বয়স কম করে বললে আনন্দে বত্রিশ দাঁত বের করে ফেলে না এমন খুঁজে পাওয়া ভার, কেবলি আমারি মেজাজ খারাপ হয়। তবে গরম মেজাজটা নরম করে গুনে গুনে বয়স জানিয়ে দিই সাথে সাথেই। সেবার হল কি, আনসিস শেখবার জন্য গেলাম সিমুলেশন ল্যাবে। গিয়ে দেখি জায়ান্ট সাইজের এক বালক কোণার এক পিসিতে বসে বসে কি কি সব লাল-সবুজ ড্রয়িং গুতাচ্ছে। আমাকে দেখে একটু হেসে বালক তার কাজে মগ্ন হয়ে গেল। আমি ও এসে অন্যদিকের কোণার আর একটা পিসিতে আনসিস খুলে বসলাম। খানিকবাদের কথা, বালক আমার কাছের চেয়ারটা টেনে বসে জিজ্ঞেস করলো, আমি ও ইন্টার্ন কিনা। উত্তর না দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, সে কি ইন্টার্নশিপ করতে এসছে কিনা। ছমাসের জন্য আমার এক জার্মান কলিগের সাথে কাজ করবে বলে জার্মানির ডামস্টাডে থেকে এসছে এই বালক। ওর কথা শেষ হতেই জানালাম এখানে গবেষণায় কামলা দেয়াই আমার কাজ । বালক তো পুরাই টাস্কি, কিছুতেই বিশ্বাস করতে চায়না আমি মাথা নষ্ট করে ফেলে এখানে জবে ঢুকেছি তাও প্রায় বছর খানেকের মত। এইবার সে সোজাসুজি আমার বয়স জিজ্ঞেস করে বসল। আমি ও ছেবলামো না করে সোজাই বলে দিলাম এই নভেম্বরে এততে পা দিব। বিস্মিত হয়ে সে বলে বসলো, তোমাকে দেখলে হার্ডলি পঁচিশ মনে হয় তুমি জান। জানি বলে মাথা নেড়েই ফের জিজ্ঞেস করলাম তা তোমার কত হল, বিশ না বাইশ। একুশে পরেছে বলে সে একটু দম নিয়ে নিল। পরমুহুর্তেই বললো, কম বয়সী লুক নাকি আমার জন্য বিশাল বেনিফিট। গরম মেজাজ নরম করে বললাম, আমার বেশি বয়সী লুকই ভাল লাগে স্টেফান। ততখনে তার নামটেগের নামটা পড়ে ফেলেছি আমি।
তো এই বালকের সাথে কেমনে কেমনে যেন খাতির হয়ে গেল মাস-খানিকের মাঝেই। সে কফি খেতে গেলেই আমাকে ডেকে নিয়ে যায়, মাঝেমধ্যে সাথে না গেলে কফি নিয়ে চলে আসে ল্যবের ভিতর । এ নিয়ে আমার ল্যব-সুপারভাইজার আমাকে একটু আক্টু টিজ করতে ও ছাড়ে না।হাঁটুর বয়সী বালক বলে আমি ওর সব জোকস ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দিই।
ঘুরাঘুরি নিয়ে স্টেফান ও আমার মতই মেলা এক্সাইটেড। সিঙ্গাপুরে কই কই ঘুরবে আমাকে জিজ্ঞেস করে গুগল ম্যাপে মার্ক করে রাখল। আমার কাছ থেকে শুনেই ক্যামেরুন হাইল্যান্ড থেকে ঘুরে এলো কদিন আগেই। যাবার আগে যাবার জন্য বেশ পীড়াপীড়ি করছিল, ভিসা ছিল না বলে যাওয়া হলনা। এখানে সেখানে ঘুরাঘুরি করার আগে যাবো কিনা জিজ্ঞেস করে নিতে ভুলে না এই জায়ান্ট বালক। দেখতে দেখতে এই বালকের ছমাসের ইন্টার্ন শেষ হয়ে এল প্রায়। চলে যাবার আগে তাই ডিনারের প্লান করে আমাকে নিমত্রন করে বললো অবশ্যই যেন মিস করি না । আমি ও তাকে কথা দিয়ে বললাম সময়মত চলে যাব।
গেল শনিবারেই ছিল নেমতন্নের তারিখ। ডিনারে যাব বলে বাসা থেকে বের হয়ে ধীরেসুস্থে হাঁটতে লাগলাম ট্রেন ধরবো বলে। স্টেশনে ঢুকে গান শুনতে শুনতে এস্কেলেটর বেয়ে উপরে উঠতে না উঠতেই মাথা পুরা আউলা হয়ে গেল। মাত্রই ট্রেনটা চলে যাবে যাবে করছে। তার মাঝে এক চীনা ভদ্রমহিলা ট্রেনের দরজায় চাপা খেতে খেতে ভিতরে ঢুকে গেল, সাথে সাথে তার ও ছেলে ও তাকে ফলো করে ভিতরে ঢুকতে গিয়ে ট্রেনের দরজা, আর প্লাটফর্মের দরজায় মাঝে আটকে গেছে। প্লাটফর্মের দরজায় ফোর্স সেন্সর বলে সেটা সপাৎ করে খুলে যায়নি, বরং ছেলেটা কিভাবে যেন দুই দরজার মাঝে প্রায় চাপা পরে যাচ্ছে। চিন্তাভাবনা না করে আমি হুট করেই ছেলেটার জামা ধরে টেনে তাকে বাইরে আনার চেষ্টা করতে লাগলাম, আর সেই ছেলে ট্রেনের দরজার ভিতরে ঢোকার চেষ্টা চালিয়ে যেতে লাগল। খানিকক্ষণ কুস্তাকুস্তির পরে ছেলেটাকে কোনমতে টেনে হিচড়ে বের করে আনলাম। আর তার মা চলমান ট্রেনের ভিতর থেকে ইশারায় এখানটায় দাঁড়িয়ে থাকতে বলে চলে গেল। বেশ বড়ই হবে ছেলেটা, বয়স নয় কি দশ হবে। সে ঠিক আছে কিনা দেখে নিয়ে বললাম এখানেই যেন দাঁড়িয়ে থাকে, তার মা এখানে ফিরে আসবে। সেই ছেলের দেখি কোন বিকার নাই। ততক্ষণে আমার মনে হয় হাত পা কাঁপা শুরু হয়ে গেছে।পরের ট্রেনে না উঠে প্লাটফর্মের বেঞ্চিতে কিছুক্ষণ বসে থাকলাম, বুকটা কেমন ধড়ফড় করছিল বলে বোঝাতে পারবোনা। ছেলেটাকে দেখছিলাম, আবার নিজেকে ও একটু ধাতস্থ হতে সময় দিচ্ছিলাম। এমন কাণ্ডজ্ঞানহীন ভদ্রমহিলার উপর আমার ভয়ঙ্কর রাগ হতে থাকে। মাত্র কিছুদিন আগেই, এমনি চলন্ত ট্রেনে উঠতে গিয়ে প্ল্যাটফর্ম আর ট্রেনের মাঝে পা ঢুকিয়ে খালি অল্পের জন্য বেঁচে গেছে আর একজন মহিলা। তারপরে ও লোকজনের দেখি কোন মাথাব্যাথা নাই, আর এদিকে আমার নিজের মাথা তখন দপদপ করে ছিড়ে যাচ্ছিল প্রায়। দেরী হয়ে যাচ্ছে বুঝতে পেরে স্টেফানকে ছোট্ট একটা টেক্সট করে দিলাম।
মন্তব্য
লেখার শিরোণাম-কে পাত্তা না দেওয়ার ফল হাতে-নাতে পাইলাম।
- একলহমা
আমি ভাবছিলাম যে কথকতা আরো একটুক্ষণ চলবে, বেশ চলছিল কিনা! পরে ভাবলাম - আপনি তো বলেই নিয়েছেন - টুকরোকথন, আমারই হিসেবের ভুল। এই আর কি।
- একলহমা
বেশি লম্বা লিখা লিখতে আলসেমি লাগে ভাইয়া( না আপা )
আপু, আপনার বয়সটা কিন্তু জানা গেলো না! হা হা হা
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় আছি--
-নিয়াজ
আজকে তিরিশ বছর নয়মাস মাস বিশ দিন হল ভাইয়া।।
ইউ লুক মাচ ইয়ংগার!
সিঙ্গাপুরে আসি, কফি খেতে যাব একসাথে, পাক্কা
facebook
হুম তোমারে বগলদাবা কইরা ঘুইরা বেড়াবার জন্য এখনি একটা ৩ ইঞ্চির হিলের জুতার অর্ডার দিয়ে ফেলাই তাইলে। তয় কফি পাক্কা যাও, কবে আসবা প্লান করে জানাও তাইলে।
হিল লাগপে কেনু!
জলদিই আসব, এই বছরই। কফির বিল আমি দিব, কিন্তু থাকা খায়ার সুবন্দোবস্ত আছে তো
facebook
তুমি যেই উঁচালম্বা মানুষ, মুখের দিকে তাকায়ে কথা কইতে হলে তো উঁচা জুতা ছাড়া উপায় নাই রে ভাই। । থাকা খাওয়া আবার জিগায়। দিন-তারিখ জানায়ে ফেসবুকে একটা বার্তা দিয়া রাইখো।
থ্রেডের শুরুটা করলাম আমি, আর আমারে বাদ! খেলুম না!
-নিয়াজ
আপনার বয়স কত ?
আসছে নভেম্বরে একত্রিশে পা দিব
শুধু পা, শরীরটা দিবেন না ! হা হা হা ।
হুম মন বাদে পুরা শরীর নিয়াই একত্রিশে পা দিব ভাইয়া।
বন্দনা, এই যে তুমি সরাসরি বয়েস টা বলে দিলে, এটা বেশীর ভাগ মেয়েই পারে না।আমি নিজেও কিন্তু তোমার মতো।আমার বড় হতেই ভালো লাগে কিন্তু আমি দেখতে ছোটখাটো নই, বেশ বড়সড়ই। নভেম্বরে আমারো জন্মদিন। তারেক অনুর দুই দিন পর।
আমি হবো ছাপ্পান্ন।( এই রে সব ছোটছোট ছেলেমেয়ে গুলো ভাবছে উনাকে আমরা আপা বা দিদি ডাকি কেন? আমাকে আন্টি ডাকলেও আপত্তি নেই) । লেখাল লেখাটি
তার মাস ছয়েক বাদে আমিও ছাপ্পান্ন হব। আমি ভাবতাম সচলায়তনে আমার বয়সী কেউ আর নেই। এই সব ভয়ানক রকম জিনিয়াস বাচ্চা বাচ্চা ছেলেমেয়েদের দলে ভিড়ে আড্ডা মারতে খানিকটা সঙ্কোচ এসে পড়ে। ভয় হয় তাল মেলাতে পারব না। আপনি আরো আগে থেকেই এখানে হাজির হয়ে রয়েছেন। আপনাকে আমার যুগের মানুষ জেনে আজ মনে একটু জোর মত পাওয়া গেল।
-একলহমা
না আপনাকে আন্টী বানানো কোন ইচ্ছা নাই, যদি ও অনেক আন্টিদের সাথে গপ্পো করতে ও আমার কোন সমস্যা হয়না তবু ও দিদিই সই। আপনার জন্মদিন আমার জন্মদিনের গুনিতক দিদি ।
আপ্নে তো মনে হয় তাইলে আমার ব্যাচের হইবেন।
লেখা ভালইছে
-----------------------------------------------------------
আঁখি মেলে তোমার আলো, প্রথম আমার চোখ জুড়ালো
ঐ আলোতে নয়ন রেখে মুদবো নয়ন শেষে
-----------------------------------------------------------
হইতে ও পারি নাও ও পারি, তবে আমি আর শিশিরকণা এক ব্যাচের। আমার ইন্টার ০১ ব্যাচ।
আমি তোমার থেকে ছোট! কিন্তু মাত্র ক'মাস ইদানিং মনে হয় মানুষের চোখে হাই স্কুল পাশ করতে পেরেছি। ২-৩ বছর আগে আমার এক আত্মীয়া আমাকে বগল দাবা করে তার কর্মস্থলে নিয়ে গেলেন, উদ্দেশ্য তার সহকর্মীদের সাথে গেসিং গেম খেলা, তারা আমার বয়স আন্দাজ করবে, এরপর আত্মীয়া ফাঁস করে দিবেন আমি আসলে কত ঝুনা নারকেল। আত্মীয়ারে ভালু পাই দেখে তার এই ছেলেমানুষি খেলায় তাল দিলাম।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
হুম আমার বেশীরভাগ ক্লাসমেটরা আমার থেকে ছোট, মনে হয় বাপ মা বেশী বয়সে স্কুলে দিছিল।ছো ছেড।
কয়জনের টা আসল বয়স দেখ... সার্টিফিকেটে সবাই আমার থেকে ছোট, আমার সার্টিফিকেট আর অজ্জিনাল একই। তোমার স্কুলে দেয়া ঠিকই আছে, আমার না বছরের এক্কেরে মধ্যেখানে দেখে না কেমন জানি অবস্থা।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
আমার সার্টিফিকেট এইজ দেখলে তুমি হার্টফেল করবা, তিনবছর কমানো, এমন মনে হয়না কারো হইছে ।কিন্তু বলার সময় আমি আসল্টাই বলি।
অপুষ্টিজনিত কারণে এমন হয়। বেশি করে গরুর মাংস খান। তাইলে, কয়দিন পরেই বুড়া হয়ে যাবেন।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
হুম কইছে তোরে, আমার বি এম আই ঠিক আছে অখন, কুনু সমস্যা নাইকা। তুই তো দেখলাম কানাডা ঘুরে এসে বেশ গুল্লুগাল্লু হয়ে গেছিস।
বয়স নিয়ে কিছু নাহয় নাই বললাম!
র.নাহিয়েন
কেনু কেনু??
ছেলেটাকে একা রেখে নিশচয়ই চলে যান নাই।
অন্যদেশীরা আসলে বয়স বুঝতে পারেনা।
২০০১ সালের এইচএসসি (ইন্টার না) আপনে তাইলে আমার ছোট শালীর সমসাময়িক। বাই দি ওয়ে, আপনি কি আগে আমুতে লিখতেন?
নাহ ওর মা খানিকবাদেই ফিরতি ট্রেনে ফেরত এসছিল আমি থাকতে থাকতেই।
আমু টা কি ভাইয়া?? আমি সচলেই লিখি। এক দুবার সামহোয়ারিনে লিখেছিলাম।
আমু হৈলো আমার ব্লগ। তাহলে সে বন্দনা, আরেক মানুষ। আমার বয়স ৪২। নিচে নীলকমলিনী আপা পুরুষের বয়স নিয়ে খোটা দিলেন, তাই বলে গেলাম। বেশীর ভাগ মানুষের ধারণা আমার বয়স কম করে হলেও ৬২ কি ৯২। সেজন্য সামু/চতুর্মাত্রিক ব্লগে লোকে আমাকে নানা ডাকে।
উনি বন্দনা কবীর হতে পারেন হয়তো? নীলুদি মজা করেছেন।
আপনি সামুতে লেখেন নাকি, আমার সচল ছাড়া অন্যগুলাতে আজকাল ঢোকা হয়না ।
বয়স নিয়ে কিছু বলছি না, স্টেফান নিয়েও নাহয় কিছু নাই বললাম...
তুই আর বয়স নিয়ে কি বলবি, তুই নিজেইতো ছোত। স্টেফান তো তোর চেয়ে ও ছোট।
কিছু মানুষের বয়স একদমই বোঝা যায় না। এই যেমন হিম্ভাই ৯৫ মেট্রিক ব্যাচের হয়েও এই সেদিন মাত্র তার ২৩তম জন্মদিন উদযাপন পালন করলেন, আমিও তার একবছর পর মেট্টিক পাশ মেরে এখনও তরুনই হইতে পারলাম না।
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
দেখি এই নভেম্বরে তাইলে আমি ও সুইট সিক্সটিন পালন করবোনে ।
সুমাদ্রীর কথাটা ভাবার মতো, এই সেদিন আমিও ২৩ পার হলাম, যেন গত পরশু....... অথচ গাঁজাখুরি ক্যালেণ্ডারের তারিখের গোঁজামিলের কারণে ভুলভাল বয়স লিখতে হয় যত্রতত্র
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ঠিক, আমার বেলাতেও এইরকম হয়
তানিম ভাই তো এক্কেরে বাচ্চা। নীড়দারে দেখিনাই তাই কইতে পারতেছিনা।
আর এদিকে আমার নিজের মাথা তখন দপদপ করে ছিড়ে যাচ্ছিল প্রায়। যাক, ছিঁড়ে নাই দেখাই যাচ্ছে
অনেকদিন পর দেখালাম ভাইয়া। আছেন কেমন??
কি ব্যপার ছেলেগুলো একটাও তাদের বয়েস বলছে না, আর আমরা বিনা দ্বিধায় বয়েস বলে দিলুম। দুনিয়া পালটে গেছে।
নীলুদি আমরা ও এইবার থেকে সুইট সিক্সটিন পালন করি চলেন।
আমিও কখনো বয়স লুকাই না। গত ডিসেম্বরে ২৫ শুরু হলো। নাহ্, বুড়ো হয়ে যাচ্ছি!
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আহা আপনি তো পুরাই দেখি এভারগ্রীন নজু ভাই।
দারুন মজা পাইলাম
ইসরাত
ধন্যবাদ ইসরাত।
চলুক
নিজের বয়সটা বলে দেয়ার অসুবিধা আছে। একটু বেফাঁস কিছু বললেই সবাই এটা-উটা ভাববে।
মেয়েরা যেমন 'আন্টি' সম্বোধন পছন্দ করেনা, তেমনি ছেলেরাও চায় না যে তাদেরকে কেউ বুড়ো-ভাম বলুক।
সচলের বন্ধুরা আমার বয়স যেমন ইচ্ছা তেমন ভেবে নিক। কিন্তু আমি জানি আমার বয়স তেইশ ( ) এর কাছাকাছি!!
-------------------------------------
কামরুজ্জামান পলাশ
মেলাদিন পর বুড়ো-ভাম শব্দটি শুনলাম । আপনারা সবাই এভারগ্রীন যান।
নতুন মন্তব্য করুন