কিছুক্ষণ আগে দেশী ভয়েসে একজনের পোস্ট দেখে হাসতে হাসতে পেট ব্যথা হয়ে গেছে। মঈনুল হোসেনের ভিডিও তুলে দিয়েছে ছাত্র শিবিরের বার্ষিক মিটিং থেকে। শিবিরের সভাপতির পাশে তিনি বসে আছেন। জামাতের নেতা মুজাহিদ সাহেব তার দুই চেয়ার পাশে।
কয়েক সপ্তাহ আগে সাংবাদিকরা যখন মামলার আসামী জামাতের নেতা মুজাহিদকে তুরস্কে যাবার অনুমতি নিয়ে প্রশ্ন করল, তখন মঈনুল হোসেন জিগ্যেস করলেন, মুজাহিদ কে? তাকে তিনি চেনেন না। তাই ভিডিওটা তাকে দেখিয়ে খুব জিগ্যেস করতে মন চায়, চেনেন না কি, রাজাকার মুজাহিদকে চেনেন? ভিডিওটা দেখে বলুন তো, মনে পড়ছে কি না?
মন্তব্য
ওরে পিটানো দরকার
তার আগে ওরে ভিডিওটা দেখানো দরকার।
অন্ধকারের উতস হতে উতসারিত আলো
ওইদিন হালারে থাপড়াইতে ইচ্ছা করছিল। কেমন বেশরমের মত বল্ল, মুজাহিদ কে? শুধু তাইনা, পাশে বসা সচিবরেও জিজ্ঞেস করে, কে, মুজাহিদ কে, তার বিরুওদ্ধ কি অভিযোগ! হালার পু হালা
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
ঐজন্যই মুজাহিদের সাথে তার ভিডিও দেখে খুব মজা পেলাম। ব্যটা একেবারে হাতে নাতে ধরা খেল। আবাল কাহাকে বলে?
অন্ধকারের উতস হতে উতসারিত আলো
এইটা ছড়ায়ে দেয়া উচিৎ।
ছাত্রশিবির সমাবেশ করে কি করে?!!
ঠিক, হেদায়াতের জন্য গিয়েছিল জামাত শিবিরের বার্ষিক সভায়।
অন্ধকারের উতস হতে উতসারিত আলো
বাকরুদ্ধ, বিস্ফোরণোন্মুখ।
হা*** পু*** মা*** মুজা*** পা*** দি*** ঢু*** দি*** ম*** চা***।
এই পোস্টটা স্টিকি করে দিতে অনুরোধ জানাচ্ছি মডুদের।
এ তো পুরান পাপী....১৯৯৭ এ ইত্তেফাকের মালিকানা লইয়া কি করছিল মনে নাই?
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
মজার ব্যাপার হলো, রাজাকারেরাও নিজেদেরকে আরেক রাজাকারের বন্ধু হিসেবে পরিচয় দিতে লজ্জা পায়।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
শালা খচচর । তার বাপ ও সেরকম ছিলো ।
-----------------------------------
'পড়ে রইলাম বিধির বামে,ভুল হলো মোর মুল সাধনে'
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
এই সান অফ বিচ শেখ মুজিব হত্যা মামলাকে বলে পূরান রাজনৈতিক মামলা।
-------------------------------------------------
যত বড়ো হোক ইন্দ্রধনু সে সুদূর আকাশে আঁকা,
আমি ভালোবাসি মোর ধরণীর প্রজাপতিটির পাখা॥
আড্ডাবাজের কল্যাণে আজ দিনটা গেল দেশি ভয়েস আর ভিডিও দেখে।
আওয়ামী লীগ ছেড়ে মইনুল হোসেন যে খন্দকার মোশতাকের ডেমোক্রেটিক পার্টি আর পরে বঙ্গবন্ধুর খুনী শাহরিয়ারের সাথে প্রগশ নামের দলে যোগ দিয়েছিলেন সে সম্পর্কে শুনলাম শেখ হাসিনার সাক্ষাত্কারে। এ বিষয়টা সম্পর্কে আরো বিশদ কেউ জানেন কি?
সিআইএ-র সাথে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কথা অনেকেই বলেন। সিআইএর তালিকায় তার নামও দেখেছি। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যার সাথে কি তার কোনো সম্পর্ক আছে? হত্যাকারীদের সাথে সম্পর্ক ছিল বলেই মনে হচ্ছে?
প্রশ্ন হচ্ছে এরকম একজন লোক কি করে এই সরকারে ঢুকলো। সেটা কি শুধু সিআইএর প্রেসক্রিপশনে?
-----------------------------------------------
সচল থাকুন ---- সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
অশালীন পোস্ট!
এভাবে কারো প্যান্ট খোলা উচিৎ না
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
সবাইকে ধন্যবাদ। একসময় টিভিতে নির্বাচন কমিশনার আজিজের কথাবার্তা শুনে খুব আনন্দ পেতাম, এখন সেই স্থান যথার্থভাবে মঈনুল হোসেন পূরণ করেছেন। তার কথাবার্তা যথেস্ট বিনোদনমূলক। স্টুজের কি আর অভাব পড়ে এই দেশে?
অন্ধকারের উতস হতে উতসারিত আলো
আজিজ কৈ এখন, লোকটাকে মিস করি মাঝে মাঝে।
হ। আমার এক বন্ধু আছে মইনুল হোসেন নামে। লন্ডনে থাকে। সে কইল, দোস্ত এবার তো আমার নামও চেইঞ্জ করা লাগব, ব্যারিষ্টারের কারবার তো সব চ্যাপলিন মার্কা।
রোদ্দুরেই শুধু জন্মাবে বিদ্রোহ, যুক্তিতে নির্মিত হবে সমকাল।
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
ব্যাটারে একটু পিটানোর শখ আছে আমার
খুব আশ্চর্য বোধ করছি আপনাগের কাণ্ডজ্ঞান দেখে। মঈনুল তো এমন মিথ্যাচার করবোই। এই সরকার যে তলে তলে অর্ধেক জামায়াত নিয়ন্ত্রিত সেটা বুঝতে পারছেন না?
নতুন মন্তব্য করুন