৬টার দিকে তারেক তার বাবার মোতায়েন করা দেহরক্ষীদের চোখে ধুলো দিয়ে বের হয়ে আসে, গত ১৯ বছর ধরে সে প্রায় বন্দী জীবন যাপন করছে কারন তার জন্ম থেকেই হৃৎপিন্ডের কর্মক্ষমতা কম, এ নিয়ে ৩ বার অপারেশনও করা হয়েছে, কিন্তু কোনভাবেই তার হৃৎপিন্ড পুরোপুরি কর্মক্ষম হয়ে উঠেনি, তাই তাকে দিন কাটাতে হয় এভাবে, যে কারনে সে কখনো কোন মেয়ের সাথে অন্তরঙ্গ হতে পারেনি, আর পারছে না সে, তাই সে এবার নিজেই ব্যবস্থা করে নেবে নিজের চাহিদার। তার আর সকল চাহিদা পূরণ হলেও তার বাবা-মা তাকে কোন মেয়ের কাছে ঘেষতে দেয় না ডাক্তারের নিষেধাজ্ঞার কারনে। আর অন্যদিকে তার বাবা একজন বিশেষ শিল্পপতি হওয়ায় নিরাপত্তাজনিত কারনে সবসময় দেহরক্ষী থাকে বাসায়। কিন্তু সমস্যা হল যে, একটু দৌড়ালেই তার শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যায়, তাই সে এতদিন সাহস করে উঠতে পারেনি, আজকের দিনটার জন্যে সে অপেক্ষা করে আছে বহুদিন যাবৎ আর তার জন্যেই ভেতরে ভেতরে তৈরি হচ্ছে। বাসা থেকে বের হয়ে সিএনজি নিয়ে নেয় তারেক, বাসায় গাড়ির অভাব নেই, কিন্তু গাড়ির সাথে আছে ড্রাইভার, তাদের সবাইকে কঠোর ভাবে না করা আছে, আগে চেষ্টা করেছে সে, কিন্তু ঘুষ সেধেও তাদের রাজি করাতে পারেনি।
রাস্তায় জ্যাম থাকে বলে সে আগে আগে বের হয়ে পড়ে, পৌছাতে প্রায় সোয়া সাতটা বেজে যায়। সিএনজি থেকে নেমে তারেক ভাড়া মিটিয়ে দেয়, মার আলমারী থেকে সে পঞ্চাশ হাজার টাকা চুরি করেছে, সব প্ল্যান মত চলছে ভেবে মনে মনে খুশি হয়ে উঠে। তৃষ্ণার নাম সে শুনেছে তার এক বন্ধুর কাছ থেকে, তার বর্ননা শুনার পর থেকেই মুখিয়ে আছে তারেক, তার কৌমার্য সে এখানেই হারাবে বলে বদ্ধ পরিকর। দরজার বেল বাজায় সে ৩ বার, কিন্তু কোন পাত্তা নেই কারো, চতুর্থবার বাজাতে যাবে, এমন সময় প্রায় বিশ বছর বয়সের এক তরুনী দরজা খুলে দেয়, দেখেই মনে হয়ে সদ্য ফোটা ফুল যেন, এই মাত্র গোসল করে এসেছে, মাথার চুল এখনো ভেজা, পরনে একটা টি-শার্ট আর স্কার্ট, ঠোটে হালকা লিপ্সটিক আর গা থেকে এলিজাবেথ আর্ডেনের মৃদু সুগন্ধ বের হয়ে আসে তার উরু উরু মনকে যেন হাওয়ায় ভাসিয়ে নিতে চায়। গেঞ্জির উপর দিয়ে সুডৌল স্তন জোড়া যেন তাকিয়ে আছে তারই দিকে, পেটের কাছটা একদম ফানেলের মত গিয়ে স্কার্টে গিয়ে ঢুকেছে কোমরটা যেন হঠাৎ করেই বেলুনের মত ফুলে বের হয়ে এসেছে পেট থেকে, তারপর মেদহীন সরু মসৃন পা জোড়া যেন তার স্পর্শের অপেক্ষায় আছে। তৃষ্ণার সৌন্দর্যে তারেক হা হয়ে যায়, মাছি ঢুকে পড়বে পড়বে অবস্থা প্রায়, এমন সময় মেয়েটা বলে উঠে, কাকে চান?
লজ্জায় লাল হয়ে যায় তারেক, তারপর হড়বড় করে বলে উঠে, আপনে কি তৃষ্ণা? আমি তারেক, আজকে ফোন করেছিলাম, সাড়ে সাতটায় আসার কথা ছিল, একটু আগে এসে পড়েছি। তৃষ্ণা হেসে বলে, আমাকে তুমি কর বল, আমি কাউকে আপনে করে বলি না, ব্যবসার জন্যে তা খারাপ। আর এত লজ্জা পেলে এখানে আসা তো মাঝপথে উঠে দৌড় মারবে। ব্যবসা হলেও তৃষ্ণা এমন ভাব করে তার খদ্দেরদের সাথে যেন সে আসলে ডেটে আছে। হাত ধরে তারেককে ভিতরে নিয়ে যায় সে, তারপর দরজা বন্ধ করে দিয়ে বসতে বলে, তারপর জিজ্ঞেস করে, সে কোন পানীয় নেবে কিনা, তারেক বলে সে একটা কোকের ক্যান নিবে। এরপর তৃষ্ণা তাকে নিয়ে একটা লাভসিটে বসায়, তারপর একটা কোকের ক্যান এনে দেয়, তারপর এসে মৃদু স্বরে গল্প শুরু করে, সে সাধারনত ১০ পর্যন্ত থাকতে দেয় তার খদ্দেরদের, তাই এদের সাথে কথা বলতে তার ভালোই লাগে, সময় যেমন কেটে যায়, নিঃসঙ্গতাও ঘুচে। সে তো আর বাজারে পতিতা নয় যে পয়েন্ট এন্ড শুট করে ভাগিয়ে দিবে। তবে প্রথমেই সে তারেকের কাছ থেকে টাকাটা নিয়ে নেয়।
কথা বলতে বলতে তারা দুজনে বেশ অন্তরঙ্গ হয়ে যায়, তৃষ্ণা এ নিয়ে প্রায় ৩ বছর ধরে এই কাজ করছে, আর এমন অনেক বড়লোকের ছেলে পেলেরা আসে তার কাছে, তাই খুব অভ্যস্ত ভাবে সে গল্প করতে থাকে, এর মাঝে তারেক জানায় বাসা থেকে পালিয়ে এসেছে, তার বন্ধুর কাছে থেকে সে শুনেছে তৃষ্ণার কথা। কথা বলতে বলতে একসময় তৃষ্ণা আগ বাড়িয়ে এসে চুমু খায় তারেককে। তারেকের যেন দম বন্ধ হয়ে আসে, ঠোঁট জোড়া জোড়া লাগতেই যেন মনে হয় একজোড়া স্ট্রবেরী ফ্লেভারের গরম মাখন এসে ওম দিচ্ছে তার ঠোঁটে আর তার উষ্ণতার কারনে গলে গলে যাচ্ছে। এর মাঝে আরো অভ্যস্ত ভাবে তৃষ্ণা হাত বাড়িয়ে তারেকের হাত দুটো নিয়ে নিজের শরীরে বসিয়ে দেয়, এভাবে চলতে থাকে প্রায় ১০ মিনিট। এর মাঝে সে বেশ লজ্জা কাটিয়ে উঠেছে, তাই তৃষ্ণা তার হাত ধরে তাকে নিয়ে চলে শোবার ঘরের দিকে।
বিছানায় গিয়ে তারেক আর তর সইতে পারে না, বিবস্ত্র হয়ে ঝাপিয়ে পড়ে, তৃষ্ণা মনে মনে হেসে ফেলে, ছেলেটে এক্কেবারের নতুন, অবশ্য একটু আগে সে তা স্বীকারও করেছে। এরপরে যেই সে আরো অন্তরঙ্গ হতে যাবে, তৃষ্ণাকে একান্ত আপন করে নিতে যাবে, এমন সময় তার তার বুকের বাম পাশে তীব্র ব্যাথা শুরু হয়, তীরে এসে তরী ডুবাবে, তাই সে দাঁত মুখ খিচিয়ে কাজ সারতে যায়, কিন্তু তার কপালে নেই সে কি করবে, ১৫ সেকেন্ড এর মাঝে মনে হয় সে দম হারিয়ে ফেলবে, এ পর্যায়ে সে তৃষ্ণাকে বলতে বাধ্য হয় যেন সে তার বাবাকে ফোন করে দেয়। এই বলেই সে দম হারিয়ে ফেলে। ইতিমধ্যে তৃষ্ণা জানতে পেরেছে যে, তারেক পালিয়ে এসেছে, আর তার বাবার নাম ও জেনে গেছে, তাই সে ঠিক সাহস করে উঠতে পারে না ফোন করার। সে তারেকের বুকে কান লাগিয়ে কোন আওয়াজ পায় না, তখন ধরে নেয় সে মারা গেছে, কারন বুক উঠানামা করছে না, বুকের কোন ধুকপুকও শুনতে পাচ্ছে না।
তখন সে ফোন তুলে নিয়ে হুদাকে ফোন করে বলে, তার পোষা খুনী অভিকে যেন পাঠিয়ে দেয়। অভি আসতে আসতে তৃষ্ণা তারেকের দেহটা টেনে গোসলখানায় নিয়ে যায়, তারপর বাথটাবে ফেলে রাখে। অভি এলে তাকে নিয়ে সে লাশটাকে কেটে কয়েকশত টুকরা করে ফেলে, তারপর পলিথিন ব্যাগে ব্যাগে করে নিয়ে অভির পাজেরোর পিছনে নিয়ে তুলে। তারপর গাড়ি নিয়ে তারা রওয়ানা দেয় মানিকনগরের পথে। রাত তখন প্রায় ২টা বাজে, রাস্তাঘাটে সুনসান নিরবতা। এর মাঝে অভি হুশহুশ করে গাড়ি চালাতে থাকে, আধাঘন্টা পর তারা এসে দাঁড়ায় মানিকনগরের ময়লার ঘাটিতে, তারপর অভি গিয়ে ব্যাগগুলো ফেলে দিয়ে আসে ময়লায় ঘাটিতে। এরপরে তার লাশের কি হয়েছে তৃষ্ণা জানে না।
এইটুকু বলে থামে তৃষ্ণা পুলিশের জেরার মুখে। সে বুঝে পায় না, পুলিশ তার খবর পেল কিভাবে। আর তার সামনে বসে আছে ডিটেক্টিভ ফয়সাল আহমেদ আর তার সহকারী নাসের। গত ২ ঘন্টা ধরে জেরা করছে তারা তৃষ্ণা নামের এই উচ্চবিত্ত পতিতাকে, এক উড়ো ফোনে তারা সন্ধান পেয়েছে এই মেয়ের, আর যথেষ্ট প্রমাণের অভাবে তারা একে অ্যা্রেষ্ট করতে পারছে না, শুধুই জিজ্ঞাসাবাদের জন্যে থানায় নিয়ে এসেছে এরা মিস তৃষ্ণাকে। জেরার মুখে বের হয়েছে, তার আসল নাম মরিয়ম এবং ব্যবসার খাতিরে সে এই নাম নিয়েছে, কিন্তু আর কিছুই বলছে না। নানা ভাবে জেরা করে যখন মুখ খোলাতে পারছিল না, তৃষ্ণা স্বীকারই করে না যে তারেক নামে তার কোন খদ্দের আছে। এমন সময় নাসের বলে উঠে, যদি বলি, ঠিক সন্ধ্যা ৭:১৫ টায় তারেককে দেখা গেছে তোমার বাসায় ঢুকতে, তখন তোমার কি বলার আছে? তখন তৃষ্ণা ২ হাতে মুখ ঢেকে কাঁদতে শুরু করে, এতক্ষন ধরে যে ছলচাতুরী চলছিল, তা যেন নিমিষে উবে যায়, সে বলে, ভিডিও ক্যামেরা বন্ধ করলে সে সব খুলে বলবে।
স্বীকারোক্তি শুনার পর ফয়সালের মুখ আরো গম্ভীর হয়ে যায়, অভিজ্ঞতা থেকে জানে, ভিডিও করা নেই, তা উকিলের সামনে এসব ধোপে টিকবে না, আর এই ঘটনার পরে তৃষ্ণা হয়ে যাবে মিডিয়ার আকর্ষনের কেন্দ্রবিন্দু, আর সত্যের সাথে মিথ্যা মিশিয়ে জগা খিচুরী পাকাবে প্রেস। আর লাশ খুজে বের করতে হবে, নাহলেও অন্তত অস্ত্রটা, যেটা দিয়ে লাশ কাটা হয়েছে, সেটাও খুজে বের করতে হবে। কোর্টে প্রমাণ করবে কিভাবে এই গল্প, দেখা যাক যদি তৃষ্ণা কোন লিখিত স্বীকারোক্তি দেয়। কিন্তু এর মাঝেই তার উকিল এসে হাজির হয়, এসে বলে, অগ্রীম জামিন নিয়েই এসেছি, কাজেই কোর্টে দেখা হবে। এদিকে তারেকের বাবাও তেতে উঠবে, কারন ৩ মাসে পুলিশ, সিআইডি কেউই কিছু করতে পারেনি। তারেক হারিয়ে যাবার পর টানা একমাস সে সকল দৈনিক পত্রিকার প্রথম পাতা দখল করে ছিল, সেই পানিতে শান্ত হয়েছিল, এখন আবার আলোড়ন উঠবে। অথচ কেউ তাকে হরণ করে থাকলে মুক্তপণ চায়নি, হয়ত কেউ নিয়ে মেরে ফেলেছে। আর যে উড়ো ফোনের মাধ্যমে তৃষ্ণার খোঁজ পেল তারা, সেই বা ৩ মাস অপেক্ষা করল কেন? এতগুলো প্রশ্ন, পুরো ঘটনাটাই যেন এক্কেবারে খাপছাড়া, কোনভাবেই তো হিসাব মিলে না।
(চলবে)
[বিদেশি গল্পের ছায়া অবলম্বনে এই লেখাটা শুরু করেছিলাম প্রথমে অনুবাদ করব মনে করে, পরে ভেবে দেখলাম, তাতে লেখকের যে শৈল্পিক কাজ তা আমার পক্ষে ফুটিয়ে তুলতে পারব না। অনুবাদ করার মত বিদ্যা, জ্ঞান বা ভাষাগত দখল আমার নেই, তাই সেই পথে আর পা বাড়ালাম না। তাই সে অপচেষ্টা বাদ দিয়ে নিজের মত করে আমাদের দেশের পটভূমিতে নতুন করে লেখা শুরু করলাম। জানি না কতটুকু সফল হতে পারব, নিজের দুঃসাহস দেখে আমি কিছুটা অবাক হয়েছি, আশাকরি সবাই আমার এই ধৃষ্টতা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। জানি গল্পের বুনন খুবই দুর্বল হচ্ছে, তাই আপনাদের সমালোচনার মুখ চেয়ে রইলাম]
মন্তব্য
হুমমম......!!
বেশ জটিল কাহিনী দেখা যাচ্ছে!
সামনের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
আর কিছু বানান-- বস, এট্টু খিয়াল কৈরা---যেমন 'শিকারোক্তি'! এইটা দেখে মনে হল শিকারে গিয়ে কেউ যদি কথা বলা শুরু করে তখন যা হয় আর কি...
ধন্যবাদ বস! বানান গুলার লাইগা মাঝে মধ্যে নিজের হাত কামড়াইতে ইচ্ছা করে, পড়ার সময় কেন যেন চোখে পড়ে বা, যতক্ষনে খুইজা পাই, ততক্ষনে কাম খাম হইয়া যায়। তবে, এওখন ঠিক করার সুযোগ আছে।
লেখা পড়ার জন্যে ধন্যবাদ, বিদেশি গল্প অনুসরণ করে লেখতেছি, তাই অন্যান্য বারের মত মজা পাইতেছি না, সোজা বাংলা এইটা তো চুরিই, দেখি, তাও কিছু একটা গুছাইতে পারি কিনা।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
একপ্রেস গতিতে চলুক বস!
"স্বীকারোক্তি"
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
ধন্যবাদ বস, ঠিক করে দিলাম, মিয়া তোমার লেখা আসে না, তাই আমিও জ্বালানী পাইতেছি না, গুরুরা যদি না লিখে, তাহলে কেমনে চলবে। অনেক আশা কইরা আছি, এইবারের বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড সিরিজের উপর তোমার লেখা আসবে। একটা আগুনের গোলা ছাইড়া দাও বস!
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
এখন তারা দিয়া ভাগি জমজমাট একটা কাহিনী উপহার দেবার জন্য
পরে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ে কঠিণ সমালোচনা করে যাব।
ঠিকাছে বস, আপনার কাছে থেকে সমালোচনার অপেক্ষায় রইলাম!
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
জটিল কাহিনী। নজু ভাই পাইলে ঠিকই নাটক বানাইয়া ফেলবো।
...........................
Every Picture Tells a Story
নাটকে কি বেডসিনগুলাও থাকব মনে করেন?
বাংলা ছবির আদলে হইলে থাকতে পারে।
নীচে ss এর মন্তব্য দেখেন, সহজ ভাবে সুন্দর প্রকাশ।
...........................
Every Picture Tells a Story
হে হে হে, কোণ চ্যানেলে দেখানো হবে গুরুদেব? মানবজমিন তো এখনো চ্যানেল খুলে নাই
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
চলুক।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। আর বিদেশী গল্পের ছায়া থেকে বেরোবার চেষ্টায় সাধুবাদ!
পড়ার জন্যে ধন্যবাদ হে নাম না জানা অতিথি
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
নিজের স্বকীয়তাকে ধরে রাখতে চাইছেন, এটাই বড় ব্যাপার। গল্প ভালো লেগেছে
- অসামাজিক
ধন্যবাদ অসামাজিক, গল্প ভালো করে শুরু করতে পারিনি, দেখা যাক পরের পর্বে কিছু গোছাতে পারি কিনা।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
গত কয়েকদিন ধুমায়ে পুরান কিছু বাংলা রহস্যোপন্যাস পর্তেসিলাম। মাথায় টুকটাক কিছু আইডিয়াও আস্তেছিলো- এর মাঝে সাইব্বাইয়ের এই গোয়েন্দা গল্প...
আশায় থাকলাম বস, জমতেসে এইটা। আর যদি কিছু মনে না নেন, এটা কোন গল্পের/লেখকের ছায়ানুবাদ- একটু বলেন না...
_________________________________________
সেরিওজা
পড়ার জন্যে ধন্যবাদ বস, জেমস প্যাটার্সনের সেভেনথ্ হেভেন খুব খোঁচাইতেছিল, প্রথমে ভেবেছিলাম, রিভিউ লেখব, কিন্তু সে এলেম নাই যে সুন্দর তা করতে পারব, পরে দেখা যাবে গল্প বলে দিয়েছি, এর চেয়ে দেখা যাক ঢাকার রাস্তায় এই গল্পটা দাড় করানো যায় কিনা, মাসুদ রানা পড়তে পড়তে মাথা কিছুটা ঐদিকে কাত হয়ে আছে কিনা!
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ভাল লেগেছে। মনে হচ্ছে জমজমাট একটা গল্প হবে। আশাকরি পরবর্তী পর্ব দুই/এক দিনের মধ্যেই পাওয়া যাবে।
(ছোট্ট একটা বানান বস, ... মৃদু সুগন্ধ বের হয়ে আসে তার উরু উরু... হঠাৎ করেই আরে এত দ্রুত একশন টাইপের একটা ভ্রান্ত ধারণা দেয় আরকি...।)
ধন্যবাদ নৈষাদ ভাই, দ্রুত একশনের জন্যেই তো ঐখানে যাওয়া, নাকি আমি ভুল ভাবে দেখাতে চেয়েছি? তবে আরো গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করব পরের পর্ব, আর হ্যাঁ ৩-৪ দিন সময় লাগবে পরেরটা বের করতে। আসল গল্পটা আরো জমজমাট, আমার লেখনির দুর্বলতা আমাকে নিচের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
পড়তে আমার ভালই লাগছে, এক দৌড়েই প্রথম থেকে শেষে পৌঁছে গেছি। দুয়েকটি শব্দ বা বানানে হোঁচট খেলেও ব্যাথা পাইনি। এখন দুঃসাহস ছেড়ে সৎসাহস নিয়ে বাকি পর্বগুলো তাড়াতাড়ি ছাড়ুন, আমাদের এভাবে মাঝপথে ঝুলিয়ে রাখবেন না, নয়তো অফিস কামাই করতে হবে।
দাদা দেখে বেঁচে আছেন, অনেকদিন পরপর ঢুঁ দেন, আরেকটু নিয়মিত মন্তব্য পেলে ভালো লাগে। বানানের জন্যে লজ্জিত, তবে পরের পর্ব লেখা শুরু করব অতি শীঘ্রই, আজকে ১৩ ঘন্টা শিফট করে বাসায় ঢুকলাম মাত্র, তাই কালকে আবার শুরু করব, সেইসাথে আরো খানকতক সমালোচনার মুখোমুখি হলে তা পরের পর্বের জন্যে সুফলই বয়ে আনবে
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
গল্প ভাল লাগছে সাইফ ভাই।
পরের পর্ব তাড়াতাড়ি।
ঠিকাছে বস
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
চলুক!
কিন্তু 'এরশাদাদু (৭০ বছর বা তদুর্দ্ধ)' ট্যাগ দেয়াটা আপনের চরম অমানবিক কাজ হইছে মিয়াভাই। কোন দাদু যদি দাদুতোষ গল্প হিসেবে পড়তে শুরু করে জায়গামতো গিয়ে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের শিকার হয় তাহলে কি হবে?
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
সেই আশাতেই লিখলাম আর ক্যাটেগোরাইজ করলাম, যদি এরশাদ দাদু আর গোয়াজম পড়ে কার্ডিয়াক অ্যা্রেষ্টে মারা যায়, তাহলে তো আমার কষ্ট সার্থক হবে। আর কবিগুরুর ফর্মূলায়, "আধ্মরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা" এই মন্ত্রও এইখানে খাটানো যায়
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
সাইফ দাদা, লেখাটা পড়তে ভালো লাগছেনা, একটু সস্তাদরের থ্রিলার টাইপ হয়ে যাচ্ছে। একটু গল্পের মতো করা যায়? আপনার অনান্য নিজের স্মৃতিকথাগুলো পড়তে খুব সরল আর সহজবোধ্য লাগে, কিন্তু সেক্স -ক্রাইম-ডিটেকটিভ থ্রিলারে সেই ভঙ্গী খুব কাজ দিচ্ছেনা। ঘষামাজা যায় একটু? ভেবে দেখুন। গল্পে কিন্তু রগরগানির কমতি নেই, কিন্তু কাজী আনোয়ার হোসেনও লেখক, সত্যজিৎও ডিটেকটিভ লেখেন আবার অপরাধচিত্রের সাংবাদিকও ক্রাইম স্টোরি লেখে। আপনার যেহেতু আগ্রহ আছে, আপনি পারবেন নিশ্চয়ই। আমি ডিটেকটিভ গল্পের খুব ভক্ত। অপেক্ষায় রইলাম কিন্তু
মন্তব্যে সেজুতিদি, আর আমাকে তুমি/ তুই করে বললে খুব ভালো হয়, আমাকে আপনে করে বললে কেমন যেনে পেট ফেঁপে যায়। বদহজম হয়, তখন আবজাব লেখা বাদ দিয়ে পুরাই আবর্জনা বের হয়ে আসে।
আসলে আমার লেখনির দুর্বলতার কারনে শুরুটা এক্কেবারে ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেছে, তবে আপনার মন্তব্য পেয়ে বুকে কিছুটা হলেও সাহস বেড়েছে। দেখি পরের পর্ব লেখার সময় আপনার কথাগুলো মনে রাখব, তবে আপনার সমালোচনা পাবার সৌভাগ্য হবে কিনা জানি না। লেখার মান যদি আরো খারাপ হয়, সেটা নিয়ে একটা ভয় কাজ করছে, আর আমি আগেও বলেছি, লেখার মান আমার কখনই খুবে কটা পদের ছিল না, আর নিজের কথা গল্পের মত করে লিখে যাই, আপনারা পড়ে বাহবা দেন, তাই আরো বেশি করে লিখি। কিন্তু আমার প্রিয়জনেরা বলছেন, আমি নাকি একই গান ভিন্ন সুরে গেয়ে চলেছি, তাই ব্যতিক্রমি চেষ্টা, দেখা যাচ্ছে অন্যান্য ধারায় আমি এক্কেবারেই বেগুন, তাও কাঁটা ওয়ালা গফরগাঁও এর ভোসকা বেগুন।
লেখা পড়ার এবং মন্তব্যের জন্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
আরে এতো দারুণ সারপ্রাইজ !
সাইফ ভাই, এটাই কি আপনার প্রথম গল্প লেখা ? সে হিসেবে ভালো হচ্ছে কিন্তু। কাহিনী জমেও উঠেছে। চালিয়ে যান। ধীরে ধীরে আরো ভালো হবে।
লেখা নিয়ে আমি নিজেই হীনমন্যতায় ভুগতেছি, তারপরে সেজুতিদি, আলবাব ভাই, অপ্রের মন্তব্য দেখে আর বুঝতে বাকি থাকে না যে, লেখা ছাইপাশ হয়েছে, তারপরেও ভালো বলেছেন যেনে ভালো লাগল, যতই খারাপ হোক না কেন, নিজের আগাছার প্রতিও দুর্বলতা থেকেই যায়, আর হ্যাঁ, এটা ২য় গল্প, আগে একটা লিখতে চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু সেটাও ফ্লপ হয়েছিল। তবে আগামী পর্ব আরেকটু যত্ন করে লেখব, তাতে লেখক পাঠক দুই পক্ষের জন্যেই ভালো হবে।
আর অনেক অনেক ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্যে
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
হয়নি।
গল্প হয়নি। আর হবে বলে মনে হয় না। কারণ যেভাবে আপনি শুরু করেছেন এভাবেইতো শেষটা বলবেন। এই বলার ভঙ্গিতে গল্প বলা হয় না। বরং গল্প বলার অনুশীলন হতে পারে এটা। যদি এই হয় অনুশীলন এর ধরণ তাহলে হতাশ আমি।
ভাষার গতি ক্রমশ নিম্নগামী। গঠনে, রুচিতে দুই দিকেই।
আপনার দিনলিপির ভাষাটাতো বেশ ভালো, সেই ভাষাতেই দেখতে পারেন।
ঝাপিয়ে না হয় নাই পড়ুক, অন্যভাবেওতো হতে পারে এই বর্ণন...
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
ধন্যবাদ আলবাব ভাই, আসলেও লেখার মান অনেক খারাপ হয়েছে, আর গল্প লেখা বা বলা কোনটাই হয়নি আসলে, হুজুগের বশে লিখে এখন বুঝতে পারছি, ভিন্ন ভাবে শুরু করা উচিত ছিল। এভাবে বেইটিং করে আসলে গল্প হয় না। পরের পর্ব একটু সময় নিয়ে লিখব, আশাকরি আপনার সমালোচনা পাবো আবার, না পেলে বুঝে নিব যে এটার চেয়েও খারাপ হয়েছে।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
সাইব্বাই, ভাল্লাগে নাই। শুরুটা খুবই অনাকর্ষণীয়। বর্ণনাও টানে নাই তেমন একটা। এর চাইতে কিন্তু আপনার দিনপঞ্জিগুলা পড়তে দারুণ লাগে। এইখানে খুবই তাড়াহুড়াতে লেখা মনে হইসে, যেন এক বাক্য থেকে আরেক বাক্যে দৌড়াইসেন। গল্পের গাঁথুনিতে আরও মনোযোগ দিলে ভালো হতো, যেটা পরের পর্বে পাবো বলে আশা রাখি। বানানও অনেক ভুল আছে। পোস্ট করার আগে একটু দেখে নিয়েন (এখন তো নিজেই সম্পাদনাও করতে পারেন লেখার)। আসল কথা, আপনার মানের হয় নাই লেখাটা। অনেকটা দলছুটীয় হইসে। রহস্য-রোমাঞ্চ-থ্রিলারের দল থেকে ছুটে যাচ্ছে, এমন অবস্থা। যাই হোক, পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
লেখা তাড়াহুড়ার লেখা, কোন সন্দেহ নাই, সিরাতীয় রোগে ভুগতেছি মনে হয়, লেখার পর আর পড়ে দেখতএ ইচ্ছা করে না। তবে হ্যা, সমালোচনাগুলো মাথায় রেখে ২য় পর্ব লেখব, দেখি লেখার গাথুনিতে আরেকটু জোর দিতে পারি কিনা!
লেখা পড়ার জন্যে ধন্যবাদ আর মন্তব্যে , ২য় পর্বে গোছাইতে না পারলে আবার দিনপঞ্জিতে ফেরত চলে যাবো
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
আমার কাছে ভালোই লাগছে। সামান্য পাঠক তো, তাই ভাষার কারিগরি অত বুঝিনা। তবে আলবাব ভাইয়ের মন্তব্য ঠিকমতো বোঝার চেষ্টা করিও।
পিপিদা অনেক ধন্যবাদ সাহস যোগানের জন্যে আর লেখাটা পড়ার জন্যে। এক্সপেরিমেন্ট করতেছি, দেখা যাক ভালো কিছু বের করতে পারি কিনা!
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ভাল লাগল... পরের পর্বের অপেক্ষায় ....
ধন্যবাদ, পরের পর্ব একটু গুছিয়ে তারপর দিব, নাহলে এবার সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখেছেন, পরের বার দৌড়ানি দিবেন
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ভার্সেটাইল(বাংলা?) সাইফকে দেখতে পাচ্ছি নানান ঢংয়ের লেখায়। গুড গুড, পাংখা!!
================================================
পরদেশী বঁধু, ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।
যদি গো নিশিথ জেগে ঘুমাইয়া থাকি,
ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।।
প্রিয় শাফক্বাত, ভার্সেটাইল এর যেদুটো বাংলা পেলাম, ২ ট দেখেই বিয়াপক লজ্জা পাইলাম একখান বহুমুখী, অন্যখান বহু বিষয়ে পণ্ডিত, যার কোনটাই আমি না . আমার মনে এমন দুঃখু দিলা
এক্সপেরিমেন্টটা ভালো কোন ফল বয়ে আনে নাই, তবে লেখা পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ। তুমি কি লেখা ছেড়ে দিলে নাকি?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ভাই, আমি একটা গরীব মানুষ। গল্পের গঠন, ভাষাগত কাঠামো দিক কেমন হয়েছে, এই সব বিশ্লেষণ করতে পারি না। তবে গল্পের কাহিনীটা আমার কাছে একদমে পড়া যায় এমন মনে হয়েছে। পরেরটা চাই তাড়াতাড়ি।
--------------------
শুভ্রসাদা
ঠিকাছে ভাই গরীব মানুষ, ২য় পর্ব কালকে থেকে লিখতে শুরু করব, আগেরবারের মত এক বসায় লিখে শেষ করব না, লেখা পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
আমি পড়িনাই সাইব্বাই। দুইপর্ব একসঙ্গে পড়ব। জলদি ছাড়েন
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
কঠিন কঠিন সব সমালোচনা হইল। আমি অত-শত বুঝি না। গল্পটা অনুবাদ হওয়াতে মূল গল্পের ছায়া রাখার একটা চেষ্টা মনে হয় আপনার ছিল। তাই কিছু ক্ষেত্রে এলেবেলে হয়ে গেছে।
আলবাব ভাই, প্রহরী ভাই'র কঠিন মন্তব্যের সাথে পিপি'দা'র মন্তব্য অনুসরণ করে আরো চমৎকার একটা পর্ব-২ দিয়ে ফেলুন।
অ:ট: আপনার দিনপঞ্জিগুলা আসলেই জোশ হয়।
- মুক্ত বয়ান
সমালোচনা কঠিন হলেও অসুবিধা নাই, কিন্তু সেগুলো অনুসরণ করতে না পারলে কঠিন সমস্যার মুখোমুখি হব, তবে পরের পর্ব লেখা শুরু করা দরকার, দেখি কতদূর কি করতে পারি। লেখা পড়ার জন্যে ধন্যবাদ।
আর দিনপঞ্জিগুলো একান্তই নিজের কথা, তাই লিখতেও যেমন আরাম লাগে আর সম্ভবত বুননেও সহজ সরল হয়, আর গল্প লেখা বেশ কঠিন কাজ, সবার দ্বারা হয় না।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
পড়লাম।
ভাইয়া...আগাইতে সমস্যা হয়নাই...পড়ে খারাপ লাগসে তাও বল্বোনা...তবে তুমি আরও ভালো লিখবে... জানি...তুমি পারবে...[ হুইলের অ্যাড? ]
-----------------------------------------------------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে আমার প্রাণের কাছে চলে আসি, বলি আমি এই হৃদয়েরে; সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
নতুন মন্তব্য করুন