গত শনিবার বেরিয়ে পড়েছিলাম ওয়াশিংটন ডিসি'র উদ্দেশ্য। আমাকে আসলে ঠিক ঘর-কুনো বললে ছোট করে দেখা হয়। আমি ঘরের কোনে কেবল বসে থাকি তাই নয়, নিজেকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখি সেখানে।
যাই হোক, ওয়াশিংটনে যাবার উদ্দেশ্য---অর্নবের কন্সার্ট!
অন্যেরা কি ভাবেন জানিনা, আমার মতে এই ছেলেটার মত ফিউসন নিয়ে এপার-ওপার দুই বাংলায় আর কেউ এত চমৎকার কাজ করেননি। অর্নবের কাজ নিয়ে আমার মুগ্ধতা এর আগেও বিভিন্ন অজুহাতে বিভিন্ন সময় উল্লেখ করেছি। অর্নবের এই কনসার্টে গিয়ে সামনাসামনি গান শুনে আমার ধারনাটা আরো পোক্ত হয়েছে। সারাটা কন্সার্ট জুড়ে একটা সহজ informal ভাব ছড়িয়ে ছিল।
অর্নব বেশ কিছু গান করেছেন। নুতুন পুরোনো মিলিয়েই। সেই সাথে গেয়েছেন দু'টো রবীন্দ্র সঙ্গীত--"মাঝে মাঝে তব দেখা পাই" আর "আমি মারের সাগর পাড়ি দেব"। এক্যুস্টিক এরেঞ্জমেন্টে এই গানগুলো অন্য মাত্রা পেয়েছে।
এখানে আমি তার বহুলশ্রুত "হোক কলরব" গানটি দিলাম। এই গানটি আমার খুব পছন্দের। কিন্তু সেদিন এ গানটা আরো ভাল লাগল স্যাক্সোফোনিস্ট এন্ড্রু'র জন্য। শুনে দেখুন, কি চমৎকারই না বাজিয়েছে লোকটা!
মন্তব্য
গান টার শব্দ খুব পরিষ্কার নয়। ইউ টিউবে।
জীবন জীবন্ত হোক, তুচ্ছ অমরতা
জানি। ওখানে একটা high quality option আছে। সেটা try করে দেখতে পারেন। তবে মনে হয় না আওয়াজের তেমন উন্নতি হবে, ছবিটা একটু ভাল হবে এই যা।
বাংলা ব্যান্ডের 'কিংকর্তব্যবিমূঢ়' এ্যালবামে অর্ণবের গানগুলো আমার বেশ ভালো লাগছিলো। বিশেষ করে 'তুই গান গা বাতাসকে খুশি করে বাঁচ' গানটা। কিন্তু তারপর থেকে তার সব গানের সুরই আমার কাছে একরকম লাগে। একারণে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতেছি। উদ্ধার পাওয়ার কোনো উপায় জানা আছে আপনার?
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
পলাশ দা,
উদ্ধার পাওয়ার উপায় আমারো জানা নেই। তবে আমি যেটা করি সেইটা হল--প্রচুর পরিমানে বিভিন্ন জনের গান শুনি। এতে করে একজনের গানের উপর তেমন বিরক্তি জন্মায় না--কারন প্রচুর অপশন থাকে হাতে।
আর অর্নবের গানের ব্যাপারে আমি যা দেখি সেটা হল তার টেকনিক্যালিটি। আর টেকনিক্যালিটির জায়গায় আপনার আসলে বিরক্ত হবার চান্স খুব কম।
হুম ...... আমার তেমন একটা গান শুনা হয় না তাই আমার আসে পাশের বন্ধুদের কাছ থেকে আগে যখন শুনতাম বাংলা গানের আর ভবিষ্যত নাই তখন আমিও ভাবতাম আহারে । তখন হঠাত একদিন এরা বলে দেখি -দোস্ত শুন , জোস । আর সেই প্রথম বার অর্ণব শুনে আমার মনে হল যাক হিন্দি গানের বিরুদ্ধে লড়াই করার একটা অস্ত্র পাওয়া গেল ।
নিবিড়
WHAT?!!!
এইটা কী করলেন, দাদা? আমিও তো একই কনসার্ট ঘুরে আসলাম! ক্রিমিনাল অফেন্স হয়ে গেল একদম! আমরা Blacksburg থেকে এক দঙ্গল লোক ঘুরে এলাম ডিসি। যেদিকে তাকাই, সেদিকেই চেনা/অচেনা/আধাচেনা লোকের ছড়াছড়ি। হাত মেলাতে মেলাতে দম শেষ। অথচ আপনিই বাদ পড়ে গেলেন! ধুরো!!!
কনসার্টে আমার সবচেয়ে ভাল লেগেছে সাথের মেয়েটার গান। দারুণ গলা। এঁর কি নিজের কোন অ্যালবাম আছে?
মিয়া,
তুমি যে আইতাসো ওইখানে--আমারে জানাবা না??
যাই হোক,মেয়েটার নাম শুধু জানি---সে তো তুমিও জানো। নাজিয়া। এই পর্যন্তই আমার দৌড়।
আর কিছু জানলে, জানাব।
একই দায়িত্ব তোমারও রইল।
আমি তো বুঝি নাই যে আপনি নিউ ইয়র্কে না গিয়ে ডিসি আসবেন! এত্ত ছোট্ট একটা ভেন্যুতে, এত কম লোকের মধ্যেও আপনাকে দেখলাম না... নিজের উপর মেজাজটা যে কী পরিমাণ খারাপ হচ্ছে! আমরা বসেছিলাম উপর তলার ব্যালকনিতে। প্লিজ বইলেন না যে আপনিও ওদিকেই ছিলেন। যাক, আবার কখনও ওদিকে গেলে মিস হবে না।
বেশ হইসে, খুব খুশী হইসি!!! আমি যখন নাই আপনারা তখন গিয়ে কনসার্ট দেখে, দেখাসাক্ষাৎ করে মজা করবেন ভাবসিলেন? ভালো হইসে (হয়তো পাশাপাশি বসেও) দেখা হয় নাই !
আমি অর্ণবমূর্খ। তার মোটে দুয়েকটা গান শুনেছি। অর্ণববোদ্ধারা আমার জন্যে কিছু গান বেছে দিন, পারলে ইস্নিপ্স বা আইমীম বা ইউটিউবের লিঙ্কসহ।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আপাতত তিনতলার বারান্দা থেকে লাফ দেন ... তারপরেও যদি বেঁচে থাকেন তাহলে ছয় ঘন্টা পরে আওয়াজ দিয়েন, লিংক দিবনে
[ক্যম্পাসে বসে নেট সার্ফিং ঘোরতর বেআইনি, কাজেই বাদমে ...]
................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...
হিমু,
নীচে একটা লিঙ্ক দিলাম---শুনে দেখো কেমন লাগে।
http://www.esnips.com/web/HokKolorobArnob/
এবং আরো কিছু
http://www.esnips.com/doc/eb6ce700-036a-4f0e-986d-b87498d9ef32/Ornob-Ornob---Bebak-Bibagi
http://www.esnips.com/doc/79c6bc7c-f6a5-4a5a-af7c-956a027d6e27/Ornob-Ornob---Chilte-Rod
"চিলতে রোদে" গানটার লিরিক খেয়াল করে দেখো।
সেই সাথে কম্পোজিশান।
- হিমু এইটা কী শোনাইলো? কিংকং তো তিন তলা কইছে, আমি কই একতলা থাইকা লাফায়া পড় ব্যাটা। পইড়া নাকমুখ ভাঙ। পারলে কোমর সমান পানিতে লাফ দিয়া পড়, পইড়া হাবুডুবু খা।
তারপরে পেট থেকে কয়েক সের পানি বের করে দিয়ে এইটা শোন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কী জানি, অর্ণবের গান তেমন শোনা হয়নি।টুক টাক হঠাৎ কানে এলেও তেমন ভাল লাগে নি।
দেখি এবার শুনব। তারপর এ নিয়ে ভাল কমেন্ট দেয়া যাবে।
নিশ্চয়ই।
আপনার কমেন্টের অপেক্ষায় রইলাম।
গানের শব্দের কোয়ালিটি জুতের না হলে আরাম পাই না। এজন্যই বেশি সুবিধা পাইলাম না। তবে অর্ণব অ্যাপ্রেসিয়েশন ক্লাবে নাম লেখানো আছে অনেক আগেই...
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
অর্ণবাভিজ্ঞতা নিয়া একটা পোস্ট দিতে হবে... বুঝছি...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কেউ দেখি এন্ড্রু'র বাজানো নিয়ে কোন কমেন্ট করল না।
জনগন----এন্ড্রু'র বাজনাটা শোনেন একটু!!!!!!
এই দফায় কিন্তু "হাড় কালা করলাম রে"-তে এন্ড্রু দমে হারিয়েছিল অর্ণবকে।
এই অ্যান্ড্রু কি ব্লগার অ্যান্ড্রু মরিস, যিনি মরিস দ্য পেন নামে দৃষ্টিপাতে লেখেন?
হাঁটুপানির জলদস্যু
অর্ণব যে গিটার বাজায়, সেটা কী মনে আছে?
অর্ণবের ভক্ত আমিও।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
অর্ণবের মহাভক্ত আমি। ওর বেশিরভাগ গানই আমার ভাল্লাগে। "হোক কলরব" গানটাও অসম্ভব সুন্দর। অর্ণবের গান ভাল লাগার আরেকটা কারণ হলো অসাধারণ লিরিক। ইদানীংকালের বাংলা গানের মধ্যে, মনে হয়, ওর লিরিকই সবচেয়ে সুন্দর।
একমত বস।
আমার প্রিয় হল ---- চিলতে রোদে পাখনা ডোবাই......
একান্তই ব্যক্তিগত মতামত। অনেকেই ক্ষুব্ধ হতে পারেন আমার মন্তব্যে। সচলায়তনে অর্ণব-ভক্ত অজস্র জেনেও কেন যে বলতে যাচ্ছি এই কথাগুলো!
বেশ কিছু গান শুনেছি অর্ণবের (আজও শুনলাম কয়েকটি), তবে অতি উঁচুমানের কিছু বলে মনে হয়নি আগে, হলোও না আজ। গড়পড়তা ভালো। খারাপ বলা যাবে না। গলায় গভীরতার অভাব প্রকট বলে বোধ হলো। ভালো গায়কের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য - শুদ্ধ, স্পষ্ট উচ্চারণ। অর্ণবের উচ্চারণ সম্পূর্ণ পরিশীলিত নয় বলে ঠেকলো আমার কানে। অনেক গানেই কথার ভারে সুর চাপা পড়ে গেছে...
যাই, বস্তা যোগাড় করি গিয়া।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
Life is what happens to you
While you're busy making other plans...
- JOHN LENNON
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
- অই ধর সন্ন্যাসীরে...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
---ধইরা বস্তায় ভর---আমি আইতাসি---
সন্ন্যাসীর সঙ্গে একমত। রেঞ্জ বেশ কম, গলায় তেমন কাজ নেই। স্টুডিওতে মিক্সার/ইকুয়ালাইজার ব্যবহার করে সহনীয় করা হয় কিছুটা। এ ধরণের খোলা জলসায় আসল (অ)সুর বেরিয়ে আসে। তবে ভালো এক্সপেরিমেন্টার এবং স্বকীয় ভঙ্গী তৈরী করতে পেরেছে।
বজলু ভাই,
অর্নবকে আমার গায়ক হিসেবে প্রথম সারির কখনোই মনে হয় না। তবে তার গান গাওয়া শুনলেই বুঝতে পারবেন ট্রেনিংটা কোথাকার। আমাদের আধুনিক বাংলা গানে (ব্যান্ডের কথা বলছি না) যে ক'জন তরুন সুরকার নতুন কিছু করার চেষ্টা করছেন---অর্নব তাদের মাঝে নিঃসন্দেহে পুরোধা ব্যক্তিত্ব। সে নিজে চমৎকার এস্রাজ বাজায়। প্রায় অবলুপ্তির পথে ভেসে যাওয়া এই দারুন যন্ত্রটি আজকাল কোথাও শোনা যায় না। এস্রাজের বড় একটা অভিমানী স্বর আছে। রবীন্দ্রনাথের নিজেরো খুব পছন্দের ছিল এস্রাজ।
যাক গে, যা বলছিলাম। অর্নব নিজে হয়ত বড় গায়ক নয়। কিন্তু তার চমৎকার কিছু কাজ রয়েছে। চমৎকার কিছু লিরিকের গান রয়েছে। একরকম চমকে দেবার মত লিরিক।
তাই সব মিলিয়েই আমি অর্নবের পাগলা ভক্ত না হলেও---তাকে নিয়ে আমি গর্ব করি। এই আকালের দিনে সে আমাদের অন্যকালের গান শোনানোর প্রয়াস পেয়েছে।
- সেক্সোফোন নামটাই বেদাতী। তারপরেও এই যন্ত্রটারে মারাত্বক অশ্লীল রকমের ভালো পাই। এন্ড্রুর বাজানো ভালো লেগেছে। ইনফ্যাক্ট পুরো গানটা জুড়ে তার বাজানোটাই শুনলাম মন দিয়ে। পুরা আগ্গুন।
কিন্তু এইটার কি আলাদা কোনো নাম আছে অনিকেত'দা? সেক্সোফোন তো আমি মনে করতাম ক্যানি জি এর হাতে ধরা সেই তালগোল পাকানো ইয়াবড় মুখওয়ালা জিনিষটা। এন্ড্রুর হাতের জিনিষ তো কিটারো কিটারো স্টাইলের। আগেও দেখেছি জিনিষটা, (এবং মূর্খতার কারণে) সেক্সোফোন হিসেবে অবশ্যই নয়।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ও গো ধু গো,
এন্ড্রু যেইটা বাজাচ্ছিলেন সেইটা আসলে Saxophone গোত্রেরই একটা যন্ত্র। সাধারনতঃ Soprano Sax নামে পরিচিত। আমাদের ক্যানি জি ও কিন্তু এইটা বাজিয়েছে।
আর তুমি যদি বিল ক্লিন্টনের স্যাক্স বাজানো দেখে থাকো---তবে সে যন্ত্রটা হচ্ছে Traditional Saxophone।
ওরেব্বাবা... এইখানে দেখি বিশাল কাহিনী ঘইট্টা গেছে অর্ণবরে নিয়া।
ভাবসিলাম পরে একসময় লেখুম তারে নিয়া... কবে হয় না হয়... তাই এখানেই বড় করে বলে যাই। তার আগে আমি যে অর্ণবের পরিচিত মানুষ সেই গর্বধারণ কইরা লই...
এই দেশে অর্ণবের প্রথম সবগুলা গানই হইছে আমার তত্ত্বাবধানে...
২০০০ সালে আমরা যখন বন্ধন নাটকটা করি, তখন আমরা টাইটেল বানাইলাম কলকাতার দেবুদারে দিয়া (আহা সিনেমার মিউজিক যার করা), এবং সেইটা গাইলো শ্রীকান্ত আচার্য...
অর্ণব তখন শান্তিনিকেতন থেকে মোটে দেশে আসছে... সাথে সাহানা... আমরা ছয় বন্ধু ঘুরতে গেলাম কক্সবাজার... সেখানে সৈকতে বসে অর্ণব সাহানার গান... আহ্... সেখানেই বন্ধন নাটকের টাইটেল নিয়ে আলাপ... ঢাকায় ফিরে একদিন অর্ণব নিয়ে আসলো একটা ক্যাসেট... ঘরে বসে নর্মাল টেপ রেকর্ডারে একটা গান রেকর্ড করছে...
দেবুদা এবং শ্রীকান্ত আচার্যর গান বাতিল কইরা আমরা অর্ণবের গানটাই রাখলাম। এবং গানটা খুব হিট করলো... এই দেশবাসী শুনলো প্রথম অর্ণব। বন্ধনের টাকা দিয়াই তারে প্রথম একটা কিবোর্ড কিনে দিসিলাম।
তারপর সাড়ে তিনতলা নাটকটার টাইটেলও সে করলো... সেইটাও হিট।
ইতোমধ্যে অর্ণব বেশ একটা পরিচিতি পাইছে। তখন খুব অল্প সময়ের নোটিশে একটা নাটক বানাইতে হইলো আমাদের... অফবিট...
মনে আছে সকাল ১১টার দিকে অর্ণবরে ফোনে নাটকের কাহিনী বললাম... সে বিকালে জানাইলো গান রেডি... সন্ধ্যায় শুনলাম... এক কথায় পছন্দ।
সে যে বসে আছে গানটা নিয়ে সম্ভবত আর কিছু বলার নাই।
তবে মজার একটা কথা বলে রাখি... আমার গোয়ার্তুমি না থাকলে এই গানটা আজকে বাজারে থাকতো না সম্ভবত। কারন প্রথম সিদ্ধান্ত ছিলো যেহেতু তাহসান নিজে গান গায় সেহেতু এই গানটা তাহসানের কণ্ঠেই যাবে। রেকর্ডও করা হইলো... কিন্তু আমি গোয়াড়ের মতো খাড়াইলাম অর্ণবেরটাই যাবে বইলা। কিন্তু অর্ণব নিজেই রাজী ছিলো না, এমনকি ফাইনাল ভয়েসও দেয় নাই... প্রথমে যে ডামি ভয়েস দিছিলো সেইটাই আমার কাছে ছিলো... এই নাটকের ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক করার কথা ছিলো বাপ্পাদার... কিন্তু কনসার্ট শেষে সে টায়ার্ড হয়া গেলো আইলো না... মাঝ রাইতে আমি বসলাম উদ্ধার করতে কারন পরদিন অনএয়ার।
গানের মিউজিক ট্র্যাকটাই বিভিন্ন জায়গায় বসায়া পুরা নাটকের মিউজিক সেট করলাম... আর ভোরবেলা অর্ণবের ডামি গানটাই বসায়া টেপ ডাউনলোড দিলাম।
তাহসান খাইলো সেন্টু... যদিও পরে সাইজ করছি কিছুটা। বদলে আমার জীবনচর্চা প্রোগ্রামের টাইটেল সাহানারে দিয়া গাওয়াইলাম কিন্তু সুর কম্পোজিশন করাইলাম বাপ্পাদারে দিয়া... অর্ণব বোম্বে থেকা না করলো... তবু করাইলাম... সেই থেকে আমাদের সেন্টু পর্ব শুরু হইলো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
খাইছে! বস, আপনার কাহিনীও তো দেখি বিশাল!
আপনার গোয়ার্তুমি'রে মন থেকে সালাম জানাই, নাইলে এই অসাধারণ গানটা হয়তো আড়ালেই থাইকা যাইতো। গানটা নিয়া আসলেই বলার কিছুই নাই। পরে ব্ল্যাকের ভার্সনটাও শুনসিলাম। পুরাই ফাউল!
বন্ধন-এর টাইটেল সং'টা অসাধারণ! নাটকটা অনেক পছন্দের ছিল আমার। আপনে যে আমার এত্তো এত্তো সব পছন্দের জিনিসের পেছনে ছিলেন, তা তো জানতাম না! আরো কতো আছে জানার বাকি!
অফবিট যে আপনার বানানো, অনেক পরে জানসি। আইইউটিতে থাকতেই নাটকটার সিডি ভাড়া কইরা আইনা দেখসিলাম, অনেকের মুখে অনেক প্রশংসা শোনার পর। আর বিশেষ কইরা, "সে যে বসে আছে" গানটা এই নাটকের, সেইটা জানার পর। আমার অল-টাইম ফেভারিট কিছু নাটকের একটা এইটা। তবে তাহ্সান-কাহিনীটা জানতাম। কার কাছে শুনসি, কমু না
আপনে সানী জুবায়েররে গানের জলসায় আনতেসেন না, এখন তো কইবেন বাপ্পা/অর্ণবরেও আনা যাবে না!
অফবিট আমার বানানো না, আমি সেইটার প্রডিউসার। ডিরেক্টর আফসানা মিমি।
অফবিটে ব্ল্যাকরে নেওয়াতে ছিলো আসল গোয়ার্তুমি... ব্ল্যাক অভিনয় করবো না, মিমি আপা ওগো নামই শোনে নাই জীবনে... এইরম ভাইটাল ক্যারেক্টারে নতুন কাউরে নেওয়ার কথা সে ভাবতেই পারে না... আর তার উপরে ব্যান্ডের পোলাপাইন... ব্যান্ড গ্রুপ যারা করে তাদের সম্পর্কে তার একটা নেতিবাচক ধারণা ছিলো।
এখন এই দুই অরাজী পক্ষরে কেম্নে রাজী করাই? উফ... সে এক ভীষণ কষ্টকর কাজ ছিলো...
কিন্তু তাহসান কাহিনী কার কাছে শুনলেন? এইটা তো খুব কম লোকে জানে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এতক্ষন তো নিজের প্যাচাল পারলাম... এইবার অর্ণবের প্যাচাল পারি...
শান্তিনিকেতনে অর্ণবের বেসিক কিন্তু গান না... আর্ট... এইটা খেয়াল কইরেন পয়লায়। তবে গানিতিক পরিবারের বইলা গানের একটা প্রভাব আছে। আর ছোটবেলা থেকা তার দুইটা সঙ্গি... গিটার আর সাহানা। তারপরো অর্ণবের মূল আসলে গান না।
সে যে বসে আছে হিট করার পরেও সে আর্ট স্কুলের চাকরি খুঁজছে... গান কইরা যে ঢাকায় চলা সম্ভব তা সে ভাবতে পারে নাই তখনো... আমি তারে দিসিলাম ঝাড়ি... ব্যাটা তোমার চেয়ে কত অগামগা আজকে দেশের বিখ্যাত গায়ক সুরকার, আর তুমি খুজোঁ আর্টের চাকরি? ফাইজলামি করো?
যা হোক... এখন অর্ণব হিট...
তবে অর্ণবের কিছু সমস্যা আছে... উচ্চারণ প্রধান। এইটা সে নিজেও জানে। অর্ণব ফুটবল খেলতো শান্তিনিকেতনে। গোলকিপার। আর গোলপোস্টে খাড়ায়া চিল্লায়া চিল্লায়া পুরা মাঠে ডিরেকশন দিতো। ফলে সেই ছোটবেলাতেই সে গলার বারোটা বাজাইছে। সেইটা সে এখন কেম্নে দূর করবো?
তবে অর্ণবের প্রধান জায়গা আমি মনে করি তার মিউজিক সেন্স... এই জিনিসটা সে খুব ভালো বোঝে... সুরটা বোঝে খুব ভালো। সে নিজে গায়কের বেশি সুরকার... নতুন কিছু পয়দা করতে পারে ভালো... সুরের খেলাটা খুব ভালো খেলতে পারে। আর ফোক গানের সুরের সাথে ব্লেন্ডিংটা করতে পারে চমত্কার...
ফলে একটা একেবারে নতুন সুর তৈরি হয়।
খালি মাথাটা যদি ঠিক রাখতে পারে... এই দেশে অর্ণব নতুন একটা ধারা পয়দা করে দিতে পারবে... এইটা আমি বিশ্বাস করি...
(খুব গোছায়া হয়তো কিছু লেখতে পারলাম না... এজন্যই বলছিলাম আলাদা কইরা একসময় একটা পোস্ট দিমুনে... এখন আউলা অবস্থায় কি লেখলাম হাবি জাবি)
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আপনাকে আবারও সেলাম... যতোদূর বুঝতেসি, অর্ণবরে আপনেই তুলসেন...
আমার কাছে তো অর্ণবের এই গলাই অনেক ভাল্লাগে। তবে ওর মিউজিক সেন্স নিয়া যা যা বললেন... সহমত। আমাদের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন একটা ট্রেন্ড চালু করসে ও। আমার অনেক বন্ধুবান্ধব/আত্মীয়স্বজনকে দেখি বাসায়, গাড়িতে অর্ণবের গান বাজায়, সিডি কেনে, যারা আগে শুধুই হিন্দি বা ইংরেজি গানের জন্য দিওয়ানা ছিলো।
সুন্দর লিখসেন। আলাদা পোস্ট দিলেও পারতেন। তবে এই পোস্টেও যেহেতু অর্ণবরে নিয়াই আলোচনা হইসে, তাই এইখানে কমেন্ট হিসেবে থাকাটাও খুব একটা খারাপ হয়নি। দেখা হইলে আপনার কাছে আরো অনেক কাহিনী শুনতে হবে...
আমি তুলসি মানে? ফাইজলামি? অর্ণব একটা জিনিয়াস... এইটা আমি তারেই বহুবার বোঝানোর চেষ্টা করছি... কিন্তু সে নিজেই বোঝে না
জিনিয়াসরে দমায়া রাখা টাফ... সে
আমার একটা মিউজিক বাতিকতা আছে, সেজন্য মাছরাঙা বা কৃষ্ণচূড়ার সব কাজে মিউজিক সবসময়ই আমার কান্ধে ছাইড়া দিতো মিমি আপা। আমি সেই সুযোগের পূর্ণ সদ্ব্যবহার বা অপব্যবহার করতাম।
যখন অর্ণব একেবারেই নয়া তখন শ্রীকান্ত আচার্যর মতো বিখ্যাত লোকের গান বাতিল কইরা অর্ণব চালানোটা কঠিন সিদ্ধান্ত ছিলো।
_____________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজু ভাইয়ের কমেন্টে অনেক অর্ণব জ্ঞান হইল ।
আমার একটা আজাইরা অভ্যাস হইল নাটকের আগে পরে স্ক্রিনে নামগুলা দেখা.. কে কি করল না করল । বন্ধনের টাইটেল মিউজিকটা ছিল "ব্যস্ত শহরে, ঠাস বুনোটের ভীড়ে.. আজো কিছু মানুষ.. স্বপ্ন খুঁজে ফিরে" (নজু ভাই, ভুল হইলে মাফ কইরা দিয়েন) । তখন এই গান গাইল কে এইটা খুঁজতে গিয়া অর্ণবের নামের সাথে পরিচয় । নজরুল ইসলাম.. অম্লান বিশ্বাস এই নামগুলা এখনও চোখ ভাসে ,কী যে মুগ্ধতা নিয়ে টিভি স্ক্রিনে নামগুলার দিকে তাকায়া থাকতাম ! এই সুযোগে নজু ভাইকে ধন্যবাদটা দিয়া দেই চমতকার এই নাটকটার জন্য ।
অর্ণব বিষয়ে আমারও মনে হয় ওর মিউজিক সেন্স ভাল । ফোক গানের সুরের সাথে ব্লেন্ডিংয়ের কথাটাতো নজু ভাই বলল।
তবে সব মিলায়া অর্ণবরে আমার ভালই লাগে ।
এতবছর পরেও দেখি আপনার মনে আছে গানটা... একেবারে ঠিকঠাক বলছেন। দশে দশ।
আমি গান দিতে পারি না... নাইলে আমাদের টাইটেল গানগুলা নিয়াই দারুন একটা ব্লগ হইতে পারতো... প্রতিটা নাটক, প্রতিটা গানের পেছনে যে কতো কতো গল্প।
বন্ধন, গৃহগল্প, সাড়ে তিন তলা, শান্তা পরিবার, অফবিট, জীবনচর্চা...
অফবিট ছাড়া বাকি গানগুলা তো লোকজন এখন শুনতে পায় না... নেটে ছাড়লে অন্তত কিছু লোকে শুনতে পারতো...
আমার নতুন বানানো দুইটা নাটকে নতুন দুইটা গান আছে... সেই দুইটা গান একেবারেই ভিন্ন দুই স্বাদের... সেইগুলাও ভালো লাগবো মনে হয়... দেখি... আরেক্টু নেটজ্ঞানী হইয়া তারপর দিমুনে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আপনি ইস্নিপ্স বা আইমীম এ আপলোড করতে পারেন গানগুলি। তারপর ওখানেই দেখবেন শেয়ার করার রাস্তা বলে দেয়া আছে। তারপরও পথ হারালে আইসা আওয়াজ দিয়েন।
আসল কথা হচ্ছে আপনার নেট স্পিড স্লো। স্লো স্পিডে ঐ কাম করতে গেলে দেখবেন মেজাজ খারাপ হচ্ছে খামাকা। ৯৯% আপলোড হওয়ার পর দেখবেন কারেন্ট গেসে গিয়া। অনেক গেরো রে দাদা।
হাঁটুপানির জলদস্যু
সেটাই... ভাবতেছি সবজান্তারে দিমু... সে আপ্লোড করুকগা...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজরুল ভাই,
আমাদের বঙ্গদেশের ইতিহাসে মাত্র দুই নজরুল এসেছিলেন---একজন তো বিদ্রোহী কবি আরেক দ্বিতীয় জন --আপনি---বিদ্রোহী নাট্যকার/প্রযোজক।
আপনার বিদ্রোহ আমাদের কে মহান করেছে--অন্তত আমাদের আধুনিক গানের মরন দশার মাঝে নতুন প্রানের ঝিলিক এনেছে।
অনেক কাহিনী জানা ছিল না। জানলাম। আরো খুশি হলাম তাহসানের গল্প শুনে। তাকে বাদ দেবার জন্য এক লাখ শুকরিয়া। এই ভদ্রলোকের গান শুনলেই আমার মাথার নানান জায়গায় ব্যথা শুরু হয়।
অর্নব তার সমসাময়িকদের চেয়ে এগিয়ে আছে অনেক।
অনেকে তার গানের কন্ঠের ভক্ত নন। আমিও খুব একটা নই। কিন্তু তার প্রতিভার প্রশ্নে আমার কোন দ্বিমত নেই।
সে যখন অন্যদের দিয়ে গান গাওয়ায় তার সুরে---তখন সেইটা আসলেই অর্নবের সৃষ্টিশীলতার দর্পনে পরিনত হয়।
উদাহরন স্বরূপ--"ঝালমুড়ি" এলবামের কথা মনে আসছে।
নীচে খান দুয়েক গানের লিঙ্ক দিলামঃ
১। প্রজাপতিটা -আবিদা
২। রাখব কাকে
আমার কাছে ঝালমুড়ি এলবামের, আরো স্পেসিফিকালি বললে অর্ণব-শাহানা জুটির বেস্ট গান মনে হয় এইটা, শুনে দেখেনঃ
................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...
টাইটেল সং নিয়া অনেক মজার মজার কাহিনী আছে। এখন আমাদের যে ডেইলী সিরিয়ালটা চলতেছে এটিএন বাংলায়... সেই গানটা গাইছে ইভা রহমান।
খাড়ান... আগেই ফাল দিয়া উইঠেন না। আগে সেই গানটা শোনেন... ইভা রহমানের অন্য গান শোনেন... তারপর কথা বলবোনে...
কেউ বিশ্বাসই করে না এইটা ইভা রহমানের গাওয়া...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কে যে কী বলে বুঝে উঠা কঠিন। আজকে প্রথম আলোর আনন্দপাতায় সুবীর নন্দী লিখছেন:
গানগুলো ভাল লাগে শুনতে কিন্তু, পুরোপুরি অ্যাকুয়িস্টিকের ওপর?
মনপুড়ায় সিন্থেসাইজার ইউজ করা হয় নাই বলেই শুনছি... কৃষ্ণকলি তাই বললো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সফটওয়ার মারছে।
উঁহু, মানতে পারলাম না।
সুবীর নন্দী ঠিক কি ভেবে কথা গুলো বলেছেন, আমি নিশ্চিত নই।আমার যতদূর মনে হয়----মনপুরাতে শুধু এক্যুস্টিক এরেঞ্জমেন্টে কোন গান হয় নি। অর্নবের গাওয়া,"আমার সোনার ময়না পাখি"---সেইটাও কিন্তু 'পুরোপুরি' এক্যুস্টিক নয়।
ভাই কইতে ভয় লাগে, কারণ আমার কোন শিক্ষা নাই।
আমার কানে কোন "অ্যাকুস্টিক" ভাব ধরা দেয় নাই গানগুলাতে। একাধিক গানের ব্যাকগ্রাউন্ডে সিনথেসাইজড মিউজিক আছে।
গানগুলা শুনতে জোশ, কিন্তু অ্যাকুস্টিক কেমনে হয় বুঝি না।
আপনি, সুবীর নন্দীর পুরো লেখাটা পড়েন, খুব হাসবেন।
আমার কাছে গানগুলো ছিলো না... শুনছি খুব খাবলা দিয়া দিয়া... যার ফলে নিজে কিছু বলতে পারতেছিলাম না... জানতে ফোন করছিলাম কৃষ্ণকলিরে... বিশ মিনিট বকর বকর... (ফোনবিল দেন)
যাহোক... সেলিম ভাইয়ের সাথে কিছুদিন আগে একটা আড্ডা হইতেছিলো... কালকেও দেখা হইছিলো... সে বলতেছে এইটা পুরোটা একুষ্টিকে করা... অর্ণবকে পেলাম না...
কৃষ্ণকলি জানালো গানগুলোতে যতোটা সম্ভব একুষ্টিক বাদ্যযন্ত্র ইউজ করা হইছে... তবে একেবারে নিরেট একুষ্টিক না...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজরুল ভাই
বহুত কষ্ট করছেন, ধন্যবাদ। উনাদের কথা শুনে মনে হচ্ছে একুস্টিক শব্দের অর্থ নিয়াই বিভ্রান্তি হচ্ছে। আমি/অনিকেত দা একরকম বুঝছি, উনারা একরকম বুঝছেন।
একুস্টিকে কোন ইলেকট্রনিক বাদ্যযন্ত্র থাকার কথা না। গিটার হলেও একুস্টিক হবে, কোন প্রিএম্প ছাড়া, সরাসরি মাইক্রোফোনে রেকর্ড হবে। ড্রাম হলেও তাই হবে। অক্টোপ্যাড বা রিদম বক্স দিয়া কাজ সারা যাবে না।
নিধুয়া পাথারে প্রথম ট্র্যাকটাতেই একাধিক ইলেকট্রনিক বাদ্যযন্ত্রের শব্দ আছে। এটা লেখে ঠিক বোঝানো যাবে না।
যাক গিয়া, যা হইছে হইছে। শুনতে ভাল লাগছে এই যা।
কষ্ট না... এই উছিলায় কলির সাথে দুটা অন্য কাজের কথা সেরে নিলাম আর কি... খুব কাজে দিছে... ভালোই হলো...
মূল সমস্যা হলো গানগুলো আমি সেভাবে শুনি নাই... এখনো হাতের কাছে নাই... শুনলে বুঝতে পারতাম...
এই ব্যাপারে অর্ণবের সাথে আমার কথা হয় নাই... সেলিম ভাইয়ের কথায় খুব ভরসা পাই না... তবে কৃষ্ণকলির কথায় ভরসা আছে। একুষ্টিক বলতে আমিও আপনের মতোই বুঝি... জানিনা তারা কি বুঝছে বা কি করছে...
এই দেশে একুষ্টিক আর আনপ্লাগড নিয়া অনেক ভ্রান্ত ধারণা আছে... মিউজিকের সাথে জড়িত অনেকেও বোঝে না...
যা হোক... গানগুলা ভালো হইলেই ভালো... সবচেয়ে ভালো হইলো সিনেমাটা ভালো হইলে... এইটা এখন দেশে খুব দরকার...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নতুন মন্তব্য করুন