এক কাপ চায়ের দাম এখন কমপক্ষে ৫ টাকা।
একটা বেনসনের দামও তাই।
ফাস্টফুডের হিসাব আর নাই করলাম।
এই ধেই ধেই করে ফুলে ফেঁপে উঠা বাজারে বই এর দাম তুলনামুলক অনেক কম।
একটি বই আমাদেরকে নিয়ে যায় প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে।
অতএব বই কিনুন প্রাণ খুলে,হাত খুলে।
সৈয়দ মুজতবা আলীকে স্মরণ করি-বই কিনে কেউ কোনদিন দেওলিয়া হয়নি।
মন্তব্য
আসলেই আমাদের বই কেনার অভ্যাসটা দিন দিন মরে যাচ্ছে!!
মূর্তালা রামাত
বইয়ের কারনে প্রতি মাসেরই শেষদিকে দেউলিয়া হয়ে যাই...
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
হক কথা। কিন্তু কিনে না পড়লে লাভ কি? আমার কাছে অন্তত ১০০ বই আছে যা প্রচন্ড আগ্রহ নিয়ে কিনেছিলাম, কিন্তু এখনও পড়া শেষ হয়নি। আগামী এক বছর বই না কিনলেও নতুন বইয়ের অভাব হবে না। তারপরও আজিজে গিয়ে খালি হাতে ফিরতে অপরাধবোধ হয়। কিছু না কিছু চাইই চাই।
সেদিন পূর্ণমুঠির প্রকাশনা আড্ডায় গিয়ে দেখি শুদ্ধস্বরের আরো বেশকিছু বই সেখানে সাজানো তার মধ্যে মাহবুব লীলেনের ৬ খানা বই আবিস্কার করলাম আর নাজমুল আলবাবের ১ খানা। ব্যাস যায় কোথায়, ৭ খানা বই কিনে ফেললাম টপাটপ। পূর্ণমুঠি ১ খানা কিনে শান্তি হলো না তাই ২ খানা কিনলাম। কিন্তু মাহবুব লীলেনের একটা কবিতাও এখনো পড়িনি (এইখানে লীলেন ভাই কান চেপে ধরেন, আপনারে কিছু কই নাই), আর পূর্ণমুঠির বেছে বেছে আপতত গোটা দশেক গল্প অফিসে আসা যাওয়ার পথে পড়ে শেষ করেছি, কিছু আগেই পড়া ছিলো।
তাই বলছিলাম, সবাই অবশ্যই বই কিনুন এবং (আমার মতো না করে) সবাই অবশ্যই অবশ্যই কেনা বইগুলো পড়ে শেষ করুন।
বিঃদ্রঃ বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না - এই বাক্যের প্রতি আমার আস্থা দিন দিন কমিতেছে।
ধন্যবাদ টুটুল ভাই
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এই কথা একজন পাবলিশার না কইলে বুঝতাম যে কোনো মতলব নাই। কিন্তু এ দেখি আমাগ পকেট হাতানের বুদ্ধি করসে!
এদিকে আমি ভাবতাসি ছুটিতে দেশে গেলে সিধা সৈ.আ.জার লগে দেখা কইরা কমু বইগুলা আপনে পড়তে সময় না পাইলে আমারে দ্যান- ঘরে নিয়া পইড়া দেই।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
জুলিয়ান ভাই, কবে আসবেন জানাবেন। আমি তার আগেই বাসা পাল্টামু্ কিনা।
বই কিনুন এবং যদি পাড়েন বই চুরি করুন। কারন কোন এক মনিষি যেন কইয়া গেছেন বই চুরি করিলে পাপ হয় না। তবে চুরির ক্ষেত্রে যারা বই কিনে ফেলে রাখে তাদের টার্গেট করলেই ভালো হয়। কি কন? মুহাহাহাহাহা.........
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হা হা ...... এই কথা সচলে বইলা আসলে বিশেষ লাভ নাই,কারণ আমার জানামতে অধিকাংশ সচলই বই পাগল।
আর বই কিনে দেউলে সে তো প্রতিমাসেই হই। এমনকি আজকাল বই পড়ার চেয়ে কেনার হার বেশি হয়ে যাওয়াতে বই জমে যাচ্ছে - তবু বই কিনি। প্রতিবার আজিজে গেলেই কমপক্ষে একটা বই কিনি।
তবুও বই কিনি......
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
@সবজান্তা
আমারও ঠিক একই অবস্থা... আমি সেই কারনে আজিজে যাওয়াই কমিয়ে দিয়েছি। কন ঠিক করি নাই?
।। তবুও বই কিনুনই ।।
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
বই কেনার অভ্যেস করার জন্যে দরকার একটি প্রতিজ্ঞা, একটি আকাঙ্খা। বহু বছর আগে শ্রদ্ধেয় ওয়াহিদুল হক একদিন আমাদের প্রশ্ন করেছিলেন তোমাদের কার ব্যাক্তিগত লাইব্রেরী আছে? কার কত বই আছে। খুবই লজ্জা পেয়েছিলাম। ততদিনে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র থেকে বহু বই, মাসুদ রানা, বনহুর ইত্যাদি সিরিজ শেষ করার পরও কিনে পড়েছি গোটা কয়েক। তার পর থেকেই প্রতিজ্ঞা ছিল ব্যক্তিগত লাইব্রেরী করার। পরবর্তীতে নিজের আয়ের উৎস হবার পর এমন হয়েছে বাংলা একাডেমীর বিশেষ মুল্যহ্রাসের (৫০%) সময় রিক্সার পাদানি ভরে বই কিনে বাড়ী ফিরেছি। বিদেশে এসে এই প্রতিজ্ঞায় ভাটা পড়েছে, বই দেশে বয়ে নিয়ে যাওয়ার সমস্যার কথা ভেবে। তবে ওয়াহিদুল হকের ব্যাক্তিগত লাইব্রেরী গড়ার আহ্বান আমার চিরদিন মনে গেঁথে থাকবে।
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
ছোটবেলায় পাগলের মতো বই কিনতাম আর পড়তাম। এখন পাঠকের আংশিক মৃত্যু ঘটেছে (জীয়নকাঠি এই সচলায়তন!) এবং বই কেনায় বিশালরকম ভাটা পড়েছে। তবুও এখনো বই দেখলে কেনার লোভ সামলাতে পারি না। দুটো জিনিসের দোকানে আমি সময় ভুলে কাটাতে পারি ঘন্টার পর ঘন্টা -- বই আর ডিভিডি। প্রচুর বই হারিয়েছি (বই চুরিতে পাপ নেই, এই নীতির কারণে!) তবুও আল্লাহর রহমতে এটুকু বলতে পারি, ছোটবেলার সেই বিশাল ভান্ডার এখনো আগলে ধরে আছি। বিশাল লাইব্রেরি না হতে পারে, ছোটখাটো একটা সংগ্রহশালা তো বটেই
হু বই পড়া ভালো, কিনে পড়াটা সত্যি আরো ভালো। তবে সচলেরা নিশ্চয়ই এই বিষয়ে পিছিয়ে নেই সেই আশা করাই যায়।
রেজওয়ান ভাইয়ের মন্তব্যে ওয়াহিদুল হক স্যারের ব্যক্তিগত লাইব্রেরী করার আহ্বানটা মনে লাগলো এসে। ধার করে পড়ে তো এটা সম্ভব না, কিনেই সম্ভব। একটা ব্যক্তিগত লাইব্রেরী যে নিজের কত বড় একটা সম্পদ। আহারে, দেশে ছিলো, চেষ্টা করতাম। এখানেও চেষ্টাটা আছে, আগের মত যদিও সম্ভব হয় না।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
চট্টগ্রাম শহরে আমার একখান মিনি লাইব্রেরী ছিল নিজ বাড়িতে... এখন যাইয়া দেখি আমার বই লোকজন লুটেপুটে নিয়া গিয়া বেড়াছেড়া অবস্থা। সেই দুঃখে আর বই কিনুম না...এইবার মানুষের বই লুটেপুটে নিয়া আমু।
দৃশা
আমার মনে হয় কর্পোরেট শরীরকে এগিয়ে আসতে হবে অফিসে পাঠাগার গড়ে তোলার ব্যাপারে।
উদাহরণ হিসেবে কল্পনা করি কিছু। ধরি "পাড়াফোন" দেশের একটি বড়সড় টেলিযোগাযোগসেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। তার এক হাজার কর্মী শহরের কয়েকটি প্রান্তে কাজ করেন। তারা কিন্তু অনায়াসে একটি গ্রন্থসংগ্রহ গড়ে তুলতে পারেন এই কর্মীদের জন্যে। সারাদিন কাজের শেষে তাঁরা বই ইস্যু করে নিয়ে যাবেন পড়ার জন্যে। এক হাজার কর্মীর জন্যে এক লক্ষ বইয়ের ভান্ডার গড়ে তোলা অসম্ভব কিছু তো মনে হয় না। মেমরি স্টিক, এমপিথ্রি প্লেয়ার, গেঞ্জি, হাবিজাবি এরকম তো উঠতে বসতে উপহার দেয়া হয়। বইয়ের ব্যবস্থাও সদিচ্ছা থাকলে করা সম্ভব।
হাঁটুপানির জলদস্যু
পাড়াফোন!
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
হিমুর আইডিয়াটি চমৎকার । তবে কর্পোরেটরা বই কিনতে আগ্রহী হলেও ,এভাবে পাঠক তৈরী করা যাবে কি না আমার সন্দেহ আছে ।
এমপিথ্রি প্লেয়ার জাতীয় দ্রব্য অনেকটাই ফ্যাশন হিসেবে এসেছে । বইয়ে সেই ধরনের গ্ল্যামার দেয়া যায় কি না এ ব্যাপারে চিন্তা করা যেতে পারে । বইয়ে গ্ল্যামার দিলে বই বিক্রী হবে ভালো ( পড়ুক কি নাই পড়ুক , আমাদের কী !)
এ বিষয়ে হিমুর পরামর্শ প্রত্যাশা করি ।
বই এর গ্ল্যামার হতে পারে ভালো প্রচ্ছদ।
সাম্প্রতিক কালে একটা বই কেনার জন্য আমি উদগ্রীব হয়ে আছি ( টাকা জমলেই কিনে ফেলবো ), অমিতাভ ঘোষের দ্য গ্লাস প্যালেস। বইটার সম্পর্কে আমার কোন ধারণা নেই, কোন সমালোচনাও পড়িনি বা শুনিনি। শুধু মাত্র এর প্রচ্ছদ।
ভালো প্রচ্ছদ পাঠককে অনেকখানি টানে বলেই আমার বিশ্বাস।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
গ্লাস প্যালেস পড়ে শেষ করার সুযোগ পাইনি। তবে যতটুকু পড়েছিলাম, ভালো লেগেছিলো। ঘোষের "ইন অ্যান অ্যান্টিক ল্যান্ড" পড়ে দেখো সুযোগ পেলে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
পাঠক গোড়া থেকে তৈরির দায়িত্ব কর্পোরেটকে না-ও নিতে হতে পারে। কারণ কর্পোরেটকর্মীরা একেবারেই পাঠবিমুখ হবেন, এবং পাঠক তৈরির খাটনি দিতে উন্মুখ হয়ে থাকবেন, এমনটা না হওয়াই স্বাভাবিক। আমি মনে করি, পাঠক "তৈরি" হয় ৪-১৪ বছর বয়সে। কর্পোরেট শরীর তার কর্মীদের মধ্যে পাঠস্পৃহাকে আরো উসকে দিতে পারে, একটি গ্রন্থসংগ্রহ তৈরি করে। হয়তো বৃহস্পতিবার সন্ধ্যেবেলা বাড়ি ফেরার পথে কেউ একজন বাড়ি ফিরবেন কাইজার চৌধুরীর একটি বই হাতে করে, রোববার দুপুরে লাঞ্চের পর কেউ একজন গ্রন্থসংগ্রহব্যবস্থাপকের হাতে ফিরিয়ে দেবেন আগের হপ্তায় ইস্যু করা সৈয়দ হকের বৃষ্টি ও বিদ্রোহীগণ।
গ্ল্যামার যোগ করে পাঠক "তৈরি" করার চিন্তাটা আমি ঠিক অ্যাপ্রিশিয়েট করতে পারি না। যেমন, প্রচ্ছদ ব্যাপারটা পাঠক হিসেবে আমার কাছে খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। সুন্দর একটা প্রচ্ছদ থাকলে আমার কোন আপত্তি নেই, তেমনিভাবে অসুন্দর প্রচ্ছদ দেখেও আমি বই থেকে চোখ ফিরিয়ে নেবো না। আমি বরং প্রত্যাশা করি, বইয়ের পেছনের মলাটে, অথবা ফ্ল্যাপে বইটির বিষয় নিয়ে গুছিয়ে কিছু লেখা থাকবে, অথবা বইয়ের শুরুতে একজন রিভিউয়ার সেটির শৈলী সম্পর্কে কিছু বলবেন। আমি বড় হয়েছি মলাট দেয়া বই পড়ে পড়ে। অনেক সময় বই শেষ করে মলাট খুলে প্রচ্ছদ দেখেছি। এখনও বই পড়ি বইয়ের নাম দেখে, লেখকের নাম দেখে। আর বইমেলায় বই প্রকাশ করা হলে লেখকের উচিত তার আগেই পাঠকের কাছে তাঁর বই সম্পর্কে আলোচনা পৌঁছে দিতে, যাতে বইমেলায় পাঠক একটি উদ্দেশ্য নিয়ে উপস্থিত হতে পারেন। ঘুরতে ঘুরতে মাছ বা মুরগি বাছার মতো করে প্রচ্ছদ দেখে বই কিনবেন কেন পাঠক? আমি পাঠক হিসেবে প্রথমেই দেখি বইয়ের বাঁধাই, তারপর ছাপা, তারপর কাগজ। যদি বইটি আমার মনের মধ্যে যথেষ্ঠ আগ্রহ সৃষ্টি করে রাখে আগেই, তাহলে পৃথিবীর নিকৃষ্টতম বাঁধাই-ছাপা-কাগজে হলেও আমি সেটি কিনে পড়তে রাজি থাকি। উদাহরণ দেয়া যেতে পারে, তিন পয়সার পোস্টকার্ড।
আমরা বই বিক্রি নিয়ে যদি শুধু মাথা ঘামাই, এবং পাঠকের ওপর যদি বইয়ের প্রভাব নিয়ে চিন্তিত না হই, তাহলে বইয়ের ব্যবসা না করে অন্য কিছুর ব্যবসা করা উচিত। কারণ পাঠক একটি বই কিনেই পাঠ বন্ধ করে দেবেন না। তিনি বারবার ফিরবেন বইয়ের কাছে। সেই সুযোগ তাঁকে দিতে হবে।
প্রকাশকদের উচিত, নিজেদের মধ্যে সমন্বয় করে তাঁদের প্রকাশিত বইয়ের রিভিউ প্রকাশ করে স্বল্পমূল্যে পাঠকের কাছে তা পৌঁছে দেয়া। পাঠক গরু নন যে শুধু একটা সীজনে তাঁর দুধ দোয়ানো হবে। তিনি প্রকাশকের ব্যবসার প্রাণ। তাঁর যত্ন করার দায় লেখকের পাশাপাশি প্রকাশকেরও।
হাঁটুপানির জলদস্যু
ভুলেও বই কিনবেন না কেউ ! কিনলেই চুরি হইয়া যায় ! এবং চোরের উৎপাতও বাড়িয়া যায়।
তবে বেশি বেশি বই পড়ুন। ইহা চুরি হয় না। হয়তো চোরেরা সুযোগ পায় না বলিয়া।
চোরকে সুযোগ দিব কেন ?
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
চোরের কি বই পড়িবার ইচ্ছা হইতে পারে না!!
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
হুমম...
প্রকাশকের কথা বলে কথা !
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
বই কিনে দেউলে হবো না বিশ্বাস করি। কিন্তু ডাকখরচ তো আমাকে একেবারে নাঙ্গা ফকির বানিয়ে দেবে। জানা গেলো, ৪৩০০ টাকার বইয়ের জন্যে ডাকখরচ লাগবে ১৪০০০ টাকা! টুটুল স্বয়ং আমার সাক্ষী।
-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!
-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!
নতুন মন্তব্য করুন