ইতোমধ্যে প্রায় সকলেই জেনে গেছেন সুখবরটি.....
যারা জানেন না তাঁদের জন্যে সংক্ষেপে জানিয়ে দিই--- বহু আরাধ্য হিগস কণিকার দেখা খুব সম্ভবত আমরা পেতে যাচ্ছি। আজ মাত্র কয়েক ঘন্টা আগে সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরে অবস্থিত এই পৃথিবীর অন্যতম প্রধান কণা-ত্বরণায়ক (Particle accelerator) LHC এর বিজ্ঞানীরা এক আনুষ্ঠানিক ঘোষনায় জানিয়েছেন--তাঁরা হিগস বোসনের মত 'একটা কিছু'র দেখা পেয়েছেন। এবং তাঁরা বেশ ভাল রকম নিশ্চিত তাঁদের এই আবিষ্কারের ব্যাপারে। সাদা কথায় এই হল গিয়ে খবর। এই বার খবরের পেছনের খবর আর সঙ্গে রয়েছে কিছু তাফসীর ও (ক্ষেত্রবিশেষে) তর্জমা।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রায় প্রতিটা ক্ষেত্রের সাথে যে জিনিসটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত সেটি হল বিজ্ঞান।
এইটুকু পড়েই অনেকে নিশ্চয়ই ভাবছেন--সেরেছে...এই ব্যাটা দেখি একেবারে বর্ণ-পরিচয় দিয়ে শুরু করল! সবেমাত্র বিজ্ঞান, বাকি সকল খানা-খন্দ পেরিয়ে রাত দুপুরের আগে তো মনে হচ্ছে না LHC পর্যন্ত পৌঁছুতে পারবে! এই সকল অস্থিরমতি লোকজনদের উদ্দেশ্যে আমার অমৃত-বাণী---তিষ্ঠ বন্ধু! সবুরে মেওয়া--থুক্কু, হিগস মেলে!
আসলেই তাই! বৃটিশ তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী পিটার হিগস ষাটের দশকে প্রথম ভবিষ্যত-বাণী করেছিলেন এমন একটি কণিকার সম্পর্কে। প্রায় পঞ্চাশ বছর সবুর করে আজ সকালে এই তিরাশি বছরের বৃদ্ধটি অশ্রু সজল চোখে শুনলেন তার তত্ত্বের সুনিশ্চিতির কথা। অপেক্ষার মাপে হয়ত পঞ্চাশ বছর কিছুই নয়। অনেক বিজ্ঞানী তাঁদের জীবদ্দশায় দেখে যেতে পারেননি তাঁদের সুকৃতির স্বীকৃতির কথা, জেনে যেতে পারেন নি মানুষ কত ভালবাসায় স্মরণ করছে তাঁদের প্রতি মুহূর্তে। সে হিসেবে আমাদের পিটার হিগস কেবল ভাগ্যবান নন, মহা ভাগ্যবান এবং এই বছরের অক্টোবরে, সকল কিছু ঠিক থাকলে, আরো এক ভীষন গুরুতর সম্মাননা যে পেতে যাচ্ছেন সেটা প্রায় নিশ্চিত করেই বলা যায়।
সেইজন্যেই বলছিলাম সবুর করো হে বৎস, তবেই মিলিবে মৎস!
আমি নিজে ভীষন উত্তেজিত খবরটি শোনার পর থেকে। তাই এই লেখাটি খুব গোছানো হবে এমন আশা-ভরসা দিতে পারছি না। আশাকরি উত্তেজনা-প্রসুত ভুলত্রুটি গুলো পাঠক ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখবেন। আরো একটি বিষয় বোধহয় জানিয়ে দেয়া ভাল---এই বিষয়ে আমার নিজের জ্ঞান প্রায় পল্লবগ্রাহী। খুব গভীরে তেমন কিছু জানিনা। তবে আমি নিজে যতটুকু জানি বা বুঝি বলে মনে করি সেইটে আপনাদের সাথে ভাগ করে নেবার জন্যে এই লেখা। আমি নিশ্চিত আমাদের মাঝে আরো অনেক উৎসাহী এবং সক্ষম পাঠক রয়েছেন। আমি যা আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে পারবনা---আমি গভীর আস্থা রাখি, তাঁরা পারবেন নিশ্চয়ই।
আমি বেশ আগে LHC নিয়ে একটা ধারাবাহিক সিরিজের মত লিখেছিলাম। হাতে সময় থাকলে চট করে একটু ঢুঁ মেরে আসতে পারেন
এইখানে, এইখানে, এইখানে এবং এইখানে।
তাহলে শুরু করা যাকঃ
আমরা সাদা চোখে যা যা দেখি, এবং বাকি যা যা দেখতে পাই না----সেগুলো আসলে কিছু কিছু মৌলিক কণিকা দিয়ে তৈরী। শুরুর দিকে আমরা তেমন কিছু জানতাম না এই সম্পর্কে। এই সদ্যবিগত উনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকেও আমরা কেবল তিনটি প্রধান কণিকা সম্পর্কে জানতাম। এঁরা হলেন সর্বজনাব-ইলেকট্রন, প্রোটন এবং নিউট্রন।
সময়ের সাথে সাথে বিজ্ঞানীরা লায়েক হয়ে উঠলেন এবং দিনে দিনে তারা অনেক অনেক কণিকা আবিষ্কার করে বসলেন। যেমন শুরুতে ১৯১১ সালে রাদারফোর্ডের পরীক্ষা নিরীক্ষা নিশ্চিত করেন যে প্রতিটি পরমানুর ভেতরে একটি ভারী বস্তু বসে রয়েছে, যার নাম নিউক্লিয়াস। ১৯৩২ তে চ্যাডউইকের কাছ থেকে জানা গেল ঐ নিউক্লিয়াসে প্রোটোনের সাথে মাঝে মাঝে নিউট্রন নামের গম্ভীর এক কণিকা বসে থাকে। এমনি করে ১৯৩৭ এ খোঁজ মিলল মিউওন নামের কণিকার, ১৯৫৫ তে নিউট্রিনো (নিউট্রন নয় কিন্তু, খুউপ খিয়াল কৈরা) এমনি আরো অনেক কণিকার। এখন পর্যন্ত নাকি পরীক্ষাগারে প্রায় ২০০টির মত ভিন্ন ভিন্ন কণিকা সনাক্ত করা গেছে।
সমস্যা হল অন্য জায়গায়। বেশি বেশি কণিকা পেয়ে অনেকের মাথা ততদিনে, পরিষ্কার বাংলায় যাকে বলে, 'আউলাইয়া' গেছে। তারচেয়েও বিব্রতকর বিষয় হল বিজ্ঞানীরা ততদিনে 'মৌলিক' কণিকা শব্দটা নিয়েই চিন্তায় পড়ে গেছেন। শুরুতে তারা ঠিক করেছিলেন, দবিরকে ভেঙ্গে যদি সবিরকে পাওয়া যায় তবে সবির হবে দবিরের মৌলিক কণা। অর্থাৎ কিনা, দবির আসলে সবির নামের কণিকা দিয়ে তৈরি। খুব ভাল কথা! প্রোটন, যাকে অনেকেই 'মৌলিক কণিকা' ভেবে নিয়েছিলেন (অর্থাৎ প্রোটনকে ভাঙ্গা যাবে না), তাদের বুক ভেঙ্গে দিয়ে প্রোটন ভেঙ্গে গেল--প্রোটন-প্রোটন সংঘর্ষে পাওয়া গেল 'মেসন' নামের কণিকা। এই পর্যন্ত না হয় ঠিকই ছিল। মুস্কিল হল, মেসন-মেসন সংঘর্ষ হলে দেখা যায় প্রোটন এবং এন্টি-প্রোটন (যেমন হিরো আর এন্টি-হিরো আর কি!) বেরিয়ে আসে! মায়ের পেট থেকে মেয়ে বেরুলে ঠিক আছে--কিন্তু মেয়ের পেট থেকে মা বেরুলে কেম্নে কী! তাহলে কাকে 'মৌলিক' বলব, আর কাকেই বা 'যৌগিক'? এই নিয়ে দুনিয়ার পদার্থ-Geek-রা দিনরাত মাথা চুলকাতে লাগলেন। প্রচুর মাথা ঘামালে যা হয় আর কি--দেখা গেল এক দল টেবিল ছেড়ে উঠে এসে ঘোষনা দিলেন, আমরা একটা দারুণ সমাধান পেয়েছি--কে মৌলিক আর কে যৌগিক এইসব বাছ-বিচারে না গিয়ে সবাইকে এক ধার থেকে 'মৌলিক কণা' বলে ঘোষনা দেয়া হোক! এইটা শুনে আরেক দল ক্ষেপে বোম! ইয়ার্কি পেয়েছ? নিউক্লিয়ার-ডেমোক্রেসী ফলাতে এসেছ? তারা গোঁ ধরে বসে রইলেন যে একটা সুনির্দিষ্ট নিয়ম-নীতি মেনে অল্প সংখ্যক কণা দিয়ে বাকিদের শ্রেণীভাগ করা হোক। এই দুই দলের বছর বছর ব্যপী টানা-পোড়েনের মাঝে শেষমেশ আমরা পেলাম মোটামুটি ১২ টি মৌলিক কণিকা। এখন পর্যন্ত যতগুলো কণা আবিষ্কার হয়েছে তারা কোন না কোন ভাবে এই ১২টি কণার সাথে জড়িত। বারোটি কণার নাম-ধাম-ঠিকুজি-কুলজি নীচের টেবিলে দিয়েছি--যারা যারা ইচ্ছুক তারা টেবিলটা মুখস্থ করে প্রেমিকা বা প্রেমিকার বাবাকে চমকিত করে দিয়ে আসুন!
[টেবিল-১]
যারা এখন পর্যন্ত আমার সঙ্গে আছেন, ঘুমিয়ে পড়েন নি বা চা খেতে যান নি, তাদের ধন্যবাদ দিচ্ছি সাথে থাকার জন্য। জানি, জানি আপনার বলছেন হিগস বোসনের ব্যাপারটাই তো বললে না বাপু এখনো। আসছি আসছি, সব কথা কি আর দুম করে বেমক্কা ভাঙ্গতে আছে? তাতে মচকে যাবার ভয়। উপরের টেবিলে অনেকেই কিছু কিছু শব্দ দেখেছেনঃ কোয়ার্ক (Quark), ল্যাপ্টন (lapton), বোসন(boson), ফার্মিয়ন(fermion)। এই শব্দগুলোর সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিই চট করে---পরের কথা গুলো তখন বুঝতে সুবিধে হবে।
প্রথমেই কোয়ার্ক। ষাটের দশকের শেষের দিকে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ মাঈল দীর্ঘ কণা-ত্বরনায়ক, যার নাম ছিল LINEAC (Linear Electron Accelerator), তৈরি করছিল বেশ দ্রুতগামী কিছু ইলেক্ট্রন কণা। আমার LHC নিয়ে লেখাগুলোতে বলার চেষ্টা করেছি যে কারো ঘরে সিঁদ কাটতে হলে ঘর বুঝে সিদঁকাটি নিয়ে যেতে হয়। যেখানে সুঁইয়ের দরকার সেইখানে তলোয়ার নিয়ে হাজির হয়ে যাওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। পরমানুর অন্তরে অর্থাৎ কিনা নিউক্লিয়াসের ভেতরে সিঁদ কাটতে হলে আমাদের সেই রকম সূক্ষ্ম সিঁদকাটি দরকার। বিজ্ঞানীদের হাতের কাছেই ছিল এমন জিনিস---সে আর কেউ নয়, আমাদের সবার চেনা ইলেক্ট্রন। ইলেক্ট্রন হালকা-পাতলা একহারা গড়নের। বেশি আবদারও নেই তার। বিজ্ঞানীদের কথাও শোনে খুব। তারা বুঝিয়ে সুঝিয়ে রাজী করালেন ইলেকট্রনকে---বেশ দম বন্ধ করে ছুট লাগাতে নিউক্লিয়াসের ভেতরে প্রোটনের দিকে। ইলেকট্রনও তাদের কথায় রাজী হয়ে ঐ LINEAC যন্ত্রের সাহায্য নিয়ে বেদম ছুট লাগাল প্রোটনের দিকে তাগ করে। ঝাঁকে ঝাঁকে ইলেক্ট্রন ছুটে গিয়ে প্রোটনে ধাক্কা খেয়ে ছিটকে বেরিয়ে এল। সেই ছবি দেখে বিজ্ঞানীরা মাথা নাড়তে লাগলেন---ঠিক যেমন করে রাদারফোর্ড মাথা নেড়েছিলেন নিউক্লিয়াস খুঁজে পাবার সময়! ছিটকে যাবার ছবি দেখে স্পষ্টতঃই বোঝা যাচ্ছিল ডাল মে কুছ কালা হায়---প্রোটনের ভেতরে আরো কিছু জিনিস পত্র তথা কণিকা রয়েছে ঘাপটি মেরে। সেই কণাগুলোর নাম হল কোয়ার্ক আর তাদের আবিষ্কার করার জন্যে ১৯৯০ সালে দিব্যি নোবেল প্রাইজটি বাগিয়ে নিলেন জেরোম ফ্রাইডম্যান, হেনরি কেনডাল আর রিচার্ড টেইলর। জানা গেল এই কোয়ার্কগুলো আবার ৬ রকমের, বাহারি তাদের নামঃ Up, Down, Strange, Charmed, Top আর Bottom! আমাদের পরিচিত প্রোটন আর নিউট্রন আসলে তিনটি Up আর Down কোয়ার্ক দিয়ে তৈরী--প্রোটন তৈরী হয় দুটো আপ আর একটা ডাউন কোয়ার্ক মিলে আর নিউট্রন তৈরি হয় একটা আপ আর দুটো ডাউন কোয়ার্ক মিলে।
এইবার আপনাদের জন্যে প্রশ্ন--সেভেন আপ তৈরী হয় কয়টি কোয়ার্ক দিয়ে? উত্তর--ব্রেক কে বাদ!
আমাদের লিস্টিতে পরের নামটি হল ল্যাপ্টনের। গ্রিক লেপ্টস (Leptos) এর মানে হালকা। কাজেই বুদ্ধিমান আপনাকে নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না এরা কারা। হ্যাঁ ভাই, আমাদের পরিচিত ইলেক্ট্রন এবং তার দূর সম্পর্কের কিছু খালাতো ভাইদের নিয়েই এই লেপ্টন পরিবার। এদের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হল---এরা নিউক্লিয়াসের ভেতরের ঝগড়া-ঝাটীর মাঝে নেই। এরা নিজেদের মত করে থাকে। ভাল কথা--নিউক্লিয়াসের ভেতরে যে 'ঝগড়া-ঝাঁটি'র কথা মাত্র বললাম--সেইটার একটা কেতাবী নাম আছে---Strong interaction! ল্যাপ্টনগুলো Strong interaction থেকে শত হস্ত দূরে থাকে।
এইবার আসেন বোসন আর ফার্মিয়ন নিয়ে কথা বলি। এবং এই প্রসঙ্গে বলা রাখা ভাল আপনাদের প্রতীক্ষার অবসান ঘটতে যাচ্ছে খুব শিঘ্রই। হিগস বোসনের আলাপে চলে আসব কিছুখনের মাঝেই। তাবৎ 'দৃশ্যমান' বস্তুজগত মূলত দুই ধরনের কণিকা দিয়ে তৈরী--যেমনটি আপনারা টেবিল-১ এ দেখেছেন--কোয়ার্ক আর ল্যাপ্টন। কিন্তু কোয়ার্ক ল্যাপটনে যাবার আগেই বিজ্ঞানীরা জানতেন সমস্ত বিশ্বচরাচরে আসলে দুই রকমের জিনিস বিরাজমান--বস্তু (Matter) আর শক্তি (Energy)। আমাদের চেনাজানা বস্তুগুলো, এই যে ল্যাপটপে লিখছি, যে ল্যাপটপে আপনি লেখাটা পড়ছেন, যে চায়ের কাপে কিছুখন পর পর চুমুক দিয়ে মাথা নাড়ছেন--- সবকিছুই যে কণিকা দিয়ে তৈরী তাদের জাতিগত নাম হল ফার্মিয়ন--বিখ্যাত বিজ্ঞানী এনরিকো ফার্মি-র নামানুসারে এদের নাম রাখা হয়েছে।
দাঁড়ান দাঁড়ান, গুলিয়ে ফেলবেন না যেন।
এইভাবে মনে রাখুন, সকল দৃশ্যমান বস্তু যেসব কণিকা দিয়ে তৈরী তাদের নাম হল ফার্মিয়ন। সেই ফার্মিয়নগুলো আবার দুইভাগে ভাগ হতে পারে কোয়ার্ক আর ল্যাপটন। এবার বোঝা গেল?
বিজ্ঞানীরা বলেন একটা বস্তু আরেকটা বস্তুর সাথে যখন শক্তির আদান-প্রদান করে (মনে করুন, ছেলেবেলায় আপনি স্যারেদের হাতে যেসব পিটুনি খেয়েছিলেন সেগুলো একরকম শক্তির 'আদান-প্রদান'-ই বটে---দেখলেন তো? ভাল করে ভাবতে পারলে সবকিছুর মাঝে বিজ্ঞান পাওয়া যায়--এমনকি মাইরের মাঝেও!!) তখন সেই শক্তি আসলে কিছু বিশেষ কণিকার মাধ্যমে সঞ্চারিত হয়। আপনি স্যারের হাতে চড় খেলেন---ঠাস করে যে গগন-বিদারী শব্দটা উঠল আর আমি শুনতে পেলুম--সেইটা কিন্তু এক ধরনের কণিকা আমার কানে বয়ে এনেছে যার গালভরা নাম হল Phonon। আর চড় খাওয়াটা যে দেখতে পেলাম--সেইটার জন্যে দায়ী আরেকটা কণা, সে হল আলোক-কণিকা--তার নাম Photon! কী সুন্দর নাম, তাই না?
ফোনোন, ফোটোন দুই ভাই
বোসন মার্কায় ভোট চাই
মানে বুঝতেই পারছেন যে সকল কণিকা শক্তি বয়ে নিয়ে বেড়ায় তাদের নাম হল বোসন। আর এর কথা আর যেই হোক আমাদের বাঙ্গালীদের খুব ভাল করে জেনে রাখা উচিত---কারণ এদের নাম রাখা হয়েছে, এই বাংলার গর্ব সত্যেন বোসের নামকে সম্মান জানিয়ে।
আজকের পৃথিবী কাঁপানো হিগস বোসনও আর কিছু নয়--এক বিশেষ বোসন মাত্র।
আপাতত এইখানেই রাখছি।
পরের পর্বে থাকছে হিগস বোসন নিয়ে আরেকটু বিস্তারিত আলাপ এবং সবচেয়ে জরুরি বিষয়ের প্রতি আলোকপাত--হিগস বোসন পাওয়াটা জরুরি ছিল কেন?
দেখা হবে সামনের পর্বে।
সাথে থাকুন।
(আগামী পর্বে সমাপ্য)
মন্তব্য
আমি একটি টেবিল সংযুক্ত করেছিলাম। কোন এক কারণে সেটা আসছে না এইখানে।
টেবিলটির লিঙ্ক দিলাম এইখানে।
কোন মডুভ্রাতা কষ্ট করে টেবিলটা লেখাতে এমবেড করে দিলে কৃতার্থ হতাম।
ধন্যবাদ।
খুব ভালো লাগল দাদা।
আজই ভাবছিলাম এটা নিয়ে একটা লেখা সচলায়তনে বেরোলে ভালো হয়।
পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ প্রদীপ্ত'দা
শুভেচ্ছা নিরন্তর
এই পোস্টটার অপেক্ষায় ছিলাম। পড়ছি।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ধন্যবাদ প্রিয় কবি
আমার সচলায়তন পড়া শুরু হয়েছিলো আপনার LHC লেখাটা দিয়ে।
খবরটা পড়ার পর থেকেই মনে হচ্ছিলো আপনার একটা লেখা পেলে বেশ হতো। ধন্যবাদ লেখাটার জন্য।
পড়ার জন্যে আপ্নাকেও অনেক ধন্যবাদ গ্রহচারী--
শুভেচ্ছা জানবেন
অসাধারণ লিখেছেন সুপ্রিয় অনিকেতদা । পরের পর্ব তাড়াতাড়ি দিবেন কিন্তু, মানে কালকেই
_____________________
Give Her Freedom!
ধন্যবাদ বস। নতুন পর্বটা আজকেই দেবার চেষ্টায় আছি।
সাথে থেকো--
রামায়ণ পড়ে যারা বলে সীতা কার বাপ আমি সেই দলের। তাই কছছি, শক্তি যদি কণা বাহিত হয় তাহলে সেই ভারবাহী গাধা কণাটাকে বইছে কে?
লেখা পড়ে মেজাজ খারাপ হয়ে গেল কারন যত স্বৈর-স্যার এর ষাঁড় মার্কা চড় খাইসি সব মনে পড়ে গেল। গাধার মত এত এত বোসন কণা বয়ে বেড়াচ্ছি। বোসন মার্কায় তাই ভোট দেবার প্রশ্নই উঠে না। স্যার যখন আছছাসে চুল টেনে দিসিল, চোখ নিচের দিকে থাকায় সেই ঘটনা দেখিও নাই, শব্দ না হওয়াতে শুনিও নাই। চোখ দিয়ে পানি বের হইসিল কেন তাহলে?
নেক্সট পর্বে আর দুঃখের ঘটনা মনে করাইএন না।
লেখার জন্য ধন্যবাদ। আপনার মত স্যার পাইলে নিউট্রন না হয়ে ইলেকট্রন বোধ হয় হতে পারতাম...
এ ইউসুফ
হা হা হা , চমৎকার মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ এ ইউসুফ।
সাথে থাকুন, পরের পর্ব আসছে শিগগীরই।
আমার ছেলে গতকাল বিবিসিতে খবরটা দেখার পর দৌড়ে এসে আমাকে যে ভাষায় এবং উত্তেজনা সহকারে তা পরিবেশন করল সেটা ছিল খানিকটা এরকম,
মা মা জানো এই শতাব্দির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটা ঘটনা ঘটে গেছে আজ, নিজেকে ভাগ্যবান মনে কর যে জীবিত অবস্থায় এইরকম একটা ঘটনার সাক্ষী হচ্ছ। কি বিত্তান্ত জানতে চাওয়ার পর, সে মহা উত্তেজিত হয়ে আমাকে যখন বোঝাতে লাগল সব, আমি ওকে থামিয়ে দিয়ে বললাম, আচ্ছা বাবা অন্যসময় বল, এখন আমি একটু ব্যস্ত আছি তো...
আমার কথা শুনে বেচারার চেহারার যা অবস্থা হয়েছিল সে আর কি বলব । তার চেয়েও মজার ব্যাপার ছিল কয়েক ঘন্টা পর চার বছরের একটি বাচ্চাকে হাতের কাছে পেয়ে যখন একই উত্তেজনা নিয়ে একই ভাষায় সব বোঝাতে লাগল, মেয়েটি কয়েক পলক তার মুখের দিকে তাকিয়ে ওর নিজের আঁকা আঁকিতে মন দিল কোন কিছু না বলেই । তখন সে এমন একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল ! বেচারার জন্য তখন সত্যি দুঃখ হচ্ছিল
আপনার লেখাটার জন্য ধন্যবাদ, সহজভাবে অনেক কিছু বুঝিয়ে লেখার জন্য । সব যে বুঝেছি তা নয়, ওই উপর উপর আর কি
আরেকটা কথা বলে যাই এই ফাঁকে আপনার লেখা বরাবরই অন্যরকম এক মাত্রা পায় । পড়ি, কিন্তু মন্তব্য করা হয়না আলসেমীর জন্য
আমার ছেলে গতকাল বিবিসিতে খবরটা দেখার পর দৌড়ে এসে আমাকে যে ভাষায় এবং উত্তেজনা সহকারে তা পরিবেশন করল সেটা ছিল খানিকটা এরকম,
মা মা জানো এই শতাব্দির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটা ঘটনা ঘটে গেছে আজ, নিজেকে ভাগ্যবান মনে কর যে জীবিত অবস্থায় এইরকম একটা ঘটনার সাক্ষী হচ্ছ। কি বিত্তান্ত জানতে চাওয়ার পর, সে মহা উত্তেজিত হয়ে আমাকে যখন বোঝাতে লাগল সব, আমি ওকে থামিয়ে দিয়ে বললাম, আচ্ছা বাবা অন্যসময় বল, এখন আমি একটু ব্যস্ত আছি তো...
আমার কথা শুনে বেচারার চেহারার যা অবস্থা হয়েছিল সে আর কি বলব । তার চেয়েও মজার ব্যাপার ছিল কয়েক ঘন্টা পর চার বছরের একটি বাচ্চাকে হাতের কাছে পেয়ে যখন একই উত্তেজনা নিয়ে একই ভাষায় সব বোঝাতে লাগল, মেয়েটি কয়েক পলক তার মুখের দিকে তাকিয়ে ওর নিজের আঁকা আঁকিতে মন দিল কোন কিছু না বলেই । তখন সে এমন একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল ! বেচারার জন্য তখন সত্যি দুঃখ হচ্ছিল
আপনার লেখাটার জন্য ধন্যবাদ, সহজভাবে অনেক কিছু বুঝিয়ে লেখার জন্য । সব যে বুঝেছি তা নয়, ওই উপর উপর আর কি
আরেকটা কথা বলে যাই এই ফাঁকে আপনার লেখা বরাবরই অন্যরকম এক মাত্রা পায় । পড়ি, কিন্তু মন্তব্য করা হয়না আলসেমীর জন্য
সাবেকা
পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ সাবেকা। আপনার ছেলেটাকে অনেক আদর আর ভালবাসা। ওকে বলবেন এই আগ্রহ আর উৎসাহতা যেন সে হারিয়ে না ফেলে--ওর কথা শুনে আমার নিজের ছেলেবেলার ছোট্ট আমিটাকে হঠাৎ খুব মনে পড়ে গেল---
শুভেচ্ছা নিরন্তর
সৌরভ কবীর
ধন্যবাদ
খাইসে!
আমাদের ইসকুল কলেজ ভার্সিটিতে এই বিষয়গুলো কতোটা আপডেট? বোসন না, মৌলিক কনার ব্যাপারে বলছিলাম। পঁচিশ বছর কেমিষ্ট্রির আশপাশ দিয়ে যাইনি, নিজেরে তো রাম গর্দভ মনে হচ্ছে মৌলিক কনা বিষয়ে এতদূর অগ্রগতি হইছে।
পরের পর্ব বেশী দেরী কইরেন না। অস্থির লাগতে শুরু করছে। মনে হচ্ছে এই থিউরি আলোর বেগের উপরও আঘাত হানতে যাচ্ছে। অপেক্ষায় থাকলাম।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
পড়ার জন্যে ধন্যবাদ নীড়'দা
আলোর বেগের বিষয়ের উপর একটু 'টাচ' দিয়ে যাবো পরের লেখায়
সাথে থাকুন
আমি অপেক্ষায় আছি হুজুররা এইটার ব্যাখ্যা কেমনে দেয়
আমার ধারণা পাব্লিক বুঝুক না বুঝুক এইটা ওয়াজমাহফিল পর্যন্ত আলোচিত হবে (নামটা কি না ঈশ্বর কণা)
হা হা হা , সঠিক বলেছেন মহামতি লীলেন
আপ্নে আছেন কেমন?
ধন্যবাদ
ধুরো... আবার পরের পর্বের জন্য বসায়ে রাখলেন! জলদি শেষ করেন
দারুণ চলছে... আমার মতো মুর্খর জন্য ঠিক এরকম একটা লেখাই দরকার ছিলো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ নজু ভাই---আর নিজেরে এত ছোট কইরা দেখবেন না জনাব। বুঝতেসি বিনয় করতেসেন, কিন্তু আমাদের দেশ রে ভাই বিনয়ের জন্য ঠিক তৈরী না---যাই হোক সাথে থাকেন বস, পরের পর্ব শিঘ্রই ছাড়তেসি
যদিও বিজ্ঞান মাথায় ঢোকে না, তারপরও আপনার লেখাটা বেশ বুঝতে পারলাম। দেখি পরের পর্বে কি আসে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
অনেক ধন্যবাদ রাতঃস্মরণীয়'দা
শুভেচ্ছা নিরন্তর
ধন্যবাদ, স্যাম
আরে জোস তো. অনেক ধন্যবাদ অনিকেত ভাই, কঠিন বিজ্ঞান ইংরেজি সাইটে পড়ে জুত পাই না. আপনার লিখা ভয়াবহ আনন্দ নিয়া পড়লাম.
..................................................................
#Banshibir.
ধন্যবাদ সত্যপীর বস
শুভেচ্ছা নিরন্তর
এই লেখাটার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম। তাড়াতাড়ি পরের পর্ব চাই।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ধন্যবাদ বস, তোমার উৎসাহেই এই লেখা
শেষ প্রশ্নদ্বয়ের উত্তরের অপেক্ষায়।
অলস সময়
আ-সি-তে-ছে তাহাদের উত্তর
অনেক সুন্দর করে লিখলেন, পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম দাদা।
অনেক ধন্যবাদ এবিএম
ভাল থাকুন সকল সময়
জলবৎ তরলং... তবে, বেশি দেরি কৈরেন না অনিকেত'দা, মস্তিষ্কের অবস্থা তো সুবিধার না। খালি ভুলে যাই সব। পরে আবার শুরু থেকে সব পড়া লাগবে নে!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
না বস দেরী করব না
ভাল থাইক
অপেক্ষায় রইলাম।
পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ প্রৌড় ভাবনা
তাড়াতাড়ি দিয়েন বেসন জিনিষটা খাইতে ভালোই, বোসনটা কেমন?-বড় চিন্তায় আছি
চিন্তার কুনো কারণ নাই বস
পরের পর্ব আইতাসে
ধন্যবাদ এমন চমৎকার লেখার জন্য ।পর্ব ২ এর অপেক্ষায় রইলাম ।
লুব্ধক০১
অনেক ধন্যবাদ লুব্ধক০১
ভাল থাকুন সকল সময়ে
দারুণ, দারুণ! পরের পর্ব জলদি!
আরে দাদা, কেবল আয়েশ করে কফি বানাবো ভাবছি, দেখি লেখা শেষ! গেল খাওয়া!
facebook
ধন্যবাদ বস
শুভেচ্ছা অহর্নিশ
কয়েক বছর আগে আপনার এল এইচ সি বিষয়ক লেখাটাতে কমেন্ট করতে এসেই সচলে আমার হাতেখড়ি। তার আগে এখানে কীভাবে লিখতে হয় সেটাই বুঝতে পারতাম না, শেখানোরও কেউ ছিলো না।
পরের পর্ব দিন, বসে আছি পথ চেয়ে যে।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ধন্যবাদ তুলিরেখা
আমি আপনার যেকোন লেখার বিশা-আ-আ-আ-ল ভক্ত, আশা করি সেইটা জানেন
অনেক ভাল থাকুন, (আপনার বিজ্ঞানভিত্তিক লেখাগুলো মিস করি খুব)
বইসা পড়লাম ইট পাইত্তা। পরের পর্ব তাড়াতাড়ি ছাড়ুন তো, দাদা আমার!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হা হা হা, আইতাসে কীর্তি--
ভাল থাকো ভাই আমার---
খুব সুন্দর পড়াচ্ছেন দাদা। এমনি করে পড়ালে পরীক্ষায় কটা নাম্বার বেশি পেতুম। পরের সংখ্যার অপেক্ষায় রইলাম
ধন্যবাদ বুনান
শুভেচ্ছা নিরন্তর
এক পর্বই ঈশ্বরের সাক্ষাৎ না করিয়ে পরের পর্বের জন্য ঝুলিয়ে রাখার এই স্বৈরাচারী কায়দাকে দিক্কার !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হা হা হা
চোখ রাখুন পরের পর্বে রণ দা
শুভেচ্ছা জানবেন
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
দুর্দান্ত লাগলো।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ধন্যবাদ বস, আপনার যেকোন প্রশংসা-বচন আমার জন্যে অতুলনীয় উৎসাহব্যঞ্জক।
শুভেচ্ছা নিরন্তর
বদ্দা আপনি আসলেই বস লোক। এই বিজ্ঞান কানারেও বিজ্ঞান শিখাইয়া দিলেন। পরের পর্ব তাত্তারি ছাড়েন...
ডাকঘর | ছবিঘর
ধন্যবাদ বস
শুভেচ্ছা জাইনো
আহা কী সহজেই না বুঝালেন আর আমিও বুঝলাম। কিন্তু বাজী লাগতে পারি। আগামী কাল সকালে যদি কেউ জিগায় তাইলে আমার আসমান থেকে পড়া ঈশ্বরও ঠেকাইতে পারব না।
যদি ভাব কিনছ আমায় ভুল ভেবেছ...
হা হা হা এইটা তো আর পরীক্ষায় আসবে না---এইটা ভুলে গেলেও সমস্যা নাই।
পড়েছেন এবং বুঝেছেন---এইটাই জরুরি, মনে এম্নেই থাকবে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর
মনে হয় বুঝছি ।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
থ্যাঙ্কু বুঝার জন্যে
বেবাক ফকফকা
হা হা হা ধন্যবাদ বস
শুভেচ্ছা অহর্নিশ
পরের পর্ব দ্রুত আসুক।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আসিতেছে
বুঝি আর না বুঝি- পরের পর্ব তাত্তারি ছাড়েন!!!
পথিক পরাণ
হা হা হা
ঠিকাসে বস
ভাল থাইকেন
এত বুইঝা করমু কী- তয় পইড়া- মুখস্ত কইরা- নাক মুখ খিচ্চা দুস্তোগোরে তো কইতে পারমু...
তয় এইডা পিজিক্স(না কামিস্ত্রি) সার বুঝাইতে গেলে যে ধানে খালি চিঠা হইতো এইডা কইতে পারি-
পরেরডা...
ধন্যবাদ বস
শুভেচ্ছা নিরন্তর
পরের পর্ব একটু দেরীতে দেন, এইটা বুঝতে একটু সময় লাগবে মনে হচ্ছে।
প্রথম পর্ব এই পেইজ থাইকা সরলেই দ্বিতীয় পর্ব দিমু
চিন্তায়েন না বস!
ভাল থাইকেন--
বাংলা সিনেমার মইধ্যেও তো এত্ত ব্রেক দেয় না!!
উত্তর কই? -সেভেন আপ তৈরী হয় কয়টি কোয়ার্ক দিয়ে? ??
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
হা হা হা
ধন্যবাদ পড়ার জন্যে বস।
সেভেন আপ-এর উত্তর দিমু না--এইডা ছিল ট্রিক কুশ্চেন--হে হে হে
উত্তরটা লেখাতেই আছে, নিচে দেখুন
আমাদের পরিচিত প্রোটন আর নিউট্রন আসলে তিনটি Up আর Down কোয়ার্ক দিয়ে তৈরী--প্রোটন তৈরী হয় দুটো আপ আর একটা ডাউন কোয়ার্ক মিলে আর নিউট্রন তৈরি হয় একটা আপ আর দুটো ডাউন কোয়ার্ক মিলে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
কলা বিভাগে পড়েছি তাই বুঝতে বেশ তাইম টাইম লাগবে বুঝতে পারছি। তবে এটুকু বুঝেছি যে বেশ কার্যকর লেখা । তাই রয়ে সয়ে , আস্তে ধীরে , বুঝে শুনে পড়ছি ।
কোন সমস্যা নেই, আপনি পড়ুন সময় নিয়ে। কোনো প্রশ্ন থাকলে করতে ভুলবেন না যেন। আমার সাধ্যে যতটুকু কুলায় উত্তর দেবার চেষ্টা করব।
শুভেচ্ছা নিরন্তর
অসাধারন! অনেক ধন্যবাদ আপনাকে জানানোর জন্য।
ভাল থাকুন সবসময়, এ প্রত্যাশা
ধন্যবাদ আশরাফুল কবীর
সতত শুভকামনা
শব্দটা বারবারই আমার চোখের সামনে আসে "হিগস বোনস" হয়ে।
যেভাবে বোঝালেন, অনিকেত'দা, এখন পর্যন্ত তো সহজই লাগলো। পরের পর্বে দেখি...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
---হা হা হা
পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ শিমুল
সাথে থাকো---
এত সহজভাবে জটিল জিনিস বোঝানোর জন্য ধন্যবাদ!!!
পড়ার জন্যে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ,তৃষা
শুভেচ্ছা অহর্নিশ
লেখাটা পোরে খুব ভালো লাগলো। োনেক কিসু জানটে পারলাম।
পড়ার জন্যে আপনাকেও ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা জানবেন
লেখাটা পোরে খুব ভালো লাগলো। োনেক কিসু জানটে পারলাম।
ভালো
ধন্যবাদ কাওসার--
এটা পড়ার আগে কণিকাগুলো সম্পর্কে ভালো করে কিছুই জানতাম না। ইশকুলে পড়া ইলেক্ট্রন, প্রোটন আর নিউট্রন পর্যন্তই ছিলো আমার দৌড়। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষা করছি।
অনেক ধন্যবাদ বস
পরের পর্ব আসিতেছে
কত অজানা রে! এরকম একটা পোস্টেরই অপেক্ষায় ছিলাম, যেখানে এই বিষয়গুলো একেবারে জলের মতো তরল করা হবে! আগামী পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম। বিজ্ঞানীরা অবশেষে ঈশ্বর যে কণা দিয়ে তৈরি, সেইটার খোঁজ পেল, কীভাবে, তা জানতেই হবে!
হা হা হা -----
পড়ার জন্যে ধন্যবাদ বস
হিসেবে তো ৬ টা up কোয়ার্ক। ৭ টা কই????
হা হা হা -----
সাথে থাকুন---
নতুন মন্তব্য করুন