বাংলা লিখতে এমনই অভ্যস্থ হয়ে গেল সে যে লেকচার নোটগুলি পর্যন্ত ঘ্যাচম্যাচ করে বাংলায় লিখে যায়। আমাকে বল্লো, "নোট নেয়া ছাড়া আর কিছুই তো হাতে লিখি না, সব তো টাইপ করি। নোট বাংলায় না নিলে বাংলা লেখার চর্চা কেমন করে হবে?" কথা ঠিক। এ লেখার শিরোনামটা এরকমই একটা লেকচার-নোট থেকে নেয়া, পুরানি কাগজপত্র ঘাটতে ঘাটতে পাওয়া।
আমি খেয়াল করে দেখলাম, আমাদের অতি চেনা ইংরেজি শব্দগুলিও সে নিজের মত করে বাংলা হরফে লেখা। যেমন, sorry। আমরা বাংলায় লিখি "সরি"। সে অবধারিতভাবে লিখবে "সঋ"। একইভাবে শিরোনামের "এলেমেন্টারি" তার হাতে হয়ে গেছে "এলেমেন্টাঋ"। আবার "নিউক্লিয়াই" তার হাতে "নুখ্লিয়াই"। এমন অদ্ভূতভাবে হলেও, পড়া-লেখাটা তার মোটামোটি শেখা হয়ে গেল।
কিন্তু তাতে প্র্যাকটিকাল কাজ কিছুই হলো না। বাংলা তো এক অক্ষর বলতে পারে না, বুঝতেও পারে না কিছুই। মা-বাবা এলে প্রথমে কিছুটা সময় তার সম্মানে ইংরেজি বলা গেলেও দশ মিনিটের মাথায় তুমুল আড্ডা-তর্ক-বিতর্ক যখন জমে যায় তখন ইংরেজি যে কোথায় পালায় তার কোনো খোঁজ থাকে না। সে মহা আগ্রহ নিয়ে আমাদের কথা শুনতে শুনতে দু'একটা বহুব্যাবহৃত শব্দ ("আচ্ছা", "ঠিক আছে", "ছাগল [বাবার কল্যাণে]") শিখে ফেল্লেও তার বেশি আর এগোতে পারে না। আমাকে সবাই বলতে থাকলো "ওর এত উৎসাহ, তুমি ওর সাথে বাংলা বলো না কেন?"। কারণটা হচ্ছে এই, যার সাথে যে ভাষায় আমার পরিচয়, তার সাথে অন্য কোনো ভাষা আমি কিছুতেই বলতে পারি না। মা-বাবার সাথে হাজার চেষ্টা করলেও যেমন আমি ইংরেজি বলতে পারবো না, ঠিক তেমনি, তার সাথেও আমি ইংরেজির বাইরে কিছু বলতে পারি না, কেমন যেন মেকি-মেকি লাগে। আমাদের এক বন্দ্ধুর স্ত্রী ব্রাজিলিয়ান। তাদের পরিচয়-প্রেম সব ব্রাজিলে, পর্তুগীজ ভাষায়। স্ত্রীটি এখন ইংরেজি শেখার চেষ্টা করছে তাই স্বামীর সাথে ইংরেজি বল্লে সুবিধা হয়, কিন্তু তাদেরও আমাদের মতো অবস্থা। কিছুতেই নিজেদের মধ্যে পর্তুগীজ ছাড়া আর কিছু আসে না।
আমার কাছ থেকে তেমন কোনো সাহায্য পাওয়া যাবে না বুঝে একদিন হুট করে বাংলা ক্লাসে ভর্তি হয়ে গেল। তার বাংলা ক্লাসের সাথীরা সব গুড়িগুড়ি প্রবাসী বাঙালি বাচ্চারা। গত মাসে একটা গানের আসরে এরকম তিন-চার জন ৪-৫ বছর বয়সী মানুষ এসে তাদের দামড়া সহপাঠীকে লজ্জামেশানো "হেলো" বলে গেছে। প্রতি রোববার সকালে সে ব্যাগ গুছিয়ে বাংলা ক্লাসে চলে যায়, তারপর দু'টার আগে তার টিকিটা দেখি না আমি। প্রতি ক্লাসের পরই বাড়ির কাজ থাকে। প্রথম প্রথম ক'দিন শুধু শুনলাম:
"এটা কার সাইকেল?
এটা আমার সাইকেল।
এটা কার বই?
এটা আমার বই।
এটা কার কলম?
এটা আমার কলম..." [এরকম আরো ডজনদুয়েক বিশেষ্য]।
তারপর আমারও একটু একটু করে আগ্রহ হলো। হোমওয়ার্কের সময় ঘুরঘুর করতে থাকি আশেপাশে। কিন্তু পাঠ্যবই দেখে মেজাজটা চড়ে গেল। ভীষন আর্কেইক বইটা, ভীষণ পুরানো পুরানো সব শব্দে ভরা যা আজকাল আর মোটেই ব্যাবহার হয় না। যেমন, "চামার"। "মুচি" শেখালেও হয়ত কখনও কাজে লাগতো, কিন্তু চামার কি বাংলা শিক্ষার এতো প্রাথমিক পর্যায়ে শেখার দরকার আছে? বইটাতে আরো কিছু অদ্ভূত বাক্য/ দৃশ্যের বর্ণনা আছে। যেমন, "ঝি পুকুরে নাইতে যায়"। এর ইংরেজি তর্জমা পড়ে একটু অবাক স্বরে সে আমাকে বল্লো,
"তোমাদের দেশী বাচ্চাদের বইগুলি তো বেশ saucy (রসালো)!"
"কেন, রসালো কেন?"
" 'দ্য মেইড ইজ গোয়িং টু বেইদ ইন দ্য পন্ড' - এটা রসালো না? আমরা তো শুধু পেট-ফাটা ডিম আর অর্বাচীন বালিকার ভেড়া হারাবার গল্প পড়েই বড় হলাম। এই বইয়ের পরের চ্যাপ্টারে না জানি কী আছে!"
আমি ভেবে দেখলাম, কথাটা কিছুটা ঠিক। ইংরেজি তর্জমায় বাক্যটা একটু কেমন যেন শোনাচ্ছে। আমি পাতা উল্টে নিজেই একটু পরের চ্যাপ্টারটা দেখে নিলাম। দেখি পরের অংশে ধীর সিং এবং বীর সিং নামের দুই ছাগলের সাঁকো পার হয়ে নদীর ওপারে যাওয়ার surreal (এর বাংলা কী হবে? আজবে ঠিক কাটে না) এক কাহিনী! মনে মনে বল্লাম, চান্দু, পড়তে থাকো! বেইদিং মেইড তো মেঘের কাছাকাছি নিয়ে গেছে, ধীর সিং-বীর সিং ঠিক ফিরিয়ে আনবে মাটিতে।
বেশ বুঝতে পারলাম যে প্রচুর অদরকারি/অপ্রচলিত শব্দ শুধু শুধু শেখাচ্ছে বইটা। এই সমস্ত শব্দ দেখে আমি ক্ষেপে যাই বলে আমাকে বলা হলো যে যেহেতু আমি হোম ওয়ার্কের সময় সাহায্য করার চেয়ে বইটাকে গালমন্দ করেই বেশী সময় কাটাই, সেহেতু হোমওয়ার্কের সময় আমার কাছাকাছি থাকাটা একটা বিরক্তিকর ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে, তাতে সময় নষ্ট হওয়া ছাড়া আর কোনো কাজ হচ্ছে না। যখন সে হোম ওয়ার্ক করবে তখন যেন সময় কাটাবার জন্য আমি অন্য পন্থা খুঁজি।
কাজেই, তারপর কয়েক সপ্তাহ ঠিক কী শিখেছে ক্লাসে আমি জানি না। গত রোববার আমরা রান্না করছি। সে চুলাতে কিছু একটা নাড়ানাড়ি করছে, সেটাকে নামিয়ে আনার সময় হল। আমাকে বল্লো,
"প্লীজ পাস্ আ গামলা।"
আমি পানি খাচ্ছিলাম। পানিটা ঠিক গলা দিয়ে না যেয়ে নাকে উঠে এলো! বল্লাম,
"প্রিয়ে, জগতে হেন কাজ নাই যা তোমার জন্য করতে পারি না আমি! কিন্তু এই পরবাসে গামলা কোথায় পাই?"
"কেন? ঐ তো তাকে কতগুলি রাখা আছে!"
"ওমা, সেতো বাটি! বোউল!"
"তাইতো বল্লাম, 'গামলা', মানে 'বোউল'!"
"গামলা হয়ত এক ধরণের বোউল হতে পারে, কিন্তু সব বোউল মোটেই গামলা না! গামলা একটা বিশেষ ধরনের বাটি।"
"গামলা তবে কেমন বাটি?"
এবার আমি পড়লাম বিপদে। ইন্টারনেট খুঁজে খুঁজে কোথাও একটা গামলার ছবি পেলাম না! এদিকে তার ধারণা হয়েছে যেহেতু তার পাঠ্যবই আমার অপছন্দ, তাই বইটাকে ভুল প্রমাণ করার জন্য হঠকারিতা করে আমি শুধু শুধু গামলার ব্যাপারটা ঘোলাটে করছি, বাটিমাত্রই গামলা। আমি আকুল আবেদন পাঠিয়েছি মা-বাবার কাছে কিন্তু আমাকে জানানো হয়েছে যে এই মূহুর্তে গামলা পাওয়া যাচ্ছে না। নিউ মার্কেটে খোঁজ নেয়া হবে, তারপর ছবি তুলে পাঠানো হবে, তবে সেটা কবে হবে তা ঠিক বলা যাচ্ছে না। হায়রে! এমন একটা সময় ছিলো, যখন শ্বশুরবাড়ির কাছে মুখরক্ষার জন্য মা-বাবারা কী না করতে প্রস্তুত ছিলেন! সেই দিনও নাই, সেরকম স্নেহময় পিতা-মাতাই বা আর কোথায়!
এখন পাঠক আপনিই ভরসা! আপনারা এমন দারুণ সব ছবিবাজ রয়েছেন, একটা গামলার ছবি তুলে দিতে পারেন কেউ আমাকে?
মন্তব্য
ব্লগীয় পরিভাষায় ছাগলের প্রতিশব্দ ত্রিভুজ (ত্রিভূজ নয় কিন্তু)। সচল তীরন্দাজের স্ত্রী, উশি ভাবীকে মিউনিখ গেলেই আমরা টুকিটাকি বাংলা শিখিয়ে আসি। তিনি শাগোল চেনেন, এবার ত্রিবুশও শিখে গেছেন।
আচ্ছা এই ত্রিভুজের ব্যাপারটা একদিন আমাকে কেউ খুলে বলবেন? এর শুধু বাঁশিই শুনলাম, চোখে তো দেখলাম না কোনোদিন।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
বাপ্রে, ছাগুর বাঁশিও শুনে ফেলসেন? আর বাঁশিই বা কই শুনলেন?
বাঁশি তো শুনেছি সচলেই, কিন্তু তার লেখা-টেখা তো কোথাও দেখলাম না! এটা সৌভাগ্য না দূর্ভাগ্য বুঝতে পারছি না।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
হি হি হি।
রামশাগোল
ত্রিবুশ
----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এইখানে বলে রাখি, আমার অপরার্ধ আবার খুব পরিস্কার উচ্চারণে কথা বলে...অবশ্য বলে মোটে দশ-বারোটা শব্দ...
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
- আকারে বেশ বড় সাইজের বাটিরে গামলা বলে চালায়া দেন যতোদিন না প্রকৃত গামলার পর্দা উন্মোচিত হচ্ছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তাই তো করতে হবে দেখছি ধুগো দা। পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ!
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
আহারে! আহারে!
"ভালোবাসা... ভালোবাসা... তার আর কোন নাম নেই..."
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
তাই বটে...
কিন্তু ভাই একটা গামলার ছবি?
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
খাসা জমেছে, আরো কয়েক পর্ব করা যায় না?
গাম্লা নাই, হেল্প কর্তে পার্লাম্না, সঋ।
অনেক ধন্যবাদ মুলো দা! আচ্ছা, আপনি সত্যিই তাহলে ভুল ধরছেন না এ ক'দিন? প্রথম প্যারাগ্রাফেই পুরানোর বদলে পুরানি লিখেছি, ভাবছি কে কখন ধরিয়ে দেবেন কিন্তু এ যাত্রা বোধ হয় বেঁচে গেলাম।
আরো কয়েক পর্ব হবে কি না বুঝতে পারছি না। এই লেখার ঘটনাই তো ঘটেছে মাত্র গত রোববার, দেখি সামনের রোববারের ক্লাসে কী শিখে আসে!
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
আহির - আরো শুনতে চাই
অনেক ধন্যবাদ স্নিগ্ধা আপু, দেখি আর কী আজব কথাবার্তা শিখে আসে! আপনাদের কে এসে বলে যাব!
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
চলুক চলুক, আবার চা চক্রে ব্যস্ত হয়েন না।
অফ টপিকঃ 'পেট-ফাটা ডিম' এর কথায় মনে পড়লো- এক বাংলাসাহিত্যরসিক বৃটিশ ভদ্রলোক। খুব আগ্রহ করে দক্ষিনারঞ্জনের বই পড়তে নিয়ে গেলেন- বাংলা 'ফোকলোর' পড়বেন। পড়েটড়ে শুকনামুখে জানালেন খুব 'ভায়োলেন্ট ফোকলোর'- বাচ্চাদের কেটেকুটে রেঁধে খেয়ে ফেলার কথাবার্তা নাকি সেখানে আছে।
---------------------------------------------
ফুল ফোটে? তাই বল! আমি ভাবি পটকা।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ওডিন! চা খাওয়াটা তাহলে "তুবা কইরা" ছাড়তে হবে!
ওমা! বৃটিশ ভদ্রলোকটি কি ইউরোপীও (বৃটিশ বাচ্চারা তো ইউরোপীও গল্প পড়েই বড় হয়!) শিশুতোষ গল্পের কথা ভুলে গেলেন নাকি? হ্যান্সেল ও গ্রেটেলের সেই ডাইনীর কী হবে, যে ছোটো ছোটো বাচ্চাদের গরম পানির হাঁড়িতে সিদ্ধ করে খায়? আর স্নো-ওয়াইটের সৎমা, যিনি সৎ মেয়ের হৃৎপিন্ড দাবি করেছিলেন? না তা পেয়ে তারপর মেয়েটাকে বিষ মাখানো আপেল খাওয়াতে দ্বিধা করেননি। অথবা বেচারা "থ্রী লিট্ল পিগ্স্", যাদের দু'জনকে খেয়ে ফেলেছিল নেকড়ে? আর রেড রাইডিং হুডের ঠাকুমার কথাই বা ভুল্লেন কেমন করে?
যা বুঝতে পারছি, ফোকলোর বোধ হয় সব দেশেই খানিকটা ভায়োলেন্ট হয়ে থাকে! সাহিত্যরসিক ভদ্রলোকটিকে উপেন্দ্রকিশোরের কিশোর সমগ্র দিন, টুনটুনি পাখির গল্পগুলি বড় মিষ্টি।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
কেউ একটা গামলার ফোটো তুলে আপলোডিয়ে দিন না।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
দেখেছেন তুলিরেখা, একটা মানুষও কি এগিয়ে এলো আমার বিপদে? আচ্ছা! আমারও দিন আসবে একদিন!
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
যাত্তেরি! শেষ? মজা হইতাছিলো..
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য!
দ্রিন্র ন্রা এক্রট্রা ছ্রব্রি ভ্রাত্রা?
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
আসলে খুব একটা ভুলও বলেন নি কিন্তু৷ ধরুন, বিয়েবাড়ীর কোর্মা কালিয়া তো "গামলা'তেই রাখা হয়৷ গামলা দিয়ে গুগলালে দেখি আপনার লেখাটাই প্রথমে আসছে৷
এখানে মাঝেমাঝেই জলের সমস্যা দেখা দেয়৷ তাই আমার কাছে ২-৩ সাইজের গামলা, নানাপ্রকার বালতি ইত্যাদি আছে৷ দ্যাখেন লাগলে ছবি তুলে আপিয়ে দিতে পারি৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
দময়ন্তী আপনাকে কী বলে ধন্যবাদ দেই বলেন! খুব কষ্ট না হলে প্লীজ দিন না একটা ছবি? যেকোনো সাইজের হলেই হবে, সাইজ কোনো ব্যাপারই না!
আর গামলা ভরা কোর্মা-কালিয়ার কথা মনে করিয়ে দিলেন? হায়!
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
নতুন মন্তব্য করুন