গত পরশু রাতের কথা। পিসিতে কাজ করছি। তার আগের রাতে বাংলা বানানের ভুল নিয়ে হিসাব করব বলে সচলায়তন থেকে কিছু লেখা নামিয়েছি। কাজ করার সময় হার্ডডিস্কে ক্যাচ ক্যাচ শব্দ। বিশ কী ত্রিশ সেকেন্ড হবে, আত্মা শুকিয়ে দিয়ে নীল স্ক্রিন। রিবুট করে লাভ নাই, সুইচ টিপে অফ করে ঘুমাতে গেলাম। সকালে বৌ প্রথম আলো পড়বে। মেশিন অন হয় না। ক্যাচ ক্যাচ।
আমার মেশিনে দুটো হার্ড ডিস্ক ছিল। ৮০গিগার একটাতে সি আর এফ। সিতে উইন্ডোজ আর অন্যান্য সফটওয়ার। এফ এ আমার সব কাজ, সাইটের ব্যাকআপ। ২৫০ গিগার টাতে মূলত মুভি আর গান। সব আকামা জিনিশ। ক্যাচ ক্যাচ করে যে হার্ড ডিস্কটা গেল সেটা আমার সর্বস্ব সম্বলিত ৮০গিগাটা।
সিডিতে ব্যাকআপ আছে, তবে তা বেশ পুরোনো। নতুন হার্ড ডিস্ক কিনে নতুন করে সেটআপ করলাম। বাতিলটা থেকে কিছু উদ্ধার করা যায় কিনা চেষ্টা দিলাম। নাহ! বোর্ড পুড়ে গেছে মনে হচ্ছে, বায়োস ধরতে পারে না। নেট খুঁজে যা জানছি তা হলো, এটা উদ্ধার করতে হলে হাজার খানেক ডলার খসাতে হবে।
ল্যাবের পিসিতে সব পড়াশোনা জড়িত কাজ। কাল রাতে মনে হল, সেটা যদি ক্র্যাশ করে বা চুরি হয় তাহলে পাছায় হাত দিয়ে দেশে ফিরতে হবে। কী করা যায়। ইউনির এক্টিভ ডিরেক্টরিতে নাকি কেমনে ব্যাকআপ করা যায়। সে ঝামেলাতে আর যাচ্ছি না। উপায় যেটা অবলম্বন করলাম সেটা হলো আমাজন।
প্রতি গিগ প্রতি মাসের জন্য ১৫সেন্ট। ট্রান্সফারের জন্য বাড়তি ১৫ সেন্ট। এরকম হিসাব। মাসিক কোন ফি নাই। যা ব্যবহৃত তার উপর চার্জ। প্রতি এক দেড় ঘণ্টা অন্তর অটোমেটিক ব্যাকআপ হবে এরকম একটা ছোট সফটওয়ার সেট করে রাখলাম। মনে একটু শান্তি পাচ্ছি।
গতমাসে আমার বাবা প্রায় চলে যেতে যেতে ফিরে এলেন। মানসিকভাবে প্রস্তুতই ছিলাম, যে কোন সময় দেশে যেতে হতে পারে। এমন পরিস্থিতি আর জীবনে আসেনি।
গত সপ্তায় মা দিল আরেক খবর। আমার বড় ভাই ঢাকায় যায় ব্যবসার প্রয়োজনে। কাজ শেষে ফেরার পথে সিএনজিতে ঠেক দেয়। গলায় ছুরির পোঁচ, চোখে মলম। ঢাকা ইউনির কোথাও নিয়ে ফেলে রেখে যায়। তার পরে হলে গিয়ে ছেলেপেলের সাহায্য নিয়ে ফোন করে ভগ্নিপতিকে। সে গিয়ে উদ্ধার করে। গলার ক্ষত এখনও শুকায়নি, চোখের সম্যাও আছে। কানে কম শুনছে- আঘাত করার ফল। ভাইয়ের সাথে যদিও আমার কথা হয়েছে, কিন্তু সে বলেনি দুঃশ্চিন্তা করব বলে।
মেজাজ কতটা খারাপ হতে পারে?
মন্তব্য
হার্ড ডিস্ক ক্র্যাশের পর তব্দা হয়ে আছি। কেউ কিছু জিগাইলে কথা কইতে পারি না।
সহইচ্ছা
আলমগীর ভাইয়ের জন্য শুভ কামনা
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ভাষা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
আন্তরিক সমবেদনা রইলো। আপনার ভাইয়ের আশু আরোগ্য কামনা করছি।
হাঁটুপানির জলদস্যু
প্রতিবারই যখন এরকম ঘটনা শুনি তখন মনে হয় কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিসের ব্যাকআপ রাখবো... হার্ডড্রাইভের কখন কি হয় না হয়... কিন্তু কখনই রাখা হয় না...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
প্রতিবারই যখন এরকম ঘটনা শুনি তখন মনে হয় কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিসের ব্যাকআপ রাখবো... হার্ডড্রাইভের কখন কি হয় না হয়... কিন্তু কখনই রাখা হয় না...
সমবেদনা ছাড়া আর কিছু দেবার নাই।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এই সমস্যা আমার কখনো না হলেও চেনাজানা অনেকের হবার পরে সতর্ক হতে হয়েছে। ল্যাবের একটা আর আফিসের আরেকটা - দুইটা কম্পিউটারে ব্যাকআপ রাখি। ব্যাকআপ রাখার জন্য অনেক সফটওয়্যার আছে। আপনার অন্য মেশিনে অ্যাকসেস থাকলে সেখানে নিয়মিত বিরতিতে দুই-তিন ডিরেক্টরিতে অটো ডেটা ব্যাকআপ নেবে। টাকা খরচ করার দরকার নেই। জাভাসিনক নামের সফটওয়্যারটি বেশ ভালো। গুডসিনক-ও খারাপ নয়। এমন খুঁজলে অনেক পাবেন। আর ইউনির অ্যাক্টিভ ডিরেক্টরিতে সাধারণত অটো ব্যাকআপ হয়। দিন-তারিখ সহ। আপনি জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন।
আপনার ভাইয়ের জন্য সমবেদনা রইলো। সমবেদনা ছাড়া আর কি-ই বা দেয়ার আছে। দেশে বাবা-মা-র জন্য সবসময় মনটা কেমন করে। বাবা ব্যবসার কাজে সারাদিন বাইরে থাকেন। এসব শুনলেই ভয় হয়।
ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল
আরেকটা ব্যাপার। আমেরিকান ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে ব্যক্তিগত ডকুমেন্ট রাখতে আমার কেমন যেনো লাগে। প্যাট্রিয়ট অ্যাক্টে যে কোনো ডকুমেন্ট সরকার দেখতে পারে।
ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল
অমিত দা
ধন্যবাদ। জাভা নিজেই ৫০+মেগ। এর জন্য জাভার কিছুতে আমার আগ্রহ নেই। আমি ২/৩ঘণ্টা দেখে শুনে যা পেলাম তাতে এমাজনের এস৩, আর জাংগল ডিস্কই সবচেয়ে ভাল সমাধান মনে হল। আর আমার এক গিগের বেশী লাগবে না। প্যাট্রিয়টিক এক্টের কথা বলেন। জিমেইলে তো সব আছে! এ কারণে আর ডর নাই।
এক্টিভ ডিরেক্টরিটা খোঁজ নিতে হবে তাহলে। আর নিজের ব্যক্তিগত ফাইলের জন্য এমাজন আপাতত দেখি কেমন।
হায়, আমি তো শুনেই আতংকবোধ করছি! কীভাবে যে সামলাবেন এখন!
আপনার ভাইয়ের মতো এরকম পরিস্থিতির শিকার অনেকেই হয়েছেন বলে জানি, বিশেষ করে ঢাকা শহরে। রাতবিরেতে এ শহরে চলতে ফিরতে আজকাল দারুণ ভয় হয়।
................................................................
আমার সমস্ত কৃতকর্মের জন্য দায়ী আমি বটে
তবে সহযোগিতায় ছিল মেঘ : আলতাফ হোসেন
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
আন্তরিক সমবেদনা থাকল । শিঘ্রি সবকিছু স্বাভাবিক হবে .. এমনটা আশা করছি । শুভ কামনা আপনাদের জন্য ।
মেজাজ খারাপ না হয়ে উপায় নেই আলমগীর ভাই! কিন্তু সুস্থির থাকুন! কারণ, শেষপর্যন্ত ঐ পথটাই কিন্তু বেছে নিতে হবে। আমি প্রার্থনা বা শুভকামনার কোনো আধ্যাত্মিক ফলাফলে বিশ্বাসী নই। কিন্তু এটা জানি যে, স্বাভাবিক নিয়মেই সঙ্কটের মুহূর্ত একসময় পেরিয়ে আসে মানুষ!
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
- কোনো একটা খারাপ সময় সামনে এলে মনে হয় চারদিক থেকেই যেনো সব খারাপ গুলো ঘিরে রেখেছে জালের মতো। আশাকরি সব খারাপের এই জাল ছিন্ন হয়ে যাবে এই মন্তব্যের পরপরই। আমাদের দেশের পরিস্থিতির কারণে আপনার ভাইয়ের জন্য সমবেদনা জানাতেও কষ্ট হচ্ছে। আমরা কি এতোই খারাপ!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অসংখ্য ধন্যবাদ সবাইকে।
বাবা দু'সপ্তাহ বারডেমে ছিলেন। স্মৃতিবিভ্রম পর্যন্ত হয়েছিল, শারীরিক দুর্বলতা তো ছিলই। ভাইবোন সবাই ধরেই নিয়েছিলম এ যাত্রাই শেষ। আমি এখানে বসে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম কখন ফোন আসে, যেতে হয়। এ অনুভুতি বলে বোঝানো যাবে না।
ভাইয়ের ব্যাপারটায় মন খারাপ, কিন্তু দেশের যা পরিস্থিতি তাতে অবাক হইনি। আমাকেই যে ড়্যাব বা কেউ কোনদিন ধরে মেরে ফেলেনি তাতেই শুকরিয়া। সিলেটে আমি প্রক্যাশ্য দিবালোকে, শত উৎসুক চোখের মধ্যে মানুষ পিটাতে দেখেছি।
- দেশে থাকতে একটা কথা প্রচলিত ছিলো, "হাতে জান নিয়ে ঘর থেকে বেরোনো!" আর এখানে কলজে হাতে নিয়ে বসে থাকা। কখন কী খবর আসে!
দেশের পরিস্থিতিটা আসলেই ভোগায় খুব। শারীরিক ভাবে তো এখন আর ভোগাতে পারে, মানসিকভাবে ভয়ানক চাপের সৃষ্টি করে। নিজের দেশ, নিজের আলো-বাতাস অথচ কীসে যেনো বন্দী সবাই। সাহস পাইনা ভালো কিছু ভাবতেও। মানুষ মানুষকে পিটায়, যারা সেই পিটানোর সদ্বিচার করবে, তারাও মানুষকে হেনস্থা করে। শারীরিক মানসিক সব ভাবেই।
অপ্রস্তুত হয়ে যাই। বাকহীন হয়ে বৃথা আস্ফালন করি। কখনো সেটাও করতে পারি না। কে জানে কোথায় কোন এক অদৃশ্য সূতায় টান লেগে যায় হয়তো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুসর ভাই
আমার দৃষ্টিটা একটু ভিন্ন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে থাকতে শিবির, দল, লীগ একটা আরেকটারে পিটাত। সবচেয়ে খারাপ ঘটনা ছিল ছাত্র দলের একটা ছেলেকে লীগের কিছু ছেলে কোপায়। লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিল আমার ক্লাসমেট+বন্ধু, সভাপতি এক্স তাবলিগার। দেবাশিষ নামের একটা হ্যাংলা যারে একটা থাপ্পর দিয়ে পড়ে যাবে, আমার আরেক ক্লাসমেটের পিসি নিয়ে নেয় নল দেখিয়ে। মারামারির সময় আমি বারান্দায় দাড়িয়ে দেখতাম মানুষ কীভাবে নিমিষে হিংস্র হয়ে যায়।
রসায়নের প্রথম হওয়া একটা ছেলে শিবির করত। মারামারির সময় সে রামদা নিয়ে সিড়ির কাছে দাঁড়ায় একবার। দলের ছেলেরা বেশীরভাগ ডাইল নিয়েই ব্যস্ত ছিল। তবে একবার নিজেদের মধ্যে কোন্দলে রিপু নামের একটা ছেলেকে ঝাঝরা করে দেয়। রিপু আমার নিজের বিভাগের ছেলে ছিল।
আমাদের দেশের মানুষ যে কখনও সুখে ছিল, নিরুপদ্রব ছিল তা মনে হয় না।
- এরকম কিছু ঘটনার সাক্ষী আমি নিজেও।
আমি দেখেছি রাজনীতির কলুষতায় স্কুলে কাঁধে ধরা চলা দুজন বন্ধু একজন আরেকজনকে বেঞ্চির পায়া দিয়ে সবার চোখের সমানে পেটাচ্ছে। স্কুলের আরও অনেক বন্ধু সেখানে উপস্থিত থাকলেও কেউ এগিয়ে যায় নি।
যে পিটিয়েছে আর যাকে পিটিয়েছে, দুজনের কেউই হিংস্র ছিলোনা কখনোই।
আমাদের মাঝে দৃষ্টির ভিন্নতা বোধহয় নেই আলমগীর ভাই। উদগ্রীবতার ভিন্নতা হয়তো থাকতে পারে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভাল লাগার ব্যাপার কী জানেন? তখন কেবল স্বেচ্ছাসেবী একটা গ্রুপ হয়েছে। তাদের সাহসী কয়েকজন স্ট্রেচার নিয়ে কয়েক গজ দূরে অপেক্ষা করছিল, কখন কোপানো শেষ হবে আর তারা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবে!
আর শংকার কথা, সেই বন্ধুটি আমার একদিন দেশের মন্ত্রী হবে।
হায় হায়!
আপনার ভাইয়ের কথা শুনে খুবি খারাপ লাগল ইসস কি ভয়ংকর
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
আলমগীর, খুব বেশী কিছু বলার নেই - আশা করি তাড়াতাড়ি ঝামেলা টামেলা কমবে একটু। শেষ তো আর হবে না, বা হয় না? তাই সেটা আর বললাম না
শুনেছি, খারাপ জিনিস নাকি একসাথে তিনটে করে আসে। তাই আমি কোন খারাপ কিছু হলে আরো শংকায় থাকি বাকী দুটো কখন আসবে তারজন্যে। আপনার তিনটে খারাপ ঘটনার কথা শুনে একটু আস্বস্থ হলাম এই ভেবে যে এখন হয়তো ভাল খবরগুলো আসবার সময় হয়েছে।
বিদেশে থাকার এই এক ববরাট যন্ত্রনা, সব সময় মনটায় কু ডাক দেয়। এই বুঝি কিছু হোল।
ভাল থাকুন।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
আমার এক ক্লাসমেট আপনার ভাইয়ের মত অবস্থায় পড়েছিল। এই ছিনতাইকারীরা বেশিরভাগই হেরোইনচি।
ইনশাল্লাহ আপনার খারাপ সময় কেটে যাবে।
~ ফেরারী ফেরদৌস
আধার কেটে গিয়ে নতুন সূর্য উঠবেই উঠবে।
তবে আমি ভাবি অন্যরকম করে, একটা সময়ের পর আমি আর আমার দুঃখ দুজনেই দুজনকে এভসর্ভ করে, পাশাপাশি সহাবস্থান করি।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
- থার্ড ডিগ্রী বার্ণ এর মতো! এক সময় আর দুঃখের অনুভূতিটা থাকে না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভাইয়ের জন্য শুভকামনা
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
নতুন মন্তব্য করুন