দুইপাশে হলুদ বান ডেকেছে, আমরা ছুটে বেড়াচ্ছি; যেভাবে বেঁচেছে গরুগুলি অথবা অনন্ত সময় ধরে ঝরে পড়ছে ইউক্যালিপ্টাসের পাতাগুলি, দিনগুলি, শীতের চাদর বিলম্বিত ধূলার উপর বিস্মৃত শয়নে। এবারের বগুড়া যাত্রাটা নেহাতই গরুগুলির জন্য। আকবরিয়া গ্র্যান্ডে ট্যাংরা, বাতাসি, ইলিশ। মস্ত কাতল, রুই আমরা খাইতেই থাকিব, নাজের নতুন বারটি নোটন নোটন করে ডাকিতেই থাকিবে।
ভোরের যমুনায় প্রায় মুহ্য সেরিয়া কান্দি, খেঁজুর গাছ নেই, ফলে কাহারও বাড়িতে খেঁজুর রস তৈয়ার হয় না। যমুনায় দু-একটি বক ও নৌকা চরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতিসে। লাল শাড়িতে কেউ কুয়াশায় হারিয়ে যাওয়ার আগে দেখে নিচ্ছে সেরিয়া কান্দির ফেলে যাওয়া শিশিরস্তব্ধ কেটে রাখা ধানগাছ, লাউশাকের বাড়ি, ছালায় ঢাকা গরুগুলিকে।
আবার ফেরার পথে টাঙাইল মির্জাপুরে কালিদাসের দোকানে দই আর সন্দেশ, আবার ফেরার পথে দুই পাশে হলুদ নদী, হলুদ রোদ্দুরে গরুগুলি সাঁতার কাটছে। ফোঁটায় ফোঁটায় দুধ অশ্রুর মত জেগে। আর গরুগুলি হেনরিয়েটার সরূপ ঘাস খেতে খেতে খেতে খেতে একপেশে বাল্য রচনার মত প্রেরণা হয়ে উঠছে।
মন্তব্য
যাক্, গরুগুলির দেখা পেলেন শেষ পর্যন্ত!
নামটা কি "সেরিয়া কান্দি" হবে? নাকি "সারিয়াকান্দি" হবে?
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
বলতে পারছি না।
তবে পরশু আবার যাব। জানার চেস্টা করুমনে।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
দুধমালাই আর মিষ্টি রোদের মত।
আগে দেখি নাই। এটাও খাসা।
ধন্যবাদ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
----------------------
বিড়ালে ইঁদুরে হলে মিল, মুদির কিন্তু মুশকিল ।
নতুন মন্তব্য করুন