:একাত্তরে যুদ্ধাপরাধ করছে অনেক লোকে
জামাত একা দায় নেবে ক্যান?
- ন্যায্য কথা, ওকে!
: লীগের ভেতর খুঁজলে পাবেন এমন শত শত
দায়সারা এই বিচার দিয়ে সারবে না তাই ক্ষত
আমিও চাই, মন থেকে চাই বিচারটা হোক, তবে...
সবার আগে স্বচ্ছতাটা পষ্ট হতে হবে
কাউকে যেন না হতে হয় এই বিচারের বলি...
- আপনি যদি এলাউ করেন, এবার আমি বলি—
যাদের বিচার হচ্ছে এখন অপরাধের দায়ে
(লাশের কড়া গন্ধ লুকায় আতর মেখে গায়ে)
যাদের নিয়ে মানবতার এজেন্টরা রোজ কাঁদে
সত্যি তারা অপরাধী নাকি নিছক ফাঁদে...?
দুর্মূল্যের এই বাজারে না প্যাঁচিয়ে ত্যানা
এক শব্দেই জবাবটা দ্যান, অপরাধী— হ্যাঁ/না!
মন্তব্য
দ্যা বস ইজ ব্যাক !!
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
facebook
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
একদম সহজ প্রশ্ন, একদম বেসিক উত্তর- Yes অথবা No. জবাবটা দ্যান...
আমি ছাগু চিনতে একটাই প্রশ্ন করি, পাঁচজন রাজাকার-যুদ্ধাপরাধীর নাম বলেন যাদের এখনই ঝুলায়ে দেয়া উচিত।
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
এই কথা বললেই আবার তাদের ত্যানা প্যাঁচানো শুরু হয়ে যায়। তারা তখন শুরুতেই বলে, তার এক দোস্ত আছিল, যার বাড়ি ফরিদপুর, সেই দোস্ত খুবই ভাল মানুষ, কোনদিন মিছা কথা কয় নাই, সেই দোস্ত তারে কইছে প্রধানন্ত্রির বেয়াই বিশাল রাজাকার, সে এখন আওয়ামী লীগ করে দেইখা তার নাম নাই, আগে তারে ধরতে কও, ব্লা ব্লা ব্লা, আর নিজামীরে ধরছে কোন মামলায়? যুদ্ধাপরাধের মামলা তাইলে বাকী সবার নামে করে না কেন? আওয়ামী লীগ ৯৬ তে তাগো লগে জোট করছিল কেন? এই ত্যানা প্যাচানির কি কোন শেষ আছে?
আমি প্রশ্নটা একটু ঘুরায়ে করি, " জামাতের প্রথম সারির পাঁচজনের নাম বলেন যারা মুক্তিযোদ্ধা", এই প্রশ্নেরও কোন উত্তর পাই না, লাভের মধ্যে লাভ হয়, নতুন এক ধরণের ত্যানা দেখা যায়।
বিম্পিজামাতের খসড়া করা আম্লীগী যুদ্ধাপরাধীদের তালিকায় হাসিনার বিয়াই ছাড়া আর কারো নাম শোনা যায় না কেন?
ওহ! সুপার!
গত শনিবার এক বাসায় দাওয়াতে পোলাপান দুই তিন গ্রুপে বসে টুয়েন্টিনাইন আর ব্রিজ খেলছিল, আর ভাল ছেলেরা বসে আড্ডা দিচ্ছিল। খুউবই আনন্দময় পরিবেশ। থেমে থেমে ছাদ ফাটানো হাসি, ষোল-সতের-ডাবল-রিডাবল-এক স্পেড-৩২ এর গেম-আড়াইশ রাফ-আই ম্যাক্স-ত্রিডি-গবেষণা-সুপারভাইজার চলছিল। হঠাত এক বাচ্চা রাজাকার এসে শুরু করল সেই ত্যানা প্যাঁচানি। সবাই মেজাজ খারাপ করে চুপ করে থাকল। এর সাথে কথা বলা মানেই দিনটা নষ্ট, আনন্দ মাটি। এক পর্যায়ে শুনলাম "যারা এখন যুদ্ধাপরাধের বিচার চায় তারা হয় আওয়ামী লীগ, নাহয় বাকশাল"। আমি রান্নাঘরে কাজ করছিলাম, আর থাকতে পারলাম না। এই চুদির ভাইরে এম্নিতেই আমি দেখতে পারি না। যেয়ে হোস্টের মুখের দিকে না তাকিয়ে সোজা বলে দিলাম "যারা যুদ্ধাপরাধের বিচার চায় না, আর সাধারণ পাব্লিকরে বাকশাল কয়, তারা হয় ছাগু, আর না হয় রাজাকার, এক বিচির এই জাতীয় পাব্লিকরে ধইরা কুত্তা দিয়া চু*নো দরকার, তাইলে যদি আক্কেল হয়"। বেশরম খাঙ্কা মাগা এর পর কিছুখন টপিক চেঞ্জ করল, তারো কিছুখন পর নিচু গলায় ফিস্ফিস শুরু করল পাশে বসা আরেকজনের সাথে, এক পর্যায়ে দেখলাম সেও গজগজ করতে করতে এসে রান্নাঘরে দাঁড়িয়ে থাকল। তবু তার ত্যানা প্যাঁচানো শেষ হয় না। এদের ত্যানা প্যাঁচানি কখনই শেষ হবে না।
অসাধারন বললে আসলে কম বলা হবে।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
লাশের কড়া গন্ধ লুকায় আতর মেখে গায়ে
তুমুল!!
ফারাসাত
___________________________________
অন্তর্জালিক ঠিকানা
বস ইজ ব্যাক, ইনডিড-----
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ওস্তাদ আইসা পার্সেন্ট
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ওস্তাদ ইজ ব্যাক উইথ আ বুম !!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
যতই ত্যানা প্যাঁচাপ্যাঁচি করুক সবগুলার বিচার চাই।
ডিরেক্ট এন্ড প্রিসাইজ!!
_____________________
Give Her Freedom!
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
দুর্মূল্যের এই বাজারে না প্যাঁচিয়ে ত্যানা
এক শব্দেই জবাবটা দ্যান, অপরাধী— হ্যাঁ/না!
দুর্মূল্যের এই বাজারে না প্যাঁচিয়ে ত্যানা
এক শব্দেই জবাবটা দ্যান, অপরাধী— হ্যাঁ/না!
--সেইরাম।।।।।।।
('প্যাঁচিয়ে নাকি পেঁচিয়ে? )
নতুন মন্তব্য করুন