কত ধরনের মানুষ আসে মেলায়।কেউ আসে ঘুরতে, কেউ আসে সময় কাটাতে।শুধুমাত্র মেয়েদের দেখা যাবে-এই আশাতেও আসে অনেকে।পাঠকরা আসে খোঁজ নিতে।মেলায় এখন এই পর্বটা চলছে।
ঢাকায় এখন সব মাঘে শীত আসে না ওয়েদার।সকালে শীত তো রাতে গরম।
মেলায় সচলদের উপস্থিতি তুলনামুলক এখনো কম।গতকাল দেখা পেলাম নজরুল,এনকিদু,বেক্কল ছড়াকার আর মুজিব মেহেদির।গৌতমের আসার কথা ছিল-হয়তো টি এস সি পর্যন্ত এসে আটকে গেছে, মেলায় আর ঢুকতে পারেনি।নজরুল,এনকিদু বেশ কিছু ছবি তুললো কাল-আমার মেইলে পাঠানোর কথা রাতেই।কিন্তু ইনবক্স এখনো দেখছি খালি।নজরুল অবশ্য বেশি ছবি তুলে নাই,কারণ ওর ডিজিটাল ক্যামেরায় রিল কম ছিল।
একটা ব্যপার লক্ষ্য করলাম,লেখকের সাথে প্রকাশকের সম্পর্কটা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ভাল থাকে না।একধরনের ভুল বুঝাবুঝি এই মন্দের দেয়ালটা তৈরী করে।লেখকরা মনে করেন-প্রকাশকরা ইচ্ছা করেই বই সময়মতো বাজারে আনেন না,সংখ্যায় কম দেন.....ইত্যাদি ইত্যাদি।কিন্তু একটা বই প্রকাশ করতে কত যে ঝক্কি পোহাতে হয়-সেটি প্রকাশক ছাড়া আর কেউই টের পান না।পেস্টিংয়ে ভুল হয়,ছাপা উল্টা হয়,ভাজ করতে গরমিল বাঁধে এবং সর্বশেষ মহা ক্ষমতাধর বাঁধাইকারদের পাল্লায় পরে ঘোলপান -যার পরিনতির আরেক নাম গচ্ছা।আসলে জাতি হিসাবে আমরা প্রচন্ড সাহসী।প্রলয়ংকরী সিডরে বিধ্বস্থ হয়েও এদেশের মানুষ যেমন করে আবারো ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখে, অনেক প্রকাশকও তেমনি বারবার ভেঙেচুড়ে যাবার পরও দায়বদ্ধতার অংগীকার থেকে স্বপ্নের বীজ বুনে -একটি সুন্দর বাংলাদেশের প্রত্যাশায়।
মন্তব্য
আজকে যাবো ভাবতেছি।
বইপত্তর কেমন এসেছে টুটুল ভাই?
গতকাল রাইতের বেলায় আমি লাইব্রেরী থিকা পইড়া বাইর হইতেছি, এনকিদুর লগে দেখা। ওর সামনের পরীক্ষার সাবজেক্টটা কিঞ্চিত সোজা, আমার আবার ততোটাই কঠিন। কাজেই ওর ক্যামেরাতে ছবি দেইখাই কাটাইতে হইলো।
দাঁতে দাঁত চাইপ্যা ওয়েট করতেছি, সামনের সপ্তাহের জন্য।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
নিতান্তই বিনা অনুমতিতে আপ্নের লেখাগুলা আমাগোর ক্রেডিট হিসাবে চালায়ে দেয়া হচ্ছে। ক্রেডিট ক্রাঞ্চের যুগে আর কি করবার পারি। বইমেলা ডট কমে মেলার জন্য একপেজ আছে ঐখানে। আপ্নের ইমেইল ঠিকানা নাই দেইখা মেইলাতে পার্লাম না।
অতসব বুঝে অন্যদের কাজ কী?
যার যারটা যে যে বুঝলেই ঝামেলা শেষ হয়ে যায়
বাঁধাই হয়নি এটা লেখককে কেন শুনতে হবে?
লেখককে টাইম দেয়া থাকবে
অমুক দিন তুমি বই পাবে
তার আগে পর্যন্ত লেখক মেলায় যাবে ঘুরতে চা বিড়ি খেতে
তারিখের দিন বই পাবে হাতে
০২
প্রতিটা প্রকাশনার জন্য টাইমলাইন ঠিক করা প্রকাশকের কাজ স্যার
অন্য প্রসঙ্গ: প্রি প্রেস
লেখকের অংশ
০১
লেখার মাঝখানে কোথাও ছবি যোগ করার থাকলে ফাইনাল পেজ মেকাপের আগে ছবি না বসানোই ভালো
এক্ষেত্রে ছবির জায়গায় আলাদা কালার করে ব্রাকেটে নোট রেখে কাজ করা উচিত (ছবি-১ গরু ঘাস খায়।কিংবা ছবি ১২: অমুক চার্ট)
এর কারণ হলো ওয়ার্ড ফাইলে যে ছবি বসানো হয় সেটা প্রিন্টের ক্ষেত্রে কোনো কাজেই লাগে না। বরং ঝামেলা করে
প্রিন্টে ছবির জন্য প্রফেশনাল সফটওয়ারে আলাদা সেটাপ দিতে হয়
এবং সেজন্য আলাদা সিডিতে কিংবা ফাইলে ছবির মূল কপি (হাই রেজুলেশন) দিতে হয়
এক্ষেত্রে মূল ছবি এবং গ্রাফ বা ইমেজ আলাদাভাবে রাখা দরকার
আরেকটা বিষয় হলো কম্পুর পর্দায় যে ছবি যতটুকু ভালো দেখায় প্রিন্টে কিন্তু সেই ছবিটা ভালো আসে না। এবং প্রায় ক্ষেত্রে আসেই না
০২
ক্যাপশনের ক্ষেত্রে কিংবা কোথাও যদি ছবির সাথে ছবির বর্ণনা থাকে (যেমন: উপরের ছবির ডান কোনার দিকে দাঁড়ানো... কিংবা বামের চার্টের তিন নম্বর কলামে...)
এসব ক্ষেত্রে একটু বেশি সাবধান হতে হয়। ফাইনাল ফর্মেট না করা পর্যন্ত এরকম বর্ণনাগুলো আলাদা লিখে ফাইনাল সেটাপের সময় বসানো ভালো
না হলে দেখা যায় লেখক বলেছেন উপরের ছবির কথা কিন্তু ছবিটা ছাপা হয়েছে ডান কিংবা বাম পাশে
একইভাবে আগের পৃষ্ঠায় পরের পৃষ্ঠায় এরকম কথাগুলো যেখানে বলতে হয় সেই জায়গাগুলো ফাইনাল সেটাপের আগে পর্যন্ত আলাদা কালারে রেখে সেটাপের সময় চেক করা দরকার
০৩
ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করা ছবি প্রায় প্রিন্টের প্রায় অযোগ্য
এগুলোর উপরে প্রচুর কাজ করতে হয় মানুষ করতে হলে
এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তা ভালো করা যায় না
০৪
ফাইনাল ফর্মেটের আগে সূচির পেছনে সময় নষ্ট করার কোনো মানে নেই
বড়োজোর সূচির জায়গায় কন্টেন্টের তালিকা করে রাখা যায়
০৫
পুরোনো কোনো ফাইল কপি করে সেখানে নতুন লেখা শুরু করলে ফাইলের মধ্যে পুরোনো ফর্মেটিং থেকে যায়
এটা চেক করা দরকার
০৬
এমএস ওয়ার্ড ২০০৭ (নতুন) আর পুরোনো ভার্সনের মধ্যে বেশ ঝামেলা আছে
২০০৭ এর ফাইলগুলোর শেষে থাকে ডক্স লেখা (কেন জানি না)
আর পুরোনো ভার্সনের শেষে থাকে ডক (সম্ভবত ডকুমেন্ট)
পিসিতে ২০০৭ এমএস ওয়ার্ড না থাকলে ডক্স ফাইল খোলা সম্ভব না
কেউ যদি ২০০৭ এ কাজ করে কোথাও মেইল করতে চান তাহলে জেনে নিতে হবে যার কাছে যাচ্ছে তার কাছে ২০০৭ আছে কি না
না থাকলে ২০০৭কে পুরোনো ভার্সনে কনভার্ট করে পাঠাতে হবে (এই যন্ত্রণাটা সম্ভবত বাংলাদেশে আরো দশ বছর করতে হবে। কারণ পাবলিক পিসি আপডে করে না)
২০০৭ এর সেভ এজ এ গেলেই পুরোনো ভার্সনে কনভার্ট করার অপশন আসে। ইজিলি করা যায়
০৭
খুব দরকার না হলে বাংলা লেখার মধ্যে ইংরেজি বানানে ইংলিশ শব্দ না লেখাই ভালো
অনেকে থ্যাংকস গুডবাইএর মতো প্রচলিত শব্দগুলোও রোমানে লেখেন
এতে বেশ ঝামেলা হয়
বিজয়ের ক্ষেত্রে সবচে ঝামেলা হয় আশপাশের বিজয়ের কারণে প্রায় সময়ই রোমান অক্ষরগুলো বাংলায় রূপান্তরিত হয়ে টডফড হয়ে যায়
দ্বিতীয়ত ফন্টের সাইজ বেখাপ্পা লাগে বাংলা আর ইংলিশের ফন্টের গঠন আলাদ হবার কারণে (বাংলা অক্ষরের ইকার রেফ এগুলোর জন্য মাত্রার উপরে যেমন ফাঁকা জায়গা থাকে। উকার রফলা এগুলোর জন্য নিচেও কিছু স্পেস থাকে বাই ডিফল্ট। আর ইংরেজি সবগুলো অক্ষরই থাকে ওই ফন্ট সাইজের যে কোনো ক্যাপিটাল অক্ষর যতটুকু জায়গা নেয় ততটুকু জুড়ে। এবং সবগুলো অক্ষরেরই ফাঁকা জায়গা থাকে শুধু উপরের দিকে। নিচে থাকে অদৃশ্য একটা মাত্রা)
যার কারণে একই লাইনের মাঝখানে বাংলা আর ইংলিশ শব্দ থাকলে দেখতে বিশ্রী লাগে
বিজয়ে সুতন্বী ১২র সাথে সাইজে টাইমস নিউ রোমানের ১০ মোটামুটি মিলে
কিন্তু ইউনিতে এই হিসাবটা আরো জটিল
বুঝতে অসুবিধা না হলে কিংবা কোনো এভ্রিবিয়েশন না থাকলে ইংলিশ ওয়ার্ডগুলো বাংলা বানানেই লেখা যায়
০৮
বড়ো লেখার জন্য সব ক্ষেত্রেই নরমাল ফন্ট ইউজ করা ভালো
লেখাটা যদি ইলাস্ট্রেটিভ না হয় তাহলে ফন্টের ক্যারিকেচার একেবারেই বাদ দেয়া উচিত
আর তা করতে হলেও একেবারে ফাইনাল স্টেজে এসে
ডক্স ফাইল সাইজে ছোট হয়। ডক ফাইলের প্রায় অর্ধেক সাইজ।
এমএস ওয়ার্ডে পেজ মেকাপ করলেও ছবি ফাইনাল ফর্মেটের আগেই বক্স করে বসানো উচিত, তাতে লেখকের প্রুফ দেখতে সুবিধা হয়। পরে না হয় ছবিগুলো অন্য জায়গা থেকে (ফটোশপ দিয়ে) প্রিন্ট দিয়ে পেস্টিং করা যায়। তাতে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা না।
বাদবাকি সব কথার সাথে একমত।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ভাইজান দ্বিমত করি একটু
এটা যদি DTP হয় তাহলে টেক্সটে বক্স করে কিংবা সরাসরি ছবিএনে বসিয়ে দিতে পারেন
রিপোর্ট টিপোর্ট এসবের জন্য এসব করা যায়
কিন্তু প্রেসে গেলে টেক্সেটএর সাথে ছবির মিশ্রণ সম্পূর্ণভাবে ওয়ার্ড এর এখতিয়ারের বাইরে
ওটা করতে হয় অন্য সফটওয়ারে
যেখানে ওয়ার্ডের টেক্সট ছাড়া আর কিছু্ই কাজে লাগে না (তাও টেক্স ভাঙে প্রচুর)
০২
লেখার সাথে ছবি থাকলে অবশ্যই তা কম্পুতে সেটাপ দিতে হয়
আলাদাভাবে লেখা আর ছবির পজিটিভ বের করে হাতে পেস্টিং করতে গেলে সেই আবার বইয়ের মধ্যে সেই মান্ধাতার আমলের পেস্টিংয়ের দাগ নিয়ে পোস্ট দিতে হবে আরেকটা
আর লেখক প্রকাশকের মারামরির আরেকটা অজুহাত বাড়বে
তাইলে দ্বিমতটা হইলো কোন জায়গায়?
আপনি যদি কোরেল ড্র, ইলাস্ট্রেটর বা কোয়ার্ক এক্সপ্রেসে পেজ মেকাপ করেন, তাহলে সরাসরি ছবি বসিয়ে দিলে ক্ষতি নেই। আউটপুটের সময় চার কালার আলাদা করে বের করে নিলেই হলো। অন্তত আমি এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো সমস্যা পাই নি।
ওয়ার্ডে শুধু ফাঁকা বক্স না রেখে ছবি বসাতে বলেছিলাম এ কারণে যে, তাতে ফাইন্যাল ফর্মেটিঙের আগে লেখকের প্রুফ দেখতে ও সম্পাদনা করতে সুবিধা হয়।
পেস্টিঙের দাগ কি এখনো পড়ে? নিকট অতীতে এরকম কোনো ঘটনার কথা স্মরণ করতে পারছি না। এটা তো পুরনোকালের ব্যাপার!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
দ্বিমত নাই
মাঝখানে তিটা ডট ডটের ড্যাশ গ্যাপ আছে শুধু
গতকাল থেকে এই আলোচনাটা শুরু করেছিলাম কমেন্ট আকারে
শুরু করেছিলাম ড্রাফট থেকে
এখনও ড্রাফটেই আছি
ড্রাফটের সময লেখকরা ফর্মেটিং করে অনেক ঝামেলা করেন যা শেষ পর্যন্ত গিয়ে প্রকাশনার কোয়ালিটির বারোটা বাজায়
০২
কোরেল ড্র, ইলাস্ট্রেটর বা কোয়ার্ক এক্সপ্রেসে এই সফটওয়ারগুলোকে ধরা হয়েছে প্রফেশনাল সফটওয়ার হিসেবে
এই পর্যায়টা আপাতত বাদ দিয়ে যেতে চাচ্ছি
কারণ এই সফটগুলো লেখকরা নিজে হ্যান্ডেল করেন না
ওগুলো হ্যান্ডেল করা হয় পাবলিকেশন সফট হিসেবে
০৩
আমরা আছি ওয়ার্ডে
মানে লেখকরা যেখানে শুধুই টাইপিস্ট
এইটা দাউনলোদ করিয়া ইনস্তল মারিয়া লইবেন । তারপর সব খুলিতে পারিবেন ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
জব্বর কাজের জিনিস দিলেন রে ভাই। ধন্যবাদ।
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
ভাইজান, টিএসসি না, শাহবাগ পর্যন্ত এসে আটকেছি। তখন বাজে পাঁচ মিনিট কম আটটা। গেলে আপনারে পামু কি পামু না, সেই সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছিলাম। ফোন্দিয়েছিলাম আপনার টেলিটক্নাম্বারে। কিন্তু ভদ্রমহিলার কণ্ঠতেই আটকে থাকতে হলো। আজকে যাবো।
আপনার্ফোনের ওই ভদ্রমহিলা কেডা? খালি কয় 'এই মুহূর্তে...
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ভাই আরেকজন আইছলি বইমেলায়, নজরুল ভাইরে জিগাইয়েন....তয় আপনের লগে তার দেহা অয়নাই।
প্রতিদিন আপনার বইমেলার লেখাটা মন কেমন করে দেয়। অসাধারণ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
মেলায় গতকালের আগেও যাওয়া হয়েছে কিন্তু টুটুল ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করা হয় নি। দেখা করলে বেশ কটা নগদ লাভ হতে পারে মনে হচ্ছে। ১. ভেজিট্যাবল রোল খাওয়া, ২. গাছের গুড়ির আসনে বসে আরামসে সিগারেট খেতে পারা ও ৩. পোস্টে নাম ছাপা হওয়া। আর বলাই বাহুল্য যে, সবকটাই ফ্রি!
নাহ! এখন থেকে আর দেখা না করে ফেরা যাবে না।
..................................................................................
দেশ সমস্যা অনুসারে
ভিন্ন বিধান হতে পারে
লালন বলে তাই জানিলে
পাপ পুণ্যের নাই বালাই।
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
আরে ভাইজান...১০০ টাকা যে দিলেন,সেটা দিয়েই কিন্তু এসব আনিয়েছি।এখনো ২০টাকা অবশিষ্ট আছে।
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
বই নিলাম যে একটা ১০০ টাকা দামের। হাহ! এখন তো মনে হচ্ছে ওটাও ফ্রি! ভালোই, একদিনও আর মিস করছি না।
..................................................................................
দেশ সমস্যা অনুসারে
ভিন্ন বিধান হতে পারে
লালন বলে তাই জানিলে
পাপ পুণ্যের নাই বালাই।
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
আরে মুজিব ভাই, ফ্রি মাল সব আপনিই নিয়া যাইতেছেন নাকি ! হায় হায় ! আমার ভাগেরটা...?
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এবার সম্ভব হলো না। সামনের বছর অবশ্যই থাকবো।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
- সাথে আছি...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নতুন মন্তব্য করুন