিক্ত সেন্টু খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ তবে বয়সের সাথে সাথে সেন্টু কমে আসে।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
মহামহিম হিমু ভাইয়ের এমনিতেই বয়সের যে অবস্থা... ভাবছি বয়সের সাথে সাথে কমে আসার আগে সেন্টুর হাল কেমন ছিল!
কাজেই বুঝতেই পারছেন, সেন্টু খাওয়া কমে আসতে আরো দেরি আছে আমার। বরং মজার লেখা দিন, খাই।
হাঁটুপানির জলদস্যু
এইবার প্রমাণ দেন যে নারী বিদ্বেষী না... _________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কথায় নয় বন্ধু
কাজেই পরিচয়।
কাজেই নিয়মিত পোস্ট দিতে থাকেন।
তানবীরা আপনি এগিয়ে চলেন
আমরা আছি আপনার পিছে...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আগে - পিছে না থেকে, সচলে সবাই হাত ধরাধরি করে, একসাথে থাকলে কেমন হয় শিমূল?
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
ইয়া হাবিবি!
---
কিছু দ্বিমত থাকলেও সচল হওয়ার পর পরই এ ধরণের কুড়মুড়ে লেখা ভালো লাগলো। লেখার দ্বিমতের অংশটুকু অন্যরা বলেছেন।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
তানবীরা,
আমিও দু/একটা লেখা লিখেছিলাম,কিন্ত মনে হয়না এ জীবনে সচল হতে পারব ! লেখার জন্য সময় বের করা-ই একটা সমস্যা। তবে অতিথি লেখক হয়ে তো লিখতে পারব,কি আর করা ঃ-)!
নন্দিনী
নন্দিনী আপু, শুক্রবার অফিস বেশ শান্ত থাকে, তারউপর এখনতো ছুটির মৌসুম যাচ্ছে ইউরোপে জানোইতো। আমি কালকে বেশ অনেকটা সময় অফিস থেকে সচলে ছিলাম। তখন আমারও তাই মনে হলো, আমাদের মতো যারা হরেক কাজে ব্যস্ত তারা ইচছে থাকলেও সচল হতে পারবে না। সেদিক দিয়ে মেয়েদের সংখ্যা কমই থাকবে এখানে।
তুমি যদি সচল হতে না পারো, তবে আমি নিঃসন্দেহে বলব সেটা সচলায়তনেরই দূর্ভাগ্য হবে।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আমার বেশীর ভাগ লেখাই আজকাল অফিসের রাইটিং প্যাডে আরম্ভ হয়ে সেখানেই শেষ হয়ে যায়। কোন একটা ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে লেখাটা ভাবলেও যখন আমার সময় হয় আমি পিসিতে বসি ততোদিনে সে লেখার আর কোন দরকার পড়ে না, কারন চতুর্দিক থেকে বহুজন সেটাকে বহু দৃষ্টি দিয়ে ব্যাখা করে সমাধান করে ফেলেন।
যাই হোক, কাল অফিসের এক অলস বেলায় ভাবা কিছু নিজস্ব চিন্তা সবার সাথে ভাগ করে নেয়াই ছিল আমার এই লেখার উদ্দেশ্য। কাউকে দুঃখ দেয়া বা বিরক্ত করা না। আমি অতিরিক্ত দ্রুত টাইপ করে গেছি, নইলে লেখাটা আর কোন দিনই হতো না বিধায়। একটা ছোট্ট ব্যাপার এর মধ্যে অবশ্য আরো ছিল। আমাকে কেউ কেউ এরমধ্যে আমার সচল জার্নি নিয়ে লেখার তাগাদাও দিয়েছিলেন। সেটাও সেজন্য এরমধ্যে যুক্ত করলাম। দ্রুত টাইপের কারনেই হয়তো হুজুগ ব্যাপারটা আমি খোলাসা করতে ভুলে গেছি। অনেকে ভুল বুঝেছেন। আমি মোটেই সবাইকে এখানে হুজুগে বলিনি। আমি আমার মতো কারো কারো কথা বলেছি মাত্র। সম্মানিত সচলদের বিনা কারনে হুজুগে বলার কোন প্রশ্নই আসে না। আর নারী বিদ্বেষী কথাটা আমি অনেক সম্ভাবনার সাথে একটি সম্ভাবনা হিসেবে বলেছি, বাস্তবিক কিছুই বলিনি যদি খেয়াল করে দেখে থাকেন। পুরো লেখাটাই ছিল হালকা। খুব ভারী চিন্তা - ভাবনার কিছু সেখানে নেই।
তারপরও অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য কিংবা ভুল বুঝাবুঝির জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
সচলায়তনে সুস্বাগতম।
মাইচচেরে, আমার নামেরও স্ত্রী-লিংগ হয় এটা আমি এই প্রথম জানলাম
= = = = = = = = = = =
তখন কি শুধু পৃথিবীতে ছিল রং,
নাকি ছিল তারা আমাদেরও চেতনায়;
সে হৃদয় আজ রিক্ত হয়েছে যেই,
পৃথিবীতে দেখ কোনখানে রং নেই।
......বোল্ড করা অংশটির কথাটিতে কতজন সচল বিশ্বাস রাখেন তার ভোট নিলেই বুঝবেন এই তথ্যে বিশ্বাস নেই বেশীরভাগের হয়তো! আহা গন্দম থেকে যদি সত্যিই দুনিয়াটা হইতো!!
......আপনার এই ব্যক্তব্যটা শুনতে ভালো লাগলো খুব ! তবে মানুষবাদীতায় বিশ্বাস করলে কি জোর করে সমতা আনতে হবে; সমতার রক্ষার বাস্তবতা অনুপস্থিত থাকলেও?
তবে ব্যাপার যাইহোক আপনারে সচল পরিবারে স্বাগতম । কথা শব্দে আর বাক্যের অলি গলিতে দেখা হবে......cheers
আমি এ-ব্যাপারে প্রায় নিশ্চিত।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আগে ভাবতাম আমিই মজা ধরতে পারি না, এখন বুঝতেছি এই লাইনের পাবলিক আমি একা না। ভালো লাগতেছে।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আগে আপনারে সুস্বাগতম জানাই তানবীরা।
গতকাল রাতেই আপনার পোষ্ট পড়া হয়ে গেছিল আর ইচ্ছাও ছিল আপনারে আগমনী শুভেচ্ছা জানানোর কিন্তু ঘড়ির কাঁটার দিকে তাকাইয়া আর লগইন করা হয় নাই।
আপনি তো মহায় এক্কেবারে হই হই রৈ রৈ কইরা সচলে ঢুকলেন আর ঢুইকাই জয় কইরা নিলেন। একেবারে এলাম দেখলাম আর জয় করলাম অবস্থা
আপনার লেখা সুপাঠ্য। বেশি বেশি করে লিখুন। সচল হয়ে থাকুন সব সময়।
---------
অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা। (সুইস প্রবাদ)
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
শ্যাজা, আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো লাগলো আপনাকে দেখে।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
ছদ্মনামে থাকলে জানি না, আবার অনেক নাম থেকে বুঝতেও পারিনি। যেমন “নিঝুম”, ছেলে মেয়ে দুইই হতে পারে।
আমি একটা জুয়ান পুলা...
দুই নম্বর পয়েন্ট নিয়ে আমি বলছি, আমি জনাব মাননীয় হুমায়ূন আহমেদ ঘরানার লেখক।
আপনার এই মন্তব্যে এই অধম আপনার ভক্ত হলো।
আমি হুমায়ুনকে অন্ধ ভাবে অনুসরণ করি,তার ছায়া আমার মধ্যে... এইসব অপবাদের বোঝা কাঁধে নিয়ে চলার পথে , আরো একজন সঙ্গী সাথে পেলাম।
---------------------------------------------------------
শেষ কথা যা হোলো না...বুঝে নিও নিছক কল্পনা...
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
হু। আমাদের লেখার ফুড ভ্যালু কিছুই নাই, মুখরোচক ফুচকা। তাতে কি হজম হইলেই হলো, কি বলেন?
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
অভিনন্দন তানভীরা! আমি লাইনে আছি কিন্তু মডুরা আমারে ইহ জনমেও সচল করবো না কারণ আমি তো লিখিনা খালি পড়ি আর মন্তব্য থাকলে তা করি
তাড়াতাড়ী লেখা পাঠান....অপেক্ষায় রইলাম।
কল্পনা আক্তার
কল্পনাআক্তার@হটমেইল.কম
..................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
হুমম ...
---
স্পর্শ
Tanbira Apu:
I like your writing always. Keep it up, give us so fresh & crunchy writings thats our demand.
Sumy
নতুন মন্তব্য করুন