পেন্সিল কম্পাসে একটা ভোঁতা পেন্সিল ঢুকিয়ে, শক্ত করে চেপে একটা বৃত্ত আঁকতে হয়। তার আগে পছন্দসই পুরুত্বের কাঠ খুঁজে নেয়া। একটা হ্যাক-স-ব্লেড দিয়ে দাগ বরাবর কেটে, মসৃণ করার জন্য পাকা দেয়ালে কিছুক্ষণ ঘষতে হয়। পোয়া-ইঞ্চির কোন বাটাল না থাকলে সমস্যা নেই। পুরনো পেরেকের কৌটা ঘেঁটে একটা বড় আকারের পেরেক নিয়ে, তার ধারালো মাথাটা কটা বাড়ি দিয়ে চ্যাপ্টা করে, কল-পাড়ে কিছু সময় ধরে ধার দিলেই কাজ সারে। এবার কাঠের চাকতির ঠিক কেন্দ্রে ফুঁটো করার পালা। এদিক সেদিক হলে চিড় হয়ে যায়, আবার নতুন করে করতে হয়।
সবচেয়ে ভাল লাঠি হয় সুপারি গাছের গুঁড়ি থেকে। দা দিয়ে খুব দক্ষতার সাথে গোল করতে হয়। মাপমতো হলে শিরিষ কাগজ দিয়ে ঘষে মসৃণ না করলে ঠিক কাঠের চাকতির মধ্যে ঢোকে না। এবার টল্লা-বাঁশের লম্বা দেখে পুড় বাছাই করে ছাউনি তৈরির পালা। প্রায় আধইঞ্চি করে ব্যাস রাখলেই চলে। তবে কিছুটা রোদে শুকাতে হয়, শুকালে পরে শিরিষ মেরে মসৃণ করা। এবার দোকান থেকে গুমা তারকাঁটা কিনে একটার পর একটা ছাউনি চাকতিতে লাগানো। এদিক সেদিক হলে ফেটে চৌচির। শেষ ছাউনিটা দেয়ার আগে কয়েকটা তেঁতুলের বিচি--- ঝুমুর ঝুমুর শব্দের জন্য।
শুধু লাটাই হলে চলে না। বিড়াল মার্কা সুতো চাই, চারটাকা রিল। রঙহীন কাঁচের বোতল চাই, নইলে ফিউজ হয়ে যাওয়া বিজলি বাতি। নাকে কাপড় বেঁধে পাটা-পোতায় গুঁড়ো করতে হয়। রবিনসন বা এরারুট বার্লি রান্না করে তাতে খাড়াজুড়ার রস দিয়ে ঘণ করে জ্বাল দিয়ে আঠা বানাতে হয়। এসব আয়েজন শেষে রোদ দেখে সুতো মাঞ্জা দেয়ার সময়। ভালমতো শুকানোর জন্য বারকয়েক এ লাটাই ও লাটাই।
দু-রঙ্গীলা ঘুড্ডি বানানো খুব একট সহজ না। কামানি-শলার জন্য ভাল বাঁশ চাই, না পেলে নারকেলের শলা। আঠার জন্য সেদ্দ আলু বা নরম ভাত। বানানো ঠিক হলে আর ভর লাগে না। নইলে দুর্বাঘাসের ভর দিতে হয় ডানে বা বামে ব্যালেন্স ঠিক করার জন্য। লেজের কোন দরকার হয় না।
প্যাঁচ খেলার জন্য উপযুক্ত প্রতিযোগী চাই। ভোকাট্টা ঘুড়ির পেট্টি ধরার জন্য বাঁশের কঞ্চির মাথায় বরইয়ের কাঁটাঅলা ডাল। সময়টা হতো মাঘের প্রায় শেষ দিকে, যখন গমগাছগুলোর পেট(থোড়) হতো। বোরো ক্ষেতে রোয়া ধানের চারা তখন সবে ধরে আসত। পেট্টি আর ঘুড্ডি ধরতে গেলে এসব কিছুই গ্রাহ্য হত না।
সে সব দিন আর নেই। শহর তো শহর; গ্রামেও এখন ঘুড়ির দেখা মেলা ভার। ঘ-তে ঘুড়ি আর পড়া হয় না, কে ফর কাইট।
৫ডলারে একটা কাইট কিনে মেয়েকে নিয়ে ওড়াতে গেলাম আজ। লাটাই নেই, সুতার রোল। ঘুড়ি বানানোর ঝামেলা নেই, প্লাস্টিকের রেডিমেইড। কেবল নির্দেশিকা অনুসারে জুড়ে দিতে হয়। তাই উড়িয়ে মেয়ে কত খুশী।
হায়রে সে সব কিশোর দিন!
মন্তব্য
যাচ্ছি আমি তারার দেশে, মেঘগুলিকে সরিয়ে দিয়ে...।
আপনে না বোলে সারাজীবন খালি লেখাপড়া করছেন? এইসব তাইলে কখন করলেন? খাইছে... আপনে তো দেখি ওস্তাদ ছিলেন।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
তাইত করছি।
এগুলো কিশোরকালের কথা। তখন আর কী করতে পারতাম! আর এগুলো একদিনের ঘটনা না। বর্ষায় কাঠমিস্ত্রি আসত, কোন একটা কিছু বানানোর জন্য, তখন থেকেই শুরু হত প্রস্তুতি। শীতের শেষে গিয়ে শেষ। আমার বড় ভাইয়ের কাহিনী বললে বছরেও শেষ হবে না।
অনেক কিছুই মনে করাই দিলেন আলমগীর ভাই। গ্রামে বড় হওয়ার সুবাদে বিরাট মাঠ পাইছি.. স্বাধীনতাও । ঘুড়ির সুতায় মাঞ্জা দেয়া নিয়া কত কাহিনী । কত কিছু মিশাইছি.. কুত্তার গু পর্যন্ত বাদ যায় নাই । আমার ডান চোখের নীচে এখনও মোটামুটি স্পষ্ট দাগ আছে সুতায় কাটার । মাঞ্জা দিয়া সুতা শুকাইতে দিছিলাম এক গাছ থেকে আরেক গাছে.. ক্যান জানি দৌড় দিছিলাম মনে নাই । ধন্যবাদ আপনারে ..
আপনি যদি ময়মংসিংহ অঞ্চলে বড় হয়ে থাকেন, তাইলে অনেক কথা কওয়া যাবে আরও।
আমার জন্ম, বেড়ে ওঠা সব চিটাগাংয়ে.. রাউজানে । গত ৬/৭ বছর থেইকা ঢাকায় আইসা "নাগরিক" হওয়ার বৃথা চেষ্টা করতেছি !
আপনি তো দিনে দিনে দুর্ধষ্য (বানান ভুল মনে হয় ) লেখক হয়ে যাচ্ছেন!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
হঁ, শত্রু খতম করতি হবি না
কদিন পর আমাদের নাগরিক বাচ্চারা আর ঘুড়ি চিনবে না। অভিধান খুলে জেনে নেবে শুধু।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ঠিক, যদি না কোন ঘুড্ডি-পাগল নতুন করে কিছু শুরু করে।
আমার ব্লগে ঘুড়ি নিয়ে একটি লেখা আছে। আপনি দেখতে পারেন।
যে জন বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গ বাণী
সে জন কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।
আহা কত কিছু মনে করায়া দিলেন রে ভাই। পেটকাটা, তারা, সাপ... কত নাম এখন আর মনেও নাই সব।
শেষবার অবশ্য আপনার মতো অটোমেটিক মাল উড়াইছিলাম। বৈদেশ থাইকা এক বড় ভাই আনছিল। ৯৭ সালের দিকে। আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের পেছনের টিলায় বইসা উড়াইছিলাম।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
নেক্সট টাইম গল্ফ ক্লাবে যামু নে।
ইউনির পিছনেও হাউজিং শুরু হইছে।
আমার মামা ছিল, চইঙ্গপাটের উস্তাদ। একমাস ধরে আতাফলের ছাল পানিতে চুবিয়ে রেখে বীণা বানাতেন। ঘুড়ির আকার হতো কয়েক ফুট। ওড়াতে হত পাটের সুতলি দিয়ে। সন্ধ্যায় সেটাতে হ্যারিকেন/হ্যাজাক বাতি বেধে দিতেন।
হ্যাজাক বাতির অভিজ্ঞতা নাই। তবে দুই ব্যাটারির বাতি লাগাইছিলাম। কিন্তু তেমন সফল হই নাই।
হাউজিঙ এর কথা আর বইলেন নারে ভাই। আমার গ্রাম আর গ্রাম নাই...
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
ঘুড়িরে ঘুড়ি
কোনো একদিন আবার উড়াবো বলে নাটাইর চাকাদুটো খুলে এখনও সংরক্ষণ করছি
আর আমারতো ধারণা ছিল ঘুড়ি মার্বেল আর লাটিম নিয়ে কথা বলার অধিকার শুধু আমারই আছে
এখন দেখি কতজনকে কতো বড়ো বড়ো জায়গা যে ছেড়ে দিতে হবে...
০২
দাগা মার্বেলটাও রেখেছি আবার খেলব বলে
নিজের হাতে বানানো গলাকাটা লাটিমটাও আছে
দেখি কোনো একদিন যদি আবার ঘুড়ি মার্বেল লাটিমের যোগ্য হতে পারি কি না...
লীলেন দা
ঘুড্ডি নিয়ে বাংলা একাডেমির একটা ভাল বই আছে। ইচ্ছা আছে জীবনে আবার কোন একদিন এসব বাচ্চা-স্বভাবের শখ মেটানোর।
মার্বেল ততটা খেলি নাই যতটা সিগারেটের প্যাকেট দিয়ে চাড়া খেলেছি। ব্রিস্টল ছিল ৫০, স্টার্ক ছিল ১০, ডানহিল ১০০, মেঘনা ৫। স্টার মার্কা এত সহজলভ্য ছিলো যে এটার কোন দাম ছিল না।
অনেক পরে, সিগারের প্যাকেট যখন দুর্লভ হয়ে যায়, রাস্তায় ছেলেদের দিয়াশলাইয়ের প্যাকেট দিয়ে খেলতে দেখেছি।
বাংলা একাডেমির বইটা দেখেছি কিন্তু পড়িনি
পড়াশোনার বিষয়ে আমার নিজের কিছু নীতিমালা আছে
আমার ভালো লাগার বিষয়গুলো আমার দৃষ্টিতেই শুধু আমি বুঝতে চাই
কোনো বই পড়ে কিংবা কারো সাথে আলোচনা করে তা বদলাতে চাই না
আমার শৈশব চা বাগানে কেটেছে বলে আমি চা বাগান বিষয়ে কোনো লেখাই পড়ি না
কবিতায় কাজ করি বলে কবিতা বিষয়ক আলোচনার বইগুলো একেবারেই বাদ দিয়ে যাই
আমি জানতেও চাই না পৃথিবীতে আর কোন কোন ধরনের ঘুড়ি কিংবা মার্বেল কিংবা লাটিম আছে আর সেগুলো কীভাবে খেলে
শৈশবে যেভাবে যতটুকু দেখেছি আমার ঘুড়ি আমার মার্বেল আমার লাটিমের জগত ততটুকুই থাক
০২
সিগারেটের প্যাকেট দিয়ে চাড়ি কিছু খেলেছি
কিন্তু সুবিধা করতে পারতাম না বলে বেশিদূর আগাইনি
খাঞ্চি(সিজার), বগলা(বক) এই দুইটার নাম্বার কত ছিল বস্?
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
সিজার মনে হয় ৫০০ ছিল।
বগলা ১০ছিল (আমাদের অঞ্চলে)।
আপনেও এই পথের পথিক?
ক্যাপস্টান ছিল ১০০। বগুড়াতে ব্রিস্টল ছিল ৫০, কী আশ্চর্য মিল!
আপনার এই লেখা পইড়া তো এই পোলায়পান বয়সেও নস্টালজিক হয়ে গেলাম।
ঘুড়ি ওড়ানোর নেশা ছোট বেলায় ব্যাপক রকমের ছিল। বাসার পাশেই মাঠ ছিল। দেখা যেত ভর দুপুরেও ঘুড়ি নিয়ে সেখানে বসে আছি। পলিথিনের ঘুড়িগুলা সেই বয়সে বেশি ওড়াতাম। কাজেই বাতাস নিয়া তেমন একটা টেনশন নাই। একটু হইলেই হৈতো। দেখা যাইতো আমি পা থেকে স্লীপার খুলে সেটার সাথে সুতা পেচিয়ে নিশ্চিন্তে বাসায় গিয়ে দুপুরের ভাত খেয়ে আসতাম। এসেও দেখি সেই একই ভাবে ডানে বামে হেলেদুলে আমার ঘুড়িখান উড়তেই আছে। মনে আছে আমার সবচে প্রিয় ঘুড়িটা ওড়াতে গিয়ে সুতা মনে হয় একটু বেশিই ছেড়ে দিয়েছিলাম। ফলে সুতা কেটে একসময় উড়ে চলে যায়। ঐ ঘুড়ি হারানোর দু:খ আমি অনেকদিন বয়ে বেড়িয়েছি।
আরেকটু বড় হয়ে চং উড়াইসি। চিনেন বোধহয়। চারকোনা, দুই দিকে পতাকা টাইপ নিশান লাগানো। বন্ধুরা পাল্লা দিতাম কার ঘুড়ি কত বেশি ওপরে ওঠানো যায়। আর চং ঘুড়ি ওড়ানোর সময় সুতার ভাইব্রেশনের একটা আওয়াজ ছিল। কেমন নেশা ধরানো। ঐ আওয়াজটার কথা আজকে হঠাৎ করে আবার মনে পড়ে গেল।
আরেকটা ঘুড়ি উড়াইতাম স্থানীয় ভাষায় যেইটারে ফেইচকা কয়। আপনি যেহেতু ময়মনসিংহ এলাকার কথা বললেন চেনার কথা ঘুড়িটা। আর লন্ঠন ঘুড়ি বলে আরেকটা ছিল। সেইটা কখনো উড়াইনাই অবশ্য। বাট আমার এলাকার বড় ভাই বানাইতে পারতো। আমরা বন্ধুরা সব হিংসার দৃষ্টিতে সেই ঘুড়ি ওড়ানো দেখতাম।
লাস্ট ঘুড়ি উড়াইসি ক্লাস টেনে কলেজে থাকতে। যেখানে পড়তাম সেখানে উড়াইতে পারার কথা না, কিন্তু হঠাৎ করে ঘুড়ি বানানোর রোখ চেপে গিয়েছিল।
এখন তো মাথার উপরে এত বড় একটা আকাশ বয়ে নিয়ে বেড়াই সেটার দিকেই সময় নিয়ে একটু ভাল মত তাকানো হয়না। সেই আকাশে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় কোথায়?
লেখাটার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
---------------------------------
বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
চং বানানো খুব কঠিন, আমার মামা বানাতে পারত (উপরে মন্তব্যে বলেছি)। আমার বাপের শখ ছিল বাক্স ধরনের একটা ঘুড্ডিতে। এটা বানানও কঠিন, বিশেষ করে বাঁশ দিয়ে শলা বানানোটা।
ফেইচকাকে আমরা ফেচকুল্লা বলতাম আর কি!
আমি মনে হয় মেয়েকে শুধু গুড্ডি উড়ানোর গল্পই বলতে পারব। এত্ত মালমশলা কৈ পামু! কত রকমের গুড্ডি যে উড়াইছি!
সে সব দিন আর আসবে না!
**********************
কাঁশ বনের বাঘ
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
ঘুড়ি উড়াইতে গিয়া আমি কখনো সফল হই নাই। একটু পরপর গোত্তা খেয়ে পড়তো। ক্যান, কে জানে...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আহারে !
---------------------------------
বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
ছেঁড়া ঘুড়ি- রঙিন বল- এই ছিল সম্বল
আর ছিল রোদ্দুরে পাও বিকেল বেলা...
সেইসব বিকেলরা কেমন স্বার্থপরের মত হারিয়ে গেল। কে জানে তারা হয়ত আমার সাথে লুকোচুরি খেলতে চায়। কিন্তু আমি তো লুকোচুরি খেওলতে পারি না। শুধু তাকিয়ে থাকি...
সেই বিকেলেরা কী আমার হাতে কোনদিন আর ধরা দেবে?
কেমন করে দিয়ে গেল লেখাটা।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
হয়তো আমাদের দেশেও এক সময় ঘুড়ি(ঘুড্ডি) উৎসব জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
- দেশে একটা সচলঘুড্ডি উড়ান্তিস উৎসব করা যায় কারো বাসার ছাদে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ঘুড়ি উৎসবে আছি
তবে কাটাকাটির কম্পিটিশন থাকতে হবে
কাটাকাটি না থাকলে বাচ্চাদের ঘুড়ি খেলায় আমি নাই
ইসরে কতদিন সুতায় মাঞ্জা দেই না
কখনও ঘুড়ি উড়াইনাই
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
আমারও ছোটবেলায় ঘুড়ি ওড়ানোর কথা মনে পড়ে গেল! আহা রে, সেইসব দিনগুলি!
__________________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?
নতুন মন্তব্য করুন