অনেকক্ষণ কোনও সাড়াশব্দ নেই। বন্ধ দরজার সামনে দাঁড়িয়ে কিছুটা দ্বিধা নিয়ে টোকা দিলাম। ছেলে ভেতর থেকে চেঁচিয়ে জিজ্ঞেস করল, ‘কী চাও?’
আমি কণ্ঠে যতদূর সম্ভব মমতা আর শ্রদ্ধা মিশিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, ‘হ্যা রে, উনি এসেছেন?’
ছেলে খানিক চুপ থেকে গম্ভীর গলায় জবাব দিল, ‘হুঁ।’
গভীর আনন্দে আমার চোখে জল এল। আহা, কী ভালই না লাগছে। কত কাঙ্ক্ষিত এই আগমন। এরকম গ্লানিহীন একটি মুহূর্তের জন্য এই ক’দিন কী প্রতীক্ষায়ই না গেছে আমাদের জীবন। আহা, এরই নাম মুক্তি। এই না হলে অনাবিল সুখ।
যাক, আমার ছেলের তিনদিনের ভয়ঙ্কর কোষ্ঠকাঠিন্য আজ দূর হল।
মন্তব্য
এইরকম একখান নিজ্ঞাপণ পড়ছিলাম মনে কয়...
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
বুঝি নাই। মাথার উপ্রে দিয়া গেল।
.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল
নতুন মন্তব্য করুন