আমার বিবেচনায় সেক্যূলার এর বাংলা অর্থ- ধর্মনিরপেক্ষতা’ একটি ভূল এবং বিভ্রান্তিকর শব্দ। এর বাংলা প্রতিশব্দ হওয়া উচিৎ ইহজাতিকতা। অর্থাৎ একটি সেক্যূলার রাষ্ট্রে - রাষ্ট্র ব্যবস্থায় শুধু ইহজাগতিক বিষয়গুলো বিবেচনা করা হবে। এই ব্যবস্থায় রাষ্ট্র ধর্মের যেটুকু খেয়াল রাখতে পারে তা এইটুকুই যে- ধর্মপালনের অধিকার বজায় রাখার জন্য যতটুকু ইহজাগতিক ব্যবস্থার প্রয়োজন পড়ে (যেমন মসজিদ মন্দির গীর্জা প্যাগোডা ইত্যাদি নির্মান এবং ধর্মীয় উৎসবগুলিতে একটি সামাজিক উৎসব হিসেবে যতটুকু সংশ্লিষ্টতার দরকার পড়ে ঠিক ততটুকু)। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সেক্যূলার এর বাংলা প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন ইহজাগতিকতা শব্দটিই এবং এক্ষেত্রে আমার মত এই যে রবীন্দ্রনাথই সঠিক।
মন্তব্য
ধন্যবাদ। সহমত জানাচ্ছি।
অভিজিৎরায়ের পোস্টের সম্পুরক পোস্ট হিসেবে বিবেচনা করছি।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
রবিবুড়োর প্রতি সমর্থন রইল।
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
এক্কেবারে যথাশব্দ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
এই বিভ্রান্তিটি লাগিয়েছেন আমাদের মহাপণ্ডিত সংবিধাণ রচয়িতারা। আভিধানিক অর্থ অনুসরণ না করে সংবিধাণের বাঙলা আর ইংরেজী ভারসান দুটোতে দুই রকম মানের শব্দ লিখেছেন। যেমন তারা "বাঙলা" বানানটিকেও যথেচ্ছ করেছেন। দেশের শুরুতেই দেশের মানুষকে "আবুল"/"মফিজ" ঠাওরানোর এই দুর্বুদ্ধি যে কোত্থেকে যে উনারা পেয়েছিলেন!!
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
যুক্তির কথা! তাই লিখব এবং বলব এখন থেকে।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
নতুন মন্তব্য করুন