মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রচুর গল্প-উপন্যাস লেখা হলেও মনে দাগ কাটার মতো ক’টি লেখা আছে? মুক্তিযুদ্ধের দর্শন-রণ-বেদনা-প্রাপ্তি এসবকে ধারন করে ঐরকম ভাবে উল্লেখ করার মতো এখনো কোনো লেখা কেউ লিখেননি বলেই আমার মনে হয়। এনিয়ে মুক্তিযুদ্ধ প্রত্যক্ষ করেননি এমন প্রজন্মের একটা ক্ষোভ -অপ্রাপ্তির অভিমান আছে। সেই ক্ষোভ-অভিমানের প্রতিক্রিয়ায় কিছু কিছু লেখা বের হয়ে আসছে। এই ধরনেরই একটি লেখা মাহবুব লীলেনের বড় গল্প কিংবা উপন্যাস তৃণতুচ্ছ উনগল্প। একটি সত্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে লেখা এই বড় গল্পকে একটি সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে দাঁড় করিয়েছেন লেখক। তবে আমার মনে হয়েছে এই গল্পটির প্রোপট অনেক বড় । একটা বিশাল ক্যানভাসে এই ছবিটি আঁকা যেতে পারে। যা হতে পারে ঐরকমভাবে উল্লেখ করার মতো মুক্তিযুদ্ধের উপর লেখা একটা অনবদ্য উপন্যাস। গতকাল এর প্রাথমিক পর্বটি (আমার ব্যক্তিগত মত)’র মোড়ক উন্মোচিত হলো নজরুল মঞ্চে।
গতকাল আরেকটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন হয়েছে বিখ্যাতসব পর্দা স্টারদের উপস্থিতিতে- সৈয়দ দেলগীর এর প্রথম উপন্যাস অন্তস্থ পৃথিবী’র। বইটির হৈ হৈ রৈ রৈ অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে শুদ্ধস্বরের ঘরে একজন হুআ অথবা ইহমি ফিট হয়ে গেছেন। এই বইটির উন্মোচন অনুষ্টানে আরো উপস্থিত ছিলেন বিখ্যাত প্রচ্ছদ শিল্পী জনাব নজরুল ইসলাম।
মিডিয়া গুলো বারবার প্রচার করছে -বিক্রি খুব ভালো হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো ভিন্ন। এটি শুধু আমার কথা না। জানিনা মিডিয়ার এই মিথ্যা প্রচারের পেছনের কারণটা কী?
মুল গেট থেকে বেরুলে কত কিছু যে পাওয়া যায়। চিংড়ির ভাজা মাথা থেকে শুরু করে শত জুতায় পিস্ট লজেন্স পর্যন্ত।
আজ উন্মোচন হবে মিথুন কায়সারের খোকাবাবু এবং মৃদুল আহমেদের আদম ভুনা।
মন্তব্য
প্রতিদিনের মতই একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে গেলাম।
আজ উন্মোচন হবে মৃদুল আহমেদের আদম ভুনা।
তাহলে গতকাল আমি যে আদমভুনা কিনলাম আর মেলার বাইরে রাস্তায় লেখক সাহেব স্বয়ং তাড়াহুড়ো করে অটোগ্রাফ দিয়ে দিলেন সেটি কি নকল আদম ভুনা?
মূর্তালা রামাত
বইয়ের বিক্রি কি আসলেই কম? কারণ কী হতে পারে বলে আপনার ধারণা?
দুটো বই-ই পড়ে দেখার ইচ্ছে আছে।
মেলার ধারাবিবরণী আরো বিস্তৃত হলে সাদটা ঘোলে মেটানো যেত!
.......................................................................
যে জন বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গ বাণী
সে জন কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।
যে জন বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গ বাণী
সে জন কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
গতকাল জরুরী দাওয়াতী কাজে মোড়ক উন্মোচনের পর পরই বের হয়ে গিয়েছিলাম। আশা করি, আজকে পুরো সময়ই থাকবো, মনের আনন্দে আদম ভুনা খাবো !
পুনশ্চঃ একটা খুবই অদ্ভুত ব্যাপার, এই লেখায় খারাপ লাগার মতো কী থাকতে পারে ! দু'জন সচল দেখছি এক দাগিয়ে গিয়েছেন। দাগানোর স্বাধীনতা আছেই, তবু বিস্মিত !
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
দুইজনে ১ করে দাগালে আমরা দুইশজনে ৫ করে দাগাবো... এই আমি দাগিয়ে গেলাম ৫...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমিও দাগালাম ৫।
আমি সচরাচর রেটিং দেই না। কোন লেখা খুব ভালো লাগলে দেই ৫, নাইলে কিছুই দেই না। কিন্তু এরকম উদ্দেশ্যহীন ১ দেখলে খারাপ লাগে। এই জন্যই রেটিং এর পক্ষপাতী না আমি।
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আমার মতে, লেখালেখির ক্ষেত্রে রেটিং-পদ্ধতি একেবারেই অপ্রয়োজনীয় ও অনুপযোগী। এ নিয়ে মন্তব্যও করেছি বারকয়েক। তবে রেটিং-সমর্থক-সংখ্যা বেশি বলেই মনে হয়
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আমিও দাগালাম ৫ ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
আমার বইয়ের আসলে শেষতক কোনো মোড়ক উন্মোচন হয় নাই।
বইটা মেলায় আসার কথা ছিলো যেদিন, সেদিন সবাইকে দাওয়াত টাওয়াত দিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু যান্ত্রিক এবংবিধ কারনে পিছালো একদিন। তাই যারা আসার কথা ছিলো তারা আসতে পারলো না।
আগের দিনই সাবেক সচল আর ব্লগার রাসেল(...) আমার বইয়ের অগ্রিম বায়না করে গিয়েছিলেন। ফলে তিনিই আমার বইয়ের প্রথম ক্রেতা। তাকে ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা। পরদিন বিকেলে যখন মেলায় বই এলো... তখন ভাবলাম লোকজন সবাই এলে একটা ছোট অনুষ্ঠান করে নেবো... কিন্তু দাড়িওয়ালা ফ্যাশন ডিজাইনার শাহরুখ শহীদ এসে কয় তর অটোগ্রাফ এখনই নিমু... বই দে। আমি কাঁপা কাঁপা হাতে জীবনের প্রথম অটোগ্রাফটা দিয়ে দিলাম। এর মধ্যে এসে হাজির আফসানা মিমি... তাকেও দিতে হলো অটোগ্রাফ। তারপর আর রাখা গেলো না। বই কেনাবেচা শুরু হয়ে গেলো। টুটুল ভাইকে ফোন দিলাম... কিন্তু তিনি তখনো শুদ্ধস্বরে সেদ্ধ হচ্ছেন।
প্রকাশক ছাড়া মোড়ক উন্মোচাই কেম্নে? আবার এদিকে ক্রেতা ঠেকাই কেম্নে? তাই গোলেমালে চলে গেলো সব।
আর আমার বইয়ের মোড়ক উন্মোচন হয়তো করতেন ইমদাদুল হক মিলন। তিনি প্রতিদিনই মেলায় আসেন, ফলে তার সিডিউল ঘাটতি ছিলো না। কিন্তু কালকে সকালেই তাঁর বাড়িতে একটা দূর্ঘটনা ঘটে। তাঁর পালক পুত্র রোড একসিডেন্ট করে হাসপাতালে... অবস্থা খুব খারাপ। তাই তাকে আর বলতে পারলাম না।
সন্ধ্যায় যখন সচলেরা এলো। লীলেন্দার বইয়ের সঙ্গে আমারও বইয়ের মোড়ক উন্মোচনের কথা... তখন স্টলে বই প্রায় শেষের পথে। মোড়ক উন্মোচন করতে গেলে দোকান খালি করে বই নিতে হয়।
গীতিকার বন্ধু জুলফিকার রাসেলকে মোড়ক উন্মোচনের জন্য প্রস্তুত সেলোফিন পেপারে মোড়া বইটা খুলেই অটোগ্রাফ দিয়ে দিলাম। আর আমি খালি হাতে গেলাম নজরুল মঞ্চে।
আরে আমিও এক লেখক, তারও আবার মোড়ক উন্মোচন।
সবাইকে শুভকামনা...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আরে আপনি তো বিরাট লেখক...বই উন্মোচনের আগেই বই বেচা/আটোগ্রাফ দেয়া শেষ!
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আমিও পাঁচ ভোটাইলাম
সৈয়দ দেলগিরের জনপ্রিয়তা দেইখা ডরাইসি।
ভাইরে ভাই! মোড়ক উন্মোচনের আগেই স্টল খালি!!
আমার ভাগে কততম মুদ্রনের বই পড়ে তাই ভাবছি। মেলায় তো যাবো পরশু দিন।
লীলেন'দা, পুতুল ভাই আর মৃদুল ভাইকে শুভেচ্ছা !!
টুটুল ভাইকে ধন্যবাদ !!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আরে নাহ্... বইয়ের যোগান কম ছিলো... নেহাত সেকারনেই হয়তো... আর একেই লোকজন জনপ্রিয়তা ধরে নিচ্ছে...
যোগান কমিয়ে বইয়ের কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টি করে একটা ভাব আনার চেষ্টা... আড়ৎদারদের কাছ থেকে শিখছি ।
এখন বই পাওয়া যাচ্ছে স্টলে... চিন্তার কিছু নাই...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বইমেলাতে যেতে পেরেছি শুধু পহেলা ফাল্গুন দুপুরের পর। সেই লগ্নে আহমেদুর রশীদকে "শুদ্ধস্বর"-এর বুথে পাওয়া যাবে এমন কথা পাগলের মনেও আসবে না। তবু আশা নিয়ে সেখানে গিয়ে দেখি ক্লান্ত মুখের এক ললনা। তাকে অপ্রয়োজনীয় প্রশ্ন করলাম, "টুটুল ভাইকে কখন পাওয়া যাবে"? উত্তর, "সন্ধ্যার পরে"। আমি অবশ্য সন্ধ্যা পর্যন্ত থাকতে পারিনি, তাই কোন সচলের সাথেও দেখা হয়নি।
মেলায় বৎসরের পর বৎসর ধরে একই কায়দায় বুথ বসানো হয়, একই কায়দায় বই ডিসপ্লে করা হয়। কোন নতুনত্ব নেই, কোন সুবিধাও নেই। আমি খেয়াল করে দেখেছি, আপনার যদি জানা না থাকে কোন বুথটা কোথায়, কোন বইটা কোন বুথে পাওয়া যায় তাহলে আপনার দরকারী বুথ বা বইটা খুঁজে বের করতে আপনার জান কালি হয়ে যাবে। অভিযোগ করছি না, শুধুমাত্র স্থানাভাবে ঠাসাঠাসি করে ডিসপ্লে করায় "শুদ্ধস্বর" থেকে "জায়গীরনামা" বের করতে আমার কয়েক মিনিট লেগেছে।
ঠাসাঠাসি করা বুথগুলোর সামনে দিয়ে মানুষ যখন হেঁটে যায় তখন মাথার উপর তার নাম কী তা পড়তে পারে না। ঠাসাঠাসি করে রাখা বইয়ের ভীড়ে কোন বই-ই নজর কাড়তে পারে না। বুথে বসানো অ্যামেচারদেরকে প্রশ্ন করেও দরকারী বইটা খুঁজে পাওয়া যায় না। ডিজিটাল দুনিয়ায় এমন একটা কিয়স্ক নেই যেখানে মানুষ কোন বুথ কোথায়, কোন বইটা কোন বুথে পাওয়া যায়, কোন লেখকের কী বই কোথা থেকে প্রকাশিত হল তা জানতে পারবে। এমন অবস্থায় সচলদের প্রথম প্রকাশিত বইগুলো যদি একশ' কপি করেও সচল বহির্ভূত মানুষ কেনে তাহলে আমি বলব "সৌভাগ্য"।
কান ফাটানো মাইকের শব্দে সঙ্গের মানুষের কথাই বোঝা যায় না। মূল মঞ্চে কে কি গাইছে, নজরুল মঞ্চে কে কী বলছে তা বোঝার সাধ্য আছে কার? আর অপ্রয়োজনীয় ঠেলাঠেলি, ধুলা, ময়লা আর নোংরা টয়লেট তো আমাদের জাতীয় জীবনের অঙ্গ হয়ে গেছে।
তবু মানুষ বই মেলায় যায়। বাংলা ভাষা, সাহিত্য আর সংস্কৃতির প্রতি গভীর ভালোবাসা থেকেই যায়। মানুষের মনের এই সুকুমার দিকগুলোর উপর এই অপ্রয়োজনীয় অত্যাচারগুলো চালানো বন্ধ হয় না কেন।
(এহ-হে বাঁশের চেয়ে কঞ্চি বড় হয়ে গেল। স্যরি, টুটুল ভাই)
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
৫।
খুবি ভালো লাগছে এই সিরিজ। গতকালকেও দেখলাম রেটিং এ কে যেন এক দিয়েছেন।
=============================
সচলের বই কবে আসবে?
=============================
দারূণ সিরিজ ... প্রতিদিন রাতে বসে থাকি এই সিরিজ আর কদু ভাইয়ের ছবির পোস্টের জন্য ...
রেটিং নিয়ে পাত্তা দিয়েন না ... পাঁচ দিলে ব্যাখ্যা করা লাগে না কেন দিলাম,কিন্তু এক দিলে একটা ব্যাখ্যা পাওনা হয় ... যাদের সেটা করার সাহস নাই তাদের গুরুত্ব দেয়ার কিছু নাই ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
...........................
Every Picture Tells a Story
এই সিরিজটা সত্যি বেশ ভালো লাগছে, বেশ ধারা-বিবরনী টাইপ একটা লেখা বলে মনে হয় পড়লে...
রেটিং নিয়ে মন্তব্য করা মনে হয় আমার উচিত হবে না...
(শব্দশিল্পী)
রেটিং কেমনে দেয় সেইটাই তো জানি না ! হের লাইগা আইজ পর্যন্ত কোন রেটিং-ই দেই নাই, কী জানি আবার কোন্ গণ্ডগোল হইয়া যায় !
প্রয়োজন হলে মন্তব্যই করি।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
মুল গেট থেকে বেরুলে কত কিছু যে পাওয়া যায়। চিংড়ির ভাজা মাথা থেকে শুরু করে শত জুতায় পিস্ট লজেন্স পর্যন্ত।
টুটুল ভাই, এই অবস্থা বানিজ্য মেলাতেও দেখলাম। কিন্তু বই কেনা আর চিংড়ির মাথা ভাজা যারা এক করে ফেলবে তাদের বই না কেনাই ভালো ভাইয়া। থাকুক বই পরে। সব ব্যবস্থাতো আর সরকার নিতে পারে না। আমরাই মানুষ না।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
দেলগীর ভাই তো পুরা....
সবার বই বাইর হয় না ক্যান? এই পাড়াগাঁ থেইকা তাইলে একদিন কষ্ট কইরা যাইতাম। খালি দেলগীর ভাইয়েরটা কিনুম না। উপহার চাই।
পাঁচ দাগাইলাম। এক যে দিছে তারে একটু দেখতে ইচ্ছে করতাছে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
কে দিছে তা তো জানি না... আমিও রেটিং নিয়া মাথা ঘামাই না... কিন্তু কিঞ্চিত মেজাজ খ্রাপইছে...
আজ থেকে বইমেলা প্রতিদিন সিরিজে সবাই মিলে ৫ দাগিয়ে যাবো... ঐ কে আছিস... দাগা ৫...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নতুন মন্তব্য করুন