আমাদের যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কিংবা তার পরে জন্ম
স্বাধীনতা যুদ্ধের আর তার পরের কয়েক বছর নিয়ে একটা ধোয়াশা রয়েছে আমাদের মধ্যে
- মানে ইতিহাসটা ঢাকা... ঘটনাগুলো অস্পষ্ট
এর দুটো কারণ
- এক আমাদের এই সময়ের নিজস্ব স্মৃতি নেই
- আর দুই যাদের অভিজ্ঞতা কিংবা স্মৃতি আছে তারা খুব কমই অভিন্ন কথা বলছেন।
আর যা বলেন - তারও বেশিরভাগ প্রমানযোগ্য না।
আনিসুর রহমানের পথে যা পেয়েছি-
বইটিতে অনেক প্রমানযোগ্য ঘটনা আছে যা
১৯৭১ থেকে ৭৫ এই সময়ের একটা স্পষ্ট চিহ্ন খুজে নিতে সাহায্য করতে পারে।
বইটি পড়লে এরকম একটি অনূভুতি হয় ।
আমি একটু আমাদের সময়ের মানুষের কথা বলছি
আমরা যখন ইতিহাসের দিকে তাকাই
আমরা হতাশ হয়ে পড়ি
একজন লোককেও খুজে পাওয়া গেল না যাকে সবাই শ্রদ্ধা জানাতে পারি।
এতবড় যুদ্ধে জয়লাভ করলো কিন্তু কোন একটা প্র্যাকটিক্যাল ইস্যূতে জাতি এক হতে পারলো না।
তখন আমাদের কাছে যুদ্ধটা বড় হয়ে যায় .. গুলি, সাহস, রক্ত, নির্যাতন, প্রতিরোধ এগুলো।
এগুলো কেন
সেই প্রশ্ন আর থাকে না।
যুদ্ধ মানে পাকিস্তান থেকে আমাদের আলাদা হওয়া,
আর একটু সচেতন যারা তাদের কাছে রাজাকার, যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার এ পর্যন্ত।
আর কারো ক্ষেত্রে আর একটু বেশি ... ধর্ম নিরপেক্ষতা ..
আমরা বেশিরভাগ মনে করি যা হয়ে গেছে .. হয়ে গেছে .. এবার নতুন করে শুরু করতে হবে..
কারন পুরানো কোন কিছুতে এক হওয়া যাচ্ছে না।
কিন্তু কেন যে এক হওয়া যাচ্ছে না -
এটা যে একটা গল্প .. এবং এটা যে খুব গুরত্বপূর্ণ গল্প –
এই বইটি তাতে কিছুটা আলো ফেলে।
এটার শুরু একাত্তরেরও আগে ....
আমরা যে কিছুই করতে পারবো না - রাজনীতিবীদরাই আসল মতা ব্যবহার করবেন?******** ১ম পর্ব
আনিসুর রহমান এ কথা যখন বলছেন –
তখন যুদ্ধ চলছে ...
এটাতো ন্বাভাবিক প্রচলিত যে রাজনীতিবীদরাই ক্ষমতায় বসবেন ... তবে এত শংকা কেন?
তবে কি যারা আসন্ন স্বাধীন দেশটির কাঠামো, দর্শনগত ভিত্তি, অর্থনৈতিক ব্যবস্থ্যা কেমন হবে চিন্তা করছিলেন
তাদের দেশটির রাজনীতিবীদদের উপর আস্থা ছিল না...?
অথচ এই রাজনীতিবীদরাই তখন মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
এ প্রসঙ্গে তাজউদ্দিন আহমেদের কথা বিশেষভাবে আসে।
মেধাবী, সৎ, এই নেতাকে স্বাধীনতার জন্য সত্যিকারভাবে একজন নিবেদিত যোদ্ধা হিসেবে আমরা জানি।
সম্ভবত স্বাধীনতার পরে দেশটির চেহারা কেমন হবে ..
অন্তত যারা যুদ্ধ পরিচালনার সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত মানুষ
তাদের মধ্যে সবচাইতে বেশি দেখতে পারা মানুষ...
এতবড় স্বাধীনতা যুদ্ধ যিনি সফলভাবে পরিচালনা করলেন
স্বাধীনতার পরে তাকে কিভাবে দেখছি...
সরকার থেকে বিচ্ছিন্ন
পার্টি থেকে বিচ্ছিন্ন
জনগন থেকে বিচ্ছিন্ন
কোন ধরনের ইম্পলিমেন্টেশনে অনুপস্থিত
এটা কিভাবে হলো...
তাহলে কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলতে যা বুঝি সেটা বিচ্ছিন্ন একটা অংশের একটা চিন্তা...
যা তারা রাজনৈতিক নেতাদের ভেতরে সঞ্চার করার পরিবর্তে চাপিয়ে দিতে চেয়েছেন।
আর যা রাজনৈতিক নেতারা ঘটনাপ্রবাহের কারনে সেগুলো তুলে ধরেছেন কিংবা ব্যবহার করেছেন
কেবণ কথার কথা , শ্লোগান এইসব হিসেবে..
কিন্তু নিজেরা মানেন নি ..?
তখন একটা প্রশ্ন জাগে...
১৯৭১ কতজন মানুষের কাছে স্পষ্ট ছিল... ঠিক কি চেয়েছিল তারা
(আমরা একটা কাজ শুরু করেছি পাইলট স্টেজে আছে ...
মানুষের মুক্তিযুদ্ধে াঠক কিভাবে ইনভলড হলো সেটির ডকুমেন্টেশন করা ...
এর ...)
আনিসুর রহমান বার বার পরিকল্পনা কমিশনের অভিজ্ঞতা বলেছেন -
সেটি হলো সমস্ত উদ্যোগের বিপরীতে এক নীরবতার গল্প ...
সেটির কারণ খুজতে গেলে এরকমটা মনে হতে পারে
রাজনৈতিক নেতাদের স্বাধীন দেশটি কেমন রাষ্ট্র হবে এই ব্যাপারে স্বচ্ছতা ছিল না
এমনকি
রাষ্ট্র নামক কনসেপ্টটিও খুব স্বচ্ছ ছিল তা নয়...
এর ফলে দেশ স্বাধীন হবার পরে রাষ্ট্র পরিচালনার জর্য যে বিভিন্ন ধরনের ফোর্স লাগে
সেগুলোর মধ্যে একটা কনফিক্টিং রিলেশনশিপ গড়ে উঠেছিল ...
সরকার দল ও রাষ্ট্র - এই তিনটি বিষয় বলতে গেলে গুলিয়ে গিয়েছিল।
ফলে পরিকল্পনা বলে কোন কিছুরই বাস্তবতা থাকে নি।
এ ব্যাপারে অভিজ্ঞতার কথা বলা যায় ..
আমরা একটি অর্গানাইজেশন ...সংবিধানের হিস্টোরিক্যাল গ্রাউন্ডের একটা পিকচার তুলে আনার চেষ্টা করছি
এ কাজে সেই সময় এ একটিভ ছিলেন এমন অনেকের কাছে আমরা যাওয়ার চেষ্টা করছি ..
তাদের একজন সেই সময়কার প্রশাসনের একজন গুরত্বপূর্ণ মানুষ ..
পরিকল্পনা কমিশন এর কথা তুললে বলেছিলেন
পরিকল্পনা কমিশন কি কাজ করেছে ..
শুধুমাত্র কিছু পেপার তৈরী ছাড়া...
আমি আবার একটু তাজউদ্দিন এবং বঙ্গবন্ধুর প্রসংগে আসি।
মুলধারার রাজনীতিবীদ (মূলত মুসলীম লীগ থেকে আগত) এবং
এর বাইরে যারা সচেতন রাজনৈতিক ল্য নিয়ে কাজ করছিলেন
তাদের বৈপরীত্যকে আনিসুর রহমান চিন্তার - মানসিকতার বৈপরীত্যের নিরিখে ব্যাখ্যা করেছেন,
বেশকিছু ঘটনাও তুলে ধরেছেন ..
এই বিষয়টি খুবই অনিবার্য গুরুত্বের দাবী রাখে কারণ এর মধ্যে দিয়ে পরবর্তী বাংলাদেশকে বোঝা সহচ হবে।
এটি একটু কিন্তু পুরো সময়টিতে শেখ মুজিবর রহমানের পাশে
তাজউদ্দিন আহমেদের যে ভূমিকা ... সেটি এই বই এ আর একটু বেশি আসলে
সেই সময়ের চিত্রটা আর একটু ভালো করে বোঝা যেত।
রাজা তার মাথায় মুকুট পরে রাজ্যসভায় বসেন..
কেননা তিনি যে রাজা সেটা জনসমক্ষে প্রমানের একটা চিহ্ন দরকার ।
মুকুট দেখে আমরা রাজাকে চিনে নেই ...
আমরা আর মুকুট দেখি না - রাজার কথা আদেশ গণ্য করি।
একদিন
রাজা ভাবলেন মুকুট তো মাথার ভার .. সরিয়ে রাখ ...
লোকে মুকুটবিহীন রাজাকে কদিন মানলো - কিন্তু এর পরেই প্রশ্ন করতে শুরু করলো ..
কদিন পর অমান্য করতে শুরু করলো...
রাজা কিন্তু সেটা দেখলেন না .. তার মনে হলো আমিইতো রাজা ... আমার কথাই আদেশ..
কিন্তু লোকেরা মুকুটবিহীন রাজাকে আর মানতে রাজী না ...
রাজাসনের পাশে পড়ে আছে সেই পরিত্যাক্ত মুকুট ... রাজা বিহীন তার কোন মূল্য নেই
সে বসে বসে রাজার অসহায় পার্ট দেখতে লাগলো ...
যতদিন না কেউ রাজাকে ছুড়ে ফেলে দিল
লোকে এসময় রাজাকেও ভুলে গেল ...
মুকুট না দেখতে দেখতে মুকুটের চেহারাটা তারা ভুলে গেছে আরো আগেই...
আমার খুব জানতে করে যখন সে ধুলোয় পড়েছিল ..
তখন কি সে কি আর এক রাজার অপেক্ষা করছিল - কি না...
একটা একটা নিছক গল্পই ধরে নেই।
যদিও শব্দার্থ খুজলে খুজে পাওয়া যাবে শেখ এর মানে শাষক আর তাজ মানে মুকুট...
মন্তব্য
বিষয়টা এখনও অনেকটা সেরকমই আছে
০২
আমি কিন্তু অতটা হতাশ না
যাই ঘটুক না কেন আমি আরো সময় দিতে চাই বাংলাদেশকে
কারণ স্বাধীনতা এবং গণতন্ত্র এবং নাগরিক অধিকার কিংবা সুবিধা বিষয়গুলো জাতিরাষ্ট্রের কনসেপ্ট থেকে আসা এবং অবশ্যই ইউরোপিয়ান কনসেপ্ট
বিলাতি শাসনের সাথে সাথে ভারত জাতি রাষ্ট্র শিখতে শুরু করে। তখন বাংলাদেশ ভারতের অংশ হলেও নিতান্ত গ্রামই ছিল
ফলে থেকে গেছে বাঙালি সিস্টেমেই
আর ৭১ এ জাতি রাষ্ট্রের একটা বড়ো পরিচয় আমরা অর্জন করে ফেললেও বাকিদিকগুলো এখনও গুছিয়ে উঠিনি
এখনও আমরা ব্যক্তিগতভাবে পরিচালিত হই এবং আচরণ করি গ্রাম্য বাংলার আচরণ
কিন্তু দুর্ভাগ্য কেউই জাতি রাষ্ট্রের কনসেপ্টের সাথে গ্রামীণ বাংলার অভ্যাসগুলোকে এ্যাডজাস্ট কিংবা এডাপ্ট করেনি
বরং যৌক্তিক অযৌক্তিভাবে রিপ্লেসমেন্টের চেষ্টা করেছে (কমিউনিস্টরাও তাই)
০৩
আমরা এখনও মানসিকভাবে জাতিরাষ্ট্রের নাগরিক হয়ে উঠিনি
বলা যায় আমরা অতদিনে সিদ্ধান্ত নিয়েছি মাত্র আমরা জাতি রাষ্ট্র হবো
০৪
বাংলাদেশকে আমরা আলোচনা করার সময় একটা ঝামেলা করে ফেলি
তা হলো ইউরোপ আমেরিকা থেকে শুরু করে জাপান হল্যান্ড অনেকগুলো হাবিজাবি দেশের সাথে তুলনা করে ফেলি
কিন্তু একবারও মনে রাখি না আজকে যারা নিজেদেরকে সভ্য ও উন্নত বলে এবং আমাদেরকেও বাধ্য (?) বলতে
তাদের সবার ইতিহাসই শত শত বছরের লুটেরাও খুনের ইতিহাস
হত্যা ও চক্রান্তের ইতিহাস
০৫
আমেরিকা ব্রিটেন জাপান হল্যান্ড অস্ট্রেলিয়া এসব নামই তো আসে উদাহরণ হিসেবে?
কিন্তু তাদের যত লজ্জার ইতিহাস বাংলাদেশের সেরকম কোনো লজ্জার ইতিহাস নেই
এই কারণেই আমি অপেক্ষা করতে চাই
এই কারণেই আমি বাংলাদেশকে নিয়ে হতাশ হতে রাজি না
০৬
আমেরিকাকে এখনও জাতি হত্যার সুযোগ দিচ্ছেন
কিন্তু বাংলাদেশকে কয়েক বছর হাতাহাতির সুযোগ দিতে আপত্তি কেন?
কতটা সময় লাগবে -
একমূহূর্তও না আবার ইতিহাসে সহস্র বঝরও কিছু নয় .. এও আমরা জানি
(লীনেনকে ধন্যবাদ)
আমার মাথাটার ফেড়া খোড়া অবস্থা ..
এ লেখাটার কি মাথামুন্ডু ..
আনিসুর রহমান বললেন তার পথে যা পেয়েছি এই বইটার উপর এটা আলোচনা সভায় কিছু বলতে ..
যা বলার তাতো লেখ্য নয়
আমাদের বড় দোষ নিজকে বড় করে জাহির করা। অন্যের কৃতিত্বকেও নিজের বলে চালিয়ে দেওয়া। এই যে এতবড় একটি মুক্তিযুদ্ধ হলো, এর মাঝে কতজন সামরিক বাহিনীর সদস্য ছিলো আর কতজন সাধারণ দেশপ্রেমিক ভেতো বাঙালী ছিলো তা আমরা কেউ সঠিক জানি না। কিন্তু সাধারণ মুক্তিযোদ্ধারা সেক্টর কমান্ডার এবং তাদের নিম্নতর অফিসারদের দৃষ্টিতে ছিলেন "নিম্নবর্গের যোদ্ধা।"
স্বাধীনতা যুদ্ধে সাধারণ মুক্তিযোদ্ধা আর সামরিক সদস্য কতজন হত হয়েছেন তারও তুল্যমূল্য করা প্রয়োজন। আর সেই তুলনা করতে গেলেই চলে আসবে প্রকৃত শহিদের সংখ্যা। কিন্তু সাধারণ কোনো মুক্তিযোদ্ধা যখন বীরত্বপূর্ণ কৃতিত্ব দেখিয়েছেন তাকে "নয়া সিপাহী" আখ্যা দিয়ে সামরিকায়ন করা হয়েছে। যে কারণে সব সেক্টর কমান্ডারের মুখ থেকেও সঠিক সত্যটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উচ্চারিত হয়নি। এখনও যারা সত্যিটা জানেন তারাও কোনো এক অদৃশ্য কারণে হয় চুপ থাকেন নয়তো আংশিক প্রকাশ করেন। যেমন কবি আল মাহমুদ নিজের কানে জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষনা শুনেছেন।
কাজেই মাহবুব লীলেন, আপনি যে সময়টুকু দেশকে দিতে চাচ্ছেন, তা কি ওই মানুষগুলোর মৃত্যুর সময়কাল বলে বুঝিয়েছেন? নাকি অয়ুত নিযুত সাল পড়ে এমনিই আমাদের নিযুততম উত্তরসূরীরা দেশকে নিয়ে নিয়ে সত্যিকার অর্থেই কিছু ভালো কাজ করবে- সে সময়টার কথা বললেন।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
মানুষের মরার জন্য সময় নয়
বাংলাদেশের প্রাপ্তবয়স্ক হবার জন্য সময়
০২
মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে এফএফ এবং এমএফ নামে দুটো গ্রুপ ছিল শুনেছি
এফএফ= ফ্রিডম ফাইটার=মুক্তিযোদ্ধা= যারা সাধারণ মানুষ
এমএফ=মুক্তিফৌজ= বিভিন্ন সামরিক+আধাসামরিক+অন্য বাহিনী থেকে যারা গেছে তারা
যুদ্ধের পরে সবার নামই হয়ে যয় মুক্তিযোদ্ধা
অথচ মুক্তিযোদ্ধা শব্দটি ছিল সাধারণ যোদ্ধা নাগরিকদের পরিচয় এবং গর্ব
আর কবে? ভিয়েতনাম তো আমাদের পরে স্বাধীন হয়েছে। তারা কতটা এগিয়ে গেছে আর আমরা কতটা পিছিয়েছি! কোনো কোনো শিশু সারা জীবনই শিশু থেকে যায়। তাদেরকে কেউ কেউ আদরস্নেহমমতা দিয়ে বলে প্রতিবন্দ্বী। অবস্থা দৃষ্টে তো মনে হচ্ছে সেই শিশুটির মতই আমাদের স্বাদীন দেশ। সাইত্রিশ বছরেও যার বয়স চার বছর অতিক্রান্ত হলো না।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ লীলেন।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
নতুন মন্তব্য করুন