প্রথম মেসেজ।
গান না বলে বলা ভাল ব্যক্তিগত গান। চতুরঙ্গের ট্র্যাক শুনছিলাম, কীর্তনের মধ্যে উঁকি দিয়ে গেলেন কবীর সুমন। পরমার গলায় রবির গান বেশ ভাল লাগল তাই একটু বিক্রম সিং শুনে নিলাম। আহা, নস্যি ঝাড়ার মত নেশা ও প্রতিভার বুলি ঝেড়ে ফেলি, শিলাজিৎ নিজের হাতে ঘর রঙ করতে করতে আ্যন্টেনায় আটকে দিলেন চারটে কাক আর বাংলাগান। সর্বনাশ।
নীলের কয়েকটা ট্র্যাক শুনলাম, চন্দ্রিলের লেখা একটা বেশ, ঝিমিয়ে কেমন সন্ধ্যা নামল। মাছের বাজারে গেলাম। হালুয়া চাঁদা, মেনি আর লইত্যা মিলিয়ে চার কেজি মাছ কিনে ফেললাম। বিক্রম সিং এর অদ্ভুত প্রেয়ার কানে বাজছে, গানে সে কত কি না করতে পারে। আমি দেখতে পাই হাতা-খুন্তির মত ঝকঝকে টুকরো রোদ্দুরে এক ঝোলা বাংলা বোতল নিয়ে দাঁড়িয়ে এক গাছ, দিলদার ইন্সটলেশন, কোনদিন এছাড়া ফুল ফল দেখিনি তাতে।
শেষ মেসেজ।
সারাদিনে যতগান শুনি সব বোধহয় দেখতে পাইনা এইভাবে, পালকগুলি উড়তে উড়তে গেঁথে যাচ্ছে বালিতে সোজাসুজি, আর তৈরি হচ্ছে আসমুদ্র এক পায়ে চলা পথ। গ্যাসবাতি না ট্রাফিক সিগন্যাল? ক্রমশ বালিতে চলে গেল জনম দুখিনীর মত, যা:। বিদ্যা বালানেরও ঢের আগে, গুড মর্নিং জানাতে জানাতে উঠে আসছে পার্বতী বাউল, ব্যাকগ্রাউন্ডে সুমনা, রকেটের সুরে, ধুস সেই তো শান্তনুর ছবি।
গত একবছরে মাত্র তিনটি বাংলা সিনেমা দেখেছি। কত আর দেখতাম এত মাছের বাজার নয়! গান শুনতে শুনতে কেবল মনে আমি ছবি আঁকছি না কেন? ছবি আঁকতে বসলে মনে হয়, এত গরম কেন, বাইরে রোদ্দুর কেন? বৃষ্টি পড়ছে কেন? রান্নাঘরে তাকিয়ে দেখি হাতের হলুদ রঙ, কোথায় যেন বেঁচে আছে সদ্য শোনা সুর, ইশেবগুলের মত দু-একটা কথা, গুনগুন।
মন্তব্য
ব্যক্তিগত জিনিস কিভাবে নৈব্যক্তিক করা যায়, তার উদাহরণ এটা হতে পারে। গানগুলোর সবগুলি শোনা নেই তবে গায়কগুলির সাথে কমবেশি পরিচয় আছে বৈকি। আমার মেসেজ ২টি গ্রহণ করলাম। আগামী মেসেজের প্রত্যাশায়, ভালো থাকার শুভ কামনায়।
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
ধন্যবাদ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
মেসেজ পড়ে ভালো লাগলো।
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
মন্তব্য পড়ে ভালো লাগলো।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
এক সাথে চার কেজি মাছ!!!
সাধারনত ১০/১২ কিনি।বাংলাদেশে থাকতে ২০ কেজিও বাজার হয়েছে। আহা সে ছিল কারওয়ান বাজার। আর বন্ধুরা মাঝে মাঝে যে পরিমানে মাছ নিয়ে আসত, সে এক চিত্তির। একদিন ভোর ৫টা নাগাদ, ঘুম ভাঙ্গতে দেখি দুই ঝাঁকা মাছ। ১০ কেজি চিংড়ি, বাচা/সিলোন মাছ-১০কেজি,ইলিশ-১০/১২ পিস। একটা বোয়াল-৪ কেজি, আর ২/৪ কেজি করে বাটা, পাবদা আরো কি সব ছিল। সব ফ্রিজে জায়গা হল না। আরো দুজন বন্ধুকে সাতসকালে ডেকে এক ব্যাগ মাছ পাঠান হল কারওয়ান বাজারে, কাটিয়ে আনার জন্য। আর এল ১০ কেজি বরফ। ড্রাম খালি হল ইত্যাদি পর্যায়ক্রমে। প্রায় তিন হপ্তা লেগেছিল সে মাছ শেষ করতে।সান্ধ্য অধিবেশন তখন ঘনঘন। তখন গ্রহণমেলার শুটিং চলছে। দুই ঝাঁকা নিয়ে সাগর শুটিং সেরে ফিরল ভোলা থেকে।
এই গ্রহণমেলার সুন্দরবনের শুটিং করতে করতে ধরা পড়ল দেশি কাইন মাগুর, তার আকার ও ওজন এখানে না বলাই ভাল। কেটেকুটে ঢাকা আনা হল দুটি বালতিতে। তার পেটে ডিমই ছিল আড়াই কেজি, মার্বেলের মত একেকটা ডিমের সাইজ। দুদিন সময় লেগেছিল সেই বিন্ধ্যপর্বত উদ্ধার করতে। আর এসব গল্প খুব সাম্প্রতিকের, এক বছরের ধুলোও উপরে নেই।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
চায়না জিনিষপত্রে বাজার ছেয়ে গেছে। বাজার থেকে চায়নিজ দুটো এন্টেনা কিনে মাথায় লাগিয়েছি কয়েকদিন হলো। আজকাল সচল বুঝতে কষ্ট হয়। যদিও জানি ঠুংড়ি সবার জন্য নয়।
মাথার চায়নিজ দুটো এন্টেনা নিয়ে কিযে করি….
ভেজা নক্ষত্র
চাইনিজ ড্রায়ার কিনুন, কাজ হবে।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
বুদ্ধিটা ভালো হলো? বাকী মেমোরিগুলো উবে যাবে যে মশায়।
ভেজা নক্ষত্র
ব্যাকআপ রাখুন।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
হার্ড ডিস্ক ও যে চায়নিজ......হাঃ হাঃ হাঃ
চিনে নিন।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
কবিতা যেন! দারুন হয়েছে।
মহসীন রেজা
ধন্যবাদ। কিন্তু কবিতা-ফবিতা নয়।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
'চ', 'ছ' আর 'স' আলাদা করে বলতে পারে না৷ শিলাজিতকে একটা ব্যক্তিগত মেসেজে কটা জিবছোলা পাঠিয়ে দাও৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আমদের সংস্কৃত কি উচ্চারণও ঠিক করে দেবে? এলোমেলো নরম রোদ্দুর, আদরে নুয়ে পড়া দ্রাক্ষালতা, এবড়ো খেবড়ো রং থাক বরং। বাংলাদেশের গাইবান্দার পর থেকে কুড়িগ্রাম, চিলমারি, রৌমারি, আরমারি সর্বত্রই দেখেছি চ ছ স আলাদা কিসু নেই।সরকারি বোর্ড কম, এনিজিও দের হাজার হাজার বোর্ড স্কুল - কলেজ সর্বত্র স কে ছ লেখা হয়। উচ্চারণ মাঝামাঝি। তারা সেই ভাবেই বড় হয় ও মারা যায়। আকাডেমি হয়ত মানবে না, আরো মোটা হবে বই-এর চাইতে মাথা। জিব ছোলার দরকার নেই, থাক বরং।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
নতুন মন্তব্য করুন