হৈ চৈ। বৃষ্টি নামল আদর হল দোয়েলের ডানার মত , যা ছিল ফসল চলে গেল সেই সুমনের গানে। তুমি গান গাইলে। ব্রুনো ইন্ডিয়া, চিকিৎসা সংক্রান্ত বিভ্রমে বিয়োজিত তার ফুসফুস নিয়ে। কফিল ভাইএর আ্যলবাম সেই ঝুলে রইল, ঋষিকেশ-হরিদ্বারের মত।
শুয়ে পড়ার আগে বইগুলো সরে সরে গেল দিকভ্রান্ত এক বিছানার চাদরের ওভারটেকে সোরগোল, কাঁচা আমের মত রঙে কাটারিভোগ ভাত, ঘুম আসে সে কচি ধানক্ষেতের মত আরামে, এইবার যশোরে ধান হয়েছে অনেকদিন পর। খ্যাক খ্যাক লড়াই চলেছে কত আর গান গাওয়া, যেন ওয়াটারে কালার ছড়াচ্ছে, সেই ঝড়-বৃষ্টি ও পরেশ মাইতি। লেখার এই পর্যন্ত বারান্দা উড়তে উড়তে চলেছে নাচতে নাচতে পাশপোর্টের বোতল, ডাকুক তাকে ডাকতে থাক, বাতাস তাকে খোঁজে এমন নীল রঙ, কে মিস করবে?
বালিশের কভার, নীল রঙ, হালকা সবুজ বাটি ছিটে, প্রজাপতি প্রজাপতি। আমার যে ঘুম কথায় গেল? আলো জ্বালাই, সে ঘেমে উঠছে। আয়নার কাঁচে শুধু নীল, তিক্ত মরিচিকা এক, শুধু নীল রঙ। কোন প্রজাপতি বসে নেই।
মন্তব্য
আমি যে কবে জ্ঞানী হমু, এইসব বুজমু।
নতুন মন্তব্য করুন