উদ্বোধনী অনুষ্টানে উপস্থিত না থাকলেও টিভিতে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা শুনে খুবই ভালো লাগলো।এই কথাগুলো চামচাদের এড়িয়ে মনে রেখে কাজ করতে পারলে এই ভাললাগাটা সার্থক হবে।
গতকাল ঢাকা ছিল যানজটে অবরুদ্ধ।১০মিনিটের রাস্তা ২ঘন্টাতেও ফুরায়নি কাল।আমরা প্রতিবাদ করার অধিকার ফিরে পেয়েছি,কিন্তু এই জটে লটঘট হয়ে যেতে চাই না।এসবের জন্য একটা সাংস্কৃতিক বিপ্লবের প্রয়োজন আছে বোধ করি।
দ্বিতীয় দিনের মেলায় তুলনামুলক ভীড় কম ছিল।এমটিই হয়।শুক্র-শনিবারে ভীড় উপচে পরে,তারপর আবার ধীর গতি।কিন্তু বই বিক্রি এখনো ঐভাবে শুরু হয়নি।তবে শুনেছি,হুমায়ুন আহমেদের বই নাকি গতকালই ২য় মুদ্রণ নিয়ে এসেছে অন্যপ্রকাশ।গতকাল লীলেন আর আমি একসাথে মেলায় গেলাম।অন্যান্যবার মেলার শেষ দিকে দুএকটা সিগ্রেট খেতাম।কিন্তু এইবার জানুয়ারি থেকেই দিনে ২/৩টাতে গিয়ে ঠেকেছে।
প্রকাশনাটা এখনো আমাদের দেশে শিল্পের মর্যাদা পায়নি।একধরনের এমেচারনেস থেকে এর প্রত্যেকটি কাজ হয়ে থাকে।সাধারণত প্রেস ব্যবসাকে কেন্দ্র করে আমাদের প্রকাশনা শিল্প এখনো ঘুরপাক খাচ্ছে।যে কারণে প্রিপ্রেস পর্বটা এখনো অনেক বেশী উপেক্ষিত।এই পর্বের ১৬ ঘাটের জল খাওয়াটা বেশীর ভাগই চোখ বন্ধ করে এড়িয়ে যান।
লেখা+কম্পোজ+প্রুফ+কারেকশন+এডিটিং+টাচআপ+মেকআপ+ফাইনাল মেকআপ------এতসব ঝামেলায় আমরা কতজন যাই?এই মানসিক অনাগ্রহের কারণে এইসব ক্ষেত্রে তেমন পেশাদার এক্সপার্টও গড়ে উঠেনি।কিন্তু সম্পুর্ণ অবাণিজ্যিক ভাবে এই কাজটি একাগ্র ভাবে করে যাচ্ছে লীলেন।আমি লীলেনকে অনুরোধ করবো সম্ভব হলে এর একটি ম্যানুয়েল তৈরী করতে।আমার জানা ও ধারনা মতে লীলেন যে কাজটি করছে, এর বিকল্প কেউ এ দেশে হয়তো নেই।
গতকাল মেলায় দেখা হলো রিটন ভাইয়ের সাথে।রিটন ভাই আমাকে একটা পান্ডুলিপি দিবেন বলেছিলেন।গতকালও বললেন -দিবো,দিবো।শুদ্ধস্বরের স্টল দেখে গেলেন মাযহার ভাইকে সাথে নিয়ে।মেলায় দেখা হয়ে গেল -জলিল ভাই আর আবু রেজা ভাইয়ের সাথে।মেলায় ধুলা আর আমাদের স্টলের গলিতে বাতির সমস্যা এখনো রয়ে গেছে।
বছরের এই একটা মাস প্রতিদিন মেলা ভাঙ্গার পরে আমরা ধীর পায়ে হাঁটা শুরু করি।চানাচুর খেতে খেতে মাঝপথে থামি- নোনতা বিস্কুট চুবিয়ে চা খাই, আবার হাঁটি -কখনো কখনো চিংড়ির মাথা ভাঙ্গি,পোড়ানো ভুট্টা খেতে খেতে বিনয় মজুমদারকে স্মরণ করি।গতকালও এমনি করেই ফিরলাম আমি,লীলেন আর জায়গীর ভাই।
মন্তব্য
এহ-হে !
আফসোস লাগতেছে। শালার পরীক্ষা শেষ না হওয়া পর্যন্ত যাওয়ার টাইমই পাইতেছি না !
দেখা হবে আশা করি আগামী সপ্তাহে
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ইশ্... এবার সিদ্ধান্ত নিছিলাম প্রত্যেকদিন মেলায় যাবো... কাল বাচ্চার অসুস্থতায় যেতে হলো ডাক্তারের কাছে।
আজ আসছি... পোটলা পাটলি নিয়ে আসছি... দেখা হবে... মাস্তি হবে... ফটো তোলাতুলি হবে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আপনার সাথে সাথেই ঘুরছি মেলায়...
ম্যানুয়েল লেখার দরকার নেই
প্রকাশক আর লেখকরা যদি প্রিপ্রেস কাজটাকেও প্রকাশনার অংশ হিসেবে গণ্য করেন
তাহলেই ৯০ভাগ ঝামেলা কমে যায়
০২
বাংলাদেশে অনেক গানের শিল্পী যেমন স্টেজে মার খান মাইক্রোফোন ম্যানেজমেন্ট মাথায় না রাখার জন্য কিংবা না জানার জন্য
আর এ্যালবামে মার খান বাজে মিউজিক কম্পোজিশনের জন্য
প্রচুর বাজে বাজে বইও যাচ্ছে তাই হয়ে যায় প্রকাশনার জন্য
০৩
কবি শহীদ সাগ্নিক
বহু কষ্ট করে টাকা জোগাড় করে তার জীবনের প্রথম বইটা বের করেছিলেন
প্রচণ্ড আবেগ আর উৎসাহ নিয়ে বইমেলায় সৈয়দ হককে দিয়েছিলেন বইটা
সৈয়দ হক তার সামনেই বইটা ফেলে দিয়েছিলেন মাঠে
৯১ সালে শহীদ সাগ্নিক যখন ঘটনাটা বলেন তখন তার চোখে পানি ছিল
আর তার প্রশ্ন ছিল- ছাপার কাজতো আমি করিনি
কিন্তু ছাপার জন্য সৈয়দ হক আমার সারাজীবন ধরে কষ্ট করে লেখাগুলোর দিকে তাকালেন না
০৪
কোনো বই কিনে যদি দেখি বেশি রকমের বানান ভুল
আমিও সেই বই পড়ি না
হাবিজাবি ছাপা হলে বিরক্তি লাগে
পড়ি না
কিন্তু এর জন্য লেখক দায়ি না
কিন্তু আমাদের দেশে যেখানে পাতার সংখ্যা কমানোর জন্য রবীন্দ্রনাথের কবিতারও দুইলাইন ভেঙে এক লাইন করে দেয়া হয়
সেখানে লেখক ছাড়া মূলত আর কারো ঠ্যাকা নেই বইটা দেখার
০৫
ভালো গানের শিল্পীরা যেমন মাইক্রোফোন এবং সাউন্ড সিস্টেম কনফিগার করা পর্যন্ত শিখে নেন
স্টেজে দর্শকদের সাথে কথা বলার উপর প্রাকটিস করেন (বাংলাদেশের শিল্পীরা সবাই কথা বলায় একেবারে জঘন্য)
যারা লেখেন তাদেরও প্রিপ্রেস আর প্রেসের বেসিক শিখে নেয়া ছাড়া উপায় নাই
নাহলে অনেক ভালো বইটাও
দেখিয়ে না হোক
না দেখিযে ড্রেনে ছুঁড়ে ফেলে দিতে পারে অনেকেই
৫ নং এ
আমিও মনেকরি একটা ক্রাফট বা কলা নিয়ে কাজ করতে হলে এর উপর যতবেশি দখল রাখা যায় ততই ভাল । এই প্রসঙ্গে একটা কথা বলি । জাপানে যেই কামারেরা তাকানা বানায় (সামুরাইদের ব্যবহৃত বিশেষ ধরনের তরবারী) তাদেরকে বিভিন্ন ধাতু নিয়ে কাজ করার পাশাপাশি চামড়া, কাঠের কাজ আর ক্যালিগ্রাফিতেও পাকা হতে হয় । ধাতু কৌশল কেন দরকার এটা বোঝাই যায়, প্রশ্ন হতে পারে চামড়া কাঠ আর ক্যালিগ্রাফি কেন ? তরবারীর হাতল আর খাপ বানানর জন্য দরকার কাঠ আর চামড়ার কাজ । আর যেই সামুরাই এই তরবারী ব্যাবহার করবেন, তার সম্পর্কে বিভিন্নরকম প্রসংশা সূচক কথা তরবারীর ফলাতে প্রায়ই লেখা থাকে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
লীলেন দা, পিপি নিয়ে লেখা চাই।
দিলেন তো মনটা খারাপ করে । অফিসে মনই বসছে না ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নজু ভাই ফটো তুলে আলাদা পোস্ট দিয়েন।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
আমি আসতেছি আজকে , হুঁ । দেখুম আপনার আড্ডামারার জায়গা । নজু ভাইও নাকি আসবে - মন্তব্য করেছে দেখলাম । বেশ বেশ , দেখা হয়ে যাবে তাহলে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
যাদের বই কিনার পয়সা নাই, তাদের জন্য খয়রাতি ব্যবস্থা করা যায় না?
ও অমিত ভাই...ও ইশতিয়াক ভাই...বই যখন আনাবেনই...২/১ টা কপি আমাকে গিফট করলে আমি কি না করব?
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
এই প্রশ্নের প্রকাশ্য জবাব সবসময় নেতিবাচক।
আমি আজকেও যেতে পারবো না
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
বাইরের প্যাকেজের মুল্য ডলার/পাউন্ডে গ্রহন করা হবে।টাকা সাধিয়া নজ্জা দিবেন না।
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
টাকা সাধিয়া লজ্জা দেওয়া বারণ বিধায় টাকা চাহিয়া লজ্জা দেওয়াই সম্মত বলিয়া ধার্য হইলো।
স্যার ফাঁকে ঢুকে যাই
গত বছর বলছিলাম আমার পয়েন্টগুলো কম্পাইল করব
করা হয়নি
হওয়ার চান্সও নাই
তাই মনে হলো প্রতিদিন তোমার এই পোস্টে মন্তব্য আকারে প্রিপ্রেসের দুয়েকটা করে পয়েন্ট জুড়ে দিলে পরে কম্পাইর করে ফেলা যাবে
এটার দরকার তোমার বেশি। তাই মালিকানাও তোমার (কম্পাইলের দায়িত্বসহ)
লেখকের অংশ
ক. লেখা এবং কন্টেট এডিটের সময়
কোনো ধরনের ফর্মেটিংয়ে না যাওয়া
একেবারে সাধারণ একটা ফন্ট সিলেক্ট করে শুধু লাইন আর প্যারাগুলো ঠিক রেখে এ-৪ কিংবা ডিফল্ট পেজে লিখে যাওয়া
কোথাও কিছু মার্ক করে রাখতে হলে বোল্ড বা ইটালিক বা ফন্ট ছোটবড়ো না করে টেকস্ট কালার ইউজ করা
পেজ সেটাপের আগে ফর্মেট করলে সেই ফর্মোটিংগুলো পেজ সেটাপে যেমন ডিস্টার্ব করে
ঠিক তেমনি কনটেন্ট এডিট করার সময় সেগুলো নড়ে যায় এবং ফাইনালি লেখার ফাঁকে তার অনেকগুলোই থেকে গিয়ে হচপচ করে ফেলে
০২
এই পর্যায়ে লেখায় কোনো এলাইনমেন্টও ব্যবহার না করা
ডিফল্ট লেফট এলাইনমেন্টেই লেখা ভালো
অনেক লেখকই স্পেসবার টিপে টিপে এলাইনমেন্ট ঠিক করেন
যেটা পরে এক ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি করে
এলাইনমেন্ট করতেই যদি হয় তবে তার সঠিক কমান্ডটা ব্যবহার করা
(কন্ট্রোল-l= লেফট। কন্ট্রোল-r= রাইট। কন্ট্রোল-j= জাস্টিফাইড। কন্ট্রোল-e= সেন্টার)
নেক্সট পেজে যেতে হলে অনেকে বারবার এন্টার টিপে টিপে যান
এতে উপর থেকে একটা লাইন ডিলিট করলে নিচের পাতা উঠে আসে উপরে
নেক্সট পেজে যাবার কমান্ড= কন্ট্রোল এন্টার (নেক্সট কলাম= কন্ট্রোল শিফট এন্টার)
০৩
লেখার মধ্যে ইংরেজি থাকলে সেটাকে প্রেসে যাবার আগ পর্যন্ত আগাগোড়ার আলাদা রং করে রাখা উচিত। না হলে সেটা শেষে টডফড হয়ে যাবার ভয় থাকে
০৪
ওয়ার্ডের অটো কারেন্ট অপশন বাংলা লেখায় বেশ ঝামেলা করে। অনেক বানান উল্টাপাল্টা করে দেয়
এটা এড়াতে হলে ওয়ার্ডের অটো কারেক্ট অপশনে গিয়ে সবগুলো টিক চিহ্ন তুলে দেন
০৫
মনে করে পেজ নম্বরটা বসান এবং আরো বেশি মনে করে পেজ নম্বরের ফন্টটা বাংলা করে নেন
খ. বানান ভুল
বানান ভুল হয় তিন ধরনের
এক. না জেনে ভুল করা (বয়স্ক/বয়ষ্ক। কারণ/কারন)
প্রুফের সময় এটা সংশোধন করা খুব সহজ। সঠিক বানানটা জেনে ফাইন্ড রিপ্লেস দিয়ে এটা ঠিক করে ফেলা যায়
আর একটু খেয়াল করলে ৯০ভাগ বানান নিজেই ঠিক করে ফেলা যায়
(বাংলা একাডেমির বানান অভিধানটা খুবই ভালো। পুরোটা না হলেও কেউ যদি ওটার বানানের নিয়ম অংশের আট নয় পাতার সূত্রগুলো পড়েন তাহলে ৯৮ ভাগ বানান ঠিক করে ফেলা সম্ভব)
দুই. একই বানান বিভিন্নভাবে লেখা (যেন/যেনো। বড়ো/বড়)
ক্রিয়েটিভ লেখায় যে কোনো শব্দ যেকোনো বানানে লেখার অধিকার লেখকের আছে। কিন্তু একই লেখায় যদি একই বানান দুইভাবে লেখা হয় তবে দুটোই ভুল এবং বিরক্তিকর
একই ভাবে নাম অবাংলা শব্দ/নাম এবং জায়গার নাম। যা লেখা হবে পুরোটাতেই যেন একইভাবে লেখা হয়
তিন.যুক্ত শব্দ (বড়োভাই/বড়ো ভাই। মহাসমাবেশ/মহা সমাবেশ/মহা-সমাবেশ)
এটা সবচে বিরক্তিকর ভুল। লেখক যে কোনো শব্দের সাথে অন্য শব্দ জুড়ে দেবার অধিকার রাখেন
কিন্তু যা করবেন একটাই করতে হবে। তাহলে সেটা হবে স্টাইল। আর না হয় উন্নাসিকতা
চার. যতি চিহ্ন
বাংলায় যতি চিহ্নের আগে কোনো স্পেস বসে না। অনেকে দাঁড়ি এবং প্রশ্নবোধকের আগে স্পেস দিয়ে দেন। আবার কেউ কেউ কোথাও দেন কোথাও না
যা করার একটা
পাঁচ. প্যারা
কেউ প্যারা দেন এন্টার দিয়ে। কেউ দেন ট্যাব দিয়ে। আর কেউ কেউ করেন দুটোর জগাখিচুড়ি
এখানেও একটা
ছয়. ট্যাব
সংলাপ লেখার জন্য অনেকে ট্যাব ইউজ করেন। ড্রাফট অবস্তায় অটো ট্যাব ইউজ করাই ভালো। আর ট্যাবের পরে বিসর্গ এবং কোলনে অনেক সময খিচুড়ি হয়ে যায়
এখানেও কোলন ব্যবহার করলে কোলন। বিসর্গ ব্যবহার করলে বিসর্গ
একটা
এবং কোলন হোক আর বিসর্গ হোক। মনে করে সেটার পরে একটা করে স্পেস দিয়ে তারপর লেখা শুরু করা
একটা ব্যতিক্রম, বোধ হয়, আছে। "ড্যাশ"-এর আগে স্পেস দেয়া উচিত বলেই জানি।
আরেকটা কথা। বানান- এবং ভাষা-সংশ্লিষ্ট আপনার সমস্ত মন্তব্য পোস্ট আকারে দেয়ার দাবি রইলো।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
জ্বি স্যার
ব্যতিক্রম আছে অবশ্যই কিছু
সাধারণ বিষয়গুলো গেঁথে ফেলতে পারলে এই জিনিসগুলো একবার বই পুস্তকের সাথেও মিলিয়ে নেয়া যেতে পারে
কারণ অনেক শব্দ আমরা অনেকেই লিখিই না। অনেক যতি ব্যবহারই করি না। ফলে ওগুলো বাদ পড়ে যেতে পারে
তবে আমার ধারণা বাংলায় সম্ভবত ড্যাশ আর হাইফেনের ব্যবহারটা এখনও বেশ ঘোলাটে
... (ডট ডট)ও কিন্তু যতি চিহ্ন হিসেবে ব্যবহার হয়
এটার আবার চরিত্র অন্য রকম
এটা শব্দের আগেও বসে। শেষেও বসে
অনেকেই ইচ্ছামতো দশ বারোটা ডট দেন। কিন্তু স্ট্যান্ডার্ড ডটের পরিমাণ তিনটা...
কোনো কথা শেষ হয়ে যদি শেষে রেশ থেকে যাওয়া বোঝাতে হয় তাহলে সেটা বসে শেষ শব্দের শেষে এবং শেষ শব্দ ও ডটের আগে কোনো স্পেস থাকে না (তারপর যেতে যেতে যেতে...)
ডটের আগে এবং পরেও কিন্তু দাঁড়ি বসে
কোনো কথা যদি আগের কিছুর রেশ ধরে (জানা কিংবা অজানা) কিংবা একটা পজের পরে শুরু হচ্ছে বোঝাতে হয় তাহলে সেই বাক্যের প্রথম শব্দের আগে ডট বসে কোনো স্পেস ছাড়া (...তা এখন তুমি কী করবে?)
মাঝে মাঝে দুটো কথার সংযোগ হিসেবেও কিন্তু ডট বসে(আচ্ছা শোনো... না থাক পরে বলি)
এক্ষেত্রে ডটের শুরু থাকে আগের শব্দের সাথে যুক্ত আর ডটের শেষে থাকে স্পেস)
০২
ডট নিয়ে আমি কিন্তু কোথাও কিছু পড়ার মতো পাইনি। এই কথাগুলোর পুরোটাই আমার অবজার্ভেশন
কারো কিছু জানা থাকলে যোগ করেন প্লিজ
০৩
ডটের মতো অনেকেই ড্যাশ ড্যাশ --- ব্যবহার করেন
আমি ওটা করি না। পুরোপুরি জানিও না এর ব্যবহার
তবে আমার ধারণা ওটা ডটের বিকল্প হিসেবেই ব্যবহার হয়
যারা ব্যবহার করেন তারা এক্টু যোগ করেন
বেয়াদবি না নিলে লীলেন্সারের সাথে একটু যোগ করতে চাই।
... তিনটা। অবশ্যই। বেশিও না, কমও না।
তবে এটা শুরুতে ও শেষে ব্যবহার করা উচিত। বাক্যের মাঝখানে নয়।
দুটো কথার সংযোগ হিসেবে ডট আমরা ব্যবহার করি, কিন্তু করা উচিত নয়। এটা ভুল কিন্তু প্রচলিত।
আর ডটের মতো ড্যাশ ড্যাশ (--) ব্যবহার আইনত দণ্ডনীয়।
বাক্যের আগে বসলে তিনটা ডটের আগে ও বাক্যের পরে বসলে তিনটা ডটের পরে অবশ্যই স্পেস হবে।
ড্যাশ ও হাইফেনের মধ্যে বিরাট পার্থক্য রয়েছে।
এটা হাইফেন (-) আর এটা ড্যাশ ( ইউনিকোডে ড্যাশ লেখার সিস্টেম নাই, এটা ইউনিকোডের একটা সীমাব্ধতা হতে পারে, তবে ড্যাশ হাইফেনের তিনগুণ লম্বা)
হাইফেন হচ্ছে দুটো শব্দ বা শব্দবন্ধকে একসাথে করার জন্য
বাবা-মা, ভাই-বোন ইত্যাদি
অনেক সময় বড় কিছু সমাসবদ্ধ শব্দ একসাথে লিখলে বড় হয়ে যায়, দেখতেও খারাপ লাগে। সেক্ষেত্রেও হাইফেন ব্যবহার করা হয়।
ছাত্ররাজনীতি-সম্পর্কিত কথাবার্তা আজকাল খুব বেশি হচ্ছে। এখানে নিয়মানুযায়ী ছাত্ররাজনীতিসম্পর্কিত এক শব্দ। কিন্তু মেকাপের সুবিধার জন্য বা দেখতে খারাপ লাগে বলে একটা হাইফেন দেওয়ার নিয়ম আছে।
হাইফেনের আগে-পরে কোনো স্পেস হবে না। নিষেধ। কঠিন নিষেধ। গুরুর নিষেধ।
ড্যাশের আগেও কখনও স্পেস হবে না, কিন্তু পরে অবশ্যই একটি স্পেস হবে।
ড্যাশের ব্যবহার ব্যাখ্যা করার ক্ষেত্রে। কিংবা এক বাক্যের মধ্যে আরেক বাক্য ঢুকিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে কমার বিকল্প হিসেবে ড্যাশ ব্যবহৃত হয়।
আমাদের যে কাজগুলো করার কথা ছিলো--- খাওয়া, পড়া এবং ঘুম, সেগুলো আমরা করেছি।
লীলেন--- ওই যে ব্যাটা, খালি মন্তব্য করে কিন্তু পোস্টায় না--- সারাদিন বিড়ি আর চা খায়।
(এখানে তিনটা হাইফেনকে একসাথে দেখুন)
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
লীলেন লিখেছেন
হাইফেনের ব্যাপারে, আমার ধারণা, গৌতম ঠিক বলেছেন। তবে কয়েকটা বাংলা বই ঘেঁটে দেখলাম. ড্যাশ-এর ব্যবহারের কোনও মা-বাপ নেই।
উদাহরণগুলো দেখুন:
১. ঘরে ছিলো অনেক জিনিসপত্র – টেবিল, চেয়ার, খাট...
২. ঘরে ছিলো অনেক জিনিসপত্র– টেবিল, চেয়ার, খাট...
৩. ঘরে ছিলো অনেক জিনিসপত্র–টেবিল, চেয়ার, খাট...
তিন রকমই দেখলাম।
আপনি লিখছেন
সত্যিই কি? পরের স্পেস নিয়ে সংশয় আমার নেই। তবে শুরুর স্পেসের ব্যাপারে নিশ্চিত নই। বাংলা ব্যাকরণ বই নেই আমার হাতের কাছে। আছে ইংরেজি আর রুশ ব্যাকরণ বই। ইংরেজির কথাই ধরা যাক। স্পেস বিষয়ে ইংরেজিতে ড্যাশ ব্যবহার-রীতির সাথে বাংলায় ড্যাশ ব্যবহার-পদ্ধতির পার্থক্য কি আছে? আমার তো মনে হয় না (ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমাপ্রার্থী)। তিনটে ব্যাকরণ বই থেকে স্ক্রিনশট দিচ্ছি। ড্যাশ-এর ব্যবহার লক্ষ্য করে দেখতে অনুরোধ করছি।
অক্সফোর্ড প্রকাশিত Michael Swan-এর Practical English Usage থেকে:
Ian Gordon এর Practical Punctuation থেকে
Lynne Truss-এর The Zero Tolerance Approach to Punctuation থেকে
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
১.
লীলেন্দা ফাইজলামি নিষেধ, এইটারে আলাদা সিরিজ করেন। অনুরোধ ভাইবেন না, হুমকি ভাবেন আমার কথাটারে।
২.
পেজ ফর্ম্যাটিং-এর কথাগুলো এক্কেরে আমার মনের কথা। সারাজীবন আমি মাইনষেরে গালি দিছি এইজন্য। কইত্থে কইত্থে যে কী কী করে রাখে নিজেও বুঝি না। পরে সেগুলা ঠিক করতে জান বাইরয়।
৩.
আর বানান নিয়া গালি খাইছি সারাজীবন। বানান আমি বেশিরভাগই জানি। সেই হিসাবে খুব ভুল হওয়ার কথা না, কিন্তু হয়া যায়। একই লেখায় আমি একই শব্দের একাধিক বানান লিখে ফেলি। এই সমস্যাটার সমাধানের চেষ্টা করতেছি। কিছু কিছু ব্যাপারে এখন আমি ব্যপক সতর্ক হইছি। আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে আমি নির্ভূল বানানে লিখতে পারবো বলে আশা করছি।
৪.
যতি চিহ্ন জিনিসটা আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারি না। তাই বেশিরভাগ সময় ডট ইউজ করতাম। কলকাতায় এক লেখক এই কাজ করায় তার মেয়েকে সবাই ডটার ডাকতো। আমার মেয়েও বড় হচ্ছে। আমি নিজেই মাঝে মধ্যে নিজেকে ডটেড বলি। তাই ডট পরিত্যাগ করার চেষ্টা করছি। দেখেন এই লেখায় কোনো ডট নাই
৫.
বাংলা বানানের তরিকা সম্বলিত একটা সিরিজ করতে পারেন। কমন ভুলগুলো নিয়ে। যেমন আমার 'কি' আর 'কী' ঝামেলা ছিলো, সেগুলা ঠিক করার চেষ্টায় আছি আপাতত। তারপর নামবো 'র'ত্ব বিধানে।
৬.
আবারো হুমকাই, এই লেখা আলাদা সিরিজ করেন।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হ, আমিও মিছিলে আওয়াজ দিলাম নজরুল ভাইয়ের পেছন থেকে। আলাদা সিরিজ/ব-e চাই।
বানান সংশোধন মাস করার প্রস্তাব দিয়েছি আরেক পোস্টে। আমি নজু ভাইয়ের এই কমেন্ট থেকেই শুরু করি।
ব্যপক > ব্যাপক
নির্ভূল > নির্ভুল
"ডটার"... চরম মজা পাইছি। সচলের ডটার-পিতা কিংকু কই গেল?
বিশ্বাস করেন, ব্যাপক আর নির্ভুল দুইটা বানানই আমি জানি। কিন্তু ঐ যে সমস্যা একটাই, লিখতে গেলে মাথায় থাকে না।
কিন্তু মোটে এই দুইটা ভুল? আর নাই? তাইলে তো আমি অনেক ভালো। নিজেরে এর চেয়ে অধম মনে করছিলাম।
আরেকটা কথা ভাবতেছি- করছিলাম খাইছিলাম বলা বন্ধ করে দিবো নাকি?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
লেখার বেলায় এগুলো পরিহারের চেষ্টা করি আমিও। তবে অনেক ক্ষেত্রে এই রকম করে না বললে ঠিক জুৎ পাই না।
ডটার পিতা নরজুল ইসলাম
ভাবতেছি করছিলাম খাইছিলাম
এইগুলান কিন্তু বানানের সাথে সম্পর্কিত না
সম্পর্কিত ভাষার সাথে
আপনি যদি ভাষা হিসেবে এটাকে কোনো কারণে চয়েজ করেন তাহলে অবশ্যই বানান করবেন এভাবে
কিন্তু ভাবতেছিকে যদি এক জায়গায় ভাবতেছি আবার আরেক জায়গায় ভাবতেসি লেখেন তখনই ঝামেলা
এই সচলে কমপক্ষে ১০জন আছেন যারা বাংলা ভাষা বিশেষজ্ঞ
সুতরাং বানান নিযে আমি লিখলে মাইর খেতে পারি
কারণ সূত্রগুলো আমি বইয়ের মতো করে বলব না
বলব আমার মতো করে
আপনার লেখা থেকে দুযেকটা ধরি
০১
বেশিরভাগ লোকই ভুল বানান লেখার সময় ভুল এড়াতে গিয়ে দীর্ঘউকার দিয়ে ভুল বানানটা ভুল করে
যেমন আপনি করেছেন
০২
যে প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ অথবা না সেই প্রশ্নের জন্য = কি
আর যে প্রশ্নের উত্তরে হাবিজাবি অনেক শব্দ আসে সে প্রশ্নের জন্য = কী
(এইসূত্র ৯৯.৯৯৯% পারফেক্ট। বাকিটা জানতে গিযে গ্রামার পড়ে মাথা নষ্ট করার দরকার নাই)
০৩
কথা বলার সময় আমরা যে পজগুলো দেই; সেগুলো দেই লোকজন আমাদের আগের অংশটা যাতে হজম করতে পারে তার জন্য
কিংবা প্রসঙ্গ চেঞ্জ করার জন্য
লিখতে গেলেও তাই
যে কোনো একটা চিহ্ন ব্যবহার করলেই হয়
(গ্রামারিয়ানরা মাইর দেবে যদিও)
আমি মাত্র দুই তিনটা যতি চিহ্ন ব্যবহার করি
কিন্তু যা করি সব আগাগোড়া একরকম করি
সুতরাং আমার কোনো ভুল নাই
এই আলোচনা পড়ে, এতদিন কি ব্যকরণ পড়েছি তাই নিয়েই চিন্তিত হয়ে পরলাম!
উপরের 'কি' অথবা 'কি যে ঝামেলা' এরকম বাক্যগুলোর ক্ষেত্রে কোনটির ব্যবহার সঠিক?
ব্যকরণ > ব্যাকরণ
কি যে ঝামেলা > কী যে ঝামেলা
- খাবেন কি?
> হ্যাঁ, দিলে খাই। না দিলেও আপত্তি নাই।
- খাবেন কী?
> দুই প্লেট বিরিয়ানি দিয়ে শুরু, এরপর কিছু মিষ্টান্ন হলে মন্দ হয় না। লেবু থাকে যেন। তলার দিকের পোড়া দিয়েন কিছু। খাওয়ার শুরুর দিকে বোরহানি রেখেন, আর শেষের দিকে কোক। এরপর মিনিট বিশেক আড্ডা মেরে দ্বিতীয় রাউন্ড... (বুস্তারসেন? )
'কী' খাবো তাতো বলেই দিলেন, দাদা। এখন খাওয়াটা কে দিবে, সেটাও যদি একটু বলে দিতেন?
ওহহ্, খাওয়ার বর্ণনা পড়তে পড়তে ধন্যবাদ দিতেই ভুলে গেছি! অনেক ধন্যবাদ। ব্যাকরণ বানানটা আমার সাথে এমন শত্রুতা করে দেখেই মনে হয়, জীবনে আর এই জিনিসটা আয়ত্তে আসলো না!
আমি এ পোস্ট টা খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ছি।
@ লীলেন, আপনার বানান,যতি চিহ্নের ফর্মূলা আমার মতো অলেখকের ও খুব কাজে লাগবে।
কঠিন তত্ত্ব বুঝিনা।
সুতরাং আর ও লিখুন।
টা- টি এগুলোর আগে স্পেস বসে না
সুতরাং পোস্ট টা না হয়ে হবে পোস্টটা
০২
সবগুলো যতি চিহ্ণের পরে একটা করে স্পেস বাধ্যতামূলক
সুতরাং
আপনার বানান,যতি চিহ্নের
এখানে হবে আপনার বানান, যতি চিহ্নের (কমার পরে এবং যতি চিহ্নের আগে একটা স্পেস পড়বে)
০৩
সব বিদেশি বানান হ্রস্বউকার
সুতরাং ফমূলা হবে ফর্মুলা
০৪
শব্দ থেকে আলাদা করে ও লিখলে এটা হয় এবং এর প্রতিশব্দ (আমি ও তুমি = আমি এবং তুমি)
আর ইংরেজি too বোঝাতে ও লিখলে লিখতে হয় শব্দের সাথে যোগ করে
(আমিও= me too)
সুতরাং
অলেখকের ও খুব কাজে লাগবে।
হবে না
হবে 'মতো অলেখকেরও
এবং আরও
০৫
বুঝলেন স্যার?
খিয়াল কইরা
আরে বাপরে, এত জানেন কী করে?
সচলে কখনো লেখার দুঃসাহস করতে পারিনি।
এখন মনে হচ্ছে কমেন্ট ও করা ঠিক হবে কিনা।
একটা মজার ব্যাপার হচ্ছে আপনার লেখা পড়ে যত সহজে বুঝতে পারছি এটা থিয়োরি আকারে পড়লে তো বোমা মেরে ও আমাকে বোঝানো যেত না।
তবে নিচের একটা বিষয় ঠিক বুঝলাম না-
ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছেন?
এই কমেন্টে কী কী ভুল করলাম?
লীলেন ভাই, বানান নিয়ে এরকম একটা ফাক-চান্সের-আলাপে অংশ নিয়ে নিলাম আপনার অনুমতি ছাড়াই; এই প্রশ্নের উত্তর তো আপনারই দেয়ার কথা!
লীলেন ভাই বোঝাতে চেয়েছেন যে, দুটো শব্দের মাঝখানে স্পেস দিয়ে 'ও' লিখলে তা 'এবং'-এর অর্থ বহন করে। তাই না কি লীলেন ভাই?
ধন্যবাদ।
লীলেন ভাইয়ের এ ধরণের মন্তব্য থেকে আগেও অনেক কিছু শিখেছি, এখনো শিখলাম। এই নিয়ে আলাদা পোস্ট দিলে আসলেই খুব ভালো হয়। এমনি ক্যাজুয়াল ভাবে - ফর্মাল কিছু না। এতে বুঝতে ও অনুসরণ করতে আমাদের সুবিধা হয়।
গতবারের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে আমার নতুন বইটাতে অনেক সময় নিয়ে খুব যত্ন করে বানান, চিহ্ন আর বানানের সামঞ্জস্য ঠিক করেছি। প্রকাশক অপু ভাইও খুব যত্ন নিয়ে কাজ করছেন। এখন আসল জিনিস কী দাঁড়ায় সেটা দেখার অপেক্ষা।
আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো বিজয়ে কনভার্ট। কনভার্ট করতে গেলে অনেক কিছু ভচকে যায়। বিজয় এড়িয়ে বই সরাসরি ইউনিকোডে প্রকাশ করলে আমাদের ঝামেলা অ-নে-ক কমবে বলে আমি মনে করি।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
সরাসরি ইউনিকোড থেকে এবার প্রাকশিত হচ্ছে দুটো বিশাল বিশাল বই
সচলায়তন সংকলন আর জুবায়ের ভাইয়ের বই
দুটোতেই ঘাঁটাঘাঁটির অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি প্রকাশনার পর্যায়ে যেতে হলে ইউনিকোডকে আরো বেশ কিছু পথ পাড়ি দিতে হবে
বেশ কিছু ঝামেলা রয়ে গেছে এখনও
(ইউনি মিস্তরিরা সচলেই ঘোরাফেরা করে। ধরেন এদের)
অপু ভাই প্রকাশনায় নেমেছেন গত বছর থেকে
তাকে অভিনন্দন জানানো হয়নি
তবে তার এক লেখা দেখে আমি ফোন করে জিজ্ঞেস করেছিলাম- শব্দগুলোর বানা কি তুই লিখেছিস না তোর যে ছেলে এখনও ইস্কুলে যায় না তাকে দিয়ে করিয়েছিস?
০২
অপু ভাই
খেয়াল রাখবেন
এখন আর ফোন করবে না কেউ
পেছনের দিকে জেনারেশন গুনবে সরাসরি
আপনে খালি নাম দেন, আমি ইউনি ছাড়া আর কিছুতে লিখতারি না, তাই উনাগোরে কিছুতেই ছাড়া-ছাড়ি নাই।
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
ইউনির একটা বোড় ঝামেলা হলো কারগুলোকে (আকার ইকার) এরা আলাদা কারেক্টার না ধরে ধরেছে পরগাছা হিসেবে
ফলে ফলে থেকে যদি আমি ল কেটে ফরে করতে যাই এবং ল ডিলিট করি তাহলে সাথে সাতে একারটাও ডিলিট হয়ে যায়
০২
ইউনিওয়ালা যে জিনিসটা খেয়াল করেনি তা হলো বাংলায় কারগুলো (আকার ইকার) এগুলো স্বরবর্ণের স্বয়ংসম্পূণ সংক্ষিপ্ত প্রতীক
আমরা আমআদএর না লিখে লিখি আমাদের
কিন্তু ওরা এগুলোকে এমনই লেজ বানিয়েছে যে এগুলোকে কোনোভাবেই আলাদা লেখা যায় না
এখন যদি বাচ্চাদের বইয়ে আকার ইকার পরিচয় করানোর জন্য এগুলোকে আলাদা করে লিখতে হয় হবে সেটা হয় হাতে আঁকতে হবে
নাহলে
া ি ে
এরকম রসগোল্লার সাথে মিশিয়ে গিলাতে হবে। আর বলতে হবে এখানে গোল্লা বাদ দিলে যা থাকে তা হচ্ছে বাংলা আকার
০১। এটা করা যায়। কিন্তু লাভের চেয়ে ঝামেলা বেশী দেখে আলসেমীতে করা হয়নি।
bnwebtools এ একটা পয়সা দেয়ার বাটন করতে হবে। লোকে কিছু পয়সা দিলে কাজ করার আগ্রহ জন্মাতে পারে। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলিতো পয়সা দেয়ইনা বরং নিজেদের ফ্রী দাবী করে ফ্রী কপি নিয়ে যায়। দুঃখের কথা আর কারে বলি!
০২। এটার পিছনে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা কারন আছে। সর্টিং কম্পিউটারের খুব দরকারী একটা বিষয়। সর্টিং বিবেচনায় একার আকার গুলি আগে বসলে খবরাছে।
গোল্লা সরাতে একটা নিশ্চয়ই উপায় আছে। বের করে জানাবো।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এটা বানাতে খরচ আছে বুঝতে পারি
তবে এটুকু বলতে পারি যে এটার মার্কেটও আছে
ভালো স্পেল চেকার পেলে লোকজন পয়সা দিয়ে কেনে এটা আমি নিশ্চিত বলতে পারি
আমার জীবনেও আমি কোনো সফটওয়ার পয়সা দিয়ে কিনিনি
একটা মাত্র সফটওয়ারই কিনেছি। সেটা বাংলা স্পেল চেকার
এখন পর্যন্ত হাজার পনেরোর বেশি টাকা ঢেলেছি খাস্তা আখাস্তা স্পেল চেকারের পেছনে
আমার এই পিসিতে এখন মাত্র দুটো সফটওয়ারই আছে পয়সায় কেনা
একটা বিজয়ের স্পেল চেকার। কিনেছিলাম এক হাজার টাকা দিয়ে (পুরা আখাস্তা)
আর যেটা দিয়ে আমি কাজ করি সেটার দাম নিয়েছিল পাঁচ হাজার টাকা
(আমিই প্রথম ক্রেতা। তারপর আমার জানামতেই পঁচিশ ত্রিশজন কিনেছেন এটা। পরে দাম কমাতে কমাতে ৫০০ টাকায় এসছিল)
স্পেল চেকার পাওয়া গেলে লোকজন কিনবে
তবে শুধু অনলাইন না করে অফ লাইনে (পিসি বেজ) ভার্সনও থাকতে হবে
আর ইউনির সাথে সাথে পুরোনো বাংলা বানানগুলোও যেন্ এটা সাপোর্ট করে
কারণ আগামি দশ বছরেও পাবলিকেশন হাউসগুলো এবং অফিস ও বাসা কেন্দ্রিক পিসিগুলো পুরোপুরি ইউনিবেজ হবে এটা বোধহয় আশা করা যায় না
০২
নেটে বোতাম টিপে পয়সা দেয়ার সিস্টেম বাংলাদেশে প্রায় নেই
নাহলে আমি দিতাম
বানিয়ে ফেলেন
নিশ্চয়তা দিচ্ছি প্রথম ক্রেতা আমি
০৩
কম্পু সম্পর্কে আমার ধারণা না থাকলেও এটুকু অনুমান করি সর্টিংয়ের জন্য কম্পুকে হায়ারারকি কিংবা ক্রনোলজি চিনিয়ে দিতে হয়
আকার ইকারগুলোকে আলাদা কারেক্টার ধরেও কিন্তু এটা করা সম্ভব
বাংলা বর্ণের ক্রনোলিজি বর্ণমালা চার্টে যেরকম থাকে বাক্যে কিংবা শব্দে এসে কিন্তু কিছুটা পাল্টে যায়। এক্ষেত্রে পুরোপুরি ফনেটকি হয়ে যায় বাংলা বর্ণ (যাকে সাধারণভাবে আমরা বলি অক্ষর)
সর্টিংয়ের জন্য বর্ণ হিসাব করলে পাওয়া যাবে ৫০টা (১১ স্বর (+এ্যা) আর ৩৯টা ব্যাঞ্জন)
কিন্তু যখন শব্দে কিংবা বাক্যে বসে বর্ণগুলো অক্ষরে রূপান্তরিত হয় তখন এগুলোর চরিত্র ফনেটিক হয়ে যায়
কঅ= কঅ = ১
কআ= কা= ২
ক(+)ই= কি= ৩
এইভাবে ক এর সাথে সবগুলো স্বর যুক্ত হবার পরে শুরু হয় ক+ অন্য ব্যাঞ্জন + স্বর তালিকা
ক্ল+অ- ক্ল+আ
ক্র+অ- ক্র+আ...
এইভাবে ক এর পুরো সার্কেল শেষ করার পরে আসে খ (খ+অ) এর ক্রনোলজি
আমার ধারণা এটা করা সম্ভব
আকার ইকারগুলোর আলাদা ক্রনোলজি তৈরি করা যেতে পারে
কারো যদি দরকার পড়ে শুধু কারগুলো সর্ট করবে তাহলে সেটা যেমন করা যাবে
তেমনি সবচে কাজে লাগবে ভবিষ্যত প্রকাশনার কাজে
কারণ আমি কোনো জায়গা থেকে কে কেটে গে করতে গিয়ে যদি ক কাটার পরে একারটাও কেটে যায় তবে প্রচুর আশংকা থাকে ক কেটে গ বসানোর পরে আবার একারটাও যোগ করার। কারণ ওটাতো ঠিকই ছিল
আর ভুলে যাওয়া মানেই ভুল থেকে যাবার সম্ভাবনা বেড়ে যাওয়া
এক্ষত্রে একটা অপশন তৈরি করা যেতে পারে
ধরেন কে কেটে আমি লে করব
পিসিতে যখন ল কেটে দিলাম তখন একারটা হাইড হয়ে যাবে (স্পেসসহ)
এরপরে যদি আমি ওখানে কোনো কনসোনেন্ট আর না বসাই তাহলে ওই একারটাও আর জায়গায় থাকবে না
কিন্তু যদি ওখানে অন্য কোনো অক্ষর বসাই তাহলে ইনভিজিবল একারটা অটোমেটিকেলি নতুন কনসোনেন্টের সাথে বসে যাবে
কে> ক কাটার পর = কিছুই নেই
ক এর জায়গায় ল বসানোর পর= লে (অটোমেটিক)
জিনিসটাকে এইভাবে সাজাতে পারলে ভবিষ্যতের বহু ঝামেলা শুরুতেই এড়িয়ে যাওয়া যাবে
লীলেন ভাই
বানান - প্রিপ্রেস নিয়ে আলাদা লেখা দিন
অনুরোধ করছি
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
আলাদা পোস্ট মানে আলাদা প্রিপারেশন
আর আলাদা প্রিপারেশন মানেই পড়ে থাকা ঝুলে থাকা
আমার নিজের জন্য কিছু নোট আছে কাগজে আর বেশিরভাগই মাথায়
গত বছরও বলেছিলাম সবগুলো একসাথে করব। করে পোস্ট দেবো
কিন্তু কুত্তা দৌড়ে থাকতে থাকতে আমার অবস্থা এখন এমন পর্যায়ে গেছে যে এবার বোধহয় লোক ভাড়া করতে হবে আমার নিজের বই লেখার জন্য
আলাদা পোস্টের কথা আপাতত ভাবলেই আবার পড়ে থাকবে
তাই ভাবলাম এটার সাথে সাথে কিছু বিষয় এলোমেলো আকারে হলেও যদি গেঁথে ফেলা যায় তাহলে পরে এগুলোর সাথে সবার কমেন্ট মিলিয়ে একটা চেকলিস্ট তৈরি করে ফেলা যাবে সহজেই
০২
লেখা থেকে বই বাঁধাই পর্যন্ত ফাঁড়া কিংবা ফাঁদ কিন্তু কম না সংখ্যায়
চলুক বইমেলার সাথে পুরো ফেব্রুয়ারি
সবার অভিজ্ঞতা আর কমেন্ট
মার্চে একটা চেকলিস্ট দাঁড়িয়ে যাবে সচলায়তনে
এইটুকু অন্তত বোঝা যাচ্ছে যে সচলসংশ্লিষ্ট প্রকাশনা বছরে কমপক্ষে ৫০টা হবে
০৩
তোমার অভিজ্ঞতাগুলোও টুকে রাখো
মার্চে সবাই মিলে একটা চেকলিস্ট দাঁড় করিয়ে ফেলব
০৪
সঙ্গে সঙ্গে ইউনিকোড বিষয়ক অভিজ্ঞতাও লেখা দরকার
কারণ বছর পাঁচেকের মধ্যে ইউনিকোডই হয়তো বাংলা প্রকাশনায় লিড নেবে
০৫
যারা আর্টওয়ার্কে কাজ করেন তারা পাবলিকেশনের প্রফেশনাল সফটওয়ারগুলোর বিষয়ও যুক্ত করতে পারেন
বাংলাদেশে যদিও এখনও ওয়ার্ড-কোরালড্র-কোয়ার্ক-ইলাস্ট্রেটর-ফটোশপ কেন্দ্রিক প্রকাশনা
কিন্তু দ্রুত বদলে যাচ্ছে প্রকাশনার নেচার
যেখানে পাঁচ বছর আগেও লেখরা হাতে লেখা পাণ্ডুলিপি নিয়ে হাজির হতো
সেখানে এখন প্রিন্ট রেডি ভার্সন আসছে ইমেইলে। অনেক ক্ষেত্রে ডিজাইনওয়ার্কসহ
এইসব জিনিস সামলানোর প্রিপারেশন বেশিরভাগ প্রকাশনীতেই নেই
সামনের পাঁচ বছর মাথায় রেখে এগুলোও চলে আসা দরকার প্রকাশনা চেকলিস্টে
- লীলেন্দা, আপনি এভাবেই যোগ করে যান টুটুল ভাইয়ের পোস্টে। সব যোগ করা হয়ে গেলে আমি দরকার হলে ভলান্টিয়ার খেটে আপনার সব কমেন্টগুলোকে এক করে ব-e করার জন্য আপনার তুলে দেবো।
আলাদা পোস্ট কবে দিবেন, তার জন্য এখন এই চান্সটাকে ফেলে রাখা ঠিক হবে না। মন্দ লোকে বলে আপনারও নাকি হিমু'র মতো চা-খাওয়া ব্যামো আছে। এইটা অনেক জটিল রোগরে ভাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অনেক কিছুই জানতে পারছি। লীলেন ভাইয়ের ব্যবচ্ছেদ চলুক। আগামী রোববারে হানা দেব শুদ্ধস্বরের আস্তানায়। আরো আগে যাওয়ার ইচ্ছে ছিলো, কিন্তু আজ রাতেই চট্টগ্রাম যেতে হবে।
টুটুল ভাইকে ধন্যবাদ এই পোস্টের বরাতে অনুপস্থিত থেকেও মেলা উপভোগ করার সুযোগ লাভের জন্য।
নিজের ফুলদানীতে যারা পৃথিবীর সব ফুলকে আঁটাতে চায় তারা মুদি; কবি নয়। কবির কাজ ফুল ফুটিয়ে যাওয়া তার চলার পথে পথে। সে ফুল কাকে গন্ধ দিলো, কার খোঁপায় বা ফুলদানীতে উঠলো তা দেখা তার কাজ নয়।
___________________________ [বুদ্ধদেব গুহ]
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
লীলেন ভাই, আমারও অনুরোধ - আলাদা পোস্ট দেন। খুবই উপকার হবে আমাদের সবারই। অনেক কিছু শিখলাম, অথবা নতুন করে ঝালিয়ে নিলাম আজ।
লীলেনজী, দারুণ হচ্ছে !
প্রসাদ যতোই কণিকা হোক, ইহার নাকি আলাদা মর্যাদা ও সম্ভ্রম থাকে। তাই অন্য খাবারের সাথে মিশাইয়া ফেলিলে প্রসাদের মাননায় অবনতি ঘটে। কিন্তু লীলেনজীর খাসিলতের ফর্মেটে কিঞ্চিৎ জটিলতা রয়েছে। তিনি মন্তব্যের সূত্র ধরিয়া স্বতস্ফূর্ত নিঃসরণ ঘটাতে যতোটা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন, স্বতন্ত্র পোস্ট হিসেবে বিতরণ করিতে ততোটাই আলকুঁড়ে ! কিন্তু প্রসাদের মাহাত্ম্য হইতে আমরা যে বঞ্চিত থাকতে চাই না ! এখন কী উপায় ! এতদবিষয়ে সচল বুদ্ধিজীবী সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
[মন্তব্যলিখনটিতে কথনরীতির স্বেচ্ছাকৃত সচেতন মিশ্রনে কেউ আবার অগ্নিশর্মা হইয়া উঠবেন না। বিষয়টির সুরাহা করুন। অতীব গুরুত্বপূর্ণ মাণিক্য হেলাফেলায় ছুঁড়ে দেয়া হচ্ছে !!]
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
স্যার
লেখালেখির শুরুতে একজন তিনটা A এর সূত্র শিখিয়ে আমার বারোটা বাজিয়ে দিয়েছেন
তিনটা A হলো
১. A= agreement মানে সম্ভাব্য অসম্ভাব্য যা মাথায় আসে মিলুক না মিলুক প্রথমে গেঁথে ফেলা। নোট করে ফেলা। কিংবা লিখে ফেলা। এইটার নাম প্রথম খসড়া
২. A= arrangement একবার খসড়া হয়ে গেলে এইবার সাজানো। কোনটার আগে কোনটা আসবে। কোনটা পরে যাবে। কোনটা বাড়বে। কোনটা কমবে। এইটার নাম দ্বিতীয় খসড়া
৩. A= argument এইটা সেলফ এডিটিং। কোনটা যৌক্তিক। কোনটা অপ্রাসঙ্গিক। কোনটা সুন্দর। কোনটা ভাল্লাগছে না। কোনটা বেশি টাইট কোনটা বেশি লুজ। কোনটা আরও একটু ঘষামাজা করা দরকার
এই অংশটাই হলো ফাইনেলাইজেশন
সেই পাবলিকের কুবুদ্ধিতে পড়ে আমার এখন পর্যন্ত দুর্গতির কোনো শেষ নেই
একেকটা লেখা যখন প্রথম লেখি তখন দেখতে চরে গজিয়ে উঠা বেসুমার ঘাসের মতো বড়ো আর এলোমেলো হয়ে যায়
আগা মাথা কিছুই ঠিক থাকে না
বাপের কাহিনী বলতে এসে শালার কাহিনী বলা শুরু করি
এর পরে শুরু হয় কাটাকাটি
মাসের পর মাস
বছরের পর বছর কমাতে কমাতে নিয়ে আসি সাইজে
এই বদ অভ্যাসের কারণে আমার অসংখ্য লেখা পড়ে আছে খসড়া অবস্থায়
ওগুলো সাইজ করা হয়ে উঠছে না
দিতেও পারি না কোথাও
এই পোস্টে যদি এই বিষয়ের প্রথম Aএর কাজ শেষ করে ফেলতে পারি
তাহলে অন্যদের কমেন্টে ইজিলি দ্বিতীয় আর তৃতীয় Aএর কাজ হয়ে যাবে
তারপর সাজিয়ে ফেললেই ব্যাস
০২
আপনার অভিজ্ঞতাগুলো লেখেন স্যার
০৩
সেই ভদ্রলোক যখন আমাকে লেখার সূত্র দেন তখন তিনি হয়তো ভাবতেও পারেননি যে আমাকে ব্লগে তাৎক্ষণিকভাবে কমেন্ট করতে হবে
এইজন্য কমেন্টগুলো করি তার সূত্রের বাইরে
একেবারে প্রথম A দিয়ে
কিন্তু পোস্ট দেবার কথা মাথায় আসলেই তিন Aএর ভয়ে হাত পা গলা ঠাণ্ডা হয়ে যায়
এই বছর প্রতিদিন যাবো ভেবেছিলাম। কিন্তু হবে না। আজ গিয়েছিলাম একটা পাণ্ডলিপি প্রকাশককে দিতে। কয়েক ফরমা দেখতে আমার দেড়মাস লেগেছ! বই মনে হয় আমারে দিয়ে হবে না। তবে, ঐ কারণে যায় নি কেবল। গিয়েছিলাম এক প্রকাশকের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে। কেবল বিজ্ঞানের বই প্রকাশ করেন বলে হয়তো তাকে কোন স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। আমাদের সঙ্গে ্বেছন আর দেশে একটা বিজ্ঞানের সংস্কৃতি তৈরি করতে চান বলে শিল্পপতি আবু মুসা সরকার গত তিনবছরে ২৫০টির মতো বিজ্ঞানের বই প্রকাশ করেছেন! এই বছর তিনি হাতে নিয়েছেন স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য বিজ্ঞানের চার্ট, ছবি এইসব প্রকাশের কাজ। প্রকাশিত হয়েছে এরকম ১০০টি চার্ট ও ছবি। যারা আমার এই মন্তব্য পড়বেন তাদের মধ্যে যাদের বয়স বেশি তারা হয়তো শিক্ষা উপকরণ বোর্ডের কথা মনে করতে পারবেন। পরম শ্রদ্ধেয় আবদুল্লাহ আল মুতী শরফুদ্দিন আশির দশকে এই বোর্ড চালু করেছিলেন। লক্ষ্য ছিল বিজ্ঞান শিক্ষার নানা উপকরণ তৈরি করা যাতে স্কুলে বিজ্ঞানের চলটা বাড়ে। তা সাইফুর রহমান সাহেব ৯২ সালে সেটি বন্ধ করে দেন, লাভজনক না বলে! সেখান থেকে মোট ৬০০ চার্ট আর ছবি তৈরি করা হয়েছিল। তা আমরা সেটি আবার শুরু করতে পেরেছি মুসা ভাইকে দিয়ে। কিন্তু বাংলা একাডেমি তাকে কোন স্টল বরাদ্দ দেয় নি। কাজে ঐ ২৫০ বই আর চার্ট এই মেলায় আসে নি!!!
সরকারের একজন সচিবও বাএ-এর ডিজিকে অনুরোধ করেছিলেন যাতে বিজ্ঞান একাডেমিকে একটা স্টল দেওয়ার জন্য। তাও লাভ হয়নি।
আমি ঠিক বুঝি না বিজ্ঞানের গুরুত্ব এই দেশ কবে বুঝবে। তবে আমার জীবদ্দশায় মনে হয় দেখবো না। আজকাল বড় হয়রান লাগে। মনে হয় বেহুদা চেষ্টা করে যাচ্ছি। বই মেলায় বিজ্ঞানের বইএর একটা স্টল করার মতো যোগ্যতা এখনো হলো না।
মাটি কাটার কাজ করলে মনে হয়্ভালো করতাম!
মুনির হাসান
সাধারণ সম্পাদক
বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি
০১
কোন ব্যক্তিগত পরিচয় না থাকার পরও আপনি আমার খুব পছন্দের একজন মানুষ, আপনার উদ্যম আর প্রচেষ্টার জন্য, আপনি দেশের বিজ্ঞান আর গণিতের প্রসারের জন্য যা করেছেন তার জন্য। আপনাকে সচলায়তনে দেখে তাই সত্যি খুব ভালো লাগছে।
০২
এ আর নতুন কী ! সরকারের লোকদের মাথায় এর থেকে বেশি বুদ্ধি কি কোনকালেই ছিলো ? আমার মনে হয় না।
বইমেলার আশা বাদ দিয়ে, অন্যভাবে এ জিনিশ ছড়াতে হবে। যদি কোন পরিকল্পনা থাকে, এবং সেখানে কোনভাবে সাহায্য করতে পারি নির্দ্বিধায় জানাবেন, সাধ্যমত চেষ্টা করবো।
০৩
সচলায়তনে আপনার লেখা দেখার প্রত্যাশায় থাকলাম...
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
দুয়েকবার আমার সুযোগ হয়েছিল আবদুল্লাহ আল মুতী শরফুদ্দিনের কাছাকাছি থেকে কাজ করার
তার এই প্রজেক্টের কথা জানতাম
বিজ্ঞানের বইয়ের আকাল একেবারেই চোখে পড়ার মতো বইমেলায়
আর যে দেশে স্কুলগুলোতে একই সাথে বিজ্ঞান বইয়ে পড়ানো হয় মানুষের বিবর্তনের কথা
আবার ধর্ম বইয়ে পড়ানো হয় আদম কিংবা ব্রহ্মা থেকে মানুষ উদ্ভবের কথা
সেখানে বিজ্ঞান ঢোকাবে কে?
আমারও অবস্থা সবজান্তার মত। দূর প্রবাস থেকে আপনাদের কাজ দেখি, আর মুগ্ধ হই। আফসোস হয়, দেশে থাকলে হয়তো শামিল হতে পারতাম সাথে। শুভ কামনা রইলো সকল উদ্যোগে। সাহায্য লাগলে জানাবেন, আমার মনে হয় না এখানে সমর্থনের অভাব হবে।
চার্ট ও ছবির ব্যাপারে একটু বিস্তারিত লেখার অনুরোধ জানাচ্ছি। এ-ধরনের কিছু পরিকল্পণা মাথায় ছিল। প্রবাসী ছাত্ররা মিলে সাহায্য করতে পারি হয়তো।
বাংলা একাডেমী যখন দিলই না, কোন ভাবে কি কিছু বিজ্ঞাপন বা যোগাযোগের ঠিকানা রাখা যায় মেলায় যাওয়া পাঠকের জন্য?
ধন্যবাদ।
চার্ট আর ছবির ব্যাপারটা আমরা এভাবে দেখি। আমাদের স্কুল শিক্ষকদের ক্লাশে, মানে বিজ্ঞানের ক্লাশে ছবি আকতে একটা বড় সময় চলে যায়। এই থেকে আমরা ভেবেছি যদি বড় করে ছবিগুলো ছাপানো যায়, তাহলে স্যাররা ক্লাশে যাবার সময় সেগুলো নিয়ে যেতে পারবেন। ক্লাশে সেগুলো টাঙ্গিয়ে ক্লাশ নিবেন। তাহলে একটা বড় সময় বাঁচে। ধরেন, ব্যাঙের পরিপাকতন্ত্র। মনে করে দেখুন, স্যারের কতো সময় লাগতো এটা আকার জন্য। আগের দিনের বায়োলজি স্যাররা ভালো আকতেও পারতেন। কিন্তু সময়তো কমে যাচ্ছে আলোচনার জন্য। এই চিন্তা থেকে শিক্ষা উপকরণ বোর্ড ৬০০ চার্ট আর ছবি করেছিল ১৯৮০-র দশকে। এখনতো শিক্ষা উপকরণ নেই, তাই মুসা ভাইকে পটিয়েছিলাম তিনি যেন বাণিজ্যকভাবে এগুলো করেন। তিনি করেছেনও। কিন্তু সবচেয়ে বড় মেলায় তার প্রদর্শনী করতে পারছেন না।
এখন প্রতিবছন অনেক গণিতের বই বের হচ্ছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা এগুলো হুমড়ি খেয়ে কেনে। সেভাবে বিজ্ঞানটাকেও ওদের কাছে নিতে হবে।
একুশে মেলায় হয়নি বলে নিজেরা একটা মেলা করবো ভাবছি- গণিত আর বিজ্ঞানের বই মেলা। সামনের মাসেই ট্রায়াল দেবো, পাবলিক লাইব্রেরী চত্ত্বরে।
যারা দেশের বাইরে আছেন, তারা নানাভাবে আমাদের সঙ্গে সামিল হতে পারেন। সহজ হলো ভালো বিজ্ঞান আর গণিতের বই যোগাড় করে দেওয়া। আমরা অনেক বই, গণিতের , যোগাড় করেছি। এগুলোর জরুরী অংশ ফটোকপি করে সারাদেশে পৌছানোর চেষ্টা করি আমরা। আমাদের গণিত অলিম্পিয়াডে, এরকম বইএর একটা স্টলই থাকে। বিভিন্ন স্থানে ছেলে-মেয়েরা অপেক্ষায় থাকে কখন আমাদের উৎসা হবে আর তারা সেখান থেকে বই পাবে। ২০০৯ সাল থেকে আমরা এই কার্যক্রমে বিজ্ঞানের বই-এ সম্প্রসারিত করবো। কাজে, যদি মনে হয় কোন বই দেশের শিক্ষার্থীদের দরকার হতে পারে, তাহলে সেটা আমাদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া যাবে।
আর একটা কাজ করতে পারেন। ভালো ব্ই-এর বাংলা অনুবাদ। সেটাও দরকার।
গণিতের বেশ কিছু বই-এর অনুবাদ হয়েছে। এখন কিছু ফিজিক্স, কেমিস্ট্রির অনুবাদ দরকার।
বাংলা একাডেমিরও হয়তো একদিন বোধদয় হবে।
সকলে ভাল থাকুন।
মুনির হাসান
স্যার,
যে-ব্যাপারগুলো বললেন, সেগুলো নিয়ে বাইরে থেকে অনেক সাহায্য করা সম্ভব। আপাতত কিছু কাজ করা যায়।
১) যদি কোন সুনির্দিষ্ট বিষয়ে (মাধ্যাকর্ষন, পরিপাকতন্ত্র, ডায়নামো, ...) লেখা প্রয়োজন হয়, তাহলে তা অনুবাদ করে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া যায়।
২) কপিরাইটের ঝামেলায় না গিয়ে এবং দ্রুত দেশময় পরিবেশনার স্বার্থে সফট কপি সবার জন্য প্রস্তুত করা যায়। এ-ব্যাপারে সাহায্য লাগলে জানাতে পারেন।
৩) বাইরের দেশের পাঠ্যপুস্তক (বিভিন্ন বিষয়ে, প্রতিটি শ্রেণির) স্ক্যান করে দেশে পাঠানো সম্ভব, ইত্যাদি।
যেহেতু আপনারা দেশে আছে, সেহেতু আপনারা ভাল জানবেন কী কী প্রয়োজন। সে-ব্যাপারে নির্দিষ্ট কিছু জানিয়ে একটি পোস্ট দিলে ভাল হয়। সেটি জনে জনে দেখিয়ে (এবং প্রয়োজনে ঘাড় মটকে) কিছু কাজ করিয়ে নেওয়া যায়।
আমাদের হাতে সরঞ্জাম অনেক, কিন্তু সরেজমিন তথ্য কম।
০১
লীলেন ভাই
০২
বানান নিয়ে আমার সমস্যাটা খুব অদ্ভুত। আমি কাগজে কলমে লিখতে গেলে ঠিক বানানটাই লিখতে পারি, কিন্তু টাইপ করতে গেলে মাঝেই মাঝেই অদ্ভুত সব বানান ভুল করি।
০৩
আমার বিগবসের বানান সেন্স ভালো, লেখায় বেশি করলে তাঁর ঝাড়ি খেতে হয়, তাই একটু দেখে শুনে লিখি।
তবে এই সচলায়তনের বানানে আরো একজন অতিমাত্রায় পারফেক্ট সচল হলেন আমাদের সন্ন্যাসীদা। উনি আমাকে একবার আমার এক লেখায় কিছু ভুল ধরে দিয়েছিলেন আমার ব্যক্তিগত অনুরোধে। তার মধ্যে আসলে বানান ভুল তেমন ছিলো না, অধিকাংশই ছিলো যতি চিহ্ন-এর ব্যবহার কিংবা লীলেন ভাই যেগুলো শুরুতে বলেছেন অর্থাৎ শব্দকে ভেঙে লেখা কিংবা - ব্যবহার ইত্যাদি।
আমি সত্যি সত্যিই উনার কাছে অনেক কৃতজ্ঞ - উনার কারণেই এখন অনেক সতর্ক হয়ে, আগের থেকে শুদ্ধভাবে বাংলা লিখতে পারি বলে মনে হয়।
০৪
নির্দ্বিধায় প্রিয় পোস্টে অ্যাডিত হল।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
কম্পুতে লিখলে অনিচ্ছাকৃত ভুলের পরিমাণ একটা ভয়াবহ সমস্যা
যেটা লেখার সময় এড়ানো প্রায় অসম্ভব
আপার কি লোয়ার কির কারণে যেমন খএর জায়গায় ক হয়
তেমনি দ্রুত লেখার সময় ফাঁকতালে অন্য বাটনে চাপ পড়ে যাবার কারণে শব্দের মাঝখানে প্রচুর বাহুল্লি অক্ষর যেমন বসে তেমনি ঠিকমতো চাপ না পড়ার কারণে অনেক সয় দরকারি অক্ষর বসে না
তারউপরে আছে ডবল আকার ডবল একার কিংবা আকার একার বাদ পড়ে যাওয়া
এগুলো হাতে লিখলে হয় না কারণ আঙুল বাড়তি লেখে না
তবে আমার আঙুল লেখার সময় শব্দের মাঝখানে প্রচুর অক্ষর ছেড়ে যায়
কারণ চিন্তার গতির সাথে কোনোভাবেই হাতের গতি মিলে না
০২
এই ভুল থেকে উদ্ধারের একমাত্র পথ স্পেল চেকার
খালি চোখে হার্ড কপি হোক আর সফট কপি হোক্
এই ভুলগুলো কাটানো প্রায় অসম্ভব পর্যায়ের কঠিন কাজ
ছাপা হবার পরে দেখা যায় লিখতে গেছি আমার। হয়ে গেছে অমার
@সবজান্তা
ভাই, গালি দিলেন?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ভাই, গালি ভাবলেন ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
পইড়া তো সেরমই মনে হইলো
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
গালি যদি মনে করেনও, আমি তবুও সবজান্তার সাথে সহমত জানাব।
এ প্রসঙ্গে বলি, কিছুদিন আগে উপলব্ধি করলাম, গত কয়েক মাসে বিভিন্ন সময়ে আমার লেখায় আমি আপনার বানানরীতি অবচেতনভাবে অনুসরণ করে আসছি! যেমন- আগে বরাবরই লিখতাম "কোনরকম", হঠাৎ করেই দেখলাম গত বেশ কিছুদিনে অনেক জায়গায় লিখেছি "কোনওরকম", এই ধরণের আরো বেশ কিছু ব্যাপার আছে। আমার কাছে বরাবরই মনে হয়েছে, আপনি বানানের ব্যাপারে অত্যন্ত যত্নশীল ও নির্ভুল। আপনার ভুল পাওয়া দূরূহতম কাজ। তাই অবচেতনেই ধীরে ধীরে একটা আস্থা গড়ে উঠেছে, যা-ই লেখেন, সেটাই নিশ্চিতভাবে নির্ভুল ধরে নেই। আপনিই আমার অভিধানের কাজ করছেন আপাতত
অনেক গালি দিলাম, না কি বলেন?
শালার কাজের চাপে এখনো মেলায় ঢুকতেই পারলাম না !! কাল্কেই যামু !!
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
পোস্টের সূত্র ধরে বলতে চাই:
-এবার বইমেলার ভেতরের স্থানটিকে অনেক ঘিঞ্জি মনে হলো। এর একটি কারণ বোধহয় এবার কী একটা সংস্কার/ উন্নয়ন কাজের জন্য পুকুর-পারের পূর্ব অংশকে ব্যবহার করা হয়নি।
-সবচেয়ে বিরক্তিকর শ্বাসবন্ধ হয়ে আসা ধুলোর কুয়াশা।...
-আর একনজরে মেলার স্টলগুলো ঘুরে কষ্ট পাই আজেবাজে বইয়ের ছড়াছড়ি দেখে। কাগজ, কালি ও অক্ষরের কী মারাত্নক অপচয়!!
(জানি না, প্রকাশের পর আমার বইটাও একই তালিকাভূক্ত হবে কী না। )
-মেলার রাস্তার স্টলগুলো দেখে আরো হতাশ হতে হয়। এইসব স্টল কী অমর একুশে গ্রন্থমেলার জন্য খুব প্রাসঙ্গিক?
-সেই পুরনো বিতর্ক উস্কে দেওয়া হচ্ছে, এ কথা মনে হলেও আমি চাই, সুশৃঙ্খল ও বিশাল পরিসরে যেনো এই বই মেলার আয়োজন করা হয়। এ কথা যে কেউ স্বীকার করবেন, এখন প্রায় এক কোটি মানুষের এই নগরীর জন্য বাংলা একাডেমির ছোট্ট প্রাঙ্গণ অমর একুশে গ্রন্থ মেলার জন্য সত্যিই আর উপযোগি নয়।
আমি চাই, একুশের চেতনা সমুন্নত রেখে মেলার স্থানটিকে যেনো স্থানান্তর করা হয়। এ ক্ষেত্রে তেঁজগার পুরনো বিমানবন্দর সংলগ্ন প্যারেড স্কোয়ারের বিশাল মাঠটির একাংশে মেলা স্থানান্তর হতে পারে। সেখানে কোনো কারণে একুশে বই মেলার আয়োজন করা না গেলে বাণিজ্য মেলার মাঠটিকেও ব্যবহার করা যায়।
-সবাইকে ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
অল্প সময়ের জন্যে মেলায় গিয়েছিলাম সন্ধ্যায়। আজকের দিনে আমার সেরা সংগ্রহ অবশ্যই বাংলা একাডেমীর বানান অভিধান (অবশেষে পেলাম) এবং মাহবুব আলমের বাংলা ভাষার ব্যকরণ।
আর এই পোস্টে উপরি হিসেবে পেলাম লিলেন ভাইয়ের টিপসগুলো। বাংলা বানান ও ব্যকরণ সংক্রান্ত নিজস্ব যে সব দুর্বলতা রয়েছে তার বিরদ্ধে একটি যুদ্ধ শুরু করাই যায়।
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
বানান অভিধান পেলেন! আমি অনেকদিন থেকে চেষ্টা করে যাচ্ছি। গতবার দেশে গিয়ে ব্যবহারিক বাংলা অভিধান পেয়েছি।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
ফেব্রুয়ারি মাসে আপনার এই সিরিজটি প্রাত্যহিক অবশ্য-পাঠ্যের অন্তর্ভুক্ত হলো
তবে খুবই ভালো হতো লেখাটি সচিত্র হলে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আবারো, হায় বইমেলা !
আমি আজকে যাবো ভাবতেসি। একলা একলা যাওয়ার আলসেমির চোটে কোত্থাও যাওয়াই হয় না আমার।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
আগামীবার না না এর এর আগেই 'প্রকাশনার সহজপাঠ' বইটি বের করা আর ঠেকানো যাবে না।
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
নতুন মন্তব্য করুন