৮ | লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: রবি, ০৮/০২/২০০৯ - ১১:০১অপরাহ্ন)
দাদা, পাঠক কিন্তু ঠেকায় পড়ে নাই ! প্রথমে পাঠক বুঝতে হবে যে এটা শক্তিশালী লেখক সুমেরু মুখোপাধ্যায়ের বই। তার পর অথবা আগে বইটার নাম। তখনই কৌতুহল হবে নেড়েচেড়ে দেখার।
তবে যারা এসে সরাসরি সুমেরু মুখোপাধ্যায়ের কোন বই বেরিয়েছে কিনা জানতে চাইবে তাদের কথা ভিন্ন।
অতএব ফণ্ট সাইজ নিশ্চয়ই অবহেলার বিষয় হতে পারে না।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
চিত্রটা দুর্ধর্ষ নিশ্চই।
কিন্তু পুরো চিত্রটা প্রচ্ছদে ব্যবহার করতে গিয়ে চিত্রটা কোনো সম্পাদনা না করায় বইয়ের প্রচ্ছদের মূল অঙ্গ শিরোনামটা মার খেয়ে যাচ্ছে।
চিত্রটা নীচে নামিয়ে নীচের অংশ ফ্রেমের বাইরে নিয়ে গেলে উপরে হয়তো শিরোনাম লেখার জায়গা পাওয়া যেত।
বাংলাদেশে প্রচ্ছদশিল্পীরা টাইপোগ্রাফিতে মারাত্মক দুর্বল। নতুবা শুধু বইয়ের নামটা চার বা পাঁচ লাইনে লিখলেই প্রচ্ছদের প্রকৃত দাবী পূরণ হতো। বিকল্প হিসেবে এখন নীচে ডান কোণায় বইয়ের নাম বড় বড় করে লেখে দেখা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে লেখকের নাম উপরে বাম দিকে নিয়ে গেলে ব্যালেন্স হবে হয়তো।
তবে প্রথম বই প্রকাশের আনন্দের কাছে এসব মলাট বিভ্রাট কুনো বিষয় না। মলাট ছাড়া বই বিক্রির ঘটনা আছে। আর তা নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে হুমায়ূন আজাদ ধরা খেয়েছিলেন সেই গল্পটা বলি। বইয়ের নাম নারী। ভীষণ কাটতি ছিল, কিন্তু মলাট নাই। প্রকাশক মলাট ছাড়াই শেষ দিকের কিছু কপি বাজারে ঝাড়ছিলেন। হুমায়ূনকে মন্তব্য করতে বলায় বললেন, নারীকে তো মলাট ছাড়াই ভালো মানায়।
অবিবেচক মন্তব্য গেল পত্রিকায় ছাপা হয়ে। আর যায় কোথায়।
লোকে প্রশ্ন তুললো, নারী সম্পর্কে যার ধারণা এত জঘন্য সে নারী বিষয়ে বই লিখে কি করে।
তবে বন্দুকের নল চামড়ার মলাট দিয়ে ঢেকে রাখা নিরাপদ।
----------------------------------------------- সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
----------------------------------------------- মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
শোহেইল ভাইর সাথে একমত ...
যেহেতু বইয়ের নামটি বেশ বড়, আর সেখানে "বন্দুকের নল", "ক্ষমতা" -- দুটো শব্দই খুব ক্রুশিয়াল, তাই নামটা বড় অক্ষরে কয়েক লাইনে ভেঙে দেখতে পারেন কেমন দেখায়। এখনকার মতো ছবির উপর নাম ওভারল্যাপ করলেও মন্দ হবেনা বলেই মনে হচ্ছে।
লাল রংটা একটা ভালো প্রভাব ফেলবে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
একান্ত ব্যক্তিগত মতে, লাল প্রচন্ড রকমের নজর কাড়া রঙ। বইয়ের পুরো লাল রঙের প্রচ্ছদ তাই নজর কাড়ে শুরুতেই, কিন্তু লেখকের নামের অংশটা গুবলেট করে দিয়েছে।
লেখকের নামের প্লেসমেন্ট, ফন্ট, স্টাইল কিছুই আসলে এভাবে মানাচ্ছে না। লেখাটা সম্ভবত স্ট্রেচড না করে দিলেই ভালো হত। ফন্ট সাদা বাদে অন্য কিছু দিয়ে চেষ্টা করা যেতে পারে। সাইডে এভাবে প্লেস না করে লম্বালম্বি ট্র্যাডিশনাল প্লেসমেন্টই মানানসই হত বলে মনে হয়।
ফন্টটাও মনে হয় আরো একটু নিরীক্ষার শিকার হতে পারে। তবে মূল প্রচ্ছদটা বেশ পছন্দ হয়েছে।
অন্য কোন টাইপে চেস্টা করব না, হাতে হাতে?
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।াঅন্য
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
এই প্রচ্ছদ আর বইয়ের নাম নিয়ে আপনার দুর্গতি আছে দাদা
শেষ পর্যন্ত না আপনাকে হয় বইয়ের নাম ছাড়া প্রচ্ছদ অথবা প্রচ্ছদ ছাড়া বইয়ের নাম ছাপাতে হয়
এই ইমেজটা একেবারে সেন্টার বরাবর
মনে হয় না শিল্পী এটা আঁকার সময় বইয়ের নামের কথা মাথায় রেখেছেন
এই ছবিতে আসোলে বই কেন
লেখকের নাম বসানোরও জায়গা নেই
০২
এই প্রচ্ছদটা বইয়ের মলাটে ছাপাতে গেলে পেইন্টিংটাকে বেজ করে আপনাকে বইয়ের প্রচ্ছদ ডিজাইন করাতে হবে (কম্পোজিশন)
সেখানে হয়তো এই পেইন্টিংটা পুরোটা জায়গা জুড়ে থাকবে না
আর তখন আপনাকে প্রচ্ছদ শিল্পীর জায়গায় লিখতে হবে- অমুকের চিত্র অনুসরণে অমুক
বইয়ের নাম বামে না হয়ে ডানপাশে লম্বালম্বি হলে আরো ভালো দেখাতো বোধহয়। ফন্টের কালার সাদা এবং আরো বোল্ড হলে আরো ভালো।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
মন্তব্য
থ্যাংকস কারুদা
আমার বইয়ের প্রচ্ছদটা সচলে তুলে দেবার জন্য
আমি কাল রাতে অনেক চেষ্টা করেও পারিনি
দেখেন কাউরে দিয়ে কপি করান, অরজিন্যালটা আমারই থাকবে, এখন মত দেন।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
দুর্ধর্ষ প্রচ্ছদ।
হক স্যারকে ১০৮টা তারা
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
ফন্টগুলো একটু বড় হলে বাকি সব ঠিকাছে।
প্রচ্ছদ ভালো লেগেছে।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
অমিত,
ফন্ট আরেকটু বড়? এমনিতেি বইয়ের নাম বেশি বড় বলে স্যার প্রচুর চেঁচামেচি করেছেন, আরেকটু বড় হলে ক্ষেপেই যাবেন
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
ছোট ফন্টে সমস্যা যেটা হয়, বই তাকে একটু দূরে থাকলে অনেকেই নাম পড়তে পারেন না। তাই বলছিলাম।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
কিনে পড়তে হবে?
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
দাদা, পাঠক কিন্তু ঠেকায় পড়ে নাই ! প্রথমে পাঠক বুঝতে হবে যে এটা শক্তিশালী লেখক সুমেরু মুখোপাধ্যায়ের বই। তার পর অথবা আগে বইটার নাম। তখনই কৌতুহল হবে নেড়েচেড়ে দেখার।
তবে যারা এসে সরাসরি সুমেরু মুখোপাধ্যায়ের কোন বই বেরিয়েছে কিনা জানতে চাইবে তাদের কথা ভিন্ন।
অতএব ফণ্ট সাইজ নিশ্চয়ই অবহেলার বিষয় হতে পারে না।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
একমত।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
সুন্দরী হইছে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ও
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
খাসা
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
বস মেল দিতাসি।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
প্রচ্ছদ ভালো হয়েছে। কিন্তু আপনার নাম এবং বইয়ের নাম দুটো ভিন্ন ফন্ট। বইয়ের নামের ফন্ট, আপনার নামের মতো তন্বী এবং সুডৌল দেখাচ্ছে না।
শুভেচ্ছা।
একই ফন্ট কিন্তু স্ট্রেচিত।
পছন্দ নয় যখন নিশ্চয় বদল হবে। ধন্যবাদ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
বইয়ের নামটা কেমমন দূরে পড়েছে দূরে পড়েছে মনে হচ্ছে।
======================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
আচ্ছা দেখা যাক।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
চিত্রটা দুর্ধর্ষ নিশ্চই।
কিন্তু পুরো চিত্রটা প্রচ্ছদে ব্যবহার করতে গিয়ে চিত্রটা কোনো সম্পাদনা না করায় বইয়ের প্রচ্ছদের মূল অঙ্গ শিরোনামটা মার খেয়ে যাচ্ছে।
চিত্রটা নীচে নামিয়ে নীচের অংশ ফ্রেমের বাইরে নিয়ে গেলে উপরে হয়তো শিরোনাম লেখার জায়গা পাওয়া যেত।
বাংলাদেশে প্রচ্ছদশিল্পীরা টাইপোগ্রাফিতে মারাত্মক দুর্বল। নতুবা শুধু বইয়ের নামটা চার বা পাঁচ লাইনে লিখলেই প্রচ্ছদের প্রকৃত দাবী পূরণ হতো। বিকল্প হিসেবে এখন নীচে ডান কোণায় বইয়ের নাম বড় বড় করে লেখে দেখা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে লেখকের নাম উপরে বাম দিকে নিয়ে গেলে ব্যালেন্স হবে হয়তো।
তবে প্রথম বই প্রকাশের আনন্দের কাছে এসব মলাট বিভ্রাট কুনো বিষয় না। মলাট ছাড়া বই বিক্রির ঘটনা আছে। আর তা নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে হুমায়ূন আজাদ ধরা খেয়েছিলেন সেই গল্পটা বলি। বইয়ের নাম নারী। ভীষণ কাটতি ছিল, কিন্তু মলাট নাই। প্রকাশক মলাট ছাড়াই শেষ দিকের কিছু কপি বাজারে ঝাড়ছিলেন। হুমায়ূনকে মন্তব্য করতে বলায় বললেন, নারীকে তো মলাট ছাড়াই ভালো মানায়।
অবিবেচক মন্তব্য গেল পত্রিকায় ছাপা হয়ে। আর যায় কোথায়।
লোকে প্রশ্ন তুললো, নারী সম্পর্কে যার ধারণা এত জঘন্য সে নারী বিষয়ে বই লিখে কি করে।
তবে বন্দুকের নল চামড়ার মলাট দিয়ে ঢেকে রাখা নিরাপদ।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
শোহেইল ভাইর সাথে একমত ...
যেহেতু বইয়ের নামটি বেশ বড়, আর সেখানে "বন্দুকের নল", "ক্ষমতা" -- দুটো শব্দই খুব ক্রুশিয়াল, তাই নামটা বড় অক্ষরে কয়েক লাইনে ভেঙে দেখতে পারেন কেমন দেখায়। এখনকার মতো ছবির উপর নাম ওভারল্যাপ করলেও মন্দ হবেনা বলেই মনে হচ্ছে।
লাল রংটা একটা ভালো প্রভাব ফেলবে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
এই মিনি আকৃতিতে দেখে পুরোটা বুঝা গেল না । তবে যতোটুকু বুঝলাম , জুইত লাগে নাই ।
নামটা কতো ফন্টে করা ?
ক্লিক করলে বড় হয়া খুলবো।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
ধন্যবাদ বস ।
আপনারা সাদালাঠি না ধরাইয়া দিলে এই কম্পুকানা যে কবেই কম্পু বেইচা টেম্পু কিইনা নিত ।
টেম্পু আছে নাকি এখনো?
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
এখনও নাম বসাই নাই, আমার প্রাথমিক পছন্দ অনুযায়ী হয়েছে।
মতামত চাচ্ছি।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
আমার যা বলার ছিলো সবাই বলে ফেলেছে ।
একটা ছোট্ট নোট । মলাটের কাগজটা ম্যাট পেপারে করলে ভালো হবে । গ্লসির দিকে না গেলেই ভালো ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
সে পেপারের দাম কি খুব বেশি?
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
আমি অনেকদিন দেশের বাইরে । এখন কি দর-দামের অবস্থা বলতে পারবো না । সবচেয়ে ভালো হয় লীলেনদা বা অন্য কোন অভিজ্ঞ কাউকে ফোন করে জেনে নিলে ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
তাই হোক।।
আমার মূল চিন্তা রেডটা থাকবে তো?
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
ম্যাট আর গ্লসি আসলে কাগজে নয় , লেমিনেটিংয়ে ।
কাভার ছাপার পরে দুই ধরনের দুইটা স্যাম্পল লেমিনেটিং করে দেখুন , যেটা ভালো লাগবে সেটা রাখবেন ।
ওপর দিয়ে গেল, সাক্ষাতে আলাপ প্রয়োজন।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
একান্ত ব্যক্তিগত মতে, লাল প্রচন্ড রকমের নজর কাড়া রঙ। বইয়ের পুরো লাল রঙের প্রচ্ছদ তাই নজর কাড়ে শুরুতেই, কিন্তু লেখকের নামের অংশটা গুবলেট করে দিয়েছে।
লেখকের নামের প্লেসমেন্ট, ফন্ট, স্টাইল কিছুই আসলে এভাবে মানাচ্ছে না। লেখাটা সম্ভবত স্ট্রেচড না করে দিলেই ভালো হত। ফন্ট সাদা বাদে অন্য কিছু দিয়ে চেষ্টা করা যেতে পারে। সাইডে এভাবে প্লেস না করে লম্বালম্বি ট্র্যাডিশনাল প্লেসমেন্টই মানানসই হত বলে মনে হয়।
ফন্টটাও মনে হয় আরো একটু নিরীক্ষার শিকার হতে পারে। তবে মূল প্রচ্ছদটা বেশ পছন্দ হয়েছে।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
অন্য কোন টাইপে চেস্টা করব না, হাতে হাতে?
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।াঅন্য
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
সবজান্তা সব বলে ফেলে আমার টাইপ করার ঝামেলাটা বাঁচালেন । ধন্যবাদ ।
এই প্রচ্ছদ আর বইয়ের নাম নিয়ে আপনার দুর্গতি আছে দাদা
শেষ পর্যন্ত না আপনাকে হয় বইয়ের নাম ছাড়া প্রচ্ছদ অথবা প্রচ্ছদ ছাড়া বইয়ের নাম ছাপাতে হয়
এই ইমেজটা একেবারে সেন্টার বরাবর
মনে হয় না শিল্পী এটা আঁকার সময় বইয়ের নামের কথা মাথায় রেখেছেন
এই ছবিতে আসোলে বই কেন
লেখকের নাম বসানোরও জায়গা নেই
০২
এই প্রচ্ছদটা বইয়ের মলাটে ছাপাতে গেলে পেইন্টিংটাকে বেজ করে আপনাকে বইয়ের প্রচ্ছদ ডিজাইন করাতে হবে (কম্পোজিশন)
সেখানে হয়তো এই পেইন্টিংটা পুরোটা জায়গা জুড়ে থাকবে না
আর তখন আপনাকে প্রচ্ছদ শিল্পীর জায়গায় লিখতে হবে- অমুকের চিত্র অনুসরণে অমুক
এটা আমার ভাবনা। মাহমুদুল হক চাইছিলেন। বই-এর নাম একদম সেন্টারে, দু লাইনে।
আমার কেবল মাথায় ছিল একটা হাতে লেখা খন্ড- ত। দুই কালারে ওভার রাইট। আকারে বড়, ব্যাস।
লেখকের নাম বসানোর জায়গা সত্যি নেই।
ছবিটার ওপরের অংশে একটা ব্ল্যাক বা রেড পট্টি লাগিয়ে নামগুলো খুব সহজের টানিয়ে দেওয়া যায়, আপাতত চাইছি না।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
বইয়ের নামটা উলম্ব দেয়াতে আমার চোখে লাগছে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
চোখে লাগছে মানে কি?
নজর কাড়ছে? না বাজে লাগছে? ওটা দুই অর্থেই ব্যবহার করা হয়।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
পছন্দ হইছে।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
বইয়ের নাম বামে না হয়ে ডানপাশে লম্বালম্বি হলে আরো ভালো দেখাতো বোধহয়। ফন্টের কালার সাদা এবং আরো বোল্ড হলে আরো ভালো।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
আচ্ছা চেস্টা করা যাবে।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
লীলেন ভাইয়ের পরামর্শটিই সব চাইতে কাজের মনে হচ্ছে ।
টাইপগুলো কি এভাবে সেট করা যায় :
বন্দুকের
নলই
ক্ষমতার
প্রকৃত
উৎস
সুমেরু মুখোপাধ্যায়
( বইয়ের নাম আর কবির নাম দুটো ভিন্ন রঙে )
দারুন প্রস্তাব।
কিন্তু আরিফ ভাই, সুমেরু কোন কবির নাম নয়।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
তাইলে সুমেরুর নামটাই থাকুক , কবির নাম পরের কোন বইয়ে দেয়া যাবে ।
উত্তম প্রস্তাব।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
নতুন মন্তব্য করুন