১. আমাদের জাতীয় ফুলে গন্ধ নেই কেন?
২. কমন সেন্স, অনেক ডাইভোর্স রোধ করতে পারে। অনেক বিয়েও...
৩. যে মাস্টারবেড করে সে অন্ধ হয়ে যাবে। কারণ চোখ বন্ধ করে দেখার আনন্দ চোখ খুললে আর দেখতে পাবে না।
৪. অবদমনের যন্ত্রণা থেকেই গড়ে ওঠে প্রতিরোধের শক্তি
৫. আর যাই হোক, ছোট গুরুর শিষ্য হয়েও না। পা টিপতে টিপতে জীবন যাবে...
৬. ধুর! নারীঘেষা পুরুষ- ভাল কাজ পারবে কোথেকে?
৭. ডিসঅর্ডার শব্দটার মধ্যে একটা বন্যতা আছে।
৮. দুনিয়ার সব মানুষই গণিমতের মাল
৯. যত না ব্যর্থ তার চেয়ে নিজেকে ব্যর্থ ভেবে আরও বেশি ব্যর্থ
১০. প্রত্যেক মানুষের নিজের একটা গন্ধ আছে। তোমার গন্ধ আমার পছন্দ নাও হতে পারে। এজন্য পারফিউমের জন্ম। সবার গন্ধ এক করে দেয়।।
১১. যার মনে ভালবাসা পাওয়ার গোপন আশাটি নেই, তার কাছে কি রোমান্টিকতা আশা করো?
১২. মাহাকালের ডাক এসে গেছে, আর গুটিয়ে থাকা যায় না।
১৩. এক্সসাইটমেন্ট- মধ্যবিত্তের শরীরে মাখন মাখন ভাব।
১৪. আমার সোনা নেই, রূপা নেই- আমাকে বাঁচাও
১৫. বিশাল কর্মযজ্ঞ চলছে। শরীক হও বাপু। কুইক.. না হলে নিজেই লজ্জা পাবে (সরকারী ভাষ্য)
১৬. আমার রুচি, আমার রোজগারের আততায়ী
১৭. নিজেকে চুম্বক ভাবলে উত্তর বা দক্ষিণদিকে মুখ করে দাঁড়াও।
১৮. মেয়েরা চায় না তাদের স্বামীরা খুব ভালো হোক।
১৯. একজন ঘুমের মানুষকে উঠাতে হবে...
২০. কাজ করেতো- তাই রাগী
২১. প্রতিটা কম্প্রোমাইজ- একটু একটু করে মৃত্যুর দিকে নেয়ে যায়
২২. অর্থেই তার সুখ। অর্থেই তার পিপাসা
২৩. ভয় নেই। মেন্টাল আশ্রয় দিতে আপনার পয়সা খরচ করতে হবে না।
২৪. সব জেনেশুনে কচি মনে ছুরি চালিয়েছো- নরম মন জখম করেছো। এবার?
২৫. লোভী দৃষ্টিকে অবজ্ঞা করা চলে, কিন্তু মুগ্ধ চোখকে?
অনেককাল আগে। অনেক অনেক আগের নয় অবশ্য। ছোটবেলা পেরিয়ে বড়বেলায় ঢুকছি। এক বন্ধুর বাসায় যাই আড্ডা দিতে। সে তখন দারুণ প্রেমে ব্যস্ত। মানুষের নয়, মানুষের কথার প্রেমে। ডায়ালগের প্রেমে। চলতে ফিরতে কান খাড়া। কোথায় কে কি বলে ফেলে, তার রাডারে ঘ্যাঁচ করে ধরা পড়ে। নিউজপ্রিন্টের কাগজ কেটে কেটে সেটাকে সেলাই করে আবার ডায়ালগের খাতা বানিয়ে নিয়েছে, সেখানে সে সেটা লিখে রাখে। জমতে জমতে বোঝাই হয়ে পুরো ঘরটাই হয়ে উঠেছিল একটা ডায়ালগের খনি। তার কথা আগে লিখেছি (ডায়ালগ- আবিষ্কারের জিনিষ)। সেই খনির মধ্যে ডুবে গিয়ে বুঝতে পেরেছিলাম, ডায়ালগ আসলেই একটা ব্যাপার বটে। এরপর থেকে আমার মধ্যেও একটা ডায়ালগ প্রেম জন্ম নেয়। মানুষের কথা থেকে টুকরো কথাগুলো তুলে আনলে সেটার ভেতরে একটা চকমকি পাথর পাওয়া যায়। এই হলো ডায়ালগের শক্তি।
মানুষের কথার মাঝে তুলে আনা কথাগুলোর জমানো খাতা থেকে কয়েকটি-
মন্তব্য
খুবি ইন্টারেস্টিং একটা এক্সপেরিমেন্ট। মানুষের প্রিকন্সিভ নোশন-গুলো কতটা সহজাতভাবে বের হয়ে আসে। এবং এক্টা নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর ভেতর কি ধরনের "মিম" প্রচলিত থাকে তার একটা দারুন ডেটা হতে পারে এই নোট গুলো। হয়ত কোন ধরনের সোশাল সাইন্সের রিসার্চের আইডিয়া এখান থেকে বের হয়ে আসতে পারে। ভালো লাগলো।
___________________________________
অন্তর্জালিক ঠিকানা
হ্যাঁ, সমাজ (গোষ্ঠী-গোত্রসহ) ও ব্যক্তির মন নিরীক্ষণের অনেক উপাদান আমাদের আশেপাশের টুকরো শব্দ বা বাক্যের মধ্যে আমরা পেয়েই যাই। এই প্রেক্ষিত থেকে গবেষণা হতেই পারে। হয়ও না যে তাও নয়- বাগধারা বা সান্ধ্যভাষার অনেক উপাদানের জন্মই এই ব্যক্তিগত বাচিক স্ফূরণ প্রক্রিয়ার ভেতর থেকে হয়েছে বলে আমার ধারণা-
অনেকগুলোই চমৎকার!
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
মানুষের কথা- তাতে কিছু না কিছু থাকেই- অনেক ধন্যবাদ
ডায়ালগ গুলোর জন্মদাতা যদি আপনি হতেন,তাহলে জিজ্ঞেস করতাম তালিকার তিন নম্বরে বর্নিত অপরাধীর অন্ধ হয়ে যেতে কত সময় লাগে? তালিকার ১৮ নম্বরে স্বামীদের ব্যাপারে তাদের স্ত্রীদের এরকম মনোভাব বর্নিত হয়েছে, অনুরূপ ক্ষেত্রে মেয়েরা তাদের বয়ফ্রেন্ডদের ব্যাপারে কী প্রত্যাশা করে?
___________________________________
অন্তর্জালিক ঠিকানা
ডায়ালগের জন্মদাতাও তিন নাম্বার নিয়ে আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারতেন কি না, আমার সন্দেহ আছে। কত দিন? ১০০ মাইল স্পিডে করা একদম খাটি ইয়র্কার ধরণের বল, ক্রিকেটের পরিভাষায়। তালিকার ১৮ নাম্বারে আপনার প্রশ্নের ব্যোপারে একটা প্রশ্ন আসতে পারে। যে মেয়েদের বয়ফ্রেন্ডের কথা জিজ্ঞেস করছেন সেই মেয়েরা কি বিবাহিত না অবিবাহিত? দু রকম বাস্তবতার জন্য উত্তর পাল্টে যেতে পারে।।।
নতুন মন্তব্য করুন