বন্ধুর এই চলার পথে হাঁটতে গিয়ে টের পাই এর নানান সীমাবদ্ধতা। আমাকে মুখোমুখি দাঁড়াতে হয় আমার অহংবোধ আর ফেলে আসা দিনযাপনের সঙ্গে। আমি খুব দ্রুত বুঝতে পারি আমার ঘাড়ের বাঁকা রগটাকে যদি সোজা করতে না পারি,তাহলে এই লাইনে ভাত কেন খুদও জুটবে না। নিজেকে ধীরে ধীরে রাবার বানাতে থাকি। এই বানানোর প্রক্রিয়াটি এখনো অব্যাহত আছে। রাবার বানানো মানে ছালচামড়া খুলে বেহায়া হয়ে যাওয়া। যে যাই বলুক,ফুঁ দিয়ে ঝেড়ে ফেলা।লাইনটা একেবারেই একটা থ্যাংকলেস জব।কাস্টমার সেটিসফেকশন এখানে সবসময়ই পাঁচ হাত দূরের চাঁদ। তারপরও আমি এবং আমরা,কাস্টমারদের পেছনে গন্ধ শুঁকে শুঁকে ঘুরঘুর করি।
বইপ্রকাশ করতে গিয়ে লেখক-প্রকাশকরা আরো যে একটা ঝামেলা পোহান,সেটি হলো প্রচ্ছদ ও অলংকরণ নিয়ে। লেখকের পছন্দের শিল্পীর সাথে সিডিউল মেলানো আর সময়মতো কাজ বের করে আনা বইমেলার সময়টাতে কী কষ্টকর - এটা ভুক্তভোগীরাই শুধু বুঝতে পারেন। এসবই হলো প্রকাশনার ঝক্কি। আমি জানিনা এদেশের কোনো প্রকাশকের এই সেটআপ আছে কি-না,যেখানে প্রতিটি বিভাগ আলাদা করে তদারকি করা হয়। আমি অবশ্য স্বপ্ন দেখি এইরকম কিছু করার।
বইয়ের মার্কেটিং বিষয়েও লেখক ও প্রকাশকের মাঝে আছে ভিন্নমত। নতুন-পুরাতন প্রায় সব লেখকরাই ভাবেন, তাদের বই প্রকাশক ইচ্ছা করে বাজারজাত করেন না। কিন্তু প্রকৃত সত্য হলো, অন্য যে কোনো কনজ্যুমার প্রডাক্টের মতো এটি যেনতেনভাবে দোকানের তাকে তুলে দেয়ার পণ্য না। আমি আমার এই ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা থেকে যতটুকু দেখেছি-পুরা দেশের মধ্যে ঢাকার তক্ষশীলা আর চিটাগং এর বিশদ বাংলাই শুধু মাত্র প্রকাশকদের ডেকে পাওনা পরিশোধ করে দেন। অন্যরা হয় বই রাখতে চায় না,নইলে রেখেও সাজিয়ে রাখে না। আর বিল চাইতে চাইতে জুতার শুকতলাটি য়ে যাওয়া চাঁদের মতোই দেখায়। তবে ব্যতিক্রম যে নাই তা কিন্তু নয়।হুমায়ুন আহমেদ,ইমদাদুল হক মিলন কিংবা বেহেশতি জেওর ও খোয়াবনামা-সারাদেশের বই বিক্রেতারা বোর্ডের বইয়ের সাথে নগদ দামে কিনে নিয়ে যায়।
২৮ থেকে ৮ চলে গেলো। বেচাবিক্রি এখনো সুবিধার না। ভিড় ছিলনা বললেই হয়। মেলার অষ্টম দিনে পরিচিত কারো বই বেরুনোর খবর পাইনি। আমি যখন মেলায় ঢুকি হাটের তখন ভাঙ্গা অবস্থা। এই ভাঙ্গা হাটেও শেষ পর্যন্ত থেকে যান অনেক সচল। পর্দা লাগিয়ে বেরুনোর পথে মাহবুব লীলেনের সৌজন্যে হাতে আসে গরম হট পেটিস।গেট পেরুনোর পর ঝালমুড়ি-এটিও লীলেনের বদান্যতায়।টিএসসি তে গিয়ে হলো কয়েকপ্রস্থ চা,একপ্রস্থ নোনতা বিস্কুট আর অবিরাম বেনসন পর্ব। এই একটি মাস লীলেনের কাছে কেউ কিছু চাইলে তাকে খালি হাতে ফিরতে হয় না।
মন্তব্য
আমার মনে হয়, বই প্রকাশ নিয়ে লেখক ও প্রকাশকদের মধ্যে একটা দূরত্ব থাকে। এই দূরত্বটা কাটাতে পারলে অনেক সমস্যা এড়ানো সম্ভব।
তবে প্রকাশনা ব্যবসায় যেভাবে অসততা ঢুকেছে (ব্যক্তিগত এবং একেবারেই ক্ষুদ্র একটি অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, সাধারণীকরণ করছি শুধু এই অভিজ্ঞতা থেকেই), তাতে ভালো প্রকাশকরা কীভাবে টিকে থাকবেন, সেটিই প্রশ্ন। প্রকাশনা তো আর মুদি দোকান বা ফলের দোকানের মতো নয়, এখানে পণ্যের উপস্থাপনার পাশাপাশি মননশীলতাও একটি বড় ব্যাপার। মননশীল প্রকাশকরা বারবারই মার খান।
লীলেন সাহেব মহান। পরবর্তীবার গেলে তাঁর কাছে কিছু একটা তো চাইতেই হচ্ছে দেখছি।
-------------------------------------
হাত বাঁধা, কিন্তু দড়ি মুক্ত - হায় পৃথিবী
-------------------------------------
হাত বাঁধা, কিন্তু দড়ি মুক্ত - হায় পৃথিবী!
চলুক। প্রতিদিন এই সময়টায় সচলে ঢুকি স্রেফ আপনার সিরিজটা পড়তে। যে-সমস্যাগুলোর কথা উঠে আসছে, সেগুলো সমাধান নিয়ে কোন ধারণা থাকলে তা-ও জানিয়েন।
লীলেন দা'র মহামতি রূপ কিন্তু জেনে গেলাম সবাই।
পেটিস নয় , তবে গেটিস কমেন্ট :
বইমেলায় পরপর দুইদিন যাব , এটা পরিকল্পনায় ছিল না । কিন্তু শুক্রবারে মেলা ঘুরে আসার পরে বউ মন খারাপ করল ।বেচারি গত দুই বছর ধরে মেলায় যেতে পারছে না । ০৭ সালে কী একটা ট্রেনিংয়ের জন্য বাইরে ছিল , ০৮ সালে আমাদের শিশু আসবে , তাই তার শারিরীক ক্ষমতা ছিল না আগের মতো উদ্দাম ঘুরে বেড়ানোর । একদিন গিয়েছিল মাত্র কয়েকমিনিটের জন্য ।
বিকেলে বের হলাম মিরপুর এক আত্মীয়ের বাসায় জরুরী কাজের জন্য , সাথে আমার মেয়ে আর মেয়ের মা । মিরপুর ১০ নম্বর গোলচক্করে এসেই মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল , শালার ব্যস্ততার জীবন , কোন কিছুই সাধ মিটিয়ে করা যায় না । আত্মীয়ের বাসার জরুরী কাজের গুল্লি মেরে রওনা দিলাম বই মেলার দিকে ।
শাহবাগ পৌছাতে পৌছাতে সন্ধ্যা গড়িয়ে গেল । শনিবারের তুলনায় রাস্তায় জ্যাম অনেক বেশি । কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় মেলার সামনে কোন লাইন নেই । লাইন ছাড়াই আমরা অনায়াসে মেলায় ঢুকে পড়লাম । মেলার মাঝে ভিড়ও নেই তেমন একটা । আর আজকে একটু আগেই বোধহয় পানি ছিটানো হয়েছে , ধুলো নেই মেলায় । এই দুটি জিনিষ ভালো লাগলেও সবচাইতে ভঅলো লাগল , মেলার সেই ” মহিলা খোদাবক্স মৃধা ” মহিলাটি মাইক্রোফোনে চিৎকার চেচামেচি করছে না । সম্ভবত মাগরিবের নামাজের বিরতি নিয়েছে । এজন্যই ধর্ম আমার ভালো লাগে ,ধর্ম মাঝে মাঝে যে কল্যান বয়ে আনে , এই মহিলা খোদাবক্সের চিকার বন্ধটাই একটা বড় প্রমান ।
পিচ্চিকে গলায় ঝুলিয়ে নিয়ে আমি আর বউ ঝাড়া হাত পা । প্রথম রওনা দিলাম শুদ্ধস্বরের দিকে । সেখানে কেউ নেই । শুদ্ধস্বরের স্টলে নারী সাপ্লাইয়ের দায়িত্ব নজরুলের । নজরুল প্রতিদিন একজন করে তন্বী তরুনী এনে স্টলে বসায় , কিন্তু কী কারনে যেন এরা সন্ধ্যার পরে পরেই পালিয়ে যায় , পরদিন আর আসে না ।
আজকেও একটা নতুন মেয়ে দেখলাম স্টলে , সন্ধ্যা হয়ে গেছে তবু এই মেয়েটা টিকে আছে । সম্ভবত টুটুল ভাইয়ের সাথে এখন পর্যন্ত দেখা হয়নি মেয়েটার , টুটুল ভাই এখনও মেলায় আসেনি এটা নিশ্চিত হওয়া গেল ।
প্রথমেই মাওলা থেকে শহীদুল জহিরের উপন্যাসটা প্যাকেটবন্দী করলাম । দেখলাম ডলু নদীর হাওয়া এবং জহিরের আরেকটা বইও রিপ্রিন্ট হয়েছে , ভাব দেখে মনে হলো মৃত্যুর পরে শহীদুল জহির অনেক বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছেন ।
ঘুরে বাড়লাম অধিকাংশ স্টলেই । আরামদায়ক পরিবেশ । প্রায় কোন স্টলেই উল্লেখযোগ্য কোন বই আসেনি । আমাদের প্রকাশকরা আসলেই বোধহয় অলস । কী বোর্ডের টেক্সট বই হোক , কী মেলায় সৃজনশীল বই , সময়মতো কোনটাই আসে না । সব প্রকাশক বুকলিস্টটা পর্যন্ত আপডেট করেনি । বুঝা যায় না কী বই আগামীতে তাদের কাছ থেকে কেনা যেতে পারে ।
ইউপিএল এর স্টলটা খুঁজব ভেবেছিলাম , শেষ সময়ে এসে সেই ইচ্ছা বাদ দিলাম । আমার মেয়ে জীবনের প্রথম বইমেলায় এসেছে , তার জন্য কিছু বই কেনা দরকার । আমার বাবা আমাকে প্রথম বই কিনে দিয়েছিলেন ” দেশ বিদেশের রূপকথা ” , বোনকে কিনে দিয়েছিলেন ফয়েজ আহমদের ছড়ার বই , ছোট ভাই পেয়েছিল ” কুশল আর মৃত্যু বুড়ো ” ।
আমার পিচ্চিটা কি মনে রাখবে তাঁকে দেয়া আমার প্রথম বই ! কে জানে !
এসব ভেবেই বাচ্চাদের বইয়ের দিকে পা বাড়ালাম ।
এটাই একটা আলদা পোস্ট হতে পারত ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
লক্ষীরা আসে ললিপপ নজরুলকে দেখে।কিন্তু শেষবেলায় যখন হিসাব নিতে যাই আমি,ওরা কালার আর চেহারা দেখে ভড়কে যায়।এই আর কী..........সবই কপালের লিখন...........
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
আমি স্বপ্ন দেখি এমন একটা হাউসের যেখানে সাপ্লাই লাইনের এমাথা থেকে ওমাথা পর্যন্ত থাকবে। অর্থাৎ প্রি-প্রেসের সব কাজ থেকে ছাপানো, বাঁধাই মায় বই ডিসপ্লে আর বিক্রীর ব্যবস্থা। ক্রিয়েটিভ সেকশন থাকবে। ওয়ার্ল্ড ক্ল্যাসিকগুলো অনুবাদ করার জন্য এনলিস্টেড তুখোর ছেলে-মেয়েরা থাকবে। কপিরাইটের সীমা শেষ হয়ে গেছে এমন দরকারী বইগুলোকে খুঁজে বের করার লোক থাকবে। হাউসটা "প্রগতি", "রাদুগা", "মীর", "মুক্তধারা", "চট্টগ্রাম বইঘর" আর "দেব সাহিত্য কুটীর"-এর এযাবত প্রকাশিত সব বই পূনর্মূদ্রণের মালিক হবে।
আমি জানি এটা নিছক স্বপ্নই। কারন, এই বয়সে এসে পাণ্ডবদের এই জ্ঞান অর্জিত হয়েছে যে, এক, পাণ্ডবদের পক্ষে কখনো বৈশ্যগুণ অর্জন করা সম্ভব নয়; দুই, পাণ্ডবরা লক্ষ্মীর বরপুত্র নয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
রাদুগা, মীরের বইয়ের জন্য এখনই লাইনে দাঁড়াইলাম ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
- আমি পাণ্ডবের সাথে সহ ইচ্ছা প্রকাশ করলাম। কোনোদিন কোনো কাজে আসতে পারলে মিনমিন করে একটা আওয়াজ দিলেও হবে বস। এই অধম হাজির হয়ে যাবে ঘটিবাটিলোটাকম্বল সহ।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
একমাত্র আরিফ জেবতিকের পক্ষেই এভাবে লেখা সম্ভব।
দুর্দান্ত!
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
এরকম অবস্থায়ও আহমেদুর রশীদ প্রায় ৪০টি বই একসঙ্গে প্রকাশ করবার উদ্যোগ নিয়ে রীতিমতো দুঃসাহসের পরিচয় দিতে চলেছেন।
..................................................................................
দেশ সমস্যা অনুসারে
ভিন্ন বিধান হতে পারে
লালন বলে তাই জানিলে
পাপ পুণ্যের নাই বালাই।
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
আড়তদারের আবার দুঃসাহস!!
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
স্বপ্ন বেঁচেবর্তে থাক, পূর্ণ সফলতা পাক।
আপনার সত্সাহসী অভিযান সত্যিই সম্ভ্রম জাগানিয়া।
তবে, লীলেন ভাইয়ের কাছে ফেব্রুয়ারি থাকতে থাকতে কী চাওয়া যায়, এখন সেইটাই চিন্তা করতেছি।
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
এই সিরিজ থিকা অনেক কিছু জানা জাইতেছে ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
- সন্ধ্যার পর কেনো বালিকা পালিয়ে যায়, আর কেনো আসেনা এই নিয়ে বিস্তর গবেষণার আবশ্যকতা আছে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
লীলেন ভাই এমনিতেই তো হুদাই খরচ করে দেখি। সবাই মিলে চা বিস্কিট খেয়ে অন্যমনস্ক হয়ে গল্প করতে করতে এগিয়ে যাই, বিল কে দিল এই অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে মাথা না ঘামিয়ে। কেউ যদি ভুল করে একবার পিছন ফিরে তাকাই, তাহলে দেখা যাবে লীলেন মানিব্যাগ হাতে দাঁড়িয়ে আছে, চায়ের দোকানীর সামনে।
শুদ্ধস্বরে এলে তো বিকালের নাস্তা ফ্রি। জীবনে বিভিন্ন ব্যবসায় ধরা খাওয়া টুটুল ভাইয়েন স্পনসরে আমরা নিয়মিত খাওয়াদাওয়া করি আনন্দের সঙ্গে।
এই একটি মাস লীলেনের কাছে কেউ কিছু চাইলে তাকে খালি হাতে ফিরতে হয় না : এইটা টুটুল ভাই একটু স্টান্টবাজি করল আর কি! বইমেলার সময় তার প্রকাশনার নিয়মিত সেরা লেখকদের একজনকে নতুন করে একটু স্পটলাইটের সামনে এগিয়ে দেয়া...
নইলে ঐ লোক তো সারা বছরই হুদাই মাইনষের পিছনে খরচ করে...
---------------------------------------------
রাজাকার আলবদর নিপাত যাক!
জয় বাংলা আমার থাক!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
ও বুঝছি ,আপনার নাম বলি নাই দেখে মাইন্ড খাইছেন।বলব বলব, যারা যারা খাওয়াচ্ছেন সবার নামই বলব।
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
- আমার নামটাও বইলেন বস। খাদক হিসেবেই বইলেন অন্য ক্যাটাগরীতে না ফেলতে পারলে। আর হুদা খাদক ক্যাটাগরীতে ফেলতে সমস্যা হইলে ভবিষ্যত কাহদক ক্যাটাগরীতে ফেইলা দিয়েন। কারণ প্রায়ই খোয়াব দেখি শুদ্ধস্বরে গিয়া ইচ্ছামতো সিঙারায় কামড় দিতাছি। বিল নিয়া কোনো চিন্তা নাই। কারণ খোয়াবে আমার কাছে মানিব্যাগ থাকে না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আসতেছি। আজকে লীলেন ভাইর পরীক্ষা নেয়া হবে।
======================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
পড়ছি...
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
Office faki diya post-ta pore nilam. Kintu emon utko horofhe montobyo kortei moja pachchhi na ! Basay giye pore na hoy chinta korbo ki bola jay.
Dhonnobad tutul bhai...
শিক্ষনীয়! পোস্ট না যতখানি মন্তব্য তার থেকেও বেশী শিক্ষনীয়... কত কাহানি জানন যায় রে!
------------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
কিন্তু ষষ্ঠ পাণ্ডব তো পারবে স্বপ্ন সাধ পূরণ করতেই............
আহা লেলিন ভাইয়ের এই মহৎ গুণ চিরন্তন করতে ফেব্রুয়ারী বছর জুড়ে থাক।
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
এভাবে প্রাসংগিক জিনিস জানতে চাই, টুটুল ভাই। ধন্যবাদ।
লেখার জন্য
আচ্ছা বইমেলার ওপর এইসব লেখা-মন্তব্য নিয়ে একটা
ই-বুক করা যায়না?
অমিত-শিমুল অলস দুইটা কোথায়?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
অলসতা ঝেড়ে কিভাবে কাজে ঝাঁপ দেয়া যায় সেটা হাতে কলমে দেখানোর জন্য রানা মেহেরকে অনুরোধ করা হচ্ছে। এসব লেখা-মন্তব্য নিয়ে রানা মেহেরের সম্পাদনায় নতুন ই-বই।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
অমিতকে উত্তম জাঝা।
খুব ভালো লাগছে লেখাটা। মানুষগুলোর তুমুল উত্সাহ ছুঁতে পারছি যেন।
এই মেলা কোনোদিন দেখিনি, হয়তো দেখবো ও না, হয়তো দেখবো কোনোদিন,
কেজানে! লেখার মধ্য থেকে তপ্তপ্রাণের ঝলক এসে তাতিয়ে দিচ্ছে, সেই বা কম কি?
দূর থেকে শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন জানাই।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
নতুন মন্তব্য করুন